![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমেরিকায় তোমার সন্তান স্বর্ণ চামচ মুখে, মরুর বুকের পিপাসার্ত শিশুর বিঁধছে টোটা বুকে। শখঃ আডডাবাজী করা, গান শোনা, মহাবিশ্ব সম্পর্কে জানা, ঘুরতে যাওয়া, একটু আঁধটু লেখা....
"পৃথিবীর সর্বোচ্চ প্রভাবশালী ১০০ জন মনীষীর র্যাংকিং এ মোহাম্মদ সাঃ কে প্রথম স্থানে রেখেছি দেখে অনেকে হয়তো অবাক হবেন কিম্বা অনেক প্রশ্ন করবেন, কিন্তু তিনিই পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র ব্যাক্তি যিনি ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ সফল, আধ্যাত্মিক (ধর্মগত?) এবং অনাধ্যাত্মিক (পার্থিব?) উভয় বিষয়েই।"------- মাইকেল হার্ট।
Michael Hart , author of ‘The 100: A Ranking of the Most Influential Persons in History’ said:
"My choice of Muhammad to lead the list of the world's most influential persons may surprise some readers and may be questioned by others, but he was the only man in history who was supremely successful on both the religious and secular level."
"বিশাল অভীষ্ট লক্ষ্য, স্বল্প পরিশ্রম, এবং অসাধারণ ফলাফল, এই তিনটি জিনিষ যদি মানুষের প্রতিভার মাপকাঠি হয়, তবে কার এমন সাহস আছে পৃথিবীর ইতিহাসের অন্য কোন বিখ্যাত মনীষীকে মোহাম্মাদ সাঃ এর সাথে তুলনা করে!" --------- লা মারথিন
Alphonse de La Martaine wrote in ‘Historie de la Turquie’:
"If greatness of purpose, smallness of means, and outstanding results are the three criteria of a human genius, who could dare compare any great man in history with Muhammad?"
এই বিষয়ে ইউটিউবের একটি ভিডিও লিংক দিলাম।
Click This Link
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৪
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: "বিশাল অভীষ্ট লক্ষ্য, স্বল্প পরিশ্রম, এবং অসাধারণ ফলাফল (সফলতা), এই তিনটি জিনিষ যদি মানুষের প্রতিভার মানদন্ড হয়, তবে কার এমন সাহস আছে পৃথিবীর ইতিহাসের অন্য কোন বিখ্যাত মনীষীকে মোহাম্মাদ সাঃ এর সাথে তুলনা করে!" ------ লা মারথিন
এর চেয়ে ভাল কম্প্লিমেন্ট কেউ কাউকে করতে পারে বলে আমার জানা নেই।
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:০৮
নিঃসঙ্গ জীবন বলেছেন: আমার মনে হয় হযরত মোহাম্মদ সা: কে নিয়ে এভাবে র্যাংকিং করা ঠিক নয়। তিনি তো এসবের উপরে।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: আমি রেকিংয়ের দিকে দৃষ্টি না দিয়ে কম্প্লিমেন্টের দিকে নজর দিয়েছি। তিনি তো অবশ্যই রেংকিংয়ের উর্ধ্বে।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:০৮
আবদুলার বলেছেন: ভাল লাগল
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৯
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। মোহাম্মাদ সাঃ সম্পর্কে যত শিখবেন ততই মুগ্ধ হবেন।
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ ভোর ৫:২৫
মেলবোর্ন বলেছেন: মুহাম্মদ (সঃ) সম্পকে আরো দেখুন: সুত্র: SIR YOU SAID IT http://www.ourbeacon.com/?page_id=11605
Mahatma Gandhi - Young India, 1924:
The more I study, the more I discover that the strength of Islam does not lie in the sword. The more I desired to know the best of the life of one who holds today an undisputed sway over the hearts of millions of mankind....
I became more than ever convinced that it was not the sword that won a place for Islam in those days in the scheme of life. It was the rigid simplicity, the utter self-effacement of the Prophet, the scrupulous regard
for pledges, his intense devotion to his friends and followers, his intrepidity, his fearlessness, his absolute trust in God and in his own mission. These and not the sword carried everything before them and surmounted every obstacle. When I closed the second volume of the
Prophet’s biography, I was sorry there was not more for me to read more of that great life. The verified sayings of Muhammad are a treasure of wisdom not only for
Muslims but for all mankind - (M. K. Gandhi’s Preface to “The Sayings of Muhammad” by Sohrawardi).
Sir George Bernard Shaw - The Genuine Islam, Vol. 1, No. 8, 1936: If any religion had the chance of ruling over England, nay Europe within the next hundred years, it could be Islam. …. I have always held the religion of Muhammad in high estimation because of its wonderful vitality. It is the only religion which appears to me
to possess that assimilating capacity to the changing phase of existence which can make itself appeal to every age. I have studied him - the wonderful man and in my opinion far from being an anti-Christ, he must be
called the Savior of Humanity. …. I believe that if a man like him were to assume the dictatorship of the modern world he would succeed in solving its problems in a way that would bring it the much needed peace and happiness: I have prophesied about the faith of Muhammad that it would be acceptable to the Europe of
tomorrow as it is beginning to be acceptable to the Europe of today.
