![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখতে দেখতে ৭টি দিন পেরিয়ে গেল। অনেকেই ভেবেছিলেন শাহবাগ চত্বরের এই গণজাগরণ থেমে যাবে, ক্রমশ স্তিমিত হয়ে পড়বে; কিন্তু কার্যত দেখা গেল উল্টো ঘটনা। প্রতিদিন লাখো মানুষ এসে উপস্থিত হচ্ছেন এই গণজাগরণে, সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- দাবি করছেন রাজাকারদের, অনেকেই এই শীতের ভেতর রাত কাটাচ্ছেন খোলা আকাশের নিচে, কেউবা ঘণ্টাখানেক থেকে চলে যাচ্ছেন। কিন্তু যারা এই আন্দোলন শুরু করেছিল সেই তরুণরা আছেন, এই ৭দিন ধরে নিয়মিত, সর্বক্ষণ। ওরা ফিরবে না, ঘরে ফেরা হবে না ওদের, যতদিন না এই বিচার নিশ্চিত হয়, যতদিন না আদায় হয় ওদের প্রাণের দাবি। আজকে ওদের প্রাণের দাবিই গোটা বাংলাদেশের দাবি, এ কথা যারা বুঝতে ভুল করছে তাদের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তার যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলে আমি মনে করি।
একটা প্রশ্ন আমার মাথায় বহুদিন ধরেই ঘুরপাক খেয়েছে। বিশেষ করে আমি নিজেই যখন অনলাইনে এই দীর্ঘ আন্দোলন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত এবং বাংলা ব্লগের প্রথমদিককার ব্যবহারকারীদের একজন হিসেবে নিজেকে প্রশ্ন করেছি যে, এই যে একটি বিশাল তরুণ প্রজন্ম, এরা কী করে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীদের এ রকম তীব্র ঘৃণা করতে শিখল? সামহোয়ারইনব্লগ নামে প্রথম বাংলা ব্লগে আমার একটি উপন্যাসের অংশবিশেষ ছাপা হচ্ছিল, সেই উপন্যাসে একটি মাদ্রাসাকে প্লট হিসেবে বেছে নিয়েছিলাম আমি। ব্লগ কর্তৃপক্ষ আমার সেই উপন্যাসটি ব্যান করে এবং আমাকে বেশ কিছুদিন ব্লগ লেখা থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখে; অথচ একই সময়ে রাজাকারপন্থী ও উগ্র ধর্মবাদীদের নানা উস্কানিমূলক পোস্ট প্রকাশের সুযোগ করে দেয়। ঠিক সে সময়ই সামহোয়ারইনব্লগ থেকে বেরিয়ে বেশকিছু উদ্যমী তরুণ-তরুণী কয়েকটি নতুন বাংলা ব্লগ চালু করে। এর মধ্যে সচলায়তন, আমার ব্লগ উল্লেখযোগ্য। মজার ব্যাপার হলো, এই তরুণরা তাদের ব্লগে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, রাজাকারপন্থী এবং ধর্মান্ধ পোস্টগুলো ক্যাটাগরাইজড্্ করে। বাংলাদেশ ও দেশের বাইরে থাকা এই তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে নিজের অবস্থানের এই মিল খুঁজে পেয়ে যে আশাবাদ বুকে পুষে রেখেছিলাম, শাহবাগের গণজাগরণ আমার পুষে রাখা সেই আশাবাদকেই বাস্তবায়িত করেছে, আমি তাই আজ ওদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। একই সঙ্গে আমি নিজেও গর্বিত বোধ করছি যে, এই দাহনবাদী উচ্ছল তরুণ প্রজন্মের আমিও এক অংশীদার, আমিও এই নতুন পথের এক পথিক।
যে প্রশ্নটি নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছিলাম যে, এদের ভেতর এই উদ্যম কোথা হতে এলো? কী করে ওরা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীদের এ রকম ঘৃণা করতে শিখল? আমার মনে হয় এর পেছনে রয়েছে, দেশের ভেতরে ও বাইরে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী যে অপশক্তিটি রয়েছে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম তথা তরুণরাও তাদের পূর্বসূরিদের মতো বাংলাদেশকে ভালবাসতে পারেনি; পারেনি এই ভূখ-ের লোকায়ত, অসাম্প্রদায়িক চরিত্রটিকে আপন করে নিতে। নইলে একসময় জামায়াতে ইসলামী যে পথে হেঁটে বাঙালীর