নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাকিস্তানি বংশোদ্বুদ্ধ কোকোর বয়ে আনা সম্মান আমরা রাখব কোথায়???

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১১





বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো বিশ্ববাসীর কাছে একটি আলোচিত নাম।

সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে তাকে নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক ও যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআইসহ একাধিক সংস্থা কোকোর অর্থ পাচার ও দুর্নীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ওই সম্মেলনগুলোতে এসব প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে আলোচনা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের জাস্টিস ডিপার্টমেন্টে ২৯ থেকে ৩১ আগস্ট দুর্নীতির বিরুদ্ধে সমঝোতার ওপর জাতিসংঘের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে কোকোর দুর্নীতির বিষয়টি উত্থাপন করেন একাধিক সংস্থার প্রতিনিধিরা। সর্বশেষ অস্ট্রেলিয়ায় গত ১০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত রিজিওনাল রিভিউ গ্র“পের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের সম্মেলনে কোকোর দুর্নীতির প্রসঙ্গ উঠে আসে। সিঙ্গাপুরে পাচার করা অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে ওই সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সহায়তা চাওয়া হয়। এর আগে গত ৩০ ও ৩১ আগস্ট অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী একটি সম্মেলনেও কোকোর দুর্নীতির বিষয় আলোচিত হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের জাস্টিস ডিপার্টমেন্টে ২৯ থেকে ৩১ আগস্ট দুর্নীতির বিরুদ্ধে সমঝোতার ওপর জাতিসংঘের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিশ্বের শীর্ষ দুর্নীতিবাজদের তালিকা ধরে আলোচনা করেন বিভিন্ন দেশ থেকে আসা প্রতিনিধিরা। কোকো সম্পর্কে ওই সম্মেলনে বলা হয়, সিঙ্গাপুরে ২০ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের অপরাধে ২০১১ সালে ২৩ জুন তাকে ছয় বছরের কারাদণ্ড ও প্রায় চল্লিশ কোটি টাকা জরিমানা করে বাংলাদেশের একটি আদালত। যুক্তরাষ্ট্র তার বিরুদ্ধে টেলিকমিউনিকেশন ও বন্দরসংক্রান্ত প্রকল্পে বৈদেশিক দুর্নীতি ও এফসিপিএ লঙ্ঘন করে দুই মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে নন-কনভিকশনভিত্তিক বাজেয়াপ্তকরণ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে।

সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ পুনরুদ্ধার সংক্রান্ত আর্টিক্যাল-৫৪-র ওপর আন্তঃদেশীয় ওয়ার্কিং গ্র“প একটি উপস্থাপনা দেয়। বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেলসহ দুই সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল এতে অংশ নেয়। আর্টিক্যাল-৫৪ প্রয়োগের সমস্যাগুলো আলোচিত হওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের শীর্ষ দুর্নীতিবাজদের ব্যক্তিগত নানা তথ্যও তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে কোকো ছাড়াও রয়েছেন নাইজেরিয়ার বায়েলসা প্রদেশের সাবেক গভর্নর আলামেইসিগা, ডেল্টা প্রদেশের সাবেক গভর্নর জেমস আইবরি, ইউক্রেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী পাভেল লাজারেঙ্কো প্রমুখ।

অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় গত ৩০ ও ৩১ আগস্ট অনুষ্ঠিত হয় জাতিসংঘের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড নেশনস কনভেনশন অ্যাগেইনস্ট করাপশন ইউএনসিএসি’র বৈঠক। দুর্নীতিবিরোধী এই কর্মসূচিতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। এতে একটি সংস্থার পক্ষ থেকে কোকোর দুর্নীতি প্রসঙ্গ উত্থাপন করা হলে বিদেশে পাচার করা বিপুল সম্পদ বাংলাদেশকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য মাহবুবে আলম একটি প্রস্তাব পেশ করেন। ওই প্রস্তাব নিয়ে ইউএনসিএসিতে ইতিবাচক আলোচনা হয়। এ সময় বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর কয়েক মিলিয়ন ডলার আত্মসাতের অভিযোগকে জাতীয় সম্পদ চুরির একটা দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধবিষয়ক দপ্তরের সহায়তায় বিশ্বব্যাংকের চোরাই সম্পদ উদ্ধার পদক্ষেপের অধীনে অ্যাসেট রিকভারি হ্যান্ডবুক শীর্ষক প্রকাশনায় এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের চোরাই অর্থ উদ্ধারে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য নির্দেশনামূলক ওই হ্যান্ডবুকে কোকোর দুর্নীতি সংক্রান্ত তথ্যাদি পর্যালোচনা করা হয়েছে। সিমেন্সের কাছ থেকে কোকোর অবৈধভাবে কয়েক মিলিয়ন ডলার ঘুষ গ্রহণের বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়েছে, এতে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ ক্ষুণ হয়েছে। হ্যান্ডবুকের ৫৩ পৃষ্ঠায় বলা হয়, আর্জেন্টিনা, বাংলাদেশ ও ভেনিজুয়েলায় সিমেন্স ও এর শাখা কোম্পানি সরকারি কাজ পেতে জনপ্রশাসন কর্মকর্তাদের ঘুষ দেয়। বিভিন্ন সময়ে পরামর্শকদের অর্থ দেওয়ার কথা বলে ঘুষের লেনদেন হয়। এই কোম্পানির কর্মকর্তাদের সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়মিত যোগাযোগ সৃষ্টির ক্ষেত্রে চ্যানেল হিসেবে কাজ করতেন কোকো। এক্ষেত্রে যোগাযোগ স্থাপন করে দিতেন পরামর্শকরা। হ্যান্ডবুকে আরো বলা হয়, সিমেন্স এ অনিয়মের ঘটনায় দোষ স্বীকার করেছে। ইতোমধ্যে ৪৫ কোটি মার্কিন ডলার জরিমানা দিয়েছে। ১৯৬ পৃষ্ঠায় মার্কিন বিচার বিভাগের পদক্ষেপ গ্রহণের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, ২০০৯ সালে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছেলেকে একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ঘুষ দেওয়ার বিরুদ্ধে মার্কিন বিচার বিভাগ বাজেয়াপ্তকরণ পদক্ষেপ নেয়।