সুত্র: SIR YOU SAID IT http://www.ourbeacon.com/?page_id=11605
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৪৯
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: SIR YOU SAID IT
ভাল একটি লিংক দিয়েছেন, অনেক ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৭:৫৮
কান্টি টুটুল বলেছেন: কোরআন শরীফ এ মুহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে শুধুমাত্র ভাল কথাই বলা হয়েছে ,উনার কোন প্রকার ত্রুটি বিচ্যুতি নাই অথবা আল্লাহ তাআলা মুহাম্মদ (সাঃ) এর কোন আচরন/স্বভাব সংশোধন করতে বলেন নাই, এরকম ধারনা দেয়া ঠিক না।
আল্লাহ বলেন
[10] আপনি তাকে অবজ্ঞা করলেন।
[11] কখনও এরূপ করবেন না, এটা উপদেশবানী .......সুরা আবাসা
মুহম্মদ ( স: ) এর আচরন সংশোধন এর জন্য আল্লাহ তাআলার উপদেশ।
মুহম্মদ ( স: ) সম্পর্কে সঠিক ধারনা পাওয়ার জন্য উপরে বর্নিত আয়াত দুইটি মনে রাখা জরুরী বলে মনে করি।
ধন্যবাদ।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:২৭
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: Surah Abasa 80:1-12 translated by Muhsin Khan
1. (The Prophet (Peace be upon him)) frowned and turned away,
2. Because there came to him the blind man (i.e. 'Abdullah bin Umm-Maktum, who came to the Prophet (Peace be upon him) while he was preaching to one or some of the Quraish chiefs).
3. But what could tell you that per chance he might become pure (from sins)?
4. Or that he might receive admonition, and that the admonition might profit him?
5. As for him who thinks himself self-sufficient,
6. To him you attend;
7. What does it matter to you if he will not become pure (from disbelief, you are only a Messenger, your duty is to convey the Message of Allah).
8. But as to him who came to you running.
9. And is afraid (of Allah and His Punishment),
10. Of him you are neglectful and divert your attention to another,
11. Nay, (do not do like this), indeed it (these Verses of this Quran) are an admonition,
12. So whoever wills, let him pay attention to it.
অর্ধেক জেনে অর্ধেক ঘটনা তুলে দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না। পুরো ঘটনাটি বোঝার জন্য প্রথম থেকে সবগুলো আয়াত পড়া জরুরী। আপনার শেষের কমেন্টটি দেখেই বোঝা গেছে আপনি মোহাম্মাদ সাঃ এর দোষ খুজে চলেছেন।
তারপরেও আপনার কথা যদি মেনে নিই, এটি নিজের (মোহাম্মাদ সাঃ) এর বড় একটি ত্রুটি তারপরেও কোরানের মাঝে আছে, মানে হলো কোরান মোহাম্মাদ সাঃ এর লেখা কোন বই না।
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:১১
রিফাত হোসেন বলেছেন: কািন্ট টুটুল বলেছেন: কোরআন শরীফ এ মুহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে শুধুমাত্র ভাল কথাই বলা হয়েছে ,উনার কোন প্রকার ত্রুটি বিচ্যুতি নাই অথবা আল্লাহ তাআলা মুহাম্মদ (সাঃ) এর কোন আচরন/স্বভাব সংশোধন করতে বলেন নাই, এরকম ধারনা দেয়া ঠিক না।
আল্লাহ বলেন
[10] আপনি তাকে অবজ্ঞা করলেন।
[11] কখনও এরূপ করবেন না, এটা উপদেশবানী .......সুরা আবাসা
মুহম্মদ ( স: ) এর আচরন সংশোধন এর জন্য আল্লাহ তাআলার উপদেশ।
মুহম্মদ ( স: ) সম্পর্কে সঠিক ধারনা পাওয়ার জন্য উপরে বর্নিত আয়াত দুইটি মনে রাখা জরুরী বলে মনে করি।
ধন্যবাদ।
উনি ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯৯৯ ভাগ পিওর । যেহেতু উনি মানুষ ।
আমার মস্তিষ্ক এইটাই বলে ।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০৮
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: জ্বি উনি অবশ্যই মানুষ। আল্লাহর পাঠানো সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ।
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:৩১
১১স্টার বলেছেন: হযরত মুহম্মদ (সং) সকল সমালোচনার উর্দ্ধে।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৫০
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: যেমন মানুষ কেউ কখনো হতে পারবে না তেমন মানুষকে নিয়ে সমালোচনা তো বোকারাই করে। আপনার শ্রদ্ধা দেখে অনেক ভাল লাগলো, অনেক ধন্যবাদ।
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:৩২
কান্টি টুটুল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রিফাত হোসেন
এমন অনেকেই আছেন যারা মুহম্মদ ( স: ) এর প্রতি শ্রদ্ধা দেখাইতে যেয়ে ভুল ধারনা প্রচার এর মাধ্যমে ইসলাম ধর্মের ক্ষতি করেন।
এই প্রসঙ্গে আর একজন মহান রসুল এর নাম উল্লেখ করা যায় ,যিনি সকল প্রকার ত্রুটি বিচ্যুতি মুক্ত ,যিনি একমাত্র নিষ্পাপ রসুল হিসাবেও পরিচিত.......