প্রাণের দাবি স্বাধীনতার বিপক্ষে দাঁড়িয়েছিল, মানুষ খুন করে, নারী ধর্ষণ করে, পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে বাঙালী নিধনে ভূমিকা রেখে, স্বাধীন বাংলাদেশে সেই একই পথে হেঁটে শিবিরও এ দেশের মুক্তিকামী সন্তানদের রগ কেটে, ব্রাশ ফায়ারে উড়িয়ে দিয়ে প্রগতিকে থামিয়ে দিতে চেয়েছে। শুধু তাই নয় গোলাম আজম, নিজামী, কাদের মোল্লা, মুজাহিদ বা কামারুজ্জামানের মতো একালের শিবির নেতারাও বাংলাদেশকে অস্বীকার করেছে; স্বীকৃতি দেয়নি বাংলাদেশের সংবিধানকে, মেনে নেয়নি উদার ও ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশকে। ওদের কৌশল অর্থাৎ ধর্মের নামে মানুষ হত্যা করে ক্ষমতায় গিয়ে বাংলাদেশকে পুনরায় পাকিস্তানের মতো বানিয়ে ফেলে এদেশ থেকে ধর্মনিরপেক্ষ, অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক শক্তিটিকে উৎখাত করতে চেয়েছে। সেদিক দিয়ে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের মতো আজকের এই তরুণ প্রজন্মকেও সর্বক্ষণিকভাবে সতর্ক থাকতে হয়েছে নিজেদের গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক বিশ্বাসকে জাগ্রত রাখতে। অনলাইনে বা ব্লগে এই যুদ্ধ আমি খুব কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করেছি, নিজে অংশ নিয়েছি এবং দেখেছি লাখো তরুণের একত্রিত হয়ে এই অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোকে। তাই কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে যেদিন যাবজ্জীবন কারাদ-ের রায় ঘোষিত হলো সেদিন হাজারো ব্লগার ও অনলাইন এ্যাকটিভিস্ট যখন শাহবাগে অবস্থান নিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবি জানাতে শুরু করেছে তখন বুঝতে দেরি হয়নি যে, এই আন্দোলনই বাংলাদেশকে এ যাত্রায় বাঁচিয়ে দেবে। আগামীর বাংলাদেশ সত্যিকার অর্থেই রাজাকারমুক্ত হবে। সামনের পথগুলো নিশ্চিতভাবেই হবে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক চেতনায় উৎসারিত এক লোকায়ত সংস্কৃতির বাংলার।
শাহবাগের এই তরুণ-আন্দোলনে কে নেই বলুন? সমাজের কোন্্ স্তর থেকে মানুষ এসে এখানে সংযোজিত হয়নি? বরং অবস্থাটা আজ এমন দাঁড়িয়েছে যে, শাহবাগে না গেলে এই বাংলাদেশে থাকা বা না থাকা যেন সমান কথা। কিংবা এ রকমটাও অনেকে ভাবেন যে, যারা আজ শাহবাগে নেই তারা বাংলাদেশের নয়, এ দেশে বসবাসের তারা যোগ্য নন। সত্যিই তো, শাহবাগ হয়ে উঠেছে এ দেশের মুক্তিকামী মানুষের নতুন গন্তব্য। এখানে গেলেই বুঝি নিশ্চিত হবে বাংলাদেশের প্রতি ভালোবাসা, পালিত হবে কর্তব্য জাতির প্রতি। গতকাল (১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩) সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ মহাজোটের সংসদ সদস্যগণ একাত্মতা প্রকাশ করেছেন শাহবাগের এই আন্দোলনের সঙ্গে। দ্ব্যর্থহীন ভাষায় তিনি ঘোষণা দিয়েছেন যে, শাহবাগ আন্দোলনের যোদ্ধাদের সঙ্গে তিনি একমত, তিনি ধারণ করেন যে দাবি এই জাগরণ থেকে উচ্চারিত হয়েছে সেই দাবির সঙ্গে। তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন যুদ্ধারপাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার অঙ্গীকারের কথাও। কারণ তিনিই বিগত নির্বাচনে দলীয় মেনিফেস্টোতে যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তার দলই ১৯৭৩ সালের আইনটি ২০০৯ সালে ঘষামাজা করে সংসদে পাস করান এবং শুরু করেন বিচার