![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দার্শনিকেররা এযাবৎ জগৎটাকে শুধু ব্যখ্যা করেছেন , আসল কাজ হলো পরিবর্তন করা - কার্ল মার্কসের এ উক্তিটি আমার খুব প্রিয় ।
যতটুকু মনে পরে আগে আষার মাস ছিল ৩২ দিনে , স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের শাসনামলে একটি সরকারী নির্দেশে তা ১ দিন কমিয়ে দেয়া হয়, সেই থেকে ভারতের কলকাতার বাঙালিরা আর আমাদের সাথে পহেলা বৈশাখ পালন করতে পারে না, পুঞ্জিকা অনুসারে আজ কলকাতার বাঙালিদের পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
শ্রীঘর বলেছেন: এই বাংলা নববর্ষ সার্বজনীন দিবস হিসাবে দুই বাংলায় একই দিনে পালন জরুরী।
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভাষাবিদ ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ১৯৬৬ সালে এমন একটি প্রস্তবনা করেছিলেন এবং সেটারই বাস্তব রুপদের প্রেসিডেন্ট এরশাদ।
আমার কাছে এই পোষ্টটি আবুলিও পোষ্ট মনে হয়েছে। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
আহমেদ_শাহীন বলেছেন: জনাব দেশ প্রেমিক বাঙালী , সবই লাগিয়েছেন আপনার নামের পাশে যার সারমর্ম করলে সব রাজনৈতিক বিশ্লেষণ বেড়িয়ে আসবে । দ্বি-জাতী তত্ব অনুসারে এই বাংলা ভাগ হয়েছিল হিন্দু - মুসলিম ধর্মীয় অনুভুতির উপর ভিত্তি করে । ডঃ মুহম্মদ সহিদুল্লাহ বাঙালী মুসলিম জাতিয়তাবাদের একজন পাথেয় ছিলেন । সেই পাথেয়কে কাজে লাগিয়ে জনাব এরশাদ মুলত পশ্চিম বঙ্গের বাঙালী সংস্কৃতি থেকে এই বাংলাকে আলাদা করতে এই ক্যালেন্ডার ব্যবহার করেছেন । বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর যা আদও কোন প্রয়োজন ছিল না । আপনার জ্ঞানের কাছে আবুলিও পোস্ট মনে হলেও ভাষা ব্যবহারে সংযত হওয়া উচিত । ভাষা মানুষের সাংস্কৃতিক মান নির্ধারণ করে ।
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩১
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: কলকাতা অনেক দূরে। আমাদের দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীরাও সেটা পালন করেন আলাদাভাবে। পঞ্জিকা অনুসারে তারা আজ নববর্ষের আচার অনুষ্ঠান পালন করছেন।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫১
কালাভীমরুল বলেছেন: কি সেলুকাস!!!
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সরি ভাই, আপনাকে আমি তুচ্ছ করতে আবুলিও শব্দটি ব্যবহার করিনি। অপ্রাসংগিক অর্থে ব্যবহার করেছি। আমার কথায় ব্যথা পেলে ক্ষমা চাচ্ছি।
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৯
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: আমাদের ক্যালেন্ডার নিখুঁত করা হয়েছে ও বাস্তবায়িত হয়েছে ভালো হয়েছে। কলকাতার বাবুরা উন্নাসিকতার কারণে তা অনুসরণ করেন না। তাতে আমাদের এলো আর গেলো।
যেই হিন্দুরা বাংলাদেশেরটা খায় বোচকা পাঁচার করে কলকাতায় তারাই ২য় দিনে ১লা বৈশাখ পালন করে এখানে।
এদের এক পা থাকে বাংলাদেশে কামাইয়ের জন্য আর সারা দেহ মন পড়ে থাকে ভারতে।
ঘটনাক্রমে আমরা আগে পালন করে স্বতন্ত্রতা তৈরী করতে পেরেছি সেই ভালো।
বাংলা ভাগ না হলে বাংলাদেশে কখনো বাংগালী মুসলমানদের বিকাশ হতোই না।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
আহমেদ_শাহীন বলেছেন: জনাব দেশ প্রেমিক বাঙালী , আপনিও আমার কথায় কিছু মনে করবেন না । আসলে এই ধরনের বিতর্ক আমাদের পরস্পরের জ্ঞানকে কিছুটা হলেও সমৃদ্ধি করে , তবে বিতর্কটা ব্যক্তিগত আক্রমনে না নিলে তর্ক থেকে শিক্ষার অনেক কিছু পাওয়া যায় ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৭
নষ্ট ছেলে বলেছেন: বাংলা ক্যালেন্ডার প্রবর্তন করছে ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ১৯৬৬ সালে। এরশাদ এটাকে অফিসিয়ালি স্বীকৃতি দিছে।