![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজনীতির কোনো পাঠ কিংবা দলের পেছনে কোনো অবদানের প্রয়োজন নেই এখানে। টাকাই এখানে মুখ্য। যিনি যত টাকা দেবেন তিনি তত বড় নেতা হবেন। বলা হচ্ছে অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপির তৃণমূলের কথা। সেখানে চলছে কমিটি বাণিজ্য। ইউনিট থেকে ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, উপজেলা সব কমিটিতেই টাকার খেলা চলছে। টাকা দিয়ে যে কেউ বিএনপি নেতা হচ্ছেন। এটাই নাকি দলটির বর্তমান নেতাদের কৌশল। এ কারণে দলটির নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীরা হতাশ। রাজনীতি বাদ দিয়ে তারা এখন হাত গুটিয়ে নিশ্চুপ আছেন। এ সুযোগে অযোগ্য আর অথর্বরা টাকার বিনিময়ে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের বড় নেতা হচ্ছেন।
দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া পরীক্ষিত নেতাদের নিয়ে দল পুনর্গঠনের ঘোষণা দেন। এরপর বেশ কিছু নির্দেশনাসহ জেলা নেতাদের চিঠি পাঠান যুগ্ম মহাসচিব মো. শাহজাহান। সে চিঠিতেও খালেদা জিয়ার বক্তব্যের প্রতিধ্বনি ছিল। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। চেয়ারপারসন ও যুগ্ম মহাসচিবের চিঠিকে থোরাই কেয়ার করছেন না জেলা নেতারা। তারা ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, থানা ও উপজেলা কমিটি গঠন করছেন টাকার বিনিময়ে। কোনো নিয়ম- কানুন বা গঠনতন্ত্রের বালাই নেই তাতে।
কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে কাউন্সিল, বিশেষ সাধারণ সভারও প্রয়োজন মনে করছেন না জেলা নেতারা। এক জেলার কমিটি অন্য জেলার কোনো আবাসিক হোটেল, পিকনিট স্পট কিংবা বিনোদন কেন্দ্রে বসে তৈরি করছেন। কোনো কোনো জেলার নেতারা বসছেন খোদ রাজধানী ঢাকার কোনো অভিজাত হোটেল কিংবা নেতার বাসায়।
দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে টাকার বিনিময়ে সরাসরি কমিটি করার অভিযোগ তুলে তৃণমূল নেতাকর্মীরা শীর্ষ নেতাদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। বহাল তবিয়তে থাকছে এসব ‘মানি কমিটি’। আর এ কারণে মনোবল হারিয়ে ফেলছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।
তাদের অভিযোগ- তৃণমূল কমিটি পুনর্গঠনের সুযোগে রমরমা বাণিজ্যে নেমেছেন জেলা বিএনপি নেতারা। দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি উপেক্ষা করে মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে পকেট কমিটি দিচ্ছেন তারা। তৃণমূল নেতাকর্মীদের অন্ধকারে রেখে রাজধানীতে বসেই এসব কমিটি দেয়া হচ্ছে। এতে ঘটছে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। তৃণমূল নেতাকর্মীদের হাতে লাঞ্ছিত হচ্ছে নতুন পদ পাওয়া নেতারা। নতুন কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও পাল্টা কমিটি গঠনের ঘটনাও ঘটছে। কেন্দ্রেও দেয়া হচ্ছে এসব অভিযোগ।
নেতাকর্মীরা জানান, অনেক জেলা কমিটি কিংবা ইউনিট কমিটির নেতৃবৃন্দ রাখঢাক না করে স্পষ্টভাবেই বলছেন, লাখ লাখ টাকার বিনিময়েই তারা নেতা হয়েছেন। বিনিয়োগকৃত ওই টাকা তাদের তুলতে হবে। এ ক্ষেত্রে যারা টাকা দিতে পারবে তারাই নতুন কমিটির নেতৃত্বে আসবেন। এ কারণে কেন্দ্রীয় দপ্তরের নির্দেশ অমান্য করে উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটি গঠনে ব্যাপক অনিয়ম, স্বজনপ্রীতি ও অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দলের তৃণমূলের ত্যাগী ও রাজপথে সক্রিয় নির্যাতিতদের বাদ দিয়ে পকেট কমিটি গঠন করার উৎসবে মেতে উঠেছেন তারা।
