নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন নিয়ে, আমি প্রান্তিক জনতার কথা বলতে এসেছি.......!
রামসাগর, দিনাজপুর। আমার জন্মস্থান তাই এইডা দিয়াই শুরু করলাম।
রামসাগরে ফুটে থাকা নাম না জানা ফুল।
রংপুর, তিস্তার চরে এনজিওর সহায়তায় হতদরিদ্র মানুষদের মিষ্টি কুমড়া চাষ।
উড়িব্বাস কত্ত কত্ত মিষ্টি কুমড়া। চাষীদের যখন জিজ্ঞেস করা হয় এত্ত মিষ্টি কুমড়া কই বিক্রি করেন তখন তাদের উত্তর ছিল এই কুমড়া জুস কোম্পানিওয়ালারা তাদের কাছ থেকে কিনে নেয়। যদ্দুর জানি বাংলাদেশে মিষ্টি কুমড়ার কোন জুস তৈরি হয় না। যাউকগা আমার কি, ছবি দেখাই।
বাড়ির পেছনে ফাকা জায়গাটায় চাষী বৌয়ের লাগানো লাউ গাছ।
তামাক চাষ পূর্বের তুলনায় এই অঞ্চলে অনেক কমে গিয়েছে। তবুও কিছু কিছু পরিবার সামান্য তামাক চাষ করে এখনো।
স্কুল ছুটি, এখন বাড়ি ফেরার পালা।
ছাগল ছানা।
মমতার জল না খসা, তিস্তা।
সাথী আর প্রিয় শৈশব।
তিস্তা ব্যারেজ, নীলফামারী।
ব্যারেজ নিয়ন্ত্রন কক্ষ এবং অফিস।
ব্যারেজের উপরে।
ব্যারেজের নদীতে জেলেদের মাছ ধরা।
ধরি মাছ না ছুই পানি, এটা এমন একটা পদ্ধতি যেখানে জালকে নিচে পানিতে ডুবানো হয়না। মাছেরা লাফ দিয়ে এসে জালের মধ্যে পড়ে। লাফানো এই মাছের নাম মনে করতে আরছি না কিন্তু অনেক সুস্বাদু এই মাছ।
জয়পুরহাটে টি এম এস এস নামক একটা এন জি ও র গেস্ট হাউসের উপর থেকে ছবিটি তোলা হয়েছে।
জঙ্গলের বুক চিরে, উদ্দেশ্য আলতা দিঘি।
আলতা দিঘী, নওগাঁ।
সাঁওতাল শিশু।
সাঁওতালদের তৈরিকৃত মাটির ধান রাখার পাত্র। তাদের তৈরি মাটির দুই তলার ছবিগুলো হারিয়ে ফেলার কারনে আর দিতে আরলাম না।
ঐ সুদূরে ভারতীয় সীমান্ত, নওগাঁয়।
নো-ম্যানস ল্যান্ড, নওগাঁ সীমান্ত।
গাছে কাঠাল, গোফে তেল।
উৎসুক জনতা।
এবার খানা পিনা, বুইলছে কি মামুর ব্যাঠা? বুইল্লে তো বুইলবে বুইলছে। (রাজশাহীতে)
নির্ঘুম চোখ নিয়ে, রাতের আকশে চাঁদ দেখা।
ঐতিহাসিক সোনা মসজিদ, চাপাই নবাবগঞ্জ।
মসজিদ লাগোয়া সমাধি।
ফিরতি পথের একটা ব্রিজ হতে তোলা ছবি।
বস্তুডার নাম জিনসেন। এরকম হাজারো অনুমোদনহীন যৌন বর্ধক ওষধ দিয়ে ছেয়ে আছে গ্রামে গঞ্জের হাট বাজার গুলো। ছুড়া থেকে বুড়া সবাই এর কাস্টমার।
