![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কারো মতন নয়ই, একান্তই আমার মতো। বন্ধু-বান্দব আর পারিবারিক সব সম্পখের ক্ষেএে ভীষণ আন্তরিক। হাসি-খুশি আর দলবল নিয়ে ২৪ ঘন্টাই আড্ডায় থাকতে ভালবাসি। ভালোবাসি সাদা গোলাপ আর প্রিয়তমাকে। আমি এক আল্লাহ্র ইবাদত করি আর হজরত মুঃ সাঃ কে অনুসরন করি। সৃজনশীল বিষয়ে আগ্রহ করি। রাজনীতি আমার রক্তের সাথে মিশে গেছে বা আছে। জিয়াকে মডেল করে সমাজের ভাল পরিবর্তনের চেষ্টায় আছি। বর্তমান পরিবেশে দেশে কিছু করার মুরোদ রাখিনা তাই পরবাসী আছি। দেশ ও দেশে বসবাস করা প্রিয় মানুষদের জন্য অনবরত হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। নিজের অনুভূতি,অস্তিত্ব আর ভালোলাগা গুলো পরে থাকে প্রিয় জয়পাড়ায় যেখানে আমার শৈশব আর কৈশোর কেটেছে। দুঃখ একটাই জীবনে কোথাও শ্রেস্ট হতে পারিনি। আমি লিখতে পারিনা,আর লিখা লিখি করার জন্যও আমি ব্লগে আসিনি। আমি পড়তে এসেছি। নিজেকে একজন ভাল পাঠক বলে দাবি করি।
সখী ভালোবাসা কারে কয় ?
আমার মতে, সংজ্ঞাহীন একটি সম্পর্কের নামই ভালোবাসা আর অর্থহীন একটি দিনের নামই ভালোবাসা দিবস। ভালোবাসা প্রতিদিনের প্রতিটি মুহূর্তের জন্য। একে ডাকডোল পিটিয়ে শুধু বলা কওয়ার বিষয় নয়, এটা মন দিয়ে বুজাপরা করে নিতে হয়।
সবাই ভালোবাসা বাসি করুন। একজন আরেক জনকে ভালোবাসোন। ঘৃনা বিদ্ধষ প্রতিহিংসা কেও কাউকে না করে শুধু ভালোবাসি, ভালোবাসি।
আমার যতটুকু মনে পরে এই ভালবাসা দিবস প্রচলন ৯৩ সাল থেকে আমাদের দেশে ব্যাপক ভাবে প্রচলিত হয়েছে সাপ্তাহিক যায়যায়দিন ম্যাগাজিনের মাধ্যমে । এই ভালোবাসা দিবসের প্রচার ও প্রসার যোবক যুবতি থেকে শুরু করে এখন সার্বজনিক প্রভাবিত হচ্ছে। কিন্ত আমাদের দেশের রাজনীতিকরা কতোটুকু প্রভাবিত হয়েছেন আমার মতো দেশের সাধারণ জনগনের মনে খটকা লেগে আছে। তবুও আমি মনে করি রাজনীতিকবিদরা বড় মনের মানুষ তারা আমাদের মতো সাধারন কোন মানুষ নন। যেকোন পরস্থিতিতে তারা জনগণের ভাল হয় সে বিষয়টিই সবার আগে প্রাধান্য দিবেন। নিজেদের সুখ স্বাচ্ছন্দ্যকে তুচ্ছ করে হলেও। রাজনীতিকবিদরাই আমাদের অভিবাবক এই দেশটারও বিশেষ করে আওয়ামী ও বিএনপির রাজনীতিকবিরা। ঘুরে ফিরে আপনেরাই এই দেশের সাধারন মানুষের আশ্রায়স্থল।
কিন্ত দুঃখজনক হোলেও সত্যি স্বাধীনতার ৪০ বছরে আমরা বিভত্ত হয়ে পরেছি জাতিতে। ভিভক্ত হয়ে পরেছি ভাইয়ে ভাইয়ে। আর দেশটাও পিছনে পরে আছে। তাই এই ভালোবাসা দিবসে সবাই পুরানো প্রতিহিংসাপরায়ণ বিসর্জন দিয়ে মিলে মিশে দেশটাকে চালিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাবেন এই আশাই করি। এ ক্ষেএে ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার দ্বিদলীয় তত্ত্ব ভেবে দেখা জেতে পারে।View this link
সবার ভালোবাসা দিবস শুভ হোক। সবাইকে হ্যাপি ভ্যালেনটাইস ডে ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন আহামেদ পরে মন্তব্য করার জন্য,ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০৬
জোবায়ের নিয়ন বলেছেন: ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা নিবেন।
যাদের কে উপদেশ দিয়েছেন তারা আজীবনও তা করবে না।নিজেদের ব্যক্তিগত সর্ম্পক ঠিক রেখে শুধু দলাদলির নামে মারবে সাধারন মানুষ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪১
শিপন মোল্লা বলেছেন: জোবায়ের আপনিও ভালবাসা দিবসের শুভেচ্ছা নিবেন। পরেছেন ধন্যবাদ।
আমাদের দেশের রাজনীতিকরা,আপনি আমি যা আশা করি তাই তাই তাদের মাঝে পাইনা বলেই তো এই কথার অবতারণা। তবে সময় এসেছে এরা যদি পরিবর্তন না হয়। তাদেরকে জানাচ্ছি এ দেশের মানুষ আপনেরা জা করেন তা অপছন্দ করে সময়ের প্রয়জনে প্রত্যাখ্যান করবে।
৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:২৯
নিঝুম আখতার বলেছেন: সুন্দর লিখেছো ভাই। তবে বানানের প্রতি আরো যত্মবান হতে হবে। লেখার থিম যথেষ্ট মজবুত। ভাবাভাষা দিবসের শুভেচ্ছা সহ শুভ কামনা রইল।
বসন্তের রঙ্গে রাঙা বিশ্ব ভালোবাসা দিবস আজ!তরুন তরুনী, প্রেমিক প্রেমিকাদের আজ একে অন্যের মাঝে হারিয়ে যাবার, বিলীন হয়ে যাবার দিন।এই ভালবাসাকে আশ্রয় করেই পৃথিবীতে অনেক অসাধ্য সহজেই সমাধান হয়েছে আবার ভালবাসা হারিয়ে অনেক হয়েছে বিবাগী, আবার কেউ বরন করছে ফাঁসির দড়ি।
"সখী ভালোবাসা কারে কয়" ?
