![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি। মূলত ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন স্বাধীনতার মূল চাবিকাঠি। ৫২ ভাষা আন্দোলনের মাঝেই নিহিত ছিল বাংলার স্বাধীনতার বীজ। মহানস্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তিকামী মুক্তিযোদ্ধার সাথেসাথে অবদান রাখেন বাংলার কিছু অকুতোভয় মহীয়সী নারী। সেই মহীয়সীদের বীরত্বের স্বীকৃতি দিতে এবং বীরাঙ্গনা গুণীদের সময় সময় মুক্তিযোদ্ধার সম্মানে ভূষিত করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় আরো ১০ বীরাঙ্গনা পেলেন মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি।
একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনী এবং রাজাকারদের হাতে নির্যাতিত আরও দশজন বীরাঙ্গনার নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।
বরগুনা পাথরঘাটার হোগলাপাশা গ্রামের হাসি রানী অধিকারী, নাটোর লক্ষ্মীপুরের মোছা. মহারানী, সিলেট গোয়াইনঘাটের মোছা. কোকিলা বেগম এবং সিরাজগঞ্জ তাড়াশের মোছা. পাতাশী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেয়েছেন।
এছাড়া ঝিনাইদহ কাঞ্চননগরের জয়গুন নেছা ও কালিগঞ্জের ফাতেমা বেগম, নাটোর সদরের মোহনপুরের তপেজান, নেত্রকোণা কলমাকান্দার রোকিয়া খাতুন, মুন্সিগঞ্জ সদরের কেওয়ার মাসুদা বেগম এবং নড়াইল লোহাগড়ার মোসা. আফিয়া বেগমের নামও মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় যুক্ত হয়েছে।
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ৬০তম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাদের স্বীকৃতি দিয়ে সম্প্রতি গেজেট জারি করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
আওয়ামী লীগ সরকার উদ্যোগ নেওয়ার পর এ পর্যন্ত মোট ২৭১ জন বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেলেন। তারা প্রতি মাসে ভাতাসহ মুক্তিযোদ্ধাদের মত অন্যান্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
একাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধে প্রায় চার লাখ বাঙালি নারী পাকস্তানি বাহিনী ও তাদের বাংলাদেশি দোসরদের হাতে নির্যাতিত হন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে নির্যাতিত অনেক নারী আশ্রয়হীন হয়ে সামাজিক লাঞ্ছনার মধ্যে আত্মহত্যাও করেন।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৩
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
বাঙালিদের স্বাধীনতার মূল সূত্র পলাশির প্রান্তর থেকে, বাঙালি স্বাধীনতাকামী আর তাই তারা বারংবার বন্দিত্বের শিকল থেকে মুক্তি হওয়ার জন্য বুকের তাজা রক্ত পিছ পা হয়নি। পুরো বিশ্বে একমাত্র বাঙালিরাই মাতৃভাষার জন্য রক্ত দিয়ে জানান দিয়েছে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বের।
আপনাকে ব্লগে স্বাগতম।
খুব সুন্দর একটি বিষয় শেয়ার করেছেন। অনেক অনেক শুভকামনা।
চলুন এগিয়ে সামনের পথে...
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০৯
মা.হাসান বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ একটি sensitive বিষয়। এটি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো দুরভিসন্ধিমূলক। বঙ্গবন্ধু বীরাঙ্গনাদের সংখ্যা দুই লক্ষ বলেছেন, আপনি চার লক্ষ কোথায় পেলেন?
"বীরাঙ্গনা গুণীদের সময় সময় মুক্তিযোদ্ধার সম্মান দেয়া হয় " এটি জঘন্য মিথ্যা।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ট্রাস্ট আইন, ২০১৮ আইনের লিংক এর প্রথম অধ্যায়ের ২ নম্বর ধারার ১১ নম্বর উপধারায় মুক্তিযোদ্ধাদের সংগা দেয়াআছে। এই উপধারার ঙ উপ উপধারায় বলা আছে সকল বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা। আইনটি ২০১৮ সালে গেজেট আকারে প্রকাশিত। ( বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, অক্টোবর ৮, ২০১৮, মুক্তিযোদ্ধাদের সংগা পাতা ১২৪৮০ -১২৪৮১ তে দেয়া) । কাজেই বীরাঙ্গনাদের কাউকে কাউকে মাঝে মাঝে মুক্তিযোদ্ধাহিসেবে ঘোষনা দেয়া হয় এমন বক্তব্য বীরাঙ্গনাদের জন্য অবমাননাকর। পোস্টের তথ্য ঠিক করুন বা পোস্ট টি মুছে ফেলুন।
৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: প্রশংসনীয় কাজ।
#একাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধে প্রায় চার লাখ বাঙালি নারী পাকস্তানি বাহিনী ও তাদের বাংলাদেশি দোসরদের হাতে নির্যাতিত হন।
আমরা কিন্তু ২লাখ পড়ে বড় হয়েছি(যদিও প্রকৃত সংখ্যাটা অজানা/জানা সম্ভব নয়)