তিনি হযরত ইসা(আঃ)
আল্লাহ উনাকে শান্তিতে রাখুন
ধন্যবাদ।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩৩
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ঈসা আঃ অবশ্যই আল্লাহর পাঠানো শ্রেষ্ঠ রসুলদের মাঝে একজন। আল্লাহর পাঠানো রসুল সবাই শ্রেষ্ঠ গুনের অধিকারী ছিলেন। সবাই একই বানী নিয়ে এসেছিলেন। মুহাম্মাদ সাঃ এবং ইসা আঃ একজন আরেকজনের কথা বলেছেন তাদের নিজেদের প্রতি নাজিলকৃত কিতাবে। বাইবেল-কোরানে পুর্বের অনেক নবী-রসুলের কথা উল্লেখ আছে। বাইবেলে কোরানের কথা মুহাম্মাদ সাঃ এর কথা উল্লেখ আছে।
ইসা আঃ বাইবেলে বলে গিয়েছেন,
"But when the Comforter comes, whom I shall send you from the Father, even the Spirit of Truth, who proceeds from the Father, he will bear witness to me". (John 15.26)
"Nevertheless I tell you the truth; It is expedient for you that I go away: for if I go not away, the Comforter will not come unto you; but if I depart, I will sent him unto you. And when he is come, he will reprove the world of sin, and of righteousness, and of judgment. ... I have yet many things to say unto you, but ye cannot bear them now. How be it when he, the Spirit of truth is come, he will guide you into all truth: for he shall not speak of himself but whatsoever he shall hear, that shall he speak.. and he will show you things to come. He shall glorify me: for he shall receive of mine, and shall show it unto you." (John 16:7-14)
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:৩৪
ফিরোজ-২ বলেছেন: সত্য সব সমায়ই চির উজ্জল।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০৫
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: মহান সবসময় চিরভাস্বর, বিখ্যাত জ্ঞানী মানুষেরাই মহানকে মহান বলতে পারে।
১০| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০২
মহান পংকজ বলেছেন: মুহম্মদ (স অনেক বড় প্রভাবশালী মানুষ ছিলেন, তিনি অনেক অনেক উন্নয়ন করে গিয়েছেন এবং তার দেখানো পথে এখনও কোটি কোটি মানুষ চলছে এবং তা অবশ্যই পারমার্থিক কল্যাণের জন্যই, কিন্তু যেখানে কুরআনেই উনাকে মানুষ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে কিন্তু অনেকে উনারে নিষ্পাপ বলতে বলতে আল্লাহর পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এখানে লেখক নাস্তিকদের মিন করলেন, কিন্তু উনাদের কথার প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস যদিকরেন তবে অবশ্যই বলতে বাধ্য হবে দশটা দোষ থাকলেও মহানবীর ১০ টা অতি ভালো গুণ ছিলো। যদি সে না বলে তবে সে সত্যিকার নাস্তিক ই হতে পারেনি।
নবীজিকে মানুষের মাঝেই সীমাবদ্ধ রাখুন, একজনতো বললেন তাকে নিয়ে কিছুই নাকি বলা যাবেনা কারণ তিনি সকল কিছুর উপরে। এটা কি শুধু্ই বিশ্বাস নাকি অন্ধ বিশ্বাস বলবো??
আর একটা কথা
উপরে যাদের রেফারেন্স দিলেন তারা কিন্তু সবাই জাহান্নাম বাসী হবে। মহানবীরে এত ভালো কথা বললো তবুও তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেনি, তারা নিজ ধর্মেই থেকে গিয়েছে। এত কিছু বলেও তারা জান্নাতবাসী হবার সৌভাগ্য লাভ করবেনা । তাদের জন্য সত্যি দুঃখ হয়।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৪৯
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: বিখ্যাত মনীষীদের মাঝে যারা এক সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করতেন, আবার মুহাম্মাদ সাঃ কে আল্লাহর রসুল হিসেবে মেনে নিয়েছেন তারা কি নাস্তিক? ইনডাইরেক্টলি তারা কিন্তু বিশ্বাসী। তাদের সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন।
যেমন ধরুন, Noten und Abhandlungen এর কথা,
"তিনি (মুহাম্মাদ সাঃ) একজন রসুল কোন কবি নন, সুতরাং কোরানকে ঐশ্বরিক নীতি হিসেবে মানতে হবে, কোন বই হিসেবে নয় যেটি মানুষের শিক্ষাদিক্ষা কিম্বা এন্টারটেইনমেন্টের জন্য।"
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২৩
কান্টি টুটুল বলেছেন: অর্ধেক জেনে অর্ধেক ঘটনা তুলে দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না। পুরো ঘটনাটি বোঝার জন্য প্রথম থেকে সবগুলো আয়াত পড়া জরুরী
অবাক করলেন ভাই ,
সুরার নাম আয়াত নম্বর সহ উল্লেখযোগ্য ২টি আয়াত এই জন্যই দিলাম যাতে পাঠক সুরা টি পড়তে আগ্রহী হয়।
এমনিতেই অনেক ভাই আছেন যারা মুখস্ত বলার মতই বলে যান .....