এবার সুন্দরবন, সুন্দরবন নিয়ে আর ছবি দিব না। কারো একান্ত আগ্রহ থাকলে এই লিংক হতে ঘুরে আসতে পারেন
যশোরের কেশবপুরের কোন এক গ্রাম থেকে ফুলের ছবিটি তোলা। নাম জানি না।
চলতি পথে ধুমবৃষ্টি। ছবিতে বোঝা যায় না।
বেনাপোল স্থল বন্দর, ঐ পাড়েই পেট্রোপোল।
পন্য নিয়ে ভারতীয় ট্রাক ঢুকছে বাংলাদেশে, কিন্তু বাংলাদেশের ট্রাককে পন্য নিয়ে কখনোই ভারতে যেতে দেখলাম না।
একপাক্ষিক ভালবাসা। বন্দরের গেটে রবীন্দ্র আর নজরুলকে পাশাপাশি রেখে দুই দেশের মিলনকে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। ভালু।
বন্দর হতে সস্তায় ক্রয়কৃত, চোরাই পথে আসা ভারতীয় পন্য।
চোরা দেশের আরেকটা চোরাই পন্য।
আশাশুনি, সাতক্ষীরায় এক হিন্দু পরিবারের বাড়ির বাইরে রক্ষিত রয়েছে এই কলস। কথিত আছে যে, এই পরিবারের কোন এক পুরুষ টাকা পয়সা ভর্তি এমন সাতটি কলসকে নদীতে ভেসে যেতে দেখে। যাকে তারা সাত বোন হিসেবে অভিহিত করেন। সেই পুরুষটি ভেসে যাওয়া সাত বোনের কাছে কিছু টাকা-পয়সা চেয়ে বসে। বড় বোন তথা সবার সামনের কলসটি তাকে সবার শেষের কলস থেকে দুই হাত ভর্তি করে একবারে যা উঠে তাই নিতে বলে। পুরুষটি লোভে পড়ে যায় সে দুই হাতে একবার না নিয়ে পুরো কলস টেনে ধরে। কলস উলটে নদীর জলে পড়ে যায় এবং টাকা, পয়সা, স্বর্নালংকার পুটি মাছ হয়ে বেড়িয়ে যায়। পুরুষটি সেই খালি কলস নিয়ে বাড়ি ফেরে এবং কিছুদিন পর তার মৃত্যু হয়। পরিবারটি এখনো সেই কলসকে অভিশপ্ত মনে করে। আর তাই কলসের স্থান হয়েছে ঘরের বাইরে, গাছ তলায়।প্রতিদিন প্রচুর হিন্দু লোক এসে তাদের ভক্তি জানিয়ে যায় কলসকে।
কলস দেখতে দেখতেই মিলে গেল তালের পাকা তাড়ি। নেশার লাটিম ঝিম ধরেছে............
মংলা পোর্ট থেকে নৌকায় নদীতে শুশুকদের ওলটা ওলটি দেখতে এবার গন্তব্য করম জল। শুশুকের ছবি তুলতে পারি নাই। আপসুস।
ঐ দূরে সুন্দরবন আর ডানে বানিশান্তা, যৌনকর্মীদের গ্রাম।
প্রমত্ত্বা পশুর।
সুন্দরবন এলাকা শুরু।
ডাইনে সুন্দরবন আর বামে করমজল।
আজব হরিন! চকোলেট খায়। এটা হল করম জলের হরিন প্রজনন কেন্দ্র।
কয়ডা বান্দর ও আছে এখানে। একান্নবর্তি।
আমার সাথে আসেন, জঙ্গলে ঢুকি এই পথে।
ভেতরে একটা ওয়াচ টাওয়ার ও আছে। ওয়াচ টাওয়ার থেকে সুন্দরবন। তবে সাবধান। এখানে প্রচুর জংলি বানর আছে। এদের ঘাটাতে যাবেন না। একবার ক্ষেপে গেলে দল বেধে আপনাকে আক্রমন করে বসবে।