বহু বছর আগে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এভাবেই ভালোবাসার অর্থ খুঁজেছিলেন। কারণ, ভালোবাসার অর্থ যে গভীর দ্যোতনাময়। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। দিনটি শুধুই ভালোবাসার। হৃদয়ের সঙ্গে হৃদয়ের মেলবন্ধনের দিন। প্রিয় মানুষটিকে আরো বেশি কাছে পাওয়ার, আরো বেশি ভালোবাসার জানার ও বোঝার দিন। প্রেমিক-প্রেমিকারা মন খুলে বলবে তাদের হৃদয়ের কথা। ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা 'সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস ডে'। প্রেমপিয়াসী হৃদয়ের কাছে বিশেষ গুরুত্ব এ দিনটির। তাই বছরের এ দিনকে সারা বিশ্বের তরুণ-তরুণীরা বেছে নিয়েছে হৃদয়ের ব্যাকুল কথার কলি ফোটাতে।
তরুণ-তরুণী শুধু নয়, নানা বয়সের মানুষের ভালোবাসার বহুমাত্রিক রূপ প্রকাশ করার আনুষ্ঠানিক দিন আজ। এ ভালোবাসা যেমন মা-বাবার প্রতি সন্তানের, তেমনি মানুষে-মানুষে ভালোবাসাবাসির দিনও এটি। শুধুমাত্র একটি দিন ভালোবাসার জন্য কেন এ প্রশ্নের জবাবে কবি মোহাম্মদ রফিকের ছোট জবাব 'ভালোবাসা একটি বিশেষ দিনের জন্য নয়। সারা বছর, সারা দিন ভালোবাসার। তবে আজকের এ দিনটি ভালোবাসা দিবস হিসেবে বেছে নিয়েছে মানুষ।'বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইন ডে পালনের রীতিটা মূলত ইউরোপীয় ঘরানার। আমাদের দেশে বিগত প্রায় দেড় দশক আগে এ দিবস পালনের সূচনা হয়।
ভালোবাসার গল্পটি শুরু হয়েছিল সেই ২৬৯ খ্রিস্টাব্দে। রোমের চিকিৎসক তরুণ যাজক সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের চিকিৎসায় দৃষ্টি ফিরে পেয়েছিল নগর জেলারের দুহিতা। পরে দুজনের মধ্যে মন দেয়া-নেয়া হয়। সেই থেকে জন্ম নিয়েছিল তাদের ভালবাসার অমরগাথা। ভালবাসার অপরাধে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে ফাঁসিতে ঝুলতে হয় ফেব্রুয়ারির এই ১৪ তারিখে। তারপর এই ভালোবাসার স্বীকৃতি পেতে দুই শতাব্দী নীরবে-নিভৃতে পালন করতে হয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারিকে।
৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে রোমের রাজা পপ জেলুসিয়াস এই দিনটিকে ভ্যালেন্টাইন দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। গ্রিক ও রোমান উপকথার মতই ভালোবাসা দিবসের উৎপত্তি নিয়ে আরো গল্প-কাহিনী ছড়িয়ে আছে ভুবনজুড়ে। কে এই ভ্যালেন্টাইন তাও রহস্যাবৃত।
ক্যাথলিক এনসাইক্লোপিডিয়া অনুসারে আমরা তিনজন সেন্ট ভ্যালেন্টাইন বা ভ্যালেন্টিনাসের সন্ধান পাই। তারা সবাই ১৪ ফেব্রুয়ারিতে আত্মদান করেন।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৪
শিপন মোল্লা বলেছেন: নিঝুম মভাই আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে জেয়ে নিজের লিখায় নিজেই মন্তব্য করেছি নিচে।
সালাম আপনাকে ভাল থাকবেন।
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২১
শিপন মোল্লা বলেছেন: নিঝুম ভাই খুব সুন্দর মন্তব্যই শুধু করেননি ভালবাসা দিবসের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসও তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার এই মন্তব্যে আমার লিখাটা কিছুটাও হলেও পুনতা পেয়েছে। পাঠকরা এসে খুশিই হবে আমার তাই মনে হয়। আসলে আপনাদের মন্তব্যে সাহস পাই লিখতে।
কি করবো বানান ভুলের দুর্বলতা আমার রয়েই গেলো।
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: কেমন আছেন ?
৩০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১:০৮
শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্য আমি ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫
সুমন আহমাদ স্বাধীন বলেছেন: ভালো লাগলো !