* মহানবী জীবনে ভুল করেন নাই।
* আল্লাহ তাআলা মহানবী ( সঃ ) এর কোন আচরন সংশোধন করতে বলেন নাই .....ইত্যাদি
ঐসব ভাইদের ভুল শুধরানোর জন্য মূল আয়াত বাংলায় জানানো জরুরী কারন ঐ ভাইয়েরা কোরআন শরীফ পড়ে না বলেই ভুলের মধ্যে ডুবে থাকে
আর আপনি তাদের জন্য বার আয়াত ইংরেজীতে তুলে দিলেন,বুঝতে অসুবিধা হয়না উদ্দেশ্য ভাল আপনার।
কোরআন শরীফ বাংলা / ইংরেজী / আরবী এখানে পাবেন।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:৩০
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: আপনি তো তার আগেই আমাকে অবাক করেছেন, ধরলাম আপনি কোরান পড়েছেন পুরোটা। বাইবেল পড়েছেন কখনো?
এই প্রসঙ্গে আর একজন মহান রসুল এর নাম উল্লেখ করা যায় ,যিনি সকল প্রকার ত্রুটি বিচ্যুতি মুক্ত ,যিনি একমাত্র নিষ্পাপ রসুল হিসাবেও পরিচিত....... তিনি হযরত ইসা(আঃ। তারমানে কি মোহাম্মাদ সাঃ পাপ করেছেন?
এই কথাটি কোন ভিত্তিতে বললেন? রসুলের ভুল কিম্বা উপদেশ কি তাকে পাপী বানিয়ে দিয়েছে? ইসা আঃ এর এমন কোন ভুল ছিলো না সেটি কিভাবে নিশ্চিত হলেন? বাইবেল পড়ে? কিয়ামতে হযরত ইসা আঃ একটি প্রশ্নের মুখমুখী হবেন সেটি জানেন?
১২| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৮:০৮
কান্টি টুটুল বলেছেন: শেষ বিচারের দিনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) তাঁহার উম্মত এর মুক্তির জন্য সুপারিশ করিবেন, একথা আলেম ওলামা গন প্রায়সই বলে থাকেন কিন্তু এর স্বপক্ষে উনারা কোরআন শরীফ এর কোন আয়াত দেখাতে পারেননা।তবে এপ্রসঙ্গে সুরা মায়েদার শেষ বিশ আয়াতে এক মহান রসুল এর উল্লেখ পাই যিনি তাঁহার উম্মত এর মুক্তির জন্য অতিশয় নম্র ভাবে আল্লাহ তাআলার কাছে সুপারিশ করেন।
ইনি মরিয়ম তনয় হযরত ঈসা (আঃ)।
আল্লাহ উনাকে শান্তিতে রাখুন।
১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২৮
কান্টি টুটুল বলেছেন: ইসা আঃ এর এমন কোন ভুল ছিলো না সেটি কিভাবে নিশ্চিত হলেন? বাইবেল পড়ে?
না ভাই বাইবেল পড়ে না, কোরআন শরীফ পড়ে।কোরআন শরীফ এ ঈসা (আঃ) এর কোন প্রকার ভুল ত্রুটির উল্লেখ আপনি পাবেন না কিন্তু (মুহাম্মাদ সাঃ) এর "ত্রুটি / বিচ্যুতি" কোরআন শরীফ এ পাবেন।
কোরআন শরীফ এ আল্লাহ তাআলা বলেন :
[45] যখন ফেরেশতাগণ বললো, হে মারইয়াম আল্লাহ তোমাকে তাঁর এক বানীর সুসংবাদ দিচ্ছেন, যার নাম হলো মসীহ-মারইয়াম-তনয় ঈসা, দুনিয়া ও আখেরাতে তিনি মহাসম্মানের অধিকারী এবং আল্লাহর ঘনিষ্ঠদের অন্তর্ভূক্ত।....সুরা আল ইমরান
স্বয়ং ব্যাক্তি ঈসা (আঃ) আল্লাহর বানী ,আল্লাহর বানীতে "পাপ/ত্রুটি / বিচ্যুতি" কোন কিছুই আশা করতে পারেন না।
রসুলের ভুল কিম্বা উপদেশ কি তাকে পাপী বানিয়ে দিয়েছে?
