![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একাত্তরের ঘাতকদের ফাঁসির দাবিতে মাঠে নেমে আসা সর্বস্তরের মানুষকে নিয়ে দেশ-বিদেশে যখন চলছে বড় ধরনের আলোচনা ও আশাবাদ তখন বিএনপির মতো একটি বড় দলের আচরণ, নেতৃবৃন্দের কথাবার্তা, নেতাকর্মী ও সমর্থকদের অবস্থান দেখে তরুণরা তো বটেই, সাধারণ মানুষও বেশ বিস্মিত। আমাদের আশপাশে বিএনপির কট্টর সমর্থকদের দেখছি শাহবাগের কথা বললে তাদের মুখের ওপর কেমন যেন বিরক্তির চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায়। তারা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন। দুতিন দিন আগে ‘আমার দেশ’ পত্রিকায় শেখানো কথাগুলো বলার চেষ্টা করতেন, আওয়ামী লীগের গন্ধ খুঁজতেন, বামদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের আঁতাতের মঞ্চ বলে বেড়াতেন। বাংলায় একটি প্রবাদ আছে, ‘যাকে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা।’ শাহবাগ থেকে দেশব্যাপী তরুণদের ছড়িয়ে পড়া আন্দোলনকে যে কোনো স্তরের বিএনপির নেতাকর্মীই বাঁকা চোখে দেখার চেষ্টা করছেন। বিএনপির হেন কোনো নেতা নেই যিনি এই আন্দোলনকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেননি। এমনকি সদ্য কারামুক্ত ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে গণজাগরণকে অভিহিত করেছেন ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের’ অংশ হিসেবেÑ এর অর্থও বোঝা গেছে তার পুরো বক্তব্য শোনার পর যেখানে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, বর্তমান সরকার গণতন্ত্রকে হরণ করেছে, তরুণদের এই আন্দোলনকে তারই প্রতিক্রিয়া হিসেবে তিনি দেখছেন। জয়নাল আবদিন ফারুক তো তরুণদের প্রতি আহ্বান জানালেন যে, এই আন্দোলনের সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুটি যুক্ত করতে। তাহলে বিএনপি সর্বাত্মক সমর্থন জানাতে চলে আসতো!
বাংলায় আর একটি প্রবাদের কথা এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেলো। বলা হয়, ‘চোরের মনে চুরি, বিড়ালের মনে শুঁটকি’। বিএনপি বুঁদ হয়ে আছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আসক্তিতে। যেন ঐ একটি সরকার না হলে দেশে কোনোদিন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না। অথচ বিএনপির কোনো নেতাই বুঝতে চেষ্টা করছেন না যে, তরুণদের জেগে ওঠা এই শক্তি ও আন্দোলন আবারো বলে দিচ্ছে যে, জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে কোনো সরকারই দেশে নির্বাচন করতে পারবে না, ক্ষমতায় আসতে পারবে না। জনগণের বর্তমান জাগরণকে যদি বিএনপি বুঝতে পারতো, চিনতে পারতো তা হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ইস্যু নিয়ে তাদের আর মাথা ঘামাতে হতো না, জনগণই সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবে কখন তাকে কী করতে হবে। আওয়ামী লীগ বা মহাজোট সরকার এখনো পর্যন্ত এমন কিছু করেনি যা দেখে মনে হতে পারে যে, সরকার একটি পাতানো নির্বাচন করতে যাচ্ছে, নির্বাচন কমিশনে আজিজ-মাহফুজ-জাকারিয়া মার্কা লোকজন বসে বসে ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করছেন। ২০০৬ সালের মতো পরিস্থিতি নির্বাচনকে নিয়ে বাংলাদেশে আর কোনোদিন বিএনপি-জামাতের মতো কেউ করবে কিনা, তেমন দিন আর ফিরে আসবে কিনা বলা মুশকিল। না আসাই ভালো। বাংলাদেশ সেই কালো অতীত অধ্যায়কে অতিক্রম করে এসেছে, এখন ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা আছে, নির্বাচনী আচরণবিধি আছে, ভুয়া ভোটার তালিকা নেই, সুতরাং জনগণের ভোটাধিকার হরণ করার ক্ষমতা কারো নেই। ২০০৬ সালে ৪ দলীয় জোট চেষ্টা করেছিল একটি পাতানো নির্বাচন করতে, জনগণ ফুলে উঠেছিল, বিদ্রোহ করেছিল, ৪ দলীয় জোট এবং নির্বাচন কমিশন ইলেকশন ইন্ডিনিয়ারিং করতে পারেনি, নিজেদেরই শেষ পর্যন্ত বিদায় নিতে হয়েছিল। ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচন করেও বিএনপিই ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনি। তখন যদি বিএনপি বা ৪ দলীয় জোট জনগণের ভোটাধিকার হরণ করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়, এখন এই ২০১৩-১৪ সালে কোনো সরকারই ভোট কারচুপি করে ক্ষমতায় আসবে এমনটি যারা ভাবতে পারেÑ তাদের বোকা নয়, অতি চালাকই বলতে হবে। আওয়ামী লীগ তেমন কোনো চেষ্টা করছে বলে এখনো মনে হয়নি। জনগণ শান্তিপূর্ণ উপায়ে ভোট দিতে পারলেই তো হলো, সেটি ভোটের দিনই প্রমাণিত হবে। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থেকে ভোট কারচুপি করবে, আজকের গণজোয়ারের মানুষজন ঘরে বসে আঙুল চুষবে সেটি যারা ভাবতে পারেÑ তারা আসলেই বাংলাদেশের জনগণকে বোকা মনে করে থাকে। আমি মনে করি না বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এখন আর কোনো ভাড়া করা সরকারকে ৯০ দিনের জন্য ক্ষমতায় বসাতে হবে। নির্বাচন কমিশন বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তিকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে, নিয়ম-নীতি, স্বাধীনতা ও নিজেদের মেরুদ-কে যথাযথভাবে দাঁড় করিয়ে বাংলাদেশকে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের সকল আয়োজন সম্পন্ন করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে সরকার বা প্রশাসন কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করলে জনগণ ঘরে বসে থাকবে না। তেমন সরকারকে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করতে মোটেও দেরি করবে না। এমন বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যখন বুঁদ হয়ে থাকেÑ তখন মনে করতে হবে বিএনপির উদ্দেশ্য অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান নয়, ক্ষমতায় শেখ হাসিনাকে না দেখাই মূল বিষয়।
বিএনপি আসলে ক্ষমতায় যদু-মধু, রাম-শ্যাম জাতীয় কিছু লোককে বসাতে পারলে মাঠ দখল করা, নিজেদের ইচ্ছেমতো দাবি তুলে সেই সরকারকে দিয়ে এমন একটি নির্বাচন করাতে চেষ্টা করবে যেখানে তাদের বিজয় সুনিশ্চিত থাকবে, তা করতে না পারলে দেশে ১/১১-এর মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করছেÑ এটি এখন স্পষ্ট। বিএনপির রাজনৈতিক ভাবনার জগতটি তেমন ইথারেই পরিপূর্ণ। সে কারণেই তারা অন্যকিছু ভাবতে পারে না। বিএনপি মনে করছে যে, জামাতকে সঙ্গে রাখা গেলে জামাত-শিবিরের জঙ্গি কর্মীবাহিনীকে পাওয়া যাবে, এর সঙ্গে ছাত্রদলের কর্মীরা তো আছেই। তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুতে এদেরকে মাঠে নামাতে পারলেই কেল্লা ফতে! গাড়ি ভাঙচুর, পোড়াপুড়ি বাড়িয়ে দিয়ে দেশকে অচল করে দেয়া মোটেও অসম্ভব নয়। জামাত যেহেতু যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য মরিয়া হয়ে আছে, তাই তারা মাঠে আছে এবং থাকবেই। যুদ্ধাপরাধীদের বিষয়টি বিএনপি মোটেও বিবেচনায় নিতে চায় না। কেননা, বিএনপির জন্মই হয়েছে মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতাকারীদের নিয়ে, মুক্তিযুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছে তাদেরকে বাদ দিয়ে, তাদের বিরোধী শক্তিকে নিয়ে। বিএনপির কাছে তাই কখনই মুক্তিযুদ্ধ জাতীয় ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ মর্যাদার বিষয় হিসেবে বিবেচিত ছিল না, বরং মুক্তিযুদ্ধকে বিএনপি দখল করে সেটির ইতিহাস নিজেদের মতো করে লিখতে চেষ্টা করেছে, জয় বাংলা সেøাগানকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে জিন্দাবাদ আমদানি করেছে, বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে জিয়াউর রহমানকে প্রধান বানিয়েছে। এক বিকৃত ইতিহাসের রাজনীতি নিয়ে বিএনপি এ পর্যন্ত চলেছে, সঙ্গে রেখেছে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী সকল শক্তিকে, জামাতকে। জামাতের একাত্তরের ভূমিকাকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সমর্থন দিয়ে চলছে, তাদের নানা সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে চলছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের লক্ষ্যে গঠিত ট্রাইব্যুনাল নিয়ে বিএনপি আগাগোড়াই জামাতকে রক্ষা করার অবস্থান নিয়েছে, বিএনপির চেয়ারপারসন বেশ কয়েকবার আটককৃত জামাত নেতাদের মুক্তির দাবি করেছেন, ট্রাইব্যুনাল গঠন নিয়েও ভিন্ন কথা বলেছেন। ১৮ দলীয় জোটের সভা সমাবেশে জামাত-শিবিরের ট্রাইব্যুনালবিরোধী বক্তব্য, প্ল্যাকার্ড বহন করার বিষয়টি আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়া হয়েছে, জামাতের ডাকা যে কোনো হরতালকে নৈতিকভাবে সমর্থন জানানো হয়েছে। বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান মোটেও ঢেকে রাখেনি, ইনিয়ে-বিনিয়ে যা বলার চেষ্টা করতো তার শেষ কথা হচ্ছে এই বিচার তারা মানে না। এখন তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিরা যখন দেশব্যাপী ‘জয় বাংলা’সহ মুক্তিযুদ্ধের আদি সেøাগান নিয়ে রাজাকারদের ফাঁসির দাবিতে মাঠে নেমেছে তখন বিএনপি তাতে আওয়ামী গন্ধ খুঁজে নিতে চেষ্টা করছে, বিএনপির সমর্থকগণও নানা কূটযুক্তি দিয়ে বলার চেষ্টা করেন। বিষয়টি কে-না বুঝতে পারে। তারপরও দল হিসেবে বিএনপি এবং তাদের নেতাকর্মী, সমর্থকরা জামাত-শিবিরের সঙ্গে গাঁটছড়াভাব নিয়ে আছেন, এই আন্দোলনকে উপেক্ষা করতে চাচ্ছেন। তা তারা করতে পারেন। কারণ, বিএনপির কাছে তাদের আদর্শ অনেক বড়, তাদের রাজনীতি মুখ্য। তারা কেন আপনার, আমার বা গণজোয়ারের মানুষের কথায় চলবেন। এই গণজোয়ারকে তো তাদের কেউ কেউ ফ্যাসিবাদের জাগরণ হিসেবেই দেখেনÑ যেমনটি দেখেন জামাত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। জামাত-শিবিরের নেতাকর্মীরা একদিন যা করেছিলÑ সেই মূল্যায়ন তারা কতোটুকু করছেÑ তা তারাই ভালো বলতে পারবে। তবে বিএনপি মনে হয় আছে এবং থাকবে জামাতের সঙ্গেই। কেননা, বিএনপির জন্মযাত্রার শুরুটি সেই আদর্শকেই নিয়ে হয়েছিল, এতো বছর তাকেই তারা বহন করেছে। এখন হঠাৎ করে তা ত্যাগ করা সম্ভব কি? সময় লাগবে। তবে তরুণ প্রজন্মের একটি অংশ যারা বিএনপির এই অবস্থানটি এতোদিন বুঝতে পারেনি তারা কতোদিন বিএনপির সঙ্গে থাকবে তা ভবিষ্যৎই বলবে। আপাতত মনে হচ্ছে বিএনপি বিএনপির আদর্শেই অনড় আছে।
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: শাহবাগের রাজনীতি যদি দলীয় লেজুড়বৃত্তির না হয়ে থাকে তবে দলীয় কমেন্ট শোনার এত আগ্রহ হয় কেন? হাউকাউ করার কোন বিষয় পাওয়া যায় না এখন, নাকি তোফায়েল, সাজেদা এদের মত আরো দুই একটা নামানোর খায়েস হয়েছে?
