![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ পৃথিবীতে যত রাষ্ট্র স্বাধীন হয়েছে সেসব রাষ্ট্রের অনেক জান, মাল ও সময়ের কাঠখড়ি ব্যয় করতে হয়েছে অপ্রতুল। কিন্তু সেসব দেশসমূহ আজও তাদের পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি।সেখানে আজও ঝরছে ক্ষুধার্ত মানুষের আর্তনাদ, রক্তের হানাহানি। কিন্তু সেদিক থেকে আমাদের দেশটি স্বাধিন দেশসমূহের মধ্যে এক অনন্য চমকপ্রদ। স্বল্প সময়ের মধ্যে ফিরে পেয়েছে স্বাধিনতা, মানবাধিকার সহ সার্বিক জীবনযাপনের পরিপূর্ণ ব্যবস্থা। আর তারই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে চলেছে এ স্বাধিন সুনদ্র দেশটি।
তবে এ কথা ভুলে গেলে চলবে না আসলে এর পিছনে ছিলো এক মহান নেতার অবদান। পৃথিবীতে যত রাষ্ট্র স্বাধিন হয়েছে সেসব স্বাধিন রাষ্ট্রের পেছনে কোন না কোন ব্যক্তির শক্ত হাতের স্পর্শ রয়েছে। তেমনি বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়। সেই ব্যক্তির কথা আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাইনা তবে এটুকু বলবো তার কারণেই আমরা এ বাংলাদেশ নামের ভূখণ্ড পেয়েছি। বাঙালি জাতির স্বাধিকার ফিরে পেয়েছে।
পৃথিবীর ইতিহাসে যেসব ব্যক্তিদের সুচিন্তিত অভিম্ত ও চিন্তার ফসলে এবং আদর্শ নেতৃত্বের কারণে জাতি ও রাষ্ট্রের মধ্যে বিভিন্ন যুগের জীবন ধারায় আনয়ন করেছে অভিনবত্ব স্বাচ্ছন্দ ন্যয় ও সততার পথ ফিরে পেয়েছে তাদের মধ্যে এ মহান নেতা ছিলো অন্যতম। তাদের চিন্তাধারার কারণে এ পৃথিবী আজ এত সুন্দর ।
বাংলাদেশ সহজে যে স্বাধিন রাষ্ট্রে পরিণত হতে পেরেছিল এর পেছনে সুপরামর্শ, সারা বাংলাদেশকে একত্রিত করা, বলিষ্ঠ উদ্যোগ ও জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা এটা আসলে কে করেছিল? মুক্তিযুদ্ধে সহজে জয় লাভ করার জন্য ১১টি সেক্টর গঠন করে যেন তাদের সহজে পাকড়াও করা যায়, এটা আসলে কার অভিমত ছিল?
জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন কিন্তু ১১ টি সেক্টর কমাণ্ডারের মহানায়ক ছিলেন কে? শুনেছি ও দেখেছি সেই সব সেক্টর কমাণ্ডারগণ মহানায়কের কাছে আসলে স্যার স্যার বলে জিহবায় ফ্যানা এসে যেত আবার এখন তারা ইতিহাসকে বিকৃতি করে প্রথম রাষ্ট্রপতি বলে চিৎকার করে।ধিক তাদের শত ধিক! পৃথিবী আজ হতবাক! এ সব মহাপাগলদের যথাযথভাবে বিচারের সম্মুখিন করে শাস্তির ব্যবস্থা করা অতি জরুরি।
এ পৃথিবীতে যত রাষ্ট্র স্বাধীন হয়েছে সেসব রাষ্ট্রের অনেক জান, মাল ও সময়ের কাঠখড়ি ব্যয় করতে হয়েছে অপ্রতুল। কিন্তু সেসব দেশসমূহ আজও তাদের পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি।সেখানে আজও ঝরছে ক্ষুধার্ত মানুষের আর্তনাদ, রক্তের হানাহানি। কিন্তু সেদিক থেকে আমাদের দেশটি স্বাধিন দেশসমূহের মধ্যে এক অনন্য চমকপ্রদ। স্বল্প সময়ের মধ্যে ফিরে পেয়েছে স্বাধিনতা, মানবাধিকার সহ সার্বিক জীবনযাপনের পরিপূর্ণ ব্যবস্থা। আর তারই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে চলেছে এ স্বাধিন সুনদ্র দেশটি।
তবে এ কথা ভুলে গেলে চলবে না আসলে এর পিছনে ছিলো এক মহান নেতার অবদান। পৃথিবীতে যত রাষ্ট্র স্বাধিন হয়েছে সেসব স্বাধিন রাষ্ট্রের পেছনে কোন না কোন ব্যক্তির শক্ত হাতের স্পর্শ রয়েছে। তেমনি বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়। সেই ব্যক্তির কথা আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাইনা তবে এটুকু বলবো তার কারণেই আমরা এ বাংলাদেশ নামের ভূখণ্ড পেয়েছি। বাঙালি জাতির স্বাধিকার ফিরে পেয়েছে।
পৃথিবীর ইতিহাসে যেসব ব্যক্তিদের সুচিন্তিত অভিম্ত ও চিন্তার ফসলে এবং আদর্শ নেতৃত্বের কারণে জাতি ও রাষ্ট্রের মধ্যে বিভিন্ন যুগের জীবন ধারায় আনয়ন করেছে অভিনবত্ব স্বাচ্ছন্দ ন্যয় ও সততার পথ ফিরে পেয়েছে তাদের মধ্যে এ মহান নেতা ছিলো অন্যতম। তাদের চিন্তাধারার কারণে এ পৃথিবী আজ এত সুন্দর ।
বাংলাদেশ সহজে যে স্বাধিন রাষ্ট্রে পরিণত হতে পেরেছিল এর পেছনে সুপরামর্শ, সারা বাংলাদেশকে একত্রিত করা, বলিষ্ঠ উদ্যোগ ও জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা এটা আসলে কে করেছিল? মুক্তিযুদ্ধে সহজে জয় লাভ করার জন্য ১১টি সেক্টর গঠন করে যেন তাদের সহজে পাকড়াও করা যায়, এটা আসলে কার অভিমত ছিল?
জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন কিন্তু ১১ টি সেক্টর কমাণ্ডারের মহানায়ক ছিলেন কে? শুনেছি ও দেখেছি সেই সব সেক্টর কমাণ্ডারগণ মহানায়কের কাছে আসলে স্যার স্যার বলে জিহবায় ফ্যানা এসে যেত আবার এখন তারা ইতিহাসকে বিকৃতি করে প্রথম রাষ্ট্রপতি বলে চিৎকার করে।ধিক তাদের শত ধিক! পৃথিবী আজ হতবাক! এ সব মহাপাগলদের যথাযথভাবে বিচারের সম্মুখিন করে শাস্তির ব্যবস্থা করা অতি জরুরি।
©somewhere in net ltd.