অবশ্যই না আর তাই আমার এই লেখায় "পাপ /পাপী"শব্দ নাই।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:২১
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: পাপী/পাপ শব্দ নাই। তাহলে "যিনি একমাত্র নিষ্পাপ রসুল হিসাবেও পরিচিত....... তিনি হযরত ইসা(আঃ)।" এই কথাটি কে বলেছে, আমি? বাংলা কথা কি আমি বুঝি না? একমাত্র নিষ্পাপ হযরত ঈসা আঃ, খুবই স্বাভাবিক মানে হলো বাকিরা একটা না একটা পাপ করেছেন। আপনার ভাষা জ্ঞানের তারিফ করতে হয়। কোরআনের একটি বড় অংশ জুড়ে ঈসা আঃ এর বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরেছেন আল্লাহ, তার মানে এটি নয় যে কোন ছোট্ট ভুল থাকলে সেটিও তুলে ধরা হয়েছে। সেটি জানতে আপনাকে বাইবেল পড়তে হবে, যেমনটি কোরআন পড়ে মুহাম্মাদ সাঃ এর ভুল পেয়েছেন। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে বাইবেল পড়লেও আপনি আল্লাহর কাছ থেকে আসা কথাগুলো সরাসরি পাবেন না, অনেক ম্যানিপুলেশন হয়েছে বাইবেলে। মুহাম্মাদ সাঃ এর মত ঈসা আঃ কে আমি অবশ্যই বিশ্বাস করি এবং মেনে চলি। কিন্তু একমাত্র ঈসা আঃ নিস্পাপ (অর্থ হলো অন্যরা পাপ করেছেন) এমন মুর্খ আমি না।
অবশ্যই ঈসা আঃ মহাসম্মানের অধিকারী। এটি কোরআন বলেছে, কোরআন যে আল্লাহর কিতাব এর চেয়ে ভাল প্রমান আর কি হতে পারে? কারণ মুহাম্মাদ সাঃ এর নিজের প্রশংসা কিম্বা নিজের কথা এতোটা আলোচনা করা হয়নি কোরআনে। আপনি যদি খৃস্টান হয়ে থাকেন আমি আপনার চেয়ে ভাল খৃস্টান, কারণ আমি ঈসা আঃ এর সব কথা মেনে চলি, আপনারা খৃস্টানরা চলেন না। একটি প্রশ্ন করি, মুহাম্মাদ সাঃ কে কি আপনি রসুল হিসেবে বিশ্বাস করেন? Click This Link
১৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪৮
মেলবোর্ন বলেছেন: সবার জন্য বই গুলো পরেন অনেক প্রশ্নের উত্তর পাবেন
আমার পড়া ভাললাগা ইসলামিক ব্ই সমুহ
১। শারিয়া কি বলে আমরা কি করি -হাসান মাহমুদ http://www.hasanmahmud.com/j/
২। ISLAM: THE TRUE HISTORY AND FALSE BELIEFS
বিশেষ করে এটা আপনাকে কোরআনের আয়াতের সঠিক অনুবাদ ও সম্পকিত আয়াত পাবেন।
QXPiv with ARABIC TEXT (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourth Edition)
By Shabbir Ahmed, M.D.
WHO WROTE THE QURAN?
THE CRIMINALS OF ISLAM (English)
WHEN IS THE MESSIAH COMING? (English)
ISLAM AS I UNDERSTAND (English)
SIR, YOU SAID IT!
এখানে পাবেন http://www.ourbeacon.com/?page_id=11605
১৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১০
কান্টি টুটুল বলেছেন: আপনি যদি খৃস্টান হয়ে থাকেন আমি আপনার চেয়ে ভাল খৃস্টান, কারণ আমি ঈসা আঃ এর সব কথা মেনে চলি, আপনারা খৃস্টানরা চলেন না। একটি প্রশ্ন করি, মুহাম্মাদ সাঃ কে কি আপনি রসুল হিসেবে বিশ্বাস করেন?
আজিজিয়া জনুবিয়া নামক একটি এলাকা আছে যেটি কাবা শরীফ হতে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে হারাম এরিয়ার(যেখানে অমুসলিমদের প্রবেশ নিষেধ) মধ্যে একটি জায়গা ,এই এলাকায় প্রায় চার বংসর থাকার সৌভাগ্য আমার হয়েছে।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫৪
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: সো হোয়াট?? ঐখানে প্রবেশ করতে আপনার মুসলমানিত্বের কি পরীক্ষা দিতে হয়েছে? মুখে মুখে তো মুসলিম অনেকেই হতে পারে। কিন্তু মনে মনে কি সেটি তো আপনি এই কথায় প্রকাশ করে দিয়েছেন। "যিনি একমাত্র নিষ্পাপ রসুল হিসাবেও পরিচিত....... তিনি হযরত ইসা(আঃ)।" অন্য রসুলদের আপনি পাপী বানিয়ে দিয়েছেন এই এক কথায়। সব রসুল মানুষ ছিলেন, ভুল হতে পারে, কিন্তু তারা পাপী ছিলেন না।
১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০০
ওঙ্কার বলেছেন: যুদ্ধে নিহত পুরুষের স্ত্রীকে ধর্ষনের অনুমতি দেয়া সেই জেনারেল মুহম্মদের কথা বলছেন তো!!
২৮ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪৯
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন:
তাই নাকি? জানতাম না তো? আপনিও কি ঐ জেনারেলের আন্ডারে ছিলেন কিন্তু ভাগে পাননি?
