নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রচনাঃ গিরিশচন্দ্র ঘোষ
অডিও লিংক
https://soundcloud.com/achintya-2/x9toowvmi9dw
জুড়াইতে চাই কোথায় জুড়াই
কোথা হতে আসি কোথা ভাসি যাই ।।
কে খেলায় আমি খেলি বা কেন
জাগিয়ে ঘুমাই কুহকে যেন
এ কেমন ঘোর হবে না কি ভোর
অবিরাম গতি নিয়ত ধাই ।।
জানি না কে বা এসেছি কোথায়
কেন এসেছি কে বা নিয়ে যায়
যাই ভেসে ভেসে কত কত দেশে
এই আছে আর তখনই নাই ।।
কে আছ চেতন ঘুমায়ো না আর
নিবিড় এ ঘোর দারুণ আঁধার
কর তমো নাশ হও হে প্রকাশ
তব পদে তাই শরণ চাই ।।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
অচিন্ত্য বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এত তথ্য দেওয়ার জন্য। পোস্টটি দেখলাম। অসাধারণ ! সিরাজ সাঁই ভাই আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন ব্লগবন্ধু।
ভাল থাকুন।
২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
মো. আবুল হোসেন, শিবচর, মাদারিপুর বলেছেন:
গানটি শুনলাম। চমৎকার লাগলো। কে কণ্ঠ দিয়েছেন?
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
অচিন্ত্য বলেছেন: আমিই গেয়েছি।
ধন্যবাদ
৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
সবুজসবুজ বলেছেন: আমার মনকেই গেয়েছেন।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০০
অচিন্ত্য বলেছেন: ধন্যবাদ ডিয়ার সবুজসবুজ
৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: এ ধরণের গান খুব কম শোনা হয়েছে। অন্যরকম আবেদন আছে এসব গানের। এই মেঘলা আবহাওয়ায় শুনতে বেশ ভালো লাগছে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০১
অচিন্ত্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডিয়ার হামা
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
ইখতামিন বলেছেন:
দারুণ গান (২)
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৩
অচিন্ত্য বলেছেন: ধন্যবাদ। ২ এর বিষয়টি ঠিক...
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
মো. আবুল হোসেন, শিবচর, মাদারিপুর বলেছেন:
গিরিশ চন্দ্র ঘোষ (১৮৪৯-১৯১২): সুপ্রসিদ্ধ নাট্যকার, নট ও সঙ্গীত রচয়িতা। তাঁর রচিত নাটকের সংখ্যা ৭৫। আরো চারখানি নাটক তিনি সমাপ্ত করে উঠতে পারেননি। নাট্য রচনার মতই তিনি ছিলেন অক্লান্ত সঙ্গীত রচয়িতা। তাঁর রচিত গানের সংখ্যা ১৩৭০। এর প্রায় সবই তাঁর নাটকের গান।
কলকাতার বাগবাজারে গিরিশ চন্দ্রের জন্ম। পিতা নীলকমল ঘোষ, মাতা রাইমণি। ভগবতী গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়ির পাঠশালায় তাঁর বিদ্যাশিক্ষা শুরু। সে বাড়িতেই হাফ আখড়াইয়ের এক আসরে ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্তের সংবর্ধনা দেখে গিরিশের মনে কবি হবার সাধ জাগে।
গিরিশচন্দ্র যখন ন্যাশনাল থিয়েটারের ম্যানেজার (১৮৮০-৮১) তখন কলকাতার ভবানীপুর ও কালীঘাটের দলের মধ্যে হাফ আখড়াইয়ের লড়াই হয়। গিরিশ চন্দ্র কালীঘাটের দলের পক্ষে ছিলেন। ভবানীপুরের দলপতি তাঁর কাছে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হন।
আমার এ পোস্টটি দেখার অনুরোধ থাকলো।