একটা কুমির প্রজনন কেন্দ্র ও রয়েছে। গাট্টি গাট্টি কুমির ছানা পয়দা হয়।
এবার ফেরা,
ফেরার পথে বাংলাদেশ নেভীর জাহাজে গিয়ে ঘোরাঘুরি
বাংলাদেশ নেভীর এই পেট্রল যানটার দাম চার কোটি টাকা। সাধারণত টহল কাজে কোস্ট গার্ড এটা ব্যবহার করে থাকে। এতে বাইরে দুটো মেশিন গান বসানোর ব্যবস্থা রয়েছে। এবং ভেতর রয়েছে অত্যাধুনিক সব ব্যবস্থা। এরপর ও বনদস্যুদের সাথে তারা পেরে ওঠেন না।
এই মহলটার নাম চন্দ্র মহল পিরোজপুর কিংবা বাগেরহাটে অবস্থিত। ভূইলা গেসি।
খুলনাতে আবারো হালকা খানা পিনা।
রাতের রুপসা ব্রীজ।
কয়রাতে সূর্যাস্ত।
দুঃখিত। এই ছবির কোন ক্যাপসন দিতে পারলাম না। নিজে থেকেই দিয়া লন।
এটাই হয়তোবা বাংলাদেশের সবচেয়ে উচু ব্রিজ। ঝালকাঠিতে।
ব্রিজের উপর থেকে তোলা ছবি।
গন্তব্য এবার সাগর কন্যা কুয়াকাটা।
ঢেউ আইতাসে পালা, মামা।
যেদিকে চোখ যায় শুধু উত্তাল জলরাশি।
জেলেদের নৌকা।
মাছ ধরা শেষ করে ফিরছে নৌকাটি।
নৌকা ভর্তি কত্ত মাছ।
মাছ নিয়ে ঘরে ফিরছেন তারা।
গ্রামে এসে ঢেলে ফেলা হয়েছে সেই মাছ। সকলে মিলে এবার চলছে মাছ বাছাই।
চিংড়ির সাথে চলে আসে কখনো বাশপাতা মাছ।
কখনো বা কাঁকড়া। (এই কাকড়ার নাম কিন্তু বাংলালিংক কাঁকড়া)
সূর্যাস্ত দেখতে গন্তব্য এবার লেবুর বন। নাম লেবুর বন হলেও এখানে লেবুর কোন গাছ নেই। ভাটার সময়ই এখানে আসতে হবে। জোয়ারের সময় আসা যাবে না।
একটা বন আছে এবং সেই জঙ্গলে কিছু গরু ছেড়ে দেয়া হয়ে যারা বন আর সমদ্রের তীর ধরে ঘুরে বেড়ায় নিজেদের খেয়াল খুশি মত।
লেবুর বনে আমি সূর্যাস্ত দেখতে পেলাম না। মেঘ তার সর্বশক্তি দিয়ে সূর্যকে ঢেকে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল। চালাক আমার কি?
সূর্যাস্ত না দেখতে পেলেও এখানের নিরিবিলি সমুদ্রটা দেখলে মন ভরে যাবেই আমি নিশ্চিত। কিছু ছোট দোকান রয়েছে এখানে। ঠিক দোকান নয়। কতকটা হোটেল মত। শুধুই ভাটার সময় এগুলো খোলা থাকে।
দোকানগুলোতে বিক্রি হয় মাছ এবং কাঁকড়া। দোকানের ঠিক পেছনেই রয়েছে রান্নাঘর।
কিনে নেয়া মাছ, কাকড়া এবং রান্না ঘরে ফ্রি ফ্রাই হচ্ছে। সেই স্বাদ এখনো যেন জিবে লেগে রয়েছে।
শেষ!!
