![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব বাজে স্বভাবের স্বর্থপর একটা বদ্ধ পাগল মানুষ আমি ! আমাতে কারো সুখ খুঁজতে নেই ! অনেক ইচ্ছা হয় ভালবাসবার, কিন্তু ভয় হয় মর্যাদা রক্ষার, তাই ভালবাসার সাথে আমার আঁড়ি, মাঝে মাঝে ভালবাসা আমাকে ধিক্কার দেয়, আমি প্রতিবাদ করতে পারিনা, মুখ বুজে মাথা নুইয়ে শুধু সয়ে যাই । অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকি সৌন্দর্যে, একটু পরেই ঘোর কাটে, বুঝি সে আমার নয় ! এভাবেই কেটে যায় আমার না পাবার রিক্ত হস্ত জাগরিত প্রহরগুলো, আর দিবা - সে তো নিশির অপেক্ষার ব্যস্ততায় ! তাই অতৃপ্তির কষাঘাতকে অমরলোকীয় মেনে ভেতর থেকে কেউ বলে ওঠে - এই বেশ ভাল আছি ! জানি ভাল থাকতে নেই, ভাল মানুষ ভাল থাকেনা, নিজেকে ভাল বলে কখনো মনেও করিনা । শত বিপত্তির মাঝেও এই একটা সান্তনামূলক বাণীর গর্ভেই সন্তুষ্টি খুঁজে পাই । বার বার বাহুল্য দোষে দুষ্ট আমি, তাই বর্জনীয়, ঘৃণ্য, আর ভাগ্যের কাছে তো বার বারই অপদস্ত, নিগৃহিত, বিতাড়িত । খুব আশাবাদী, ওটাই বারবার সঞ্জীবণী শক্তি জুগিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে আমায় । বুঝেছি ভালবাসা না দিলে ভালবাসা পাওয়া যায় না, তাই তো এ জীবনে আর ভালবাসা হল না । ঝলসে যাওয়া এক নাগরিক আমি ।
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই নিশ্চয় এমন কোটা অনুমোদিত...যদি তাই হয় তবে আগে কেন প্রতিবাদ না করে এখন আবার ফলাফল বেরিয়ে যাওয়া পরীক্ষা বাতিলের দাবী তোলা হচ্ছে...
একটি পরীক্ষার নীতিমালা মেনে নিয়েই পরীক্ষার হলে গিয়ে বসেছেন পরীক্ষার্থীরা...আর যেই ফলটা নিজের পক্ষে আসল না সেই চেতিয়া উঠলেন...সুতরাং এখন আর ফলাফল বাতিলের সুযোগ নেই...যদি ফলাফল তৈরিতে কোনরূপ অসদুপায় অবলম্বন করা হয় যার প্রামাণিক ভিত্তি আছে তবেই কেবল আন্দোলন ডেকে প্রতিবাদ করে এর একটা ব্যবস্থা করা সম্ভব...
কিন্তু ঘটনা যদি হয় এমন যে কতগুলো নিয়ম যা আগেই বলা হয়েছে এবং সজ্ঞানে তা মেনে নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা হয়েছে...এখন একান্তই নিজের স্বার্থে চারুকলার ভাস্কর্য ভাঙলাম...আমাদের উচিৎ ওদের মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দেওয়া...
পুনঃমূল্যায়নের সুফল কী আমি জানি না...পুনঃমূল্যায়নেও তো সেই একই ফল আসবে...
হ্যাঁ, কোটা প্রথার বিরোধী আমিও...তবে এতোটা বিশাল আয়োজনে না...উপজাতি কোটা আর প্রতিবন্ধী কোটা আবশ্যক...বিশেষ ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটাও...কিন্তু ব্যাপার যেটা দাঁড়িয়েছে...যেন সাধারণ পরীক্ষার্থীরাই কোটার আওতায়...
আর আন্দোলন?? হ্যাঁ, এইটার দরকার আছে...যাতে অতি শীঘ্রই এই বৈষম্যমূলক কোটার সামাঞ্জস্যতা ফিরে আসে...
মুক্তিযোদ্ধাদের গালে জুতার ব্যবহারের স্লোগান সম্পর্কে এখনও আমি কোন নির্ভরযোগ্য সূত্র পাইনি...তাই এ ব্যাপারে কথা আর না বলি...আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের উপযুক্ত সম্মান আর স্বীকৃতি চাই, কোন করুণা নয়...
