![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস থেকে বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীকে অর্থ যোগান দেয়ার খবর প্রকাশের পরে দুই দেশের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক মহলে তোলপাড় শুরু হয়েছে। উভয় দেশের প্রশাসনের শীর্ষ পর্যায় থেকে বলা হয়েছে, অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হবে। ইতোমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা আহমেদ হাসান ইমরানের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের প্রশাসন থেকেও শুরু হয়েছে তদন্ত। অপরদিকে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আগামীকাল সোমবার কলকাতার ডেপুটি হাইকমিশনার আবিদা সুলতানাকে তলব করা হয়েছে এমন খবর প্রকাশ করেছে ভারতের একটি পত্রিকা। তবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, কলকাতার ডেপুটি হাইকমিশনারকে তলবের খবর ভিত্তিহীন। ভারতের তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীর ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ও অর্থ যোগান নিয়ে গত শুক্রবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে আনন্দবাজার পত্রিকা। বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাকে উদ্ধৃত করে পত্রিকাটির খবরে বলা হয়, বাংলাদেশে অস্থিরতা তৈরির প্রেক্ষাপটে কাজ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলটির একজন সংসদ সদস্যের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা পৌঁছানো হয় জামায়াতের হাতে। প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে তৃণমূল সংসদ সদস্য আহমেদ হাসান ইমরানের নাম উঠে এসেছে দুই দলের মধ্যে যোগাযোগের সেতুবন্ধনকারী হিসেবে। যদিও ইমরান এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, জামায়াতের সঙ্গে তাঁর কোন সম্পর্ক নেই। ইতোমধ্যে এসব অভিযোগের বিষয়ে নয়া দিল্লীকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকার পক্ষ থেকে নালিশ করা হয়েছে বলে আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
এই খবর প্রকাশের পরে উভয় দেশের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক মহলে তোলপাড় শুরু হয়। শনিবার ভারতের দ্য হিন্দু পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিভিন্ন গণমাধ্যমে এই খবর প্রকাশের পরে ক্ষুব্ধ হয়ে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার আবিদা সুলতানাকে তলব করেছেন। মমতা বন্দোপাধ্যায় এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে খোলাখুলিভাবে কথা বলবেন। কয়েকটি গণমাধ্যম নিয়মনীতি লঙ্ঘন করে তার দলের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছে বলেও মনে করেন মমতা।
উপ-হাইকমিশনারকে তলবের খবর ভিত্তিহীন ॥ ভারতের বিভিন্ন পত্রিকায় কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার আবিদা সুলতানাকে তলবের খবরকে ভিত্তিহীন বলেছে ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শনিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কর্তৃক কলকাতার উপ-হাইকমিশনার আবিদা সুলতানাকে তলবের খবর ভারতের কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। তবে এই খবরের কোন সত্যতা নেই। উপ-হাইকমিশনার নিজেই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার জন্য আগামী সোমবার সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলেন। সে প্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রী আবিদা সুলতানার সঙ্গে সাক্ষাত করবেন। এখানে তলবের কোন ঘটনা ঘটেনি।
অভিযোগের তদন্ত করছে বাংলাদেশ ॥ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেস থেকে জামায়াতে ইসলামীকে অর্থ যোগান দেয়ার বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে বাংলাদেশ সরকার। ভারতের গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত খবর প্রকাশ হওয়ার বিষয়টি আমলে নিয়েছে বাংলাদেশ। শনিবার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানান, ভারতের গণমাধ্যমে এ বিষয়ে খবর প্রকাশের পরে বাংলাদেশ সরকার এটি আমলে নিয়েছে। ইতোমধ্যেই প্রশাসন থেকে তদন্তও শুরু হয়েছে। দুই দেশেরই মধ্যে ভাল সম্পর্ক রয়েছে। আমরা মনে করি, কোন জঙ্গী গোষ্ঠীকেই বাংলাদেশ বা ভারত কোন দেশই সহায়তা দেবে না। তিনি কলকাতা উপ-হাইকমিশনারকে তলবের খবর ভিত্তিহীন বলেও উল্লেখ করেন।