পোস্টের সাইজ অনেক বড় হওয়ার কারনে আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত এবং অবশ্যই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এতটা পথ আমার সাথে পাড়ি দেবার জন্য যার শুরু হয়েছিল কুড়িগ্রামে আর শেষ হয়েছে কুয়াকাটা গিয়ে। দেড় মাসে টানা ১০,৪০০ কিলোমিটার পথ আমি পাড়ি দিয়েছি কোন বিশ্রাম ছাড়াই। কিছু ছবি নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারনে অনেক জায়গার ছবি দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: পলাই গেছে !!! কোয়ানে?
খুলনায় খুব বেশি দিন হয় নাই তাই এই ভাষা এখনো শেখা হয়ে উঠে নাই । তবে চেষ্ঠা করছি।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: মনে হলো আপনার সাথে আমিও ছিলাম ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯
অগ্নি সারথি বলেছেন:
আমি আসলে সব সময় চেষ্টা করি পাঠককে আমার সঙ্গী করে নিতে। আপনি ধরে ফেলেছেন বিষয়ডা।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: ফ্রি কিছু জিনিস দেখলাম, যেগুলো হয়তো টাকা দিয়েও পেতাম না!! মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই উত্তর থেকে দক্ষিণ বঙ্গ পর্যন্ত ঘুরে এলাম বিনা টিকিটে!!
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য!!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫
অগ্নি সারথি বলেছেন:
ভাবতাসি তাইলে এর পর থিক্কা টিকেট সিস্টেম চালু করুম। ধইন্যবাদ সাহসী সন্তান।
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
রমিত বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট!
মন ভরে দেখলাম আমাদের অপরূপ রূপবতি বাংলাদেশকে।
এত সুন্দর পোস্ট দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ রমিত ভাই। সুন্দর পোস্ট এইডা আপনারা বোঝেন কিন্তু মডু বোঝে না। আমার যেই পোস্ট স্টিকি হবার দাবীদ্বার সেখানে আইস্যা তারা কাউন্টার কমেন্ট কইর্যা যায়। বোঝেন ঠ্যালা। কেমনে থাকুম সামুতে।
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
ছাসা ডোনার বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার সাথে দেশ ভ্রমন করে। মনে হল আমিও আপনার সাথেই বেড়ালাম।আশা করি আরও অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গাগুলিতে সংগে নিয়ে যাবেন। অসংখ ধন্যবাদ
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: আমার সাধ্যমত, আমি খুব ঘুরে বাড়াই জানেন। আর সেগুলো ব্লগে শেয়ার করি। মাঝে মাঝে এমনো হয় যে শুধু ব্লগে শেয়ারের জন্য গ্যাঁটের ট্যাকা খরচ কইর্যা আমি ঘুরতে গেছি। কিন্তু মডুরা আমারে চিনল না। ভাল কথাতেও মুখ বেজার কইর্যা রাখে।
অনেক ধন্যবাদ কষ্ট কইর্যা এত্ত বড় একখান পোস্ট পড়নের লাইগ্যা।
৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সত্যিই ইহা একটি মহা ফটো ব্লগ। কষ্ট করে পোষ্টটি তৈরী করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থকাবেন নিরন্তর।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
অগ্নি সারথি বলেছেন: হা হা হা। ধন্যবাদ ভাই।
তাইলে নাম খানার কি গিনিস বুকে ঠাই অইব বাইজান?
৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭
এস কাজী বলেছেন: বাহ সুন্দর তো। সময় নিয়ে দেখলাম। ঘুরে আসলাম
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ কাজী ভাই।
৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০
প্রামানিক বলেছেন: ধুর মিয়া, ছবি দেইখা আমার তৃপ্তিই মিটল না তার আগেই শ্যাষ, আরো ছবি দ্যান।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০
অগ্নি সারথি বলেছেন: তাইলে আমার কাছে আর আপাতত বিধান নাই ভাইজান। ছবি আপলোড করতে গিয়া ডেটা সব খায়া ফালাইছি। নেক্সট টাইম মহা মহা ফটো ব্লগ দেয়ার চেষ্টা করবনে।
৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ ভাবতাসি তাইলে এর পর থিক্কা টিকেট
সিস্টেম চালু করুম।
ভাই তাইলে অগ্রিম ছিট বুকিং দিয়ে রাখলাম! একটু সামনের দিকে, জানালার পাশে হলে ভাল হয়!!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
অগ্নি সারথি বলেছেন: আইচ্ছা চেষ্টা কইর্যা দেখুম আমেরিকা ওয়ান অথবা আমেরিকা ফোর দেয়া যায় কিনা। টিকেটের দাম কিন্তু হালকা বাড়তি বাইজান।
১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: পন্য নিয়ে ভারতীয় ট্রাক ঢুকছে বাংলাদেশে, কিন্তু বাংলাদেশের ট্রাককে পন্য নিয়ে কখনোই ভারতে যেতে দেখলাম না।
কথাটা ভাল লাগলো ভাই। আপসেোসে বললেন নাকি এমনি বললেন জানিনা তবে কথাটার গুরুত্ব অনেক ।
ভাল লাগলো,পোস্টে ++++++++++++++++++++++++++++++++++++
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: আফসোস থেকেই বলেছি ভাই। শোনেন আমি মোটামুটি বাংলাদেশের সব গুলো স্থল বন্দরেই গিয়েছে। আর সবগুলোতেই একই চিত্র। শুধু ভারতীয় পন্য ঢুকছে আর ঢুকছে। এর মাঝে যখন ভারতীয় চ্যানেলে 'লিজিয়ে প্রান ডাল ভাজা খাজিয়ে এড টা দেখতাম তখন বেশ আরাম লাগত'। যাই হোক, ধন্যবাদ। শুভ কামনা।
১১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
উরনচণ্ডী বলেছেন: দারুন পোষ্ট। ++++++++++++++
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: অসাধারন ফটো ব্লগ। ভীষন ভাল্লাগছে। হাহাকার টাইপ পোষ্ট হইছে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: হা হা হা। হাহাকার টাইপ পোষ্ট!!! শব্দডা চরম হইসে ভাই। আপনার সম্মতি থাকলে শব্দডা আমি মাঝে মাঝে ব্যাবহার করতে চাই।
১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
ডরোথী সুমী বলেছেন: ভীষণ ভাল লাগলো। আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। এমন আরও উপহারের অপেক্ষায় রইলাম। শুভ কামনা।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ সুমী। চেষ্টা করব। আপনার জন্যেও অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।
১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০
ইলি বিডি বলেছেন: বুইলছে কি মামুর ব্যাঠা? এখনি সেস হয়া গেল। ধইন্যা।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
অগ্নি সারথি বলেছেন: সেস তো করতে চাই নাই কিন্তু মামুর ব্যাঠা ডেঠা সেস হইছে। পুইরেছেন গো, তাইলে আপনারেও ধইন্যা।
১৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
সুমন কর বলেছেন: অনেক ছবি, তাতে কি...........