এ কথাও সত্যি, আন্দোলনের মাঝে ওঁত পেতে থাকা ইতরজাত প্রতিক্রিয়াশীলরা হুল ফুটাচ্ছে...আন্দোলনের দাবী যথার্থ তবে অতি উৎসাহ প্রসূত সহিংস নগ্নতাকে ধিক্কার জানাই...
সকল আন্দোলনের উদ্দেশ্য আগামীকে সুগম আর সুনিশ্চিত করা...
ফেসবুক লিংকঃ Click This Link
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৮
রক্তাক্ত-আমি বলেছেন: কী কী কারণ জানতে পারি??
২| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৮
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৪
রক্তাক্ত-আমি বলেছেন: আপনার লেখাটির সাথে মিলবে Click This Link
৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১২
রাজনীতির ভাষা বলেছেন: পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই নিশ্চয় এমন কোটা অনুমোদিত
এতটা নিশ্চিত কি করে হলেন?
একটি পরীক্ষার নীতিমালা মেনে নিয়েই পরীক্ষার হলে গিয়ে বসেছেন পরীক্ষার্থীরা...
এই নীতিমালার কথা কোথায় উল্লেখ ছিল? বিজ্ঞপ্তিতে নাকি অন্য কোথাও?
আরেকটু খোঁজখবর নিয়ে তারপরে জানান। এত সহজে সিদ্ধান্তে আসা ঠিক না।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৭
রক্তাক্ত-আমি বলেছেন: এখন যদি এসএসসি পরীক্ষার সময়ও আবার ঘটা করে জানাতে হয় যে প্রতিবারের মত এবারো গ্রেডিং সিস্টেমে রেজাল্ট হবে তাহলে তো সমস্যাই....
৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৩
রাজনীতির ভাষা বলেছেন: লাইক টু নয়ামুখ।
৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৭
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: ভাই, আমি এতো কিছু বুঝি না
আমার কথা কোটা বাতিল করতেই হবে.।
নইলে আমার মতো মেধাবিরা কি করবে?
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাদের সম্মান অবশ্যই করতে হবে, তাই বলে আমাদের অবহেলা করে?
মুক্তিযোদ্ধাদের ঢাকায় একটা করে ফ্লাট দিক, মাস মাস ৫০০০ টাকা দিক, আমার আপত্তি নাই, কিন্তু তাই বলে দেশের মেধাবিদের মেধার অবমূল্যায়ন করে কেন তাদের এই সম্মান?????????????????????????????????????????
সরকার যা খুশি করুক, কিন্তু আমাদের মতো সাধারন ছাত্রদের মেধার উপরে কেন এই হস্তক্ষেপ?
তাদের যদি জজ্ঞতা থাকে তবে তারা কম্পিটিশন করুক না কেন আমাদের সাথে???????????????????????????????
এমনিতেও ভার্সিটি তে যখন ভর্তি হই তখনও কিন্তু এই কোটা এর জন্য তাদের কিছু সিট ছেড়ে দিছিলাম।
তাদের তো একবার করে চান্স দিছিলাম, তবে এখন আবার কেন???????????????????
সো, আমার কথা, কোটা বন্ধ করতেই হবে
এই লিঙ্ক দেখেন।
৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:০২
সজল কির্ত্তনিয়া বলেছেন: যে দেশের বীরশ্রেষ্ঠের ছেলে চা বিক্রি করে খায় সেই দেশে মুক্তি যোদ্ধার চেতনা নিয়ে সবাই বড় বড় লেকচার মারে ।
এই হল তোমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান দেখানো ।
একটু মুখ খারাপ করতে ইচ্ছা করতেছে কিন্তু রোজার মাস বলে খারাপ করলাম না ।
করতে থাক ব্যবসা চেতনা নিয়ে ....... চেতনার দালাল ।
একজন বীরশ্রেষ্টর প্রতি সন্মানের নমুনা
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০২
নয়ামুখ বলেছেন: আমিও এইচ টি ইমামের মতো কোটা প্রথার পক্ষে. পিছিয়ে পড়া জন গোষ্টিকে এগিয়ে আনতে এর প্রয়োজন রয়েছ ।
বর্তমানে বিভিন্ন কারণে প্রশাসনে সিলেট অঞ্চলের লোকজন পিছিয়ে পড়েছেন । এই অবস্থা কাটিয়ে উঠতে সিলেট বিভাগের জন্য কমপক্ষে ১০ ভাগ কোটা সংরক্ষণ করা হোক ।সেই সাথে কম পক্ষে ৩ পুরুষ সিলেটে বাস করছেন তারাই কেবল এই কোটার আওতাধীন পড়বেন বলে ঘোষণা করা হোক ।