১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৭
ধুসর বালক বলেছেন: ওঙ্কার ভাই কি লেখাপড়া জানেন?জানলে কষ্ট কইরা পুরা টাইটেলটা পইরেন
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৪
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ধন্যবাদ বাহেক।
১৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১১ ভোর ৬:৪১
কান্টি টুটুল বলেছেন: জ্বি উনি অবশ্যই মানুষ। আল্লাহর পাঠানো সর্বসার্টিফিকেট মানুষ।
বাহ্ সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ এর সার্টিফিকেট হযরত মুহম্মদ (সং) কে দিয়েদিলেন ,আল্লাহ তাআলাও তো কোরআন শরীফ এ মুহম্মদ (সং) কে এই সার্টিফিকেট দেন নাই।স্বীকার করতেই হয় দেয়ার মত অনেক সার্টিফিকেট আপনার অধিকারে আছে।
তবে বিবি খাদিজা (রঃ), হযরত ফাতিমা বা ফেরাউন স্ত্রী আছিয়া ইনাদের কাউকেই সর্বশ্রেষ্ঠ মহিলার সার্টিফিকেট দিতে যাবেন না ।
কারন সর্বশ্রেষ্ঠ মহিলার সার্টিফিকেট আল্লাহ তাআলা হযরত ঈসা (আঃ) এর মাতা বিবি মরিয়ম কে দিয়ে দিয়েছেন যা সুরা ইমরান এর ৪২ নং আয়াতে সরাসরি বলা আছে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২৬
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: আল্লাহ মরিয়ম আঃ কে যে সম্মান দিয়েছেন, সে বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই। ঈসা আঃ এর পজিশন নিয়েও কোন সন্দেহ নেই। আল্লাহর ইশারায় মানুষের রোগ সারানো, মৃত মানুষকে জিবীত বানানো, মিরাকুলাস জন্ম, জীবন্ত আল্লাহ তুলে নিয়েছেন। এগুলোর উপরে কোন সন্দেহ পোষণ করার সাহস কোন মুসলিমের নেই। আপনি একটি কথার জবাব দেননি, আপনি কি খৃষ্টান?
১৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৭:২১
কান্টি টুটুল বলেছেন: [87] এবং মাছওয়ালার কথা স্মরণ করুন তিনি ক্রুদ্ধ হয়ে চলে গিয়েছিলেন, অতঃপর মনে করেছিলেন যে, আমি তাঁকে ধৃত করতে পারব না। অতঃপর তিনি অন্ধকারের মধ্যে আহবান করলেনঃ তুমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই; তুমি নির্দোষ আমি গুনাহগার।
মাছওয়ালা বলতে আল্লাহ তাআলা কোন নবী/রসুল কে বুঝিয়েছেন জানেন নিশ্চয়ই,
সাধারন ভাবে বলা হয়ে থাকে সকল নবী/রসুল পাপ মুক্ত ,তবে ছোট ভুল ত্রুটি মুক্ত নয়,
ব্যাতিক্রম শুধুমাত্র হযরত ঈসা (আঃ) ,ইনি ছোট বড় ভুল ত্রুটি,পাপ এই জাতীয় সকল কিছু থেকে মুক্ত।
২৮ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:২৪
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: সাধারন ভাবে বলা হয়ে থাকে সকল নবী/রসুল পাপ মুক্ত ,তবে ছোট ভুল ত্রুটি মুক্ত নয়,
ব্যাতিক্রম শুধুমাত্র হযরত ঈসা (আঃ) ,ইনি ছোট বড় ভুল ত্রুটি,পাপ এই জাতীয় সকল কিছু থেকে মুক্ত।
এটি কোথায় বলা হয়ে থাকে জানতে পারি?? বাইবেল হলেও রিফারেন্স দিয়েন, দেখে নিব, কারণ আমি বাইবেল বিশ্বাস করি। যেমন রিফারেন্স দিয়েছেন [সর্বশ্রেষ্ঠ মহিলার সার্টিফিকেট আল্লাহ তাআলা হযরত ঈসা (আঃ) এর মাতা বিবি মরিয়ম কে দিয়ে দিয়েছেন যা সুরা ইমরান এর ৪২ নং আয়াতে সরাসরি বলা আছে।]
২০| ২৮ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৭:৪৬
কান্টি টুটুল বলেছেন: সংশোধন ১৮ নং কমেন্ট---)জ্বি উনি অবশ্যই মানুষ। আল্লাহর পাঠানো সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ।
অনিচ্ছাকৃত ভুল এর জন্য দুঃখিত।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৭
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: তারমানে কি ধরে নিব আপনি মুহাম্মাদ সাঃ কে রসুল হিসেবে মানেন না? শুধুই মানুষ?
২১| ২৮ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:৪১
কান্টি টুটুল বলেছেন: ইসা আঃ এর এমন কোন ভুল ছিলো না সেটি কিভাবে নিশ্চিত হলেন? বাইবেল পড়ে?
ব্যাতিক্রম শুধুমাত্র হযরত ঈসা (আঃ) ,ইনি ছোট বড় ভুল ত্রুটি,পাপ এই জাতীয় সকল কিছু থেকে মুক্ত।
এটি কোথায় বলা হয়ে থাকে জানতে পারি?? বাইবেল হলেও রিফারেন্স দিয়েন, দেখে নিব,
পবিত্র আল কোরআন শরীফ যা আজ পর্যন্ত অবিকৃত আছে ইনশাআল্লাহ কিয়ামত পর্যন্ত অবিকৃত থাকবে একমাত্র হযরত ইসা (আঃ) কে নিষ্পাপ রসুল হিসাবে স্বীকৃতি দেয়......
