![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আশুলিয়ার কাঠগড়া বাজারে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। প্রশ্ন উঠেছে নিছক ডাকাতি নাকি অন্য কিছু। ঘটনার সময় ব্যাংকের গোপন ক্যামেরা (সিসিটিভি) বন্ধ ছিল কেন? ঘটনার আগে ও পরের সব ভিডিও ফুটেজ সিসি ক্যামেরায় থাকলেও ঘটনার সময়কার কোনো ফুটেজ সিসি ক্যামেরায় নেই। আটক ডাকাতদলের সদস্য বোরহান উদ্দিনের গায়ে রক্তমাখা পাঞ্জাবি। এতে ডাকাতির ঘটনার রহস্য আরও ঘনীভূত হচ্ছে। ডাকাতিতে জড়িত আটক দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য।
ঘটনার ১০-১২ মিনিট আগে ব্যাংকের নিরাপত্তা প্রহরী সোহেল কাউকে কিছু না জানিয়ে ব্যাংক থেকে বেরিয়ে যান। একটু পরই ব্যাংকে দুর্ধর্ষ ঘটনা, কিন্তু তাকে আর দেখা যায়নি। জড়িত সন্দেহে পরে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ডাকাতির ঘটনায় আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করা হলেও অত্যাধুনিক গ্রেনেড ব্যবহারের নজির নেই, যার ব্যবহার এখানে দেখা গেল। আটক বোরহান উদ্দিনের গাজীপুরের কালিয়াকৈরে চন্দ্রা এলাকার ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে জামায়াত-শিবিরের বেশ কিছু জিহাদি বই জব্দ করে পুলিশ। বোরহান জামায়াত-শিবিরের সক্রিয় কর্মী বলে জানিয়েছে পুলিশ। আর এতে ধারণা করা হচ্ছে একদল দুর্বৃত্ত বড় ধরনের নাশকতা ঘটাতে দীর্ঘদিন ধরে পরিকল্পনা করছিল। দুর্বৃত্তরা ব্যাংক শাখার আশপাশের কোথাও বাসা নিয়ে বাস করত কি না গুঞ্জন চলছে। ব্যাংক ম্যানেজার ওয়ালিউল্লাহ মাত্র তিন দিন আগে চাকরিতে প্রমোশন পেয়েছিলেন। বদলি হয়ে অন্যত্র চলে যাওয়ারও কথা ছিল তার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে এটা নাশকতা, অন্যদিকে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলছে নিছক ডাকাতি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দাবি, এ ঘটনার ক্লু পাওয়া গেছে। পুলিশ জানায়, ডাকাতির মিশনে থাকা দুই সদস্য এখন তাদের হাতে আটক। আটক করা হয়েছে এ কাজে ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও রক্তমাখা একটি ছুরি। কারা কবে কীভাবে কোথায় ডাকাতির ছক এঁকেছিল সেই তথ্যও তদন্তকারীদের হাতে আসতে শুরু করেছে। এখন অপেক্ষা পলাতক অন্যদের আইনের আওতায় আনা। এমনটাই দাবি করলেন, ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক। ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান জানান, তারা নিশ্চিত কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এর নেপথ্যে অন্য কারও কোনো ইন্ধন আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছেন। আশুলিয়ার আশপাশ কাঠগড়া, দুর্গাপুর, ধলপুর, নয়াপাড়া, কান্দাইল, আড়াগাঁও, কুটুরিয়া, পুকুরপাড়, রাঙামাটি, সাভারসহ কয়েকটি এলাকায় চালানো হচ্ছে বিশেষ অভিযান। মঙ্গলবার ভরদুপুরে ব্যাংকে গ্রাহক সেজে ১০-১৫ জনের ডাকাত দল অতর্কিত গুলি, বোমা, গ্রেনেড হামলা করে ফিল্মিস্টাইলে ব্যাংক লুট করে। এতে আটজনের মৃত্যু হয়। তবে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঘটনার আগে ও পরে ব্যাংকের গোপন ক্যামেরায় (সিসি ক্যামেরা) ভিডিও ফুটেজ থাকলেও ঘটনার সময় রহস্যজনক কারণে ক্যামেরা ছিল বন্ধ।এদিকে ঢাকা-১৯ আসনের সংসদ সদস্য ডা. এনামুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঘটনার ভয়াবহতা দেখে অনুমান করা যাচ্ছে এটি নিছক ডাকাতি নয়। এটি নাশকতা হতে পারে। বড় ধরনের জঙ্গি সংগঠন প্রশিক্ষণ নিয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা চালিয়ে দেশের পরিস্থিতি ঘোলাটে করতে এমনটি ঘটিয়েছে। তিনি আরও বলেন, যে ধরনের গ্রেনেড ঘটনাস্থলে পাওয়া গেছে তা সাধারণ ডাকাতরা কখনো ব্যবহার করে না। এদিকে ব্যাংক পরিদর্শন করতে এসে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান আফজাল হোসাইন খান জানান, ‘আমরা একটি তদন্ত কমিটি করেছি। ওই সময়টা কেন ব্যাংকের সিসি ক্যামেরা বন্ধ ছিল, তার উদ্দেশ্য কী ছিল তা আমরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।’মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল : আশুলিয়ায় ব্যাংকে ডাকাতির পর কাঠগড়া ও আশপাশ এলাকা থমথমে। ডাকাতির ঘটনায় আটজনের মৃত্যুতে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সকাল থেকে কাঠগড়া বাজারের ব্যবসা ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দিয়ে নিরাপত্তার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছেন সাধারণ ব্যবসায়ীরা। কাঠগড়া বাজার এলাকায় রয়েছে পাঁচ শতাধিক দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও পোশাক কারখানা। প্রতিদিন সকাল থেকেই হাজারো মানুষের সমাগম হয় এ বাজারটি ঘিরে। মঙ্গলবারের ব্যাংক ডাকাতির ঘটনার পর থমথমে পুরো এলাকা। বন্ধ রয়েছে স্থানীয় দোকানপাটসহ সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বাজার সমিতির পক্ষ থেকেও শোক পালন করা হচ্ছে। এদিকে গতকাল সকাল থেকেই ডাকাতির ঘটনাস্থলে শত শত উৎসুক মানুষের ভিড় দেখা গেছে। আবার অনেকেই জটলা বেঁধে ডাকাতির ঘটনার বর্ণনা শোনাচ্ছেন অন্যদের। প্রত্যক্ষদর্শী কাঠগড়া বাজার মসজিদের (ব্যাংকসংলগ্ন) মুয়াজ্জিন তৈয়ব আলী বলেন, ‘মঙ্গলবার জোহরের নামাজ শেষে আমি মসজিদের ভিতরে একটু কাজ করছিলাম। ঠিক ওই সময় মসজিদের পুবপাশে তিন তলা মার্কেটের দোতলায় গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। আমি বুঝতে পারলাম কিছু একটা হচ্ছে। তাই তৎক্ষণাৎ মসজিদের মাইক দিয়ে মাইকিং করে দিই। এতে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে ডাকাতদের ঘিরে ফেলে।’ ঘটনায় নিহতদের লাশ ঢাকা মেডিকেল মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এ কে এম শফিউজ্জামান জানান, নিহত আটজনের মধ্যে অজ্ঞাতনামা একজনের মৃত্যু হয়েছে গণপিটুনির কারণে। অন্য সাতটি লাশের মধ্যে নূর মোহাম্মদের শরীরে শটগানের গুলি থাকলেও তার মৃত্যু হয়েছে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে। বাকি ছয়জনও মারা গেছেন ধারালো অস্ত্রের আঘাতে।স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর পরিদর্শন : স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গতকাল বিকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়ে বলেন, ঘটনাটি নিছক ডাকাতি নয়। এটি বড় ধরনের নাশকতা। বড় কোনো জঙ্গি সংগঠন প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোয় হামলা চালিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে ফায়দা হাসিলের অপচেষ্টা করছে।‘টাকার জন্য তারা এমন ঘটায়নি’ : ঢাকা রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি এস এম মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ঘটনার পেছনে জঙ্গি ও শিবির জড়িত। নিছক ডাকাতির উদ্দেশ্যেই নয়, নাশকতা ও জনমনে ভয়ভীতি সঞ্চারের জন্য ঘটানো হয়েছে।এ ঘটনা দেশের অপরাধমাত্রায় নতুন সংযোজন ও ঘটনার সঙ্গে জঙ্গি ছাড়াও ইসলামী ছাত্রশিবিরের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলেও দাবি পুলিশের। মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান দুপুরে সাভার মডেল থানায় মামলার অগ্রগতি প্রসঙ্গে বিশেষ ব্রিফিং দিচ্ছিলেন। তিনি বলেন, ‘যে ঘটনা ঘটল তা মারাত্মক ধরনের অপরাধ। দেশে এ ধরনের ঘটনা এভাবে এর আগে ঘটেনি। টাকার লোভেই এ ঘটনা তা মনে করছি না।’ ঘটনার পারিপার্শ্বিকতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ডাকাতরা ইচ্ছা করলে ভল্ট খুলে কোটি কোটি টাকা নিতে পারত। সেদিকে তারা যায়নি। আত্মরক্ষার্থে ডাকাতদের কথামতো সবাই মেঝেতে শুয়েছে তা সত্ত্বেও ডাকাতরা নির্বিচারে গুলি ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে ব্যাংকের ম্যানেজারসহ অন্যদের। আসলে তাদের উদ্দেশ্যই ছিল হত্যা করা, নাশকতা সৃষ্টি করা। তারা যে ধরনের অস্ত্র ও বিস্ফোরক ব্যবহার করেছে তা বাংলাদেশে আগে ব্যবহার হয়নি। সেদিকে এটি একটি নতুন ডাইমেনশন। ডিআইজি আরও বলেন, ‘আমরা র্যাবের বম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের কর্মকর্তা মেজর খালিদের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাদের জানিয়েছেন, বিদেশ থেকে বিস্ফোরক উপাদান এনে ইমপ্রোভাইজ ডিভাইস তৈরি করা হয়েছে। যে বোমা তারা ছুড়েছে তা অত্যাধুনিক। এগুলো কিন্তু বাইরে থেকে কেনা সম্ভব নয়। লুট করা ৬ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৩ টাকার মধ্যে আমরা ৬ লাখ ৭ হাজার ২৫৫ টাকা উদ্ধার করেছি।’ ডিআইজি নুরুজ্জামান আরও বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে একজনের পরিচয় নিশ্চিত করেছি। তার নাম বোরহান মৃধা। বোরহান শিবিরের কর্মী। তার গোটা পরিবারই শিবিরের সঙ্গে সংযুক্ত। তদন্ত চলছে। ব্যবহৃত পাঞ্জাবিতে রক্ত লাগার পর সে বেশ পরিবর্তনের চেষ্টা করে। তার কাছ থেকে আমরা বেশকিছু শিবিরের জিহাদি বই পেয়েছি।’ আটক অন্যজনের বাড়ি জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে বলে উল্লেখ করেন তিনি। যেহেতু সূত্র পাওয়া গেছে সঠিক তদন্তে আর অসুবিধা হবে না। ডাকাতি করার উদ্দেশ্যে এলে তারা কিন্তু মানুষ মারত না। এ সময় উদ্ধার হওয়া লুণ্ঠিত টাকা, বেশকিছু জিহাদি বই ও ডাকাতির ঘটনায় ব্যবহৃত একটি ছোরা প্রদর্শন করা হয়। সংবাদ ব্রিফিংয়ে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী আশরাফুল আজীম, সাভার মডেল থানার সহকারী পুলিশ সুপার নাজমুল হাসান, আশুলিয়া থানার সহকারী পুলিশ সুপার রাসেল শেখ, ওসি মোস্তফা কামাল, সাভার মডেল থানার ওসি কামরুজ্জামান।নিহতদের পরিবারকে লাখ টাকা দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক : সাভারের আশুলিয়ায় কমার্স ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে এক লাখ টাকা করে অনুদান দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে এ টাকা দেওয়া হবে। একই সঙ্গে ডাকাতির ঘটনা তদন্তে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। সব ব্যাংক শাখার নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভূমিকা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী।গতকাল মতিঝিলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ডেপুটি গভর্নর বলেন, কমার্স ব্যাংকে সংঘটিত ডাকাতির ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংক পরিবার গভীরভাবে শোকাহত। এ ঘটনায় দায়ীদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে পুলিশের মহাপরিদর্শককে অনুরোধপত্র পাঠিয়েছেন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। একই সঙ্গে ওই চিঠিতে ব্যাংকের নিরাপত্তা বিধানে শাখা সংশ্লিষ্ট থানাকে সহযোগিতার অনুরোধ জানানো হয়েছে। ডেপুটি গভর্নর বলেন, ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা ও প্রাণহানি এড়ানো যায় সে লক্ষ্যে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিরাপত্তা বাড়ানো যায় কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এর মধ্যে প্রতিটি শাখার সঙ্গে স্থানীয় থানার হটলাইন চালুর কথা ভাবা হচ্ছে। বর্তমান যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে তা দিয়ে এ ধরনের ঘটনা মোকাবিলা সম্ভব নয়। এস কে সুর আরও বলেন, আগে ভল্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সজাগ ছিলাম এবং তা করতে পেরেছি। এখন ব্যাংকের সার্বিক নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য জোর দেওয়া হচ্ছে। সাভারের আশুলিয়ায় কমার্স ব্যাংকের ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ৩ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তের পরই এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যাবে। সংবাদ সম্মলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: দেশে অনির্বাচিত সরকার যখন তখন এদের কথায় বিশ্বাস করা যায় না।
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:১০
আহমেদ রশীদ বলেছেন: আপনি যে নির্বাচিত কিনা বুঝবো কিভাবে?
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: আমারও এমুন সন্দেহই হচ্ছিলো...... কিন্তু ধরা পরা এক ডাকাত আবার গোপালী..........তাই পুরাই কনফিউজড হয়ে গেছিলাম........
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