![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যাত্রীসেবা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ রেলওয়েকে আধুনিকায়নের উদ্যোগ নিয়েছে বর্তমান সরকার।
তাই নতুন করে আরো ৮টি জেলা রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হচ্ছে। বর্তমানে ৪৪টি জেলায় রেল লাইন রয়েছে। জেলাগুলো হলো- মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, মেহেরপুর, সাতক্ষীরা, বরিশাল, কক্সবাজার ও নড়াইল।
রেলপথের ভ্রমণ বাংলাদেশে সবচেয়ে নিরাপদ ও আরামদায়ক হওয়ায় নতুন এই পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, আগামী ২০২০ সালের মধ্যে ওই প্রকল্পগুলোর কাজ পর্যায়ক্রমে শেষ হবে।
এরপর পর্যায়ক্রমে আরো ৬টি জেলা রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। সেগুলো হল- শেরপুর, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, পটুয়াখালী ও বরগুনা।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, ২০০৯ সালে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর নতুন রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। এরপর প্রায় ২০০ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়। এসব রেলপথ দিয়ে পুরোদমে ট্রেন চলাচল করছে।
২০০৯ সালের জুন থেকে ২০১৪ সালের জুন পর্যন্ত নির্মাণ করা হয় ১১২ কিলোমিটার নতুন রেলপথ। এ রেলপথগুলো হলো— তারাকান্দি থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার, সিগন্যালিংসহ টঙ্গী থেকে ভৈরববাজার পর্যন্ত ২২ কিলোমিটার, লাকসাম থেকে চিনকি আস্তানা পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটার এবং ফরিদপুর থেকে পাঁচুরিয়া পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার।
২০১৪ সালের জুন থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত আরও ৯০ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ করা হয়। এছাড়া, ২০৭ কিলোমিটার রেলপথ মিটারগেজ থেকে ডুয়েলগেজে রূপান্তর করা হয়। এ ২০৭ কিলোমিটার রেলপথ হলো— ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ৮৫ কিলোমিটার, দিনাজপুর থেকে পঞ্চগড় ১৬ কিলোমিটার, পার্বতীপুর থেকে কাঞ্চন-পঞ্চগড় এবং কাঞ্চন-বিরল পর্যন্ত ১০৬ কিলোমিটার।
এছাড়া, ৭৬৫ কিলোমিটার রেলপথ পুনঃসংস্কার করা হয়। ৬৫টি নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হয় এবং ৩৫৪টি পুনঃনির্মাণ করা হয়।যাত্রীসেবা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ রেলওয়েকে আধুনিকায়নের উদ্যোগ নিয়েছে বর্তমান সরকার।
তাই নতুন করে আরো ৮টি জেলা রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হচ্ছে। বর্তমানে ৪৪টি জেলায় রেল লাইন রয়েছে। জেলাগুলো হলো- মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, মেহেরপুর, সাতক্ষীরা, বরিশাল, কক্সবাজার ও নড়াইল।
রেলপথের ভ্রমণ বাংলাদেশে সবচেয়ে নিরাপদ ও আরামদায়ক হওয়ায় নতুন এই পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, আগামী ২০২০ সালের মধ্যে ওই প্রকল্পগুলোর কাজ পর্যায়ক্রমে শেষ হবে।
এরপর পর্যায়ক্রমে আরো ৬টি জেলা রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। সেগুলো হল- শেরপুর, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, পটুয়াখালী ও বরগুনা।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, ২০০৯ সালে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর নতুন রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। এরপর প্রায় ২০০ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়। এসব রেলপথ দিয়ে পুরোদমে ট্রেন চলাচল করছে।
২০০৯ সালের জুন থেকে ২০১৪ সালের জুন পর্যন্ত নির্মাণ করা হয় ১১২ কিলোমিটার নতুন রেলপথ। এ রেলপথগুলো হলো— তারাকান্দি থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার, সিগন্যালিংসহ টঙ্গী থেকে ভৈরববাজার পর্যন্ত ২২ কিলোমিটার, লাকসাম থেকে চিনকি আস্তানা পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটার এবং ফরিদপুর থেকে পাঁচুরিয়া পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার।
২০১৪ সালের জুন থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত আরও ৯০ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ করা হয়। এছাড়া, ২০৭ কিলোমিটার রেলপথ মিটারগেজ থেকে ডুয়েলগেজে রূপান্তর করা হয়। এ ২০৭ কিলোমিটার রেলপথ হলো— ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ৮৫ কিলোমিটার, দিনাজপুর থেকে পঞ্চগড় ১৬ কিলোমিটার, পার্বতীপুর থেকে কাঞ্চন-পঞ্চগড় এবং কাঞ্চন-বিরল পর্যন্ত ১০৬ কিলোমিটার।
এছাড়া, ৭৬৫ কিলোমিটার রেলপথ পুনঃসংস্কার করা হয়। ৬৫টি নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হয় এবং ৩৫৪টি পুনঃনির্মাণ করা হয়।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৭
নিজাম বলেছেন: পুরোনো জেলাগুলিতে রেলপথের অবস্থা কী? কেউ ভেবে দেখেছেন কী? যেখানে পুরোনো রেলপথগুলি চলছে ঢিমেতালে সেখানে হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে নতুন রেলপথ তৈরী করে লাভ হবে কী?
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬
আহসানের ব্লগ বলেছেন: তারপরেও পরেও ওরা বলে সরকার ভালনা । বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে এক ফুট ও নতুন লাইন বানায়নি বোধ হয় :/