নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জেনেছি দৈন্য ঘুঁচাও এবার দীনতা

আগামি

সে এসেছিল আমার জীবনে প্রথমহয়তোবা সে-ই আমার শেষবিকেলের হলুদাভ আভায়আমি খুঁজি তারই লুন্ঠিত অবশেষ।

আগামি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসেন পাটিগণিত শিখি।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

এক.

এক বছরের মাথায় একজন নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে পদচ্যুত করে ক্ষমতা নিল সেনাবাহিনী। যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীকে প্রচ্ছন্ন সমর্থন দিল। প্রেসিডেন্টের অনুসারিরা দলে দলে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখির মত গুলি খেয়ে মরল। তবু মানবতাবাদীরা সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানালো না। কারণ, পদচ্যুত প্রেসিডেন্ট ইসলামপন্থী।



মোরাল অব দ্য স্টোরি-

ইসলামপন্থীদের বর্তমান বিশ্বে গণতান্ত্রিক আন্দোলন করার অধিকার নেই। হয় তাদের ইসলামের পথ ছেড়ে দিতে হবে। অথবা অস্ত্র তুলে নিয়ে প্রচলিত সংগানুযায়ী সন্ত্রাসী হয়ে যেতে হবে।



দুই.

দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসকের হাত থেকে জাতিকে উদ্ধারের জন্য বিরোধী দল তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলল। হাতে তুলে নিল অস্ত্র। যুক্তরাষ্ট্র তাদের সমর্থন দিল। অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করল। স্বৈরশাসককে চাপে ফেলার সব রকম পন্থাই তারা গ্রহণ করল। কিন্তু আঞ্চলিক শক্তি ইরান স্বৈরশাসককে সমর্থন দিল। দুই পক্ষের প্রচুর লোক মারা গেল। এক সময় বিরোধী পক্ষ দুর্বল থেকে দুর্বলতর হয়ে পড়ায় দুই পক্ষকেই ডাকা হলো জেনেভায়, শান্তি আলোচনায়।



মোরাল অব দ্য স্টোরি-

পৃথিবী শক্তের ভক্ত নরমের যম। শক্তি প্রয়োগই টিকে থাকার একমাত্র হাতিয়ার। আলোচনার প্রস্তাব দুর্বলতার লক্ষণ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

কলাবাগান১ বলেছেন: তাই শক্তি দেখাতে নিরিহ বাস যাত্রীদের পুড়িয়ে মারলে, সরকার পড়ে যাবে.......

আরে ভাই শক্তি দেখাবেন, যান সচিবালয় ঘেরাও করেন......পুলিশ কে আক্রমন করুন, নিরিহ মানুষকে কেন আগুনে পড়াবেন....থাইল্যান্ডে দেখুন কিভাবে অবরোধ করে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.