নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিবিরের পরামর্শে ছাত্রদল সংস্কার, নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ

২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৫৬

ছাত্রশিবিরের পরামর্শেই ছাত্রদলকে সংস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। কেবল তাই নয়, জামায়াত-শিবিরের পছন্দের শিক্ষক-সাংবাদিকদের হাতেই দেয়া হয়েছে ছাত্রদল সংস্কারের দায়িত্ব। এতে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে বিএনপির ছাত্র সংগঠনটির নেতাকর্মীদের মাঝে। ঘটনাকে নজিরবিহীন ও অগ্রহণযোগ্য বলে অভিহিত করে আপত্তি তুলেছে নেতাকর্মীদের বড় একটা অংশ। ঘটনা নিয়ে দুইভাবে বিভক্ত হয়ে পড়েছে ছাত্রদল। জামায়াতীদের দিয়ে ছাত্রদল সংস্কারে শিবিরের অনুপ্রবেশের আশঙ্কা করে নেতাকর্মীদের অনেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করলেও কেউ গণমাধ্যমে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেন না। সাধারণ নেতাকর্মীরা বলছেন, জামায়াতপন্থীদের কাছে ক্ষমতা চলে যাওয়ায় ছাত্রশিবিরের কর্মীরাও সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। পদ পেতে ছাত্রদলের কর্মীদের ধর্ণা দিতে হচ্ছে মগবাজারে জামায়াতের মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার অফিসে।

ছাত্রদলের বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটিতে আব্দুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল সভাপতি ও হাবিবুর রশিদ হাবিব সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন। জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি বজলুল করিম চৌধুরী আবেদসহ শীর্ষ এই তিন নেতাই বর্তমানে কারাগারে। ২০১২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর কেন্দ্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের ‘সুপার ফাইভ’ (পাঁচ জন করে) কমিটি ঘোষণা করা হয়। পরের বছর ১৫ এপ্রিল ঘোষণা করা হয় ২৯১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণাঙ্গ কমিটি এখনও ঘোষণা করা হয়নি। সর্বশেষ ২০০৪ ও ২০০৫ সালে হল কমিটি হয়েছে। এর আগে কমিটি হয়েছিল ২০০৯ সালের ১ জুলাই। তাতে সভাপতি ও সম্পাদকের দায়িত্ব পান সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও আমিরুল ইসলাম খান আলীম। এর পরপরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। পরে ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করেন খালেদা জিয়া। এখন হঠাৎ জামায়াতপন্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে ছাত্রদলের কমিটি গঠনকে উদ্দেশ্যমূলক হিসেবে অভিহিত করেছে সংগঠনটির নেতাকর্মীদের বৃহৎ একটি অংশ। কর্মীরা বলছেন, যেখানে মূল দল বিএনপি ও তার অন্য অঙ্গ সংগঠনের বাঘা বাঘা নেতারা আন্দোলনে মাঠে নামেননি, সেখানে মাত্র এক বছরের কিছু বেশি বয়সী জুয়েল-হাবিবের নেতৃত্বে ছাত্রদলের কমিটির ওপর সব দোষ চাপানো উদ্দেশ্যমূলক। জামায়াত-শিবিরের পছন্দের শিক্ষক-সাংবাদিকদের হাতে ছাত্রদল গঠনের আলামত পরিষ্কার হয়ে ওঠায় অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র দলের নেতাকর্মীদের মাঝে। এখানকার নেতারা বলছেন, বিএনপিপন্থী বড় বড় নেতা ও শিক্ষকরা থাকা সত্ত্বেও চিহ্নিত জামায়াতপন্থীদের হাতে সংগঠন গোছানোর দায়িত্ব দেয়ার ঘটনা নজিরবিহীন।

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে সংস্কার আনতে যাদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে জামায়াতপন্থী সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজীকে নিয়ে আপত্তি রয়েছে ছাত্র সংগঠনটির একটি অংশের। জামায়াতের মুখপত্র দৈনিক সংগ্রামের প্রধান প্রতিবেদক রুহুল আমিন গাজীকে নিয়ে আপত্তি যেমন আছে তেমনি ক্ষোভ আছে চিহ্নিত জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের হাতে ছাত্রদল সংস্কার ও কমিটি গঠনের দায়িত্ব দেয়া নিয়েও। ছাত্রদলের অনেক নেতাকর্মীর কাছে এখন প্রশ্ন বিএনপিতে এত নেতা থাকতে জামায়াতের হাতে দায়িত্ব কেন? জানা গেছে, ছাত্রদলের সংস্কারের নতুন এ প্রক্রিয়ায় অনুপ্রবেশের আশঙ্কা করে ইতোমধ্যেই কয়েক ছাত্রনেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কাছে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। ছাত্রনেতাদের মতে, রাজনৈতিক এই ক্রান্তিকালে ছাত্রদলে যদি শিবিরের নেতাকর্মী ঢুকে পড়ে পরবর্তীতে তা বিএনপির জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে। কারণ কোণ্ঠাসা ছাত্রশিবির এখন বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছে। ছাত্রলীগের মধ্যেও অনুপ্রবেশকারী রয়েছে।