প্রক্রিয়া। সেই ধারাবাহিকতাতেই ইতোমধ্যে বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ হয়েছে এবং কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদ-াদেশ, মানুষ এই শেষোক্ত রায়কেই মনে করছে বিভ্রান্তিমূলক এবং গুরু পাপে লঘু দ-। বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলার এখানে কোন সুযোগ নেই এবং সেটা করবও না। প্রধানমন্ত্রীও একথা বলেছেন যে, বিচার করবে ট্রাইব্যুনাল এবং মানুষকে আস্থা রাখতে হবে আদালতের ওপর। তার সরকার কেবল শক্ত আইন প্রণয়ন করার কাজে সহযোগিতা করবে এবং সেই আইনেই যাতে অভিযুক্তরা সর্বোচ্চ শাস্তি পেতে পারে সেদিকটি লক্ষ্য রাখতে হবে। ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনকে সংশোধন করার যৌক্তিক দাবিকে সরকার আমলে নিয়ে আজ (সোমবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩) মন্ত্রিসভায় আইনটির সংশোধনী উত্থাপিত হবে এবং বলা হচ্ছে যে, চলতি সংসদেই তা পাস করানো সম্ভব। তার মানে হচ্ছে, সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী ও তার দল শাহবাগের এই তরুণ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সম্পূর্ণ ঐক্যবদ্ধ। অন্য কথায়, সরকার যা চাইছে বা করছে তা আসলে এই গণজাগরণ মঞ্চেরই চাওয়া। এটা সত্যি আনন্দের যে, কোনভাবেই সরকার গণমানুষের এই চাওয়াকে পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে না বা অবহেলা দেখাচ্ছে না। এখানেই আমাদের বিশ্বাস দৃঢ় হয় যে, বাংলাদেশে আজকে যা তরুণ প্রজন্ম চাইছে তাই-ই হবে, যা পুরাতন, যা সনাতন, যা পশ্চাৎপদ তা তাদেরই দখলে থাকবে আজকে যারা এই গণজাগরণের ধারে কাছেও নেই।
আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করি যে, এই গণজাগরণের তথা তরুণ প্রজন্মের বিরোধিতা করতে গিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনের একটি শক্তিশালী অংশ কিভাবে ক্রমশ ম্রিয়মাণ হয়ে পড়ছে। অথচ তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের ঘোষকের দল হিসেবে দাবি করে, দাবি করে থাকে তাদের নেত্রী আপোসহীন। হয়ত সত্যিই তাই, আলোচ্য এই নেত্রী আপোসহীন, কিন্তু কিসের সঙ্গে? আজ এই তরুণদের কথা বুঝতে না চাওয়ার ক্ষেত্রে, আজকে এই গণজাগরণ মঞ্চে ঐক্যবদ্ধ মানুষের দাবিগুলোকে ধরতে না পারার ক্ষেত্রে এবং সর্বোপরি তিনি মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের সঙ্গে যে আঁতাত করেছেন তা যেন কোনভাবেই নষ্ট না হয়, তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে। এতদিন অনেকেই হয়ত ভেবেছেন যে, দেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে যে কথা প্রচলিত হয়েছিল তা বোধ করি সত্য নয়, এ কথাটি হয়ত রাজনৈতিক আলোচনার কথা মাত্র। কিন্তু আজকে শাহবাগের তরুণ প্রজন্ম, সর্বস্তরের মানুষ এই পক্ষ-বিপক্ষকে আরও চিহ্নিত করেছে, আরও জোরালো করেছে এবং প্রমাণ করে দিয়েছে যে, আসলেই বাংলাদেশে এখনও, স্বাধীনতার এই ৪২ বছর পরেও বাংলাদেশবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তিটি ক্ষমতাশালী এবং তারা মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বললেও তাদের অবস্থান আসলে এর বিপক্ষে। আজ তাই এই গণজাগরণ দাবি তুলছে, মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের যে কোন মূল্যে প্রতিহত করতে, তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, তাদের মিডিয়া হাউস, হাসপাতালসহ সব কিছু বর্জন করতে এবং আইন করে বন্ধ করে দিতে। আজকে মানুষ জেগেছে রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহারের বিরুদ্ধে, মানুষ আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে অপার সম্ভাবনার বাংলাদেশকে আরো গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ করতে। আর এ পথে কারা শত্রু আর কারা মিত্র তাও তারা আজ জেনে গেছে, বুঝে গেছে।