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪
মহানাম বলেছেন: আজকের (১৩-০২-১৩) প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠার খবর হলো বি এন পি বলেছে যে তারা নাকি ক্ষমতায় এলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবে। যে দলটিই জন্ম নিয়েছে পচা-গলা নর্দমাতে পাকিস্তানী খানসেনাদের সাথে আতাত করে, যাদের মূল নেতাটিই ছিল মনে-প্রাণে পাকিস্তানী, যে দলটি এখনো জামায়াতের সুরের সাথে সুর মিলিয়ে কথা বলে, যে দলটি জামায়াতের বদমাশদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের গাড়ীতে বাংলাদেশের জাতীয় ফ্ল্যাগ বসিয়ে তিরিশ লাখ শহীদের আত্মাকে অবমাননা করে, তারা আবারো এ দেশের সাধারণ জনগণকে ধোকা দেবার অপপ্রয়াসে মত্ত হয়েছে। এদেরকেও জামায়াতের মতোই প্যাদানি দিতে হবে, তাহলেই এদের প্রকৃত চৈতন্যের উদয় হলে হতেও পারে।
৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
খুব সাধারন একজন বলেছেন: বিনপি নিয়া আজ পন্ত কিছু কই নাই।
ভাবসিলাম, পরের বার বিম্পিরে বোট দিমু জামাত ছাড়লে।
শালার বিম্পি গিরা গেলা বাঙালিগো নজরে।
ভাশুরের নাম মুখে আনে না। শরম। কষ্ট লাগতাসে, বিম্পিরে বকতে হইল।
ছাত্রদল কৈ? ওরা না মাঠ কাপায়? হাইকুমান্ডরে বোঝাও।
৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১২
যোগী বলেছেন: এর কারন খালেদার কাছে মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, ৭১ বা রাজাকার সবই মূল্যহীন
তার চিন্তাই শুধু ভোগ-বিলাস আর ক্ষমতা
নিচের ছবি দেখেন তাইলেই বুঝবেন
ক্ষমতায় থকলে এই রকম
ভোগ-বিলাস হারায় গেলে এই রকম
৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: পালা বদলে সব সম্ভব। হাসিনার কানে শোনা বন্ধ ছিল। এখন বেশী শোনে। আবার কয়েকদিন পর সময় আসছে, যখন অন্য কোন উপসর্গ নিয়া আইসা পড়ব। দুই মহিলার ঋতু পরিবর্তন ষড়ঋতুকে হার মানাবে।
৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: একটা স্কাইপে আলাপ করে বিচার চালাতো, এখন জনগনের চাপে আইন পরিবর্তন , গ্রাম্য সালিশের চেয়েও অধম। নাম আবার আন্তজার্তিক ট্রাইবুনাল!!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
আবসোস বলেছেন: তারাকি বোলবে ভেবে পাচ্ছেনা তাই চুপই আসন ।