ঘুষ লেনেদেনের আদ্যোপান্ত

যুক্তরাষ্ট্রের মামলার নথির উদ্বৃতি দিয়ে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, সিমেন্স ২০০০ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমল থেকেই টেলিটক মোবাইল ফোন প্রকল্পের কাজ পেতে চেষ্টা চালায়। এ জন্য দু’জন পরামর্শক নিয়োগ দেয় তারা। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তারা সুবিধা করতে পারেনি। ২০০১ সালের ২৭ মার্চ সিমেন্স ইতালির বাণিজ্য বিভাগের একজন কর্মকর্তা ওই দুই পরামর্শকের সঙ্গে একটি চুক্তি সই করেন। এতে বলা হয়, ওই দুই ব্যক্তির বিভিন্ন প্রকল্পে ১৫ বছরের সফলতার ইতিহাস আছে। সামগ্রিকভাবে জটিল এ কাজে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল বিএনপি ও দরপত্র মূল্যায়ন কমিটিতে বিটিটিবির শীর্ষ থেকে নিম্নপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। এ কারণে তারা পরামর্শক ফি সাধারণ কমিশনের তুলনায় বেশি চেয়েছেন। ওই বছরের ২৪ এপ্রিল সিমেন্স বাংলাদেশ ও সিমেন্স ইতালি ওই দুই পরামর্শকের সঙ্গে ব্যবসা-সংক্রান্ত কাজের ব্যাপারে তাদের কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে জানায়। সে সময় তাদের সঙ্গে মৌখিকভাবে চুক্তি হয়, প্রকল্পের অর্থের ১০ শতাংশ (টেন পারসেন্ট) তাদের দেওয়া হবে। বিটিটিবির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার আগে টেলিটক প্রকল্পের জন্য তিনবার খোলা দরপত্র আহ্বান করা হয়। তিনবারই অংশ নেয় সিমেন্স বাংলাদেশ। প্রথমবার কারিগরি অযোগ্যতার কারণে বাদ পড়ে কোম্পানিটি। দ্বিতীয়বার ২০০১ সালে দরপত্র আহ্বান করা হলে তালিকায় নাম ওঠে সিমেন্সের। কিন্তু তা বাতিল করে দেয় সরকার। অর্থের পরিমাণ পরিবর্তন ও সরবরাহকারীর সংখ্যা কমিয়ে ২০০২ সালে তৃতীয় দরপত্র আহ্বান করা হয়। কিন্তু ওই বছর ১৮ ডিসেম্বর সিমেন্স দরপত্রে যথাযথভাবে সনদ দেখাতে না পারায় অকৃতকার্য হয়। পরদিন ১৯ ডিসেম্বর সিমেন্স বাংলাদেশের তৎকালীন বাণিজ্য বিভাগের প্রধান খালেদ শামস সিমেন্স ইতালির একজন কর্মকর্তাকে ই-মেইলে জানান, ওই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য নিয়োগ দেওয়া দুই পরামর্শকের কোনো ক্ষমতা নেই। এ ধরনের প্রকল্পের জন্য অবশ্যই শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রণালয় এবং বিটিটিবির (বর্তমানে বিটিআরসি) শীর্ষ ও কারিগরি ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ থাকতে হবে। ওই দুই পরামর্শকের সঙ্গে চারদলীয় জোট সরকারের টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর ভালো যোগাযোগ নেই। এ সময় আরেক ব্যক্তিকে তৃতীয় পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেয় সিমেন্স বাংলাদেশ। তিনি তৎকালীন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হকের বেয়াই।

যুক্তরাষ্ট্রের তদন্তে উঠে আসে, তৃতীয় পরামর্শক ব্যক্তিটিই আরাফাত রহমান কোকোকে নির্দিষ্ট কমিশনের (পারসেন্টেজ) বিপরীতে সিমেন্সকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য যোগাযোগ করেন। আর আর্থিক বিষয়টি সুরাহার জন্য তারা যোগাযোগ করেন কোকোর এক প্রতিনিধির সঙ্গে। তিনি দরপত্রে অংশ নেওয়া চীনা একটি কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবেও কাজ করতেন। সিমেন্সের সঙ্গে ওই কোম্পানিটিও টেলিটক প্রকল্পের আংশিক কাজ পায়।

মার্কিন আদালতের নথিতে বলা হয়েছে, সব ধরনের নিয়মনীতি উপেক্ষা করে সিমেন্সের দরপত্র পাস হয়। দরপত্র পাস হওয়ার খবরটি কোকোই প্রথম জানান খালেদ শামসকে। ২০০৪ সালের ১৪ জুন বিটিটিবির সঙ্গে তাদের চুক্তি হয়। ২০০৫ সালের মাঝামাঝি কোকো ও খালেদ শামসের মধ্যে কথা হয়। এ সময় কোকো তাকে প্রতিশ্র“ত টাকা দেওয়া হয়নি বলে উষ্মা প্রকাশ করেন। কোকোর সঙ্গে দেখা করে খালেদ ও সিমেন্সের নতুন প্রধান নির্বাহী রুডল্ফ ক্লিঙ্ক আশ্বস্ত করেন, তারা প্রতিশ্র“ত অর্থ দেওয়ার ব্যাপারে আন্তরিক। ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিমেন্সের এক পরামর্শক সিঙ্গাপুরে ইউনাইটেড ওভারসিজ ব্যাংকে (ইউওবি) কোকোর ব্যাংক হিসাবে এক লাখ ৮০ হাজার ডলার পাঠিয়ে দেন। ২০০৪ সালের ১২ এপ্রিল সিঙ্গাপুরের এক নাগরিকের সহযোগিতায় কোকো ওই দেশে জেডএএসজেড ট্রেডিং অ্যান্ড কনসালটিং প্রাইভেট লিমিটেড নামের একটি কোম্পানি নিবন্ধন এবং ইউওবি ব্যাংকে হিসাব খোলেন। ব্যাংক হিসাবটি যৌথ হলেও তা থেকে অর্থ তোলার ক্ষমতা ছিল একমাত্র কোকোর। সিঙ্গাপুরের ওই ব্যাংকে কোনো বিদেশি নাগরিকের হিসাব খোলার নিয়ম নেই। এ কারণেই ওই নাগরিকের সহযোগিতা নেন কোকো। পরে মিজানুর রহমান স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের হংকং শাখায় টাকা জমা করে উত্তোলনের ক্ষমতা দেন কোকোকে। এফবিআই এ অর্থই জব্দ করে।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: সবই বুঝলাম, তবে "পাকিস্তানী বংশোদ্ভুতি"র বিষয়টা একটু পরিষ্কার করলেন না...???