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২
জানা বলেছেন:
এই গণজাগরণের জোয়ারের সময়ে একটি চমৎকার পোস্ট এটি। ধন্যবাদ লেখক। দায়িত্বশীল অবস্থানে থেকে, (আন্তরিকভাবে আপনার কথাই বলছি) এই
অংশটুকু কিভাবে লিখলেন বোধগম্য নয়।
সামহোয়ারইনব্লগ নামে প্রথম বাংলা ব্লগে আমার একটি উপন্যাসের অংশবিশেষ ছাপা হচ্ছিল, সেই উপন্যাসে একটি মাদ্রাসাকে প্লট হিসেবে বেছে নিয়েছিলাম আমি। ব্লগ কর্তৃপক্ষ আমার সেই উপন্যাসটি ব্যান করে এবং আমাকে বেশ কিছুদিন ব্লগ লেখা থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখে; অথচ একই সময়ে রাজাকারপন্থী ও উগ্র ধর্মবাদীদের নানা উস্কানিমূলক পোস্ট প্রকাশের সুযোগ করে দেয়।
বাংলাভাষায় সর্বপ্রথম এবং সর্ববৃহৎ এই ব্লগপ্ল্যাটফর্মটি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য, লক্ষ্য এবং স্বদেশ তথা জাতিয় স্বার্থে কর্তৃপক্ষ এবং এই প্ল্যাটফর্মের এক লক্ষ চল্লিশ হাজার ব্লগারের অবস্থানকে কোন বিশেষ উদ্দেশ্য প্রশ্নবিদ্ধ করার হীন প্রচেষ্টা এই ব্লগটি জন্মের প্রায় শুরু থেকেই হয়ে আসছে, এটা নতুন কিছু নয়। এই দায়িত্বশীল চমৎকার পোস্টটিতেও সেই অপচর্চার প্রচেষ্টা দেখে আহত হলাম।
এই মূল্যবান জাগরণে ব্লগার এবং অনলাইনে সত্যিকারের দেশপ্রেমিক, মুক্ত ও সুস্থ বুদ্ধির চর্চাকারীদের একটি অসাধারণ যূথবদ্ধতাকে অস্বীকার বা খাটো করে দেখার যে অপচেষ্টা লক্ষ্য করা যাচ্ছে বেশ ক'দিন ধরে তা আপনার, আমার এবং আমাদের সবার জন্য লজ্জার- একটিবার ভেবে দেখুন। সত্য কোনদিন অপপ্রচারে হেরে যায়না আমাদের মনে রাখা দরকার। এই অমূল্য জাগরণের শুরুটাই যে বাংলা ব্লগার করে দিয়েছে তাদের কাছে আমাদের কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। আপনিও তাদের বাইরের কেউ নন নিশ্চয়ই। প্রথমত বাংলা ব্লগার, অনলাইনে সুস্থ ও মুক্তবুদ্ধি চর্চাকারী মানুষগুলো এবং সর্বসাধারণের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ, চির কৃতজ্ঞ।
জয় মানুষ।
জয় বাংলা।
জয় মাতৃভাষা।
জয় মানবিকতা।
জয় তারুণ্য।
জয় সত্য।
মঙ্গলময় হোক আমাদের সম্মিলিত এই সময়গুলো।
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
রাফা বলেছেন: অনেকেই বুলি কপচিয়ে বলার চেস্টা করেছে জাতিকে বিভক্ত করার চেস্টা হোচ্ছে।আজ প্রামাণ হোয়ে গেছে বাংলাদেশে স্বাধীনতার পক্ষ এবং বিপক্ষ শক্তি বিদ্দ্যমান।
আজ দুধ আর পানি পৃথক হোয়ে গেছে।স্বচ্ছভাবেই বোঝা যাচ্ছে কে কি চায়।এখন নতুন প্রজন্মই ঠিক করবে দেশ কোন পথে যাবে।
সামু সবাইকে কথা বলতে দিয়েছে বলেই নব প্রজন্ম আবিস্কার করতে পেরেছে স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস।ভন্ড,প্রতারক, ধর্মব্যাবসায়ি যুদ্ধাপরাধীদের নগ্নরুপ প্রত্যক্ষ করেছে সামুর কল্যাণে।নতুন প্রজন্ম।
ধন্যবাদ, আহমেদ রশিদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
বর্ণালী পাল বলেছেন: ভাল লিখছেন । পোস্টে প্লাস ।