নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শব্দাবলী স্টুডিও থিয়েটার ১৯৯১ সালের ৩১ ডিসেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত বরিশাল শহরের সদর রোডস্থ “লুকাস বিল্ডিং” এ গঠন করা হয় “শব্দাবলী স্টুডিও থিয়েটার” নিজস্ব মঞ্চে স্বাধীনভাবে কাজ, নাটকের প্রয়োজনে ও চিন্তার প্রয়োগের জন্য মঞ্চের আলাদা আলাদা বিন্যাস, নিজস্ব আলোক ব্যবস্থা, শব্দনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, আসন ব্যবস্থাসহ নানা বিষয় নিয়ে এটি একটি পূর্ণাঙ্গ ‘স্টুডিও থিয়েটার’ এটি দক্ষিণ বাংলার ব্যস্ততম গুরুত্বপূর্ণ নগরী বরিশালের প্রাণকেন্দ্র সদর রোড লুকাস কম্পাউন্ডে অবস্থিত। ৭০-৮০ জন দর্শক ধারণ ক্ষমতা রয়েছে এ মিলনায়তনে। তবে তা স্টুডিও কনসেপ্টে যুতসই।
বিস্তারিত জানতে এবং দেখতে
০৯ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:২৯
আহমেদ খান বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । কিস্তু আপনি নেই কেন ? জানতে পারি
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে। ধন্যবাদ।
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: "শব্দাবলী স্টুডিওতে আমার কোনো নাটক দেখার সুযোগ হয়নি। তবে শুরুতে "শব্দাবলী"র সাথে আমারও কিঞ্চিত সম্পৃক্ততা ছিলো।
"শব্দাবলী" স্টুডিও ১৯৯১ সনে প্রতিষ্ঠিত হলেও শব্দাবলী গ্রুপ থিয়েটার প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর। জন্মলগ্ন থেকেই এর অঙ্গিকার ছিল সুস্থ ও প্রগতিশীল নাট্যচর্চার। এ অঙ্গিকারের প্রতি পুরোমাত্রায় সচেতন থেকেই এতোগুলো বছর অতিক্রম করে যাচ্ছে। বরিশালে নাটকের দর্শক সৃষ্টিতে শব্দাবলী'র ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। শব্দাবলীর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দুলাল ভাই এবং প্রধান প্ররষ্ঠপোষক প্রফেসর বদিউজ্জামান স্যার সহ অন্যান্যদের সুস্থ্য বিনোদোন ভূমিকায় "শব্দাবলী থিয়েটার" দক্ষিন বংগে থিয়েটার আন্দোলনে এক উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫২
আহমেদ খান বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: আহমেদ খান,
অনেক অনেক দিন পরে "শব্দাবলী" গ্রুপ থিয়েটার নামটি দেখে নষ্টালজিক হলুম।
আমাকে হয়তো আপনি চিনবেন না কিন্তু আমি "শব্দাবলী"র প্রতিষ্ঠাকালের একজন সক্রিয় সদস্য ছিলুম। "শব্দাবলী"র যে লোগো "শ" তা আমারই নিজ হাতে করা। সাথের ভিডিও লিংকটিতে বিকাশমান "শব্দাবলী"কে দেখে একটা দীর্ঘশ্বাস পড়লো - "আমি নেই .....ভাবতেই ব্যথায় ব্যথায় মন....... কোনখানে আমি নেই...."।
অনেকদিন পরে দুলালকে দেখে ভালোলাগলো।
"শব্দাবলী" সামনের দিনগুলোতেও শব্দ করেই বাজুক, কাঁপিয়ে দিক চারদিক এমন আশাবাদ রইলো।