আবার কোন কোন নেতা মনে করছেন, বর্তমানে সংগঠনের অনেক নেতাকর্মী কারাগারে রয়েছে। তাই এই মুহূর্তে যেন কমিটি ভেঙ্গে দেয়া না হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রদলের এক নেতা বলেন, বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক কাজ করে সরকারের কঠোর অভিযানের মুখে ছাত্রশিবিরের অনেক ক্যাডার কৌশলে মাঠে টিকে থাকার চেষ্টা করছে। এ ধরনের প্রচুর ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করছে। সম্প্রতি এরা হঠাৎ সক্রিয় হয়ে গেছে। এদের অনেকে নানাভাবে ছাত্রদলে পদ পদবি পেতে নানা জায়গায় তদবির করছে। এদের অনেককে কখনও রাজনীতিতে দেখিনি। এ অবস্থায় জামায়াতসংশ্লিষ্ট কেউ ছাত্রদল গঠনের দায়িত্ব পেলে শিবিরের ওসব ক্যাডারই পুনর্বাসিত হবে বলে আশঙ্কা আছে। রুহুল আমিন গাজী জামায়াতে ইসলামীর মুখপত্র দৈনিক সংগ্রামের প্রধান প্রতিবেদক। গত কয়েকদিনে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও এর বিভিন্ন হল শাখা ছাত্রদলের কিছু নেতাকর্মীকে নিয়ে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন বলে ক্ষোভপ্রকাশ করছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সরকারবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা রাখতে ‘ব্যর্থ’ হওয়ার পর বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতাকর্মীদের নিয়ে বৈঠক করেছিলেন। এর পর তিনি কয়েকজনের হাতে ছাত্রদলের সংস্কারের দায়িত্ব দেন, যাদের মধ্যে বিএনপি-জামায়াতপন্থী কয়েক শিক্ষক-সাংবাদিক নেতার নাম আলোচনায় আসে। ছাত্রদলের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আফম ইউসুফ হায়দার, মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মোরসেদ হাসান খান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, সেক্রেটারি শওকত মাহমুদ এই পরিবর্তনে কাজ করছেন। ছাত্রদলের একটি বৃহৎ অংশ এই ঘটনাকে নিয়েই সন্দেহ করছেন। এ বিষয়ে অবশ্য ইতোমধ্যেই রুহুল আমিন গাজী গণমাধ্যমকে বলেছেন, কে কোন অবস্থায় আছে, আমরা জাস্ট সেই খোঁজ খবর নিচ্ছি। তবে ম্যাডামই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। ছাত্রদলের কমিটি পরিবর্তনের নেপথ্যে কেউ কাজ করছে কিনা- এমন প্রশ্নে সংগঠনটির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ও সেক্রেটারি বলছিলেন, ‘আসলে কমিটি নতুন করে করার খবরটাই ঠিক নয়। তারা বলছিলেন, কারা কমিটি করবে তা তো পরের কথা। কমিটি নতুন হবে তাই তো আমি শুনিনি।

