![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনও অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তবে কয়েকটি কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করে বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা। এ কারণে ৯টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত রাখা হয়েছে। এই উপজেলা নির্বাচনের প্রাপ্ত ভোট বিশ্লেষণ করলেই স্পষ্ট প্রমাণ হবে, জনসমর্থন হ্রাস নয়, বরং জনপ্রিয়তা ও জনসমর্থন বেড়েছে আওয়ামী লীগের।
উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপির বিভিন্ন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এই সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। তিনি বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের গত দুই পর্বে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের থেকে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীরা ভোট বেশি পেয়েছেন। আর এই সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু, অবাধ এবং স্বাধীন এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব, বিএনপিও এটা মেনে নিয়েই বার বার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে
দেশের বিভিন্ন উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ও তার সমর্থকদের ওপর বিরোধী রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক আক্রমণ হয়েছে। প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেছে বলেই আমাদের প্রার্থীদেরও রেহাই দেয়নি। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কোন স্থানে হস্তক্ষেপ করিনি। করলে ম্যাজিস্ট্রেটদের বদলি করাসহ অনেক কিছুই করতে পারত
গত দুই পর্বের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের মোট জনসংখ্যার ৪০ থেকে ৪২ শতাংশ আওয়ামী লীগের এবং ৩০ থেকে ৩২ শতাংশ বিএনপির ভোট ব্যাংক রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তথ্যের বরাত প্রথম পর্বের উপজেলা নির্বাচনে মোট ৭৭ লাখ ৭৫ হাজার ১৮৩ ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ও বিদ্রোহী প্রার্থীরা মিলিয়ে সাড়ে ৫৪ শতাংশ ভোট পেয়েছে। দ্বিতীয় পর্বেও প্রায় ৫৫ শতাংশ ভোট পেয়েও অধিকাংশ স্থানে বিএনপি প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায়। বেশি ভোট পেলেও বিদ্রোহীতার কারণে অনেক উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীকে পরাজিত হতে হয়েছে।
ভোটের চিত্র তুলে ধরার কারণ ব্যাখ্যা করে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা বলেন, বিএনপি যে প্রচার করছে উপজেলা নির্বাচনে তাদের বেশি সংখ্যক প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন, কাজেই তাদের জনসমর্থন বিপুলভাবে বেড়ে গেছে আর আমাদের জনসমর্থনে ধ্বস নেমেছে। আসলে এটি ঠিক উল্টোটা হয়েছে। গ্রাম-গঞ্জে যে পরিমাণ উন্নয়ন বর্তমান সরকার করেছে তাতে গ্রামের মানুষ ভাল আছে। তাছাড়া ২০১৩ সালের ৫ মে থেকে জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের হরতাল, অবরোধ, মানুষ হত্যা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করার দৃশ্যও দেশের মানুষ দেখেছে। ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের সমাবেশের পর থেকে একের পর এক সহিংস ঘটনার কারণে বিএনপির জনসমর্থন কমেছে
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
শোয়াইব আহেমদ বলেছেন:
:-< :-< :-<
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪২
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: ডার ম্যা কোচ কালা হ্যা
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সকাল বেলায়ই মিথ্যার সাথে সাক্ষাৎ হলো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
দিনটাই না কুফা যায়~!~~~~!!!!
৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন:
কৌতুকটা সেই রকম হয়েছে
৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৬
মসন বলেছেন: Vai post ta ki moja kore desen . naki apni BAL er blind supporter ?
৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
মদন বলেছেন: তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনও অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তবে কয়েকটি কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করে বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা। এ কারণে ৯টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশের পত্রিকার রিপোর্ট কি বলে?
আওয়ামী প্রোপাগান্ডার কাছে স্বয়ং শয়তানও হার মানবে।
৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
আহমেদ রশীদ বলেছেন: আওয়ামীলীগের ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস পাওয়া যাচ্ছে
৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩২
নিকষ বলেছেন: জনসমর্থন আর জনপ্রিয়তার জোয়ারে আওয়ামীলীগ ভেসে যাচ্ছে - অত্যন্ত সত্যবচন।
১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
বিডি আমিনুর বলেছেন: dalal behaya nirlojjo
১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
মুদ্দাকির বলেছেন:
গুড জোক
১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
আকাশদেখি বলেছেন: এক দিকে রাকিব সাহেব এর হানিমুন
আর অপর দিকে লীগ এর হানিমুন !!!
সোনায় সোহাগা
৭৮ উপজেলায় লীগ ৩৬, বিএনপি ২৭!!!
১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহমেদ রশীদ বলেছেন: আওয়ামীলীগের ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস পাওয়া যাচ্ছে
ইহা সত্য!
তবে তাহা পালানোর জন্য পিছন দিকে কিনা লেখক তাহা পরিস্কার করেন নাই বিধায় জনগণ এত প্রশ্ন করিতেছে
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন:
ভাই দুনিয়া থেকে সত্য কী হারিয়ে যাচ্ছে?
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।