দলীয় সূত্র জানায়, গত ৯ আগস্ট তৃণমূল কমিটি পুনর্গঠনের নির্দেশ দিয়ে কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মো. শাহজাহান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি পাঠানো হয় জেলা-উপজেলা বিএনপির নেতাদের কাছে। একইসঙ্গে ৩০ সেপ্টেম্বেরের মধ্যে সম্মেলনে মাধ্যমে ত্যাগী, আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় ও যোগ্য নেতাদের দিয়ে ওইসব কমিটি গঠনের তাগিদ দেয়া হয়। এছাড়া লন্ডন সফরে যাওয়ার আগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও পকেট কমিটি গঠন না করতে দুদফা দলের নেতাদের কড়া হুঁশিয়ারি দেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের ওই নির্দেশ থোড়াই কেয়ার করে কমিটি বাণিজ্য চালিয়েছেন যাচ্ছেন জেলা বিএনপির নেতারা।
টাকার বিনিময়ে কমিটি দেয়ার অভিযোগ গফরগাঁও যুবদলের ৬টি ইউনিয়ন কমিটি গঠনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গফরগাঁও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আলী বাবুল অভিযোগ করেন, গত ১ অক্টোবর ঢাকায় বসে নিগুয়ারি, টাঙ্গাবর, পাইথন, রওনা, মশাখালী ও যশোরা- এই ৬টি ইউনিয়ন কমিটি ঘোষণা করেন উপজেলার আহ্বায়ক সরদার মো. খুররম। প্রতিটি ইউনিয়ন কমিটির জন্য ১০-১২ লাখ টাকা করে নেন তিনি। কয়েক মাস আগেও একইভাবে আরো চারটি ইউনিয়ন যুবদলের কমিটি ঘোষণা করেন তিনি। অর্থের বিনিময়ে কমিটি দেয়ায় সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষর ছাড়াই কমিটির অনুমোদন দেন তিনি।
এদিকে পকেট কমিটি গঠনের পর খবর পেয়ে ফুঁসে উঠে তৃণমূল নেতাকর্মীরা। গত বৃহস্পতিবার টাঙ্গাবর ইউনিয়ন যুবদলের নবগঠিত কমিটির সভাপতি মো. মাহফুজ এলাকায় গেলে মারধর করেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এছাড়া নিগুয়ারি ইউনিয়ন যুবদলের নেতাকর্মীরা মানববন্ধন করে সরদার মো. খুররমকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এবি সিদ্দিকী বলেন, গফরগাঁওয়ের যুবদলের ৬টি ইউনিয়নের পকেট কমিটি গঠনের অভিযোগ পেয়েছি। কোনো ধরনের সম্মেলন না করেই সরদার মো. খুররম একাই কমিটি ঘোষণা করেছেন। ওই অভিযোগ যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও সিনিয়র সহসভাপতি এডভোকেট আবদুস সালামকেও দেয়া হয়েছে। কিন্তু তারা অনেকটা নীরবতা পালন করছেন।
এ সব অভিযোগের বিষয়ে সরদার মো. খুররম বলেন, এ সব ইউনিট কমিটিতে কোনো বাণিজ্য করা হয়নি। এক বছর আগে আমরা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে কাউন্সিল করি। তার আলোকেই এখন এ কমিটি দেয়া হয়েছে। তবে তার এ বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে এলাকার নেতাকর্মীরা জানান, এটা একটি হাস্যকর ও জলজ্যান্ত মিথ্যা কথা। বিগত কয়েক বছর ধরে বিএনপির পক্ষে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে কাউন্সিল করা সম্ভব নয়।
এদিকে গুঞ্জন রয়েছে- সরদার মো. খুররম এলাকায় নেতাকর্মীদের কাছে বলেছেন, আমার কমিটি অনুমোদন করতে প্রায় এক কোটি টাকা খরচ করেছি। এ টাকা আমাকে উঠাতে হবে। তিনি ওই টাকা যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দসহ জেলার নেতৃবৃন্দকে দিয়েছেন বলেও এলাকায় বলে বেড়ান।