অনেক নেতা চেয়ারপার্সনের অবস্থানের বাইরে প্রকাশ্যে নাম প্রকাশ করে সাংবাদিকদের কাছে ক্ষোভের কথা জানাতে সাহস না পেলেও বলছেন, অন্তত ছাত্রদল নিয়ে ম্যাডাম ভুল পদক্ষেপ নিয়েছেন। আন্দোলনে সক্রিয় না থাকার অভিযোগ তুলে কেবল ছাত্রদল নেতাদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করে ভুল করেছেন। কারণ আন্দোলনের জন্য বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদলসহ অন্য সংগঠন রয়েছে। এদের কাউকেই মাঠে দেখা যায়নি। সরকারবিরোধী আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার বিএনপির সব সংগঠন ব্যর্থ হলেও কেবল ছাত্রদলের ওপর দায় চাপিয়ে কিছু ব্যক্তি ম্যাডামকে দিয়ে ফায়দা লুটতে চায় বলে অভিযোগ তুলেছেন কর্র্মীরা। ছাত্রশিবির ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, ছাত্রশিবির বহুদিন থেকেই ছাত্রদল সংস্কার করার জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সনের কাছে সুপারিশ করে আসছিল। লিখিতভাবে না হলেও প্রতিটি বৈঠকেই শিবির নেতারা চেয়ারপার্সনের কাছে ছাত্রদলকে শিবিরের মতো সংগঠিত করার পরামর্শ দিয়ে আসছিলেন। এখন জামায়াত ও বিএনপির কট্টরপন্থ’ী কয়েক বুদ্ধিজীবীর কাছে ছাত্রদল সংস্কারের দায়িত্ব দিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন মূলত শিবিরের সুপারিশই বাস্তবায়ন করছেন। তবে এভাবে কমিটি গঠন করতে গিয়ে এখন ছাত্রদলে অভ্যন্তরীণ জটিলতা তৈরির আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে। জামায়াতপন্থী শিক্ষক এবং সাংবাদিকদের দায়িত্ব দেয়া নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছে বিএনপির ছাত্র সংগঠনটি। বর্তমান কমিটির অধিকাংশ নেতা পদ হারানোর আশঙ্কায় বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে। হতাশ ও ক্ষুব্ধ ছাত্রদলের সঙ্গে থাকা জামায়াত-শিবির বিরোধী সাধারণ নেতাকর্মীরাও। ছাত্রদল নেতারা জানিয়েছেন, এমনিতেই দীর্ঘ একযুগ ধরে ছাত্রদল বিকল হয়ে রয়েছে। এ্যানি, টুকু, আলিম, জুয়েল, হাবিব, নয়নসহ সংগঠনটিতে বর্তমানে কয়েকটি গ্রুপ সক্রিয় রয়েছে। এই গ্রুপিংয়ের ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মহিদুল হাসান হিরু এবং কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আকরামের মধ্যে নানা ধরনের স্ক্যান্ডাল তৈরি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, অনৈতিকভাবে আকরাম হোসেনকে এই কমিটিতে পদ দেয়া হয়েছে। ছাত্রদলে তিনি জুয়েল ভাইয়ের লোক হিসেবে পরিচিত। এই পরিচয়ে তার বিরুদ্ধে কমিটি বাণিজ্যের কথাও শোনা গেছে। সংগঠনের কর্মীরা দ্বিধায় রয়েছেন নতুন কমিটি নিয়ে। অনেকে চাইছেন সিনিয়র-জুনিয়রদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করে সংগঠনকে চাঙ্গা করতে হবে। ছাত্রদলের সভাপতি প্রত্যাশি একজন নেতা বলছিলেন, ছাত্রদল পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। এখন ম্যাডামকে বুঝতে হবে তিনি ছাত্রদল নিয়ে কী করবেন। ছাত্রদলের এ নেতা জাময়াতের হাতে কমিটি চলে যাওয়ার আশঙ্কা করে ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ছাত্রদলকে আসলে লিজ দেয়ার একটা প্রক্রিয়া চলছে।

পরিস্থিতিতে হতাশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়ার মতো ত্যাগী নেতারা। তিনি বলছিলেন, জামায়াতপন্থীরা ছাত্রদল গঠন করবেন এমন তথ্য গণমাধ্যমের মাধ্যমে আমিও শুনেছি। কিন্তু কথা হলো- যারা বিএনপি করে তাদেরই সিলেকশনের দায়িত্বে থাকা উচিত। ছাত্রদল জামায়াতের কথায় চলবে কেন? শিক্ষকরাই বা কেন এই দায়িত্ব পালন করবেন? তিনি বলেন, বিএনপি-ছাত্রদলে অনেক বড় বড় নেতা আছেন। সংগঠনে সংস্কার আনতে হলে তারা কাজ করতে পারেন। জামায়াতের বা অন্য কোন দলের লোক তো আমাদের সংগঠন গঠনের দায়িত্ব পেতে পারে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কোন সাংবাদিক কোন পক্ষের আমি ঠিক জানি না। তবে এটা তো সকলেই জানেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষক জামায়াতপন্থী, কোন শিক্ষক বিএনপিপন্থী? শিক্ষক রাজনীতিতে সাদাদলের ব্যানারে বিএনপি-জামায়াতপন্থীরা এক সঙ্গে কাজ করতে পারেন। কিন্তু ছাত্রদল গঠনে কেন জামায়াতের অধিকার থাকবে? মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া হতাশা প্রকাশ করে আরও বলেন, আমরা কেন ব্যর্থ হয়েছি তা একমাত্র কাছের শুভাকাক্সক্ষী ছাড়া কাউকে বোঝাতে পারব না।’ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের এক নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলছিলেন, জামায়াতের হাতে ছাত্রদল গঠনের কথা জানাজানি হয়ে পড়ায় এখন আমাদের কর্মীদের ধর্ণা দিতে হচ্ছে জামায়াতপন্থীদের কাছে। অথচ দলটা আমাদের। ঘটনাকে দুঃখজনক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ছাত্রদলে পদ পাওয়ার আশায় ছাত্রশিবিরের কর্মীরা জামায়াতের মুখপত্র হিসেবে পরিচিত দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় ভিড় জমাচ্ছে এখন। আমাদের কর্মীদেরও সেখানে যেতে হবে এর চেয়ে লজ্জার আর কী হতে পারে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৯

সেতু আশরাফুল হক বলেছেন: বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির বৃহত্তর জামাতে-ইসলামীর বিএনপি শাখার নতুন সংস্করণে অভিনন্দন জানাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.