নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জন্য কাজ করতে চাই

সারাজীবন মানুষকেই ভালোবাসব

আব্দুস সালাম মোহাম্মদ সান্ত

আমি সবসময় ভাবি,আমি কুথায় থেকে আসছি কোথায় যাব ,কি করার কথা কি করতেছি .

আব্দুস সালাম মোহাম্মদ সান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের শেষ মুহুর্ত চলছে...

২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০০



মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের শেষ মুহুর্ত

চলছে...

এমন সময় এক ব্যক্তি এসে বলল,"সালাম,

আমি কি ভিতরে আসতে পারি ?"

ফাতেমা (রাঃ) বললেন,"আমি দুঃখিত,

আমার পিতা খুব অসুস্থ"

ফাতেমা (রাঃ) দরজা বন্ধ করে রাসূল

(সাঃ) এর কাছে গেলেন।

রাসূল (সাঃ) বললেন," কে এসেছিল?

ফাতেমা (রাঃ)

বললেন,"আমি তাকে চিনি না "

নবীজি বললেন,"তিনি হচ্ছেন আমার এই

ছোট্ট জীবনের

অবসানকারী ফেরেস্তা আজরাইল।"

এ কথা শুনে ফাতেমা (রাঃ) এর

অবস্থা ক্রন্দনরত বোমার মত হয়ে গেল।

নবীজি বললেন,"হে জিবরাঈল আমার উম্মতের

নাযাতের কি হবে ?"

জিবরাঈল (আঃ) বললেন,"হে রাসূল

আপনি চিন্তা করবেন না, আল্লাহ আপনার

উম্মতের নাযাতের ওযাদা করেছেন।"

আজরাঈল (আঃ)

ধীরে ধীরে এগিয়ে আসে রাসূল (সাঃ) এর

জান কবজ করতে থাকলেন।

রাসূল (সাঃ) গোঙ্গানির

কন্ঠে বললেন,"হে জিবরাঈল মৃত্যুর এত

যন্ত্রনা কেন?আমারই যদি এত যন্ত্রনা হয়

তাহলে আমার উম্মতের কি হবে? "

জিবরাঈল (আঃ) বললেন,"আপনার উম্মতের

আমল ভাল হলে সে এই যন্ত্রনা টেরও

পাবে না"

এই হল আমাদের রাসূল (সাঃ) যিনি সর্বদাই

তার উম্মতদের জন্য কাদেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

গাধা গরু বলেছেন: ///রাসূল (সাঃ) গোঙ্গানির
কন্ঠে বললেন,"হে জিবরাঈল মৃত্যুর এত
যন্ত্রনা কেন?আমারই যদি এত যন্ত্রনা হয়
তাহলে আমার উম্মতের কি হবে? "
জিবরাঈল (আঃ) বললেন,"আপনার উম্মতের
আমল ভাল হলে সে এই যন্ত্রনা টেরও
পাবে না"///--------------

ব্যথা হচ্ছে মস্তিষ্কের একটি ইন্টারপ্রিটেশন বা রেসপন্স। দেহ কোথাও আঘাত পেলে আঘাতপ্রাপ্ত স্থান স্নায়ুর মাধ্যমে ব্যথার খবর মস্তিষ্কে পৌঁছে দেয়, আর তাই আমরা ব্যথা পাই। স্নায়ু এখানে টেলিফোন লাইনের তারের কাজ করে। ডাক্তাররা তাই অপারেশনের কাটাকুটি করার আগে ঔষধ দিয়ে স্নায়ু সাময়িকভাবে অকেজো করে নেন। তাই যতই কাটাকুটি করা হোক, রোগী তা টেরই পায় না। এমনিভাবে প্যারালাইজড রোগীর হাত পায়ে যদি ড্রিল মেশিন দিয়েও ফুটো করেন তবু সে সামান্য ব্যাথাও অনুভব করবে না, কারণ তার স্নায়ু বিকল। এদিকে প্রায় সব ক্ষেত্রেই মানুষের মৃত্যু হয় তখনই, যখন তার মস্তিষ্কের কোষগুলো মারা যায়। মস্তিষ্ক বেঁচে থাকে পুষ্টি আর অক্সিজেন দিয়ে, যা এটা রক্তের মাধ্যমে পায়। অক্সিজেন ছাড়া মস্তিষ্ক ১০ সেকেন্ডের বেশি বাঁচে না। তাই হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে গেলে রক্ত মস্তিষ্কে পৌঁছাতে পারে না বলেই মানুষ মারা যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.