একই অবস্থা বিরাজ করছে পুরো জেলা বিএনপি, যুবদল ও অন্যান্য অঙ্গসংগঠন জুড়ে। জেলার সব উপজেলাতেই কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। আর এ অভিযোগের সঙ্গে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওহাব আকন্দের নামও জড়িয়ে রয়েছে বলে নেতাকর্মীরা জানান। দলের নেতাকর্মীরা জানান, কেন্দ্র থেকে টাকার বিনিময়ে কমিটি গঠন হলে তৃণমূলেও তার প্রভাব পড়ে। এটা তারই প্রমাণ। তারা জানান, বিগত দিনে দক্ষিণ জেলা যুবদলের নেতাকর্মীরা জানায়, দলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সুবিধাবাদী নেতারা কেন্দ্রে লবিং করে মোটা অংকের টাকা খরচ করে জেলা যুবদলের কমিটি গঠন করে। এতে আগের কমিটির পরীক্ষিত সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রিয় নেতা লিটন আকন্দকে বাদ দিয়ে শামীম আজাদকে সভাপতি ও খন্দকার মাসুদুল হাসান মাসুদকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। সেই থেকে যুবদলের প্রকাশ্যে বিভক্তি দেখা দেয়। কিন্তু ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকেই নতুন কমিটির নেতারা আন্দোলনে গা ঢাকা দিলেও তৃণমূল থেকে উঠে আসা লিটন আকন্দের নেতৃত্বে জেলার নেতাকর্মীরা রাজপথে ছিল সরব। টাকার বিনিময়ে পকেট কমিটি গঠন করা হলে এরকম পরিস্থিতি সারা দেশেই তৈরি হবে বলে নেতাকর্মীরা জানান।
একই অভিযোগ রংপুরের কাউনিয়া উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে। জেলা বিএনপির সভাপতি এমদাদুল হক ভরসার হারাগাছের বাসভবনে অনুগত কয়েকজনকে নিয়ে গোপন বৈঠককে কাউন্সিল দেখিয়ে পকেট কমিটি গঠন করা হয়েছে। একইভাবে রংপুর সদর, পীরগাছা, মিঠাপুকুর, গঙ্গাচড়া, তারাগঞ্জ উপজেলা কমিটিগুলোও অনুগতদের নিয়ে বিভিন্ন স্পটে গোপন বৈঠকের মাধ্যমে গঠন করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বলেন, আমরা চেষ্টা করছি ত্যাগী নেতাকর্মীর মধ্য থেকেই কমিটি গঠনের। কিন্তু এখন সবাই যদি কমিটিতে থাকতে চায়, তাহলেও বিপদ। তবে কিছু কিছু জায়গায় কয়েকজন ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করেছেন বলেও জানান তিনি।
পিরোজপুর জেলায় বিগত আন্দোলনে কোনো সম্পৃক্ততা না থাকলেও ছাত্রদলের বিভিন্ন ইউনিট কমিটি গঠন প্রক্রিয়ায় পদ-পদবি বাগিয়ে নিয়েছেন ব্যবসায়ী আর অছাত্ররা। বিভিন্ন সাংগঠনিক ইউনিট কমিটি গঠনে মোটা অঙ্কের টাকার লেনদেনের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতাদের সম্পৃক্ততাও পাওয়া গেছে। গত ২৪ আগস্ট তাদের চাপিয়ে দেয়া ১৪টি ইউনিট কমিটি ঘোষণা করেন জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি।
এ বিষয়ে উপজেলা ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কাছে গত ২৮ আগস্ট লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগে বলা হয়, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সহসভাপতি মামুন বিল্লাহ আর সহসাধারণ সম্পাদক জসিমউদ্দিনের যোগসাজশে জেলা ছাত্রদলের কিছু নেতা ঢাকাতে বসে এ কমিটি গঠন করেন। এর মধ্যে ঢাকার ব্যবসায়ী, গার্মেন্টস কর্মী, প্রবাসী ও মাদকসেবীদেরও স্থান দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সাইদুর রহমান মুরাদ বলেন, বিগত আন্দোলনে জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়কের নামে কোথাও কোনো সাধারণ ডায়েরি পর্যন্ত হয়নি। আন্দোলনের মাঠে না থাকলেও তারা রাতের অন্ধকারে কমিটি দিতে পারদর্শী। তারা দুজন মিলেই এসব বিতর্কিত কমিটি দিয়েছে। আমরা অন্যরা কিছু জানি না।
তিনি বলেন, আমরা দলের প্রয়োজনে জীবন দিয়ে লড়াই করি আর তারা ঢাকাতে বসে জেলার কমিটি বাণিজ্য করে। এ কলঙ্ক আমাদের সবার ওপরে পড়ে। দায়িত্বশীল কোনো নেতা মাঠের কর্মীদের অবমূল্যায়ন করতে পারে না বলেও তিনি আক্ষেপ করেন।
