নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর বুকে এক টুকরো গোলাপ অবশিষ্ট থাকা অব্দি ভালবাসা রয়ে যাবে কি? নাকি তারও আগে বিলুপ্ত হবে প্রেম!
ওরা এতোটাই নির্বোধ যে হারাম খেলায় ধর্মের ভাই খুঁজে, কিছু বলতে গেলে বলবে খেলার সাথে রাজনীতি মেশাবেন না। আবার ওরা ঠিক ই খেলার সাথে ধর্ম মেশায়। কিন্তু ধর্ম বিধান খেলা ধুলা হারাম! এই হারাম জিনিসের সাথে ওরা ধর্ম মেশায়। ধর্ম মিশিয়ে বলে ওরা আমাদের ধর্মের ভাই। যেই ভাইরা ৩০ লাখ মানুষ আর ২