[link|http://www.islamdharma.com/index.php?sid=19&sura=সà§à¦°à¦¾+মারà¦à§à¦¾à¦®|[19] সে বললঃ আমি তো শুধু তোমার পালনকর্তা প্রেরিত, যাতে তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করে যাব ...........সূরা মারইয়াম]
সম্পূর্ন সূরা পড়ার জন্য লিংক দিলাম
সত্য সবসময়ই সুন্দর ,যা সত্য তা আমাদেরকে স্বীকার করতেই হবে।
২২| ২৮ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:৪৩
কান্টি টুটুল বলেছেন: সূরা মারইয়াম এখানে পড়ুন
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩২
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: সুরা মরিয়ম পড়ার অনেক জায়গা আছে, আপনার লিংক দিতে হবে না। আপনার মত শিকড়হীন নই, অনুবাদ সহ কোরআন আছে আমার কাছে। আমার একটি কথার জবাব দেন আপনি কি খৃষ্টান?
২৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৫
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ঠিক বলেছেন- হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সকল সমালোচনার ঊর্ধ্বে-
আপনার জবাবগুলো খুব ভাল লাগলো-
আল্লাহতায়ালা যেন আপনাকে উত্তম প্রতিদান দেন-
বিশ্ব মানবতার মুক্তি সনদ-
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৮
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ভাল লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:০৮
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
অফ-টপিক
আপনি বর্তমানে যে মহাপন্ডিতের পোস্টে কমেন্ট করছেন, তার সাথে পারবেন না। তাল গাছ ওনার হবেই। তাছাড়া ওনার পোস্টগুলো সবই এক বিশেষ ধাঁচের। আপনার জন্য ইশারাই কাফি, তাই আর বিশদ আলাপ দরকার নেই। অ্যাভয়েড করুন।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০০
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ইন্জিল/বাইবেলকে অসম্মান করার কোন ক্ষমতা আমার নেই। তবে তার ভিতরের কিছু জিনিষ আপনাকে দেখানোর অধিকার নিশ্চয় আমার আছে। আপনাকে আমি কয়েকটি সুত্র দিই। সময় থাকলে পড়ে দেখবেন।
ইসা আঃ কে যে বাইবেল দেয়া হয়েছিলো, সেটি আসলে নেই এখন, অনেক পরিবর্তন হয়েছে। যেমন ধরুন নিচের অধ্যায়গুলি কখনো একটি ধর্মগ্রণ্থের বানী হতে পারে না। Read the story of Judah and his family, Genesis 38. Read the the story in Ezekiel 23. Read Genesis 19:31-36. পড়ে দেখবেন কিভাবে এগুলো ধর্ম গ্রন্থ হয়? কোন বাবা কি তার মেয়ে, কোন ভাই বোনের সামনে, কোন ছেলে কি তার মায়ের সামনে এই অধ্যায় গুলি পড়তে পারবে? হোয়াট আর দা লেসনস ফ্রম দোজ স্টোরিস? ধর্ম গ্রন্থ মানুষকে ভাল জিনিষ শেখায় কিন্তু এখান থেকে মানুষ ভাল কি শিখবে?
মোহাম্মাদ সাঃ সম্পর্কে বাইবেলে বলা হয়েছে, এই রিফারেন্স গুলি দেখতে পারেন, বেশি সময় লাগবে না আপনার। John 16:7, John 16:12-14, John 14:16, John 14:26, Deuteronomy 18:18. তার পরেও ওরা বিশ্বাস করে না। আরো ক্লিয়ার ধারণা হবে যদি দেখেন ইউটিউবে কিছু ভিডিও যেমন ধরুন, why did yusuf estes embrace islam. অথবা How I came to Islam - Dr. Laurence Brown.
ভাল থাকবেন।
২৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ ভোর ৫:২৩
মাজহার অপু বলেছেন: বাঙালি মুসলমান জীবিত প্রতিভাকে লাশে পরিণত করে,আর মৃত প্রতিভার কবরে আগরবাতি জ্বালে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৩
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: মাথার উপ্রে দিয়ে গেল বাহেক, একটু খোলাসা করে বলবেন?
২৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ ভোর ৫:৫৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিখ্যাত মনীষীদের মাঝে যারা এক সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করতেন, আবার মুহাম্মাদ সাঃ কে আল্লাহর রসুল হিসেবে মেনে নিয়েছেন তারা কি নাস্তিক? ইনডাইরেক্টলি তারা কিন্তু বিশ্বাসী। তাদের সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন।
যেমন ধরুন, Noten und Abhandlungen এর কথা,
"তিনি (মুহাম্মাদ সাঃ) একজন রসুল কোন কবি নন, সুতরাং কোরানকে ঐশ্বরিক নীতি হিসেবে মানতে হবে, কোন বই হিসেবে নয় যেটি মানুষের শিক্ষাদিক্ষা কিম্বা এন্টারটেইনমেন্টের জন্য।"
--------
সাহেব আপনার মন্তব্যই কিন্তু কঠিন খটকা দিল ।
আমি স্কুলে পড়েছিলাম ইসলামী শিক্ষা বইয়ে , মহানবী সা: এর চাচা মন হয় আবু তালিব ।
যে মহানবী সা: কে অনেক ভালবাসত ।
সে পরোক্ষভাবে মহানবী সা: এর সাথে ছিল ও আল্লাহকে মানত ।
তবে নিজ ধর্ম ত্যাগ করে নাই , শুধুমাত্র কুরাইশ বংশের ইজ্জতের কারনে ।
মৃত্যুকালে মহানবী সা: তাকে অনুরোধ করেছিলেন ইসলাম ধর্ম গ্রহন করতে । তিনি করেন নাই ।
সুতরাং তিনি জাহান্নাম বাসী ।
----------------------------------
আর আমি আল্লাহকে মানি, তার সৃষ্টিকে মানি, মহানবী সা: তার প্রেরীত নবী ও রাসূল সা: মানি । কিন্তু মহানবী সা: একজন মানুষ বৈ কিছু নন । এটাও মানি । তার সম্বন্ধে খারাপ বলার কিছু থাকলে বলা যাবে না, সে কথা কেউ বলে নাই । কারউ অনেক ব্যাপার ভাল লাগে না, তো কি করার থাকতে পারে ?
