নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রিয়েলিটি

কি-বোর্ড

এ পৃথিবী বিবেকবান মানুষের শ্রেষ্ঠ পাঠশালা

কি-বোর্ড › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ সপ্তাহের খুতবা: মহররমের ১০ তারিখ পবিত্র আশুরা। কেয়ামত হবে আশুরার ১০ তারিখে। সে দিনটি হবে শুক্রবার। (২য় পর্ব)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২১

!!না পড়লে আপনি ও মিস করবেন!!! :) :-* :#) :-B

পাঠকপ্রিয়তায় দ্বিতীয় পোষ্ট !:#

বিশ্বজুড়ে এ সপ্তাহও কাটলো আনন্দ আর পরিতৃপ্তির মাধ্যমে। সব ধর্ম সচেতন মুসল্লীরা জুমআর সালাত আদায় করতে আযানের পর থেকেই আসতে শুরু করেন নিকটবর্তী মসজিদে। ইমাম শুরু করেন আরবী মাসের সাথে মিল রেখে ইসলামের ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য বয়ান। মন্ত্রের ন্যায় মুগ্ধ হয়ে শুনতে থাকেন মসজিদে আগত তিন প্রজন্মের নবীন ও প্রবীন। অনেকে সাথে করে নিয়ে আসেন আদরের শিশু সন্তানকে। উদ্দেশ্য একটাই- নিয়মিত আসার মাধ্যমে মসজিদে সালাতে অভ্যস্ত করার পাশাপাশি ধমীয় চেতনায় জীবনকে সাজিয়ে নেওয়া।



এ সপ্তাহের আলোচনায় ঢাকার স্থানীয় এক মসজিদের খতিব বলেন, মহররম মাসের ১০ তারিখ আশুরা মানে শুধুই হয়রত ইমাম হুসেনকে কারবালার প্রান্তরে হত্যা নয়। আল্লাহর পেয়ারী নবী রসূল (স) এর প্রিয় নাতিকে এ দিনে হত্যা করা হয়। এ দিনটি আমাদেরকে মর্মান্তিক ঘটনাটির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

এছাড়া এ দিনের ঘটনাবহুল তাতপর্যগুলো হচ্ছে:



* এ দিনে পৃথিবীতে প্রথম বৃষ্টিপাত হয় ।

* দীর্ঘ ৪০ দিনের বন্যার পর হযরত নূহ(আ) এর নোকা মাটিতে অবতরণ করে। পরম করুণাময় নতুনভাবে সৃষ্টিকে সাজিয়ে পৃথিবীর মানুষের বাসযোগ্য করে তোলেন।

* এ দিনে ফেরাউনকে নীলনদে ডুবিয়ে হত্যা করা হয়। হয়রত মূসা(আ) মানব জাতিকে ফেরাউনের নাফরমানী থেকে রক্ষা করতে করুণাময়ের নির্দেশে হাতের লাঠি দিয়ে মাটিতে আঘাত করলে নীল-নদের মধ্যে একটি রাস্তা তৈরী হয়। সে রাস্তায় শুধুমাত্র মূসা (আ) নিরাপদে নদী পার হন। আর ফেরাউন সমুদ্রের জলে নিপাতিত হয়।

* এ দিনেই কিয়ামত হবে। মহররম মাসের ১০ তারিখ শুক্রবার কেয়ামতের কথা হাদীস থেকে জানা যায়্।

* রসূল(স) আশুরা সম্পর্কে বলেন আমি যদি আগামী বছর এ দিনে বেচে থাকি তবে আশুরার ৯ এবং ১০ তারিখ রোজা রাখবো। কারণ তখন ইহুদিরাও রোজা রাখত। তাই এ নির্দেশনার কথা সাহাবায়ে কেরামের মাধ্যমে জানা যায়্।



ঘটনাবলীর বিস্তার আলোচনা ছাড়াও খতিব আরও বলেন, আরবী মাস হচ্ছে মুসলমানদের বিজয়ের মাস। বিশ্বের মুসলমানেরা আরবী বর্ষকে সানন্দে বরণ করে নেয়। খ্রিষ্টিয় গণণা অনুযায়ী ইংরেজি খ্রিষ্টাব্দ বরণের পশ্চিমা সংস্কৃতিকে বর্জন করতে বিশ্বব্যাপী ওলামাদের সমর্থনের কারণকে-ও তিনি বিস্তারিত ব্যাখা করেন।

এছাড়া সদাচরণ সম্পর্কে বলেন, নবীজী (স) এর একটি হাদীসে আছে- তোমরা যদি আতর বিক্রেতার কাছে যাও তার কাছ থেকে যদি আতর না-ও কেন তোমরা আতরের সুগ্রাণ পাবে। তেমনি যদি সদাচারি ব্যক্তির সংস্পর্শে আস তার সদাচারের দ্যুতি তোমার ভেতর ও প্রবেশ করবে। ভেতর থেকেই শুরু হবে তোমার আচরণগত পরিবর্তন।



মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩২

ঘুমন্ত আমি বলেছেন: প্লাস

২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৬

কি-বোর্ড বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৩

ছোট্ট রাজকণ্যা বলেছেন: +++ :)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৯

কি-বোর্ড বলেছেন: -------------------------

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩০

ইভা_110 বলেছেন: +

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪১

ইভা_110 বলেছেন: http://islamibd.com/home/
পবিত্র আশুরা ও মহররম

২২ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪

কি-বোর্ড বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬

রুপ।ই বলেছেন: ভাল লেগেছে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪০

কি-বোর্ড বলেছেন: আল হামদুলিল্লাহ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.