নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিনিয়র নেতাদের রেখেই খালেদার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত করায় ক্ষোভ প্রকাশ : দল ভাঙার সম্ভাবনা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫০



রাজনৈতিক সঙ্কট সমাধানের আশায় বেগম খালেদা জিয়া বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তার সঙ্গে বিরোধী জোটের অন্তত ২০ জন নেতা ছিলেন।

সিনিয়র নেতারা অনেকেই আশাই আশান্বিত হয়ে তারা বসেছিল কিন্তু পরবর্তীতে তাদের আর না ডাকায় সবাই মধ্যে ক্ষোব দেখা দিয়েছে। অনেকে মনে করছেন আমরা যখন এত পরিশ্রম করে কোন মূল্যায়ন নেই তাহলে এ দলে থাকার কোন দরকার নেই।



কেউ কেউ ভাবছেন দল ছাড়াই আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। এতে দলের ক্ষতি হোক বা না হোক সেটা আমাদের দেখার বিষয় নয়। আবার অজানা কিছু নেতা বিএনএফ’র সাথে যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে খালেদা জিয়া খুবই বিপাকে পড়েছে। এদিকে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী ও বদ চৌধুরী তারাও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ফলে দলের মধ্যে এক ধরনের ঘোলাটে সৃষ্টি হয়েছে যেটা নির্বাচনে বিএনপির জন্য খারাপ প্রভাব পড়তে পারে।



বিএনপির অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা বঙ্গভবন যাত্রা থেকে বাদ পড়েন। যার মধ্যে রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহাবুবুর রহমান, ড. আর এ গণি, বেগম সারোয়ারি রহমান।



ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে বেগম সেলিমা রহমান, সাদেক হোসেন খোকা, এম মোরশেদ খান, শমসের মবিন চৌধুরীকে এই বহরে দেখা যায়নি।



উপদেষ্টা পরিষদের মধ্যে ড. এম ওসমান ফারুক, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, রিয়াজ রহমান, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহাবুব হোসেন, রিয়াজ রহমান, আমির খসরু মাহামুদ চৌধুরী, মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী এছাড়ও যুগ্ম মহাসচিব বরকত উল্লাহ বুলু, আমান উল্লাহ আমান, প্রচার সম্পাদক হুইপ জয়নুল আবদীন ফারুক, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আবুল খায়ের ভূইয়া, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী সঙ্গী হতে পারেন নি।

এছাড়া এম তরিকুল ইসলাম রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, এমকে আনোয়ার কারাগারে রয়েছেন।



নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বাংলামেইলকে বলেন, ‘ম্যাডাম যাদের আজ বঙ্গভবনে নিয়ে গেলেন তাদের মধ্যে কয়েকজন রয়েছেন তারা কখনও বঙ্গভবন যাত্রার কথা কল্পনাও করতে পারেন নি।’



অপর একজন বলেন, ‘দলের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের বাদ দিয়ে নাম সর্বস্ব দলের প্রতিনিধি নেওয়ায় সমর্থকদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে।’

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

নিজাম বলেছেন: ওই মিঞা, এক সমস্যার মধ্যে অন্য আর এক সমস্যা কেন তৈরী হবে? এমনিতেই দুই দলের মধ্যে সমঝোতা হবার অপেক্ষায় আছে পুরো জাতি আবার এর মধ্যে আরেকটা উটকো ঝামেলা!!! আল্লাহ মাফ করুন।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

ক্লিকবাজ বলেছেন: তোর মত আবালেরাই মনে করে দল বাইন্ধা রাস্ট্রপতির লগে দেখা করা উচিৎ।



অ.ট. হারুণ বাঁঈ, ভালা আছেন? পেমেন্ট রেগুলার পাচ্ছেন তো?

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

সোহানের রোজনামচা বলেছেন: হিহিহিহিহি বাংলামেইল :-) পুরা বিএনপিরে নিয়া যওয়া দরকার ছিল। বৈঠকের বদলে ঘেরও হইতো।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১১

আহমেদ রশীদ বলেছেন: ক্লিকবাজ ভাই পুটু জ্বলছে কেন হরতালে কত টাকা পাইছেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.