![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দার্শনিকেররা এযাবৎ জগৎটাকে শুধু ব্যখ্যা করেছেন , আসল কাজ হলো পরিবর্তন করা - কার্ল মার্কসের এ উক্তিটি আমার খুব প্রিয় ।
মানুষের সৃষ্টি যখন জনপ্রিতার শীর্ষে উঠে তার মানে সেই সৃষ্টি মানুষের ও সমাজের জন্য কল্যানকর. জনপ্রিয় সৃস্টিশীল কাজকে তারাই সমালোচনা করে যারা ঈর্ষা করে. মানুষের মধ্যে ঈর্ষা তৈরী হয় তার যোগ্যতার ঘাটতি থেকে. এই যোগ্যতার ঘাটতি সে নিজে টের পায় না বলে মস্তিস্কের অবচেতন মন থেকে ঈর্ষা তৈরী হয়. প্রয়াত হুমায়ুন আহমেদ ছিলেন জনপ্রিয় সৃষ্টিশীল লেখক. সমালোচকরা তার লেখা থেকে তার জনপ্রিয়তাকে ও জনপ্রিতার কারণে যে সম্মান বিত্ত বৈভব তৈরী হয়েছিল মূলত সেটাকে ঈর্ষা করত . এখন এই জনপ্রিয়তাকে সমালোচনা করা নিচু মানসিকতা বিধায় সমালোচকরা হুমায়ুন আহমেদ এর লেখাকে বলত বাজারে. আসলে বঙ্কিমীয় ভাষাকে সাধারণ মানুষের ভাষায় পরিনত করাতেই এই সমস্ত ব্রাম্মন শ্রেনীর লেখকদের পেটে লাঠি পরে. এই ব্রাম্মন শ্রেনীর লেখকরা সাহিত্যকে শুধু সমাজের বিত্তশালীদের ঘরে বন্দী করে রাখতে চেয়েছিল. হুমায়ুন সেটাকে একদম (সমালোচকদের ভাষায়) জাত বিসর্জন দিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছিল. সাধারণ মানুষ এখনো একজন হুমায়ুন আহমেদকে খুঁজে বেড়ায়.
©somewhere in net ltd.