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

এ.িট.এম. েমাসেলহ্ উিদ্দন জােবদ বলেছেন:

কোকো, তারেক তো পইচা গেছে। এখন হাসিনার বিরুদ্ধে বার্জমাউন্টেন থেকে টাকা খাওয়া, শেখ সেলিমের দায়ের করা মামলা সহ আরো অনেক মামলার এবং ভবিষ্যতে জয় ভাইয়ের অমর গাথা গল্প শুনতে মুন্চায়...

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

ড্যানিশ কনডেন্সড মিল্ক বলেছেন: আবাল োদা থ্রাবাইড়া দাত ফালায়া দিমু........পাকিস্তানী বংশোদ্ভুত কিরে ?

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

টয় বয় বলেছেন: তুই কুত্তার বংশোদ্ভুত!! তোর বাপের ঠিক নাই, জন্ম পরিচয়েরও ঠিক নাই|

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০১

আহমেদ রশীদ বলেছেন: টয়বয় তোর কথাগুলো তোকে আবার ফেরত দিলাম। ধন্যা

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

টয় বয় বলেছেন: তোর পোস্ট রিপোর্টেড!! কুত্তালীগার|

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

নিরবতা বলেছেন: শেখ হাসিনা কি বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত ????

যতো সব আবাল চুদা পোস্ট ...............

৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

ছন্নছাড়া মন বলেছেন: বুঝতার্লাম তোর ফাকি আব্বাগো রাম ***দনের ফসল তুই। তাই সব জায়গায় ফাকি আব্বাগো খুজিস। তো ব্লগে কি, সুজাসুজি ফাকিস্তানে হিজরত করলেই তো পারিস রে মা***চোত।

৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২১

অচিন.... বলেছেন: আওয়ামিলীগাররা এতো বাজে? ছিহ

১০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

এমএমজামান২ বলেছেন: ছন্নছাড়া নামটা শুনেই বুঝলাম ১নং পাকিস্তানি। ধইন্যা

১১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: আবাল োদা থ্রাবাইড়া দাত ফালায়া দিমু........পাকিস্তানী বংশোদ্ভুত কিরে

১২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

ছন্নছাড়া মন বলেছেন: বেশ্যা মাগীর জারজ পুলা মগাজামান২, পু**কি মারলাম একজনরে আর তুই কান্দিস ক্যারে পাকিজারজ? পোষ্টদাতার লগে গেল্মানগিরি কইরা আইলি নাকি আসল নিকে চু**তে না পাইরা মাল্টিতে আইচিস সুনার চান? ;)

১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: @লেখক, সাথে বাংলাদেশের বংশ ইদ্ভুদ জয় এর সুকীর্তি রাখার যায়গাটা ও ঠিক কইরেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.