প্রতিটি ছবি সুন্দর এসেছে। প্লাস।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
অগ্নি সারথি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ সুমন কর।
১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
তূর্য হাসান বলেছেন: চমৎকার।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এইটা ভাই বাংলা ভাষার শব্দ, এর উপর আমার আপনার সবার অধিকার। নিঃসংকোচে করেন।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: তা বটে, তা বটে। কিন্তু আপনারেই এইখানে স্বত্ত্বাধিকারী ভাবছি। যাই হোক ধইন্যবাদ।
১৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৫
জাবের তুহিন বলেছেন: বাহ বাহ ।
তা ওষুধ খানা কার হাতে ছিল ?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: পটো যখন তুলতেই হবে, কি আর করা। হাতে নিতেই হল।
১৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১
তিথীডোর বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট !..Thanks for sharing!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১২
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
র ম পারভেজ বলেছেন: ভালো লাগলো
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ।
২১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
নজরুল ইসলাম টিপু বলেছেন: দারুন অভিজ্ঞতা, সুন্দর ছবি। বাংলাদেশ আসলে সুন্দর................আমি আমার মাতৃভূমি বাংলাদেশকে ভালবাসি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: টিপু ভাই আপনার জ্বিন ভূত সম্বন্ধীয় পোস্টের আমি দারুন ফ্যান আছিলাম কিন্তু। সেই ধরনের পোস্ট আরো চাই।
২২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১
শ্রাবণধারা বলেছেন: রামসাগরে ফুটে থাকা নাম না জানা ফুল - এটা জারুল, বেশ কমন একটা ফুল ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
অগ্নি সারথি বলেছেন: কাঠখোট্টা টাইপ মানুষ আমি ভাই, দু একটা ছাড়া আর কোন ফুল আমি সেভাবে চিনি না।
২৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: মমতার জল না খসা
ভাই কথাটা কি আপনি বুঝে বলছেন
যাই হোক ভাই , জবাব নেই ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
অগ্নি সারথি বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।
২৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
পুরো উত্তর বঙ্গ ভ্রমন শেষ করে ফেললাম।
চমৎকার পোস্ট।+++++++
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: মূল্যবান সময়ের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
২৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: কয়েক মিনিটের মধ্যে বিনা পয়সায় উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ পর্যন্ত দেখে ফেললাম৷ দারুন পোস্ট৷
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাবুক।
২৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
জুন বলেছেন: দেখে আসা রূপসী বাংলার বিভিন্ন জায়গাগুলো আপনার চোখে আবার দেখে নিলাম ।
+
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১০
অগ্নি সারথি বলেছেন:
ধন্যবাদ জুন।
২৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: আমার সোনার দেশ দেখে চোখ জুড়ায় গেল ভাই
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩
paglakanai বলেছেন: ভাই একটু সংশোধনঃ আলতাদীঘি নওগাঁর ধামুরহাট থানায় জয়পুর হাটে নয়।। ধন্নবাদ
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ঠিক করে দিচ্ছি। ১০,৪০০ কিলোমিটার ট্রাভেল করার দুই মাস পর এই পোস্ট, তাই অনেক কিছু এখন ভূলতে বসেছি।
৩০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
আন্ধার রাত বলেছেন:
বহুদিন পর সামুতে এসে আপনার পোস্টটাই বেশি ভাল পাইলাম। আমি নিজেই ভ্রমনপ্রিয় কিন্তু সেরকম ইয়ে নাই, তাই এরকম পোস্টকে কোলে নিয়ে আদর করে দেখি বা পড়ি।
১টা বড় কাঁকড়া একজনের হাতে ধরা (হয়তো আপনার হাতে) ছবি দেখে গা শিরশির করে উঠেছে। কাঁকড়া দেখতে আমার খুব বিশ্রি লাগে।
তবে অন্য ছবিগুলো সুস্বাধু
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: কাঁকড়া ও কিন্তু কম সুস্বাদু নয়। হা হা হা। যাই হোক, সুস্বাদু এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
স্কুল ছুটি, এখন বাড়ি ফেরার পালা। ছবিটায় একটা শীতল ভাব অনুভব করলাম!
বাহারুল ইসলাম রক্স, ইয়ো
চমৎকার পোস্ট ||
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। তয় বাহারুল ইসলাম রক্স কিডা?
৩২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নিজ থেকে দেয়া ক্যাপশান ||
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: এমুন উদীয়মান সূর্য্যকে আপনি অস্তমিত করে দিতে পারেন না। আই উইল খিল ইউ।
৩৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
মেহবুবা বলেছেন: অপূর্ব ! ক্যামেরার প্রসংশা না করে পারছি না।ক্যামেরা আবিষ্কারককে ধন্যবাদ, অনেক কিছু দেখতে পেলাম।
রামসাগরের নাম না জেনে ফুলের ছবি দেবার জন্য মাইনাস।
খুব ভাল একটা পোষ্ট, তাইতো কাজ ফেলে লগ ইনে বসে পড়লাম।
স্কুল শেষে ওনারা কেমন শান্তির পথ বেয়ে বাড়ী যাচ্ছে।
প্রিয় পোষ্ট।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ মেহবুবা। মাইনাস দিলেন ক্যান? খেলুম না!!