তদন্তে নেমেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার ॥ বাংলাদেশে অস্থিরতা তৈরিতে জামায়াতে ইসলামীকে অর্থের যোগানদাতা হিসেবে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরে ভারতের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য আহমেদ হাসান ইমরানের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে ভারত। ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকায় শনিবার এক প্রতিবেদনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংকে উদ্ধৃত করে এ কথা বলা হয়।
আহমেদ হাসান ইমরান দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ মৌলবাদী সংগঠন স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অব ইন্ডিয়ার (সিমি) পশ্চিমবঙ্গ শাখার সভাপতি ছিলেন। ২০০১ সালে সিমিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। পরে তৃণমূলের টিকেটে সংসদ সদস্য হন তিনি। ইমরানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে রাজনাথ সিং বলেন, তদন্ত চলছে। আইন আইনের পথেই চলবে। এতে আমরা কোন হস্তক্ষেপ করব না।
আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইমরানের সন্দেহজনক ভূমিকা নিয়ে রাজ্যের গোয়েন্দা, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার পাশাপাশি বাংলাদেশী গোয়েন্দা সংস্থা সংশ্লিষ্ট মহলে যে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছিল, তারও প্রমাণ ইতোমধ্যে মিলেছে। অবশ্য তৃণমূলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইমরান সংখ্যালঘু বলেই তাকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্রের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার জানিয়েছে, বিষয়টি অত্যন্ত সংবেদনশীল হওয়ায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ বিষয়টির বিস্তারিত ব্যাখ্যায় যাননি।
ইমরানের পক্ষ নিয়েছে তৃণমূল নেতারা ॥ তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ইমরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরেও তার পক্ষ নিয়েছে অধিকাংশ তৃণমূল নেতারা। ভারতের গণমাধ্যম জানিয়েছে, ইমরানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অসত্য দাবি করে তৃণমূল নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেছেন, জামায়াত-সিমিকে জড়িয়ে, আমাদের দলের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের কথা তুলে যে সব খবর প্রচার করা হচ্ছে, এত কুরুচিকর সংবাদ ইদানীংকালে দেখিনি! ওই সব অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ হাজির করার জন্য সংবাদমাধ্যমকে চ্যালেঞ্জও করেন সুব্রত। না হলে তারা আইনের আশ্রয় নিতে পারেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি তার অভিযোগ, এর পেছনে বিজেপি রয়েছে। তারা প্রাদেশিকতা, সংঘর্ষ ছড়াতে চাইছে। সুব্রত বলেছেন, তদন্ত হবে বলেছেন। তদন্তে কিছু প্রমাণিত হলে নিশ্চয়ই সাজা পাবে। কিন্তু তার আগেই ইমরানকে অপরাধী বানানো হবে কেন? অন্যদিকে তৃণমূল নেতা ফিরহাদ হাকিম ববির দাবি, সংখ্যালঘু বলেই ইমরানকে জড়িয়ে এ সব প্রচার হচ্ছে। তৃণমূল তাকে সংসদ সদস্য করেছে, এই অপরাধে বিজেপি সাধারণ ঘরের এক সংখ্যালঘু মানুষকে কালিমালিপ্ত করছে। এর জবাবে রাজ্যে বিজেপির পর্যবেক্ষক সিদ্ধার্থনাথ সিং বলেন, ওরা আদালতে গেলে ভালই হয়। আমি ওদের আদালতে স্বাগত জানাচ্ছি। সংখ্যালঘু বলে ইমরানকে আক্রমণ করার প্রশ্নই নেই। তিনি দেশদ্রোহিতায় যুক্ত। তাই তার সমালোচনা করা হচ্ছে।
জামায়াত-তৃণমূল সখ্যতা ॥ বাংলাদেশের গোয়েন্দা প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২-১৩ সালে ইমরানের মাধ্যমে ভারত থেকে দফায় দফায় বিপুল পরিমাণ অর্থ পৌঁছেছে জামায়াতে ইসলামী ও তাদের নানা শাখা সংগঠনের হাতে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার জামায়াতের প্রথম সারির নেতাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের মামলা শুরু করার পরে বাংলাদেশে দাঙ্গা, নাশকতা ও সন্ত্রাস শুরু করেছিল মৌলবাদীরা। সরকার জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার হুঁশিয়ারি দিলে ‘হেফাজতে ইসলাম’ নামে বকলমে আরও একটি মৌলবাদী সংগঠন গজিয়ে ওঠে। তারা ঢাকা অবরোধ করে সরকার ফেলার ষড়যন্ত্র করেছিল। গোয়েন্দা সূত্র অনুসারে, সেই কাজে ইন্ধন যোগাতেই এই বিপুল পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছিল। যার একটা বড় অংশ সারদা অর্থলগ্নি সংস্থার। ঢাকার অভিযোগের সত্যতা নয়া দিল্লী অনুসন্ধান করে। সে অনুসন্ধানে সতত্যা পেয়েছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা।