অন্তত মহানবী সা: কে পূজা না করে তাকে সম্মান করা উচিত । কারণ আল্লাহ চেয়েছে বলেই মহানবী সা: . মহানবী সা: হতে পেরেছে. আর আমি রিফাত হোসেন রিফাত হয়েছি , আর শয়তান বা খারাপ কাজ আল্লাহ চেয়েছে বলেই হয়েছে ।
পৃথিবীর সব কিছু আল্লাহরই অংশ ও ইচ্ছা । ঈমান ও বেঈমান দুইটাই ।
যেহেতু সে সৃষ্টি কর্তা , মহানবী সা: এর খুত বাহির করা গেলেও আল্লাহ বা সৃষ্টি কর্তার বাহির করা সম্ভবের উর্ধে ।
আমি অন্ধ বিশ্বাসে বিশ্বাসী নই । হওয়া উচিত না ।
সৃষ্টি আছে তাই সৃষ্টি কর্তাও আছে ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৫
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: আপনার মন্তব্যের দ্বিতীয় অংশের ব্যাপারে আমিও সিউর না, এজন্যই তো বললাম আল্লাহই ভাল জানেন।
২৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৪২
নির্ণয় বলেছেন:
@ লেখক
মাইকেল এইচ হার্ট ইহুদী । একটা মজার কথা - They (the disbelievers, the Jews and the Christians) want to extinguish Allâh’s Light - 09:322
আরএকটা কথা - "...Moreover, he is the author of the Moslem holy scriptures, the Koran..." - Michael H. Hart
আরও একটা কথা - "...Nothing similar had occurred before Muhammad, and there is no reason to believe that the conquests would have been achieved without him. The only comparable conquests in human history are those of the Mongols in the thirteenth century, which were primarily due to the influence of Genghis Khan." - Michael H. Hart
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪৩
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: হুম............ এজন্যই তো উনি ইহুদী রয়ে গেছেন। আসল জিনিষ ধরতে পারলে তো মুসলিম হয়ে যেতেন। Yusuf Estes, Yusuf Islam, Khalid Yasin, Laurance Brown, Maurice Bucaille ............ এনারা অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়ে অবশেষে মুসলিম হয়েছেন। নিরপেক্ষ হৃদয় নিয়ে কোরআন না পড়লে কিভাবে তার সৌন্দর্য বুঝবেন? ঊনি তো ইতিহাস পড়েছেন।
২৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৪৩
নির্ণয় বলেছেন:
মেলবোর্ন বলেছেন: মুহাম্মদ (সঃ) সম্পকে আরো দেখুন: সুত্র: SIR YOU SAID IT
01. Gandhi believed that at the core of every religion was truth (satya), non-violence (ahimsa) and the Golden Rule. He was deeply influenced by the Christian teaching of "turning the other cheek", once stating that if Christianity practised the Sermon on the Mount, he would indeed be a Christian.
02. "Yes I am. I am also a Christian, a Muslim, a Buddhist and a Jew".
Gandhism
----------
The Genuine Islam, Vol. 1, No. 8, 1936 - শ্রেষ্ঠ্যত্বের স্বীকৃতির স্বাদ নেয়ার আগে খোঁজ নিন যে আদৌ ঐ নামের কোন বই আছে কী না!
২৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৩
কান্টি টুটুল বলেছেন:
আমার একটি কথার জবাব দেন আপনি কি খৃষ্টান?
আমি মুসলিম,খৃষ্টান হব কেন?
ভাই অনেক দিন পর আপনার কমেন্ট দেখলাম,দুঃখিত।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেকদিন আগের পোস্ট, তখন আপনাকে চিনতাম না। এখন চিনি।
এই প্রসঙ্গে আর একজন মহান রসুল এর নাম উল্লেখ করা যায় ,যিনি সকল প্রকার ত্রুটি বিচ্যুতি মুক্ত ,যিনি একমাত্র নিষ্পাপ রসুল হিসাবেও পরিচিত....... তিনি হযরত ইসা(আঃ)।
আপনার একথার জন্য আমি আপনাকে উপরের প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করেছিলাম। যাইহোক ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৪৮
শিপন মোল্লা বলেছেন: অসাধারন সত্য সব সমায়ই চির উজ্জল। ধন্যবাদ আপনাকে