৩৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
তারছেড়া লিমন বলেছেন: দিনাজপুর এলে একটু খবর দিয়েন এক লগে চা খামু।।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: যেহেতু নাড়ীটা দিনাজপুরেই পোতা সেহেতু নারীর টানে বাড়ির টানে দিনাজপুরে তো যেতেই হবে। ঈদে গেলে অবশ্য জানাবো লিমন ভাই। মেইল আই ডি দেন।
৩৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
মেহবুবা বলেছেন: খুলনার ভাষা শেখা কি অত সহজ যে সে সেই ভাষা দেবে? আমরা শিখতি পারলি নেবানি শিখে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
অগ্নি সারথি বলেছেন: সহজ না হলেও, জানেন আমার খুব প্রিয় একটা ভাষা। অনেক মায়া মেশানো রয়েছে এই ভাষাটায়। শেখার খুব চেষ্টায় আছি। শিখি কিন্তু আবার ভূলে যাই।
৩৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
তারছেড়া লিমন বলেছেন: ঐ ফুলটার নাম যথা সম্ভব চেরী ।।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: আপনি বলছেন চেরি আবার শ্রাবন ধারা বলছেন জারুল, জানিনা কোনটা ঠিক। তবে ফুল চেনায় আমি যে বিশেষ অজ্ঞ এটা প্রমানিত। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
৩৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০
তারছেড়া লিমন বলেছেন: আপাতত ফেবু তে ইনবক্স কইরেন..
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: ওকে।
৩৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২
মেহবুবা বলেছেন: বেগুনী ফুল টা জারুল। চেরী ফুল গাছের পাতা ছোট ছোট হয় ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: ফুল চিনি না। নিশ্চিত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আবার আসিব ফিরে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৪
অগ্নি সারথি বলেছেন:
৪০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২
পিকলুচ বলেছেন: দারুন
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ পিকলুচ।
৪১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন সব ছবি দেখলে মনটা ধরে রাখা যায়না, ইচ্ছে করে এখনি ছুটে যাই বাংলার গ্রামের পানে
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
অগ্নি সারথি বলেছেন:
৪২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: খুব সুন্দর তুলে ধরেছেন দেশটাকে, এক কথায় চমৎকার।
তবে যে ছবিটা দেখে হাসিকান্না একসাথে এসে গেলো সেটা হলো বাহারুল ইসলামের ছবিটা,ওনার হাতে কি ওটা কলম? তিনি কলম কে ছুরির মত ধরেছে কেন? তাদের সংগঠনের সঠিক ব্যবহার দেখাতে নাকি?
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: বাহারুল বাইরে নিয়া কিচ্ছু কমু না।
৪৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
অনবদ্য।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: দারুন পোস্ট| উত্তর বঙ্গের ছেলে আমি| ডালিয়া ব্যারেজ দেখতে আসলেন আর আমাকে একটা খবর দেবেন না! একসাথে চা খাইতাম
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
অগ্নি সারথি বলেছেন: উত্তরবঙ্গে কই আপনি? মার্চে আবারো অর্ধেক বাংলাদেশ ঘুরা শুরু করব মেইল এড্রেসটা দিয়েন রাখাল।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
রিকি বলেছেন: বুইল্লে তো বুইলবে বুইলছে
জাতীয় সংলাপ-- বুল্লে পরে বুলবে হানি বুলছে জি !!!!
আসলে এটা চাঁপাইদের আক্সেন্ট। রাজশাহীর পুরাতন লোকজন করে লিল, খেইয়ে লিল , কোতি গেছিলি এভাবে কথা বলে!!!!
খুলনার ভাষা দিলেন না যে--- পলাই গেছে !!!