ভারতের গণমাধ্যম জানায়, দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের অভিমত, এই ধরনের কাজে ইমরানের মতো প্রাক্তন সিমি নেতারাও জড়িত। এতে আরও বলা হয়েছে, কেন্দ্রের গুরুতর জালিয়াতি তদন্ত সংস্থা বা এসএফআইও তাদের রিপোর্টে সম্প্রতি জানিয়েছে, সারদা গোষ্ঠীর টাকার একটি বড় অংশ আমেরিকা ও পশ্চিম এশিয়ায় পাচার হয়ে গিয়েছে। হাওয়ালার (হুন্ডি) মাধ্যমে বাংলাদেশ হয়ে ওই টাকা পাচার হওয়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না কেন্দ্র। ইমরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ, পাচার হওয়া টাকার একটি অংশ তিনি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর তহবিলে। সেই টাকা বাংলাদেশে অস্থিরতা তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় ঘোষণা হওয়ার পর ধর্মতলায় যেসব সংগঠন প্রতিবাদ জানিয়েছিল জামায়াত ও সিমির মদতেই ওই কাজ হয়েছিল এবং তাতে ইমরানের সক্রিয় ভূমিকা ছিল বলেও আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
ওয়ার্কার্স পার্টির উদ্বেগ ॥ বাংলাদেশে জঙ্গীবাদের সঙ্গে ভারতের তৃণমূল কংগ্রেস সারদা চিটফান্ডের আর্থিক লেনদেনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। শনিবার কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন দলটির নেতারা।
সভায় বলা হয়, ‘ভারতের জনগণের টাকা লুটে নেয়ার বহুল আলোচিত ‘সারদা চিট ফান্ড’-এর হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক-জঙ্গীবাদী গোষ্ঠীকে সহায়তা করার জন্য তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা ব্যানার্জী বিএনপি-জামায়াতের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। তিনি এই অর্থ দিয়েছিলেন ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিধানসভার নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যালঘু মুসলিম ভোটারদের প্রভাবিত করে তৃণমূলকে নির্বাচনে বিজয়ী করার লক্ষ্যে জামায়াতের কর্মীদের সীমান্ত পেরিয়ে সে দেশে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেয়ার প্রতিদান হিসেবে। আর জামায়াত-বিএনপি সেই অর্থ দিয়ে বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করে অগণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে ২০১৩ সালজুড়ে দেশে নারকীয় তা-ব ছড়িয়েছিল। সেই বিভীষিকাময় পরিস্থিতি এ দেশের গণতান্ত্রিক শক্তি জনগণের সহায়তায় প্রতিরোধ করেছিল। আর এই কারণেই সেদিন মমতা ব্যানার্জী বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের তিস্তা নদী চুক্তি ও সীমান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি চুক্তি করতে সম্মত হননি বাংলাদেশে জামায়াত-বিএনপির অপরাজনীতিকে সহায়তা করার জন্য।
সভার প্রস্তাবে কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ ইমরানের মাধ্যমে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জঙ্গীবাদী নাশকতায় ও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের অর্থায়নের বিষয় খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ সরকারের মাধ্যমে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সেগুনবাগিচা বীরোত্তম খাজা নিজাম উদ্দিন মিলনায়তনে বিমল বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড ফজলে হোসেন বাদশা পার্টির রাজনৈতিক সাংগঠনিক পরিকল্পনার রিপোর্ট পেশ করেন। সভায় আগামী ২৯ নবেম্বর ঢাকায় সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ সফল করে তোলার লক্ষ্যে ১২ ও ১৩ অক্টোবর পার্টির ২০ দফা দাবির সমর্থনে ৭টি বিভাগের ১৪ স্থানে পদযাত্রা কর্মসূচী উদ্বোধনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ সকল উদ্বোধনী পদযাত্রায় কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব অংশ নেবেন। আলোচনায় অংশ নেন আনিসুর রহমান মল্লিক, ইকবাল কবির জাহিদ, মনোজ সাহা, শফিউদ্দিন আহমেদ, হাফিজুর রহমান ভুইয়া, মাহমুদুল হাসান মানিক, শেখ হাফিজুর রহমান এমপি, নজরুল হক নিলু, এ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: জামায়াত যে কিসিমের সন্ত্রাস দেখাইছে, তাতে অস্ত্র শস্ত্র বলতে গেলে লাগছে গুলতি আর কিছু ইট-পাটকেল। কোন কোন জায়গায় গজারির লাঠিও দেখা গেছে। এইসব কিনার জন্য সারদা গ্রুপের থিকা ট্যাকা আনা লাগলো ক্যান বুঝে আসেনা।
সেই সারদা গুরুপ আবার নাকি ইন্ডিয়ায়, যাদের একক প্রচেষ্টায় এই সরকার ক্ষমতায় আসছে, যাদের অর্থ সাহায্যে গাঞ্জা গ্রহণ মঞ্চ হইছে!
কেউ আমারে মাইরালা!