অভিযোগ উঠেছে- চট্টগ্রাম দক্ষিণ যুবদলের সভাপতি বদরুল খায়ের চৌধুরীর বিরুদ্ধেও। মেয়াদোত্তীর্ণ আংশিক এ কমিটির দায়িত্বশীল সভাপতি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের নামে এবং বিভিন্ন উপজেলা কমিটি গঠনের অজুহাতে নেতাকর্মীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি মমতাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, বর্তমান সভাপতি নেতাকর্মী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এখন টাকার বিনিময়ে কমিটি বাণিজ্যে নেমেছেন। তার কারণে সংগঠন এখন মৃতপ্রায়। ত্যাগী আর পরীক্ষিতদের বাদ দিয়ে তিনি টাকার বিনিময়ে নেতা তৈরি করছেন। যা দলের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনবে। তবে বদরুল খায়ের চৌধুরী এ সব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেন, আমি ত্যাগীদের মূল্যায়ন করছি।
চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ খানও প্রকাশ্যে কমিটি বাণিজ্য করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। উপজেলা যুবদলের এক নেতা অভিযোগ করেন, তাকে উপজেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির সাধারণ সম্পাদক করা হবে এমন আশ্বাসে ৮০ হাজার টাকা নেন। কিন্তু পরবর্তিতে এর থেকে চড়া দামে অন্যের কাছে এই পদ বিক্রি করে কুরবানির ঈদের আগে উপজেলা যুবদলের প্রস্তাবিত কমিটি জমা দিয়েছেন। এর আগে পৌর কমিটিও একই কায়দায় বিক্রি করেছেন বলে এলাকার নেতাকর্মীরা জানান।
এদিকে তৃণমূল কমিটি পুনর্গঠনের বিষয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপির সহআইনবিষয়ক সম্পাদক ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, অতীতে যারা আন্দোলন-সংগ্রামে ছিল আগে তাদের একটি তালিকা করতে হবে এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেই এই তালিকা তৈরি করতে হবে। এরপর ওই তালিকা থেকে টিম গঠন করে তৃণমূল কমিটির পুনর্গঠনের দায়িত্ব দিতে হবে। তা নাহলে পকেট কমিটি গঠন ঠেকানো যাবে না। সুত্র
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:২৬
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বলে আর লাভ কি?সর্ষের মধ্যেই ভূত!!!
দল পূনর্গঠন এবং আন্দোলন সফল করার জন্য ৮০/৯০ এর ত্যাগী ছাত্রদল নেতারাই যথেষ্ট।
প্রয়োজন কেবল তাদের ঐক্যবদ্ধ করা।আর এটি ম্যাডামের একার উদ্যোগ ছাড়া কখনো সম্ভব নয়।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০৫
সাবু ছেেল বলেছেন: বেনিয়া একটি দল।ভালো মানুষ তালের আটি মার্কা একটি মার্কা মারা পার্টি।গভীর রাতের নিকষ কালো অন্ধকারে জন্ম নিলে যা হয় আর কি !! কিছু বলতে জান,দেখবেন তাড়াতাড়ি ইসলামকে সামনে টেনে নিয়ে আসবে এরা।মূলত একটি ব্যাবসায়িক সংগঠন এটি,কোন রাজনৈতিক দলের কাতারে পরেনা !!
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪০
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: টাকাই তো সব।
৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০০
বিপরীত বাক বলেছেন: ঠিকই আছে।। সারা জীবন সরকারের অনুদানে খাওয়া পড়ন চাালানো,, সবসময়ের দুধ ঘি খেকো,, সর্বদা হাওয়া টেবিলে বসে বসে কমিশন খাওয়া,,, ওই কুলাঙার চোট্টা তারেইক্যারে দল সাজানোর দায়িত্ব দিলে এই দশাই হবে।।
আজব ব্যাপার, যে কিনা সারাজীবন একটা সরকারবিরোধী মিছিলে অংশ নেয়নি,, পুলিশের ডাঙ দাবড়ানি খায়নি,,, জেল খাটে নি,,, হাজতে আটক হয়নি,,, সেই খা,পো হাওয়াইয়া বাস্টার্ড তারেইক্যা চুরা কিনা দলের কমিটি গঠন করে?? আন্দোলনের পরিকল্পনা করে,,, সরকার পতনের ছক কাটে??
এরচেয়ে তো গুলিস্তান হল মোড়ের ছিনতাইকারিও ভাল আন্দোলন চালতে পারবে।।। ওই তারেইক্যা চুরা তো ছিনতাইকারি রও অধম জাত।।।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিএনপি হলো পিরামিড কোম্পানী; আলীগ ও জাপাও তাই; শুধু জামাতীরা পার্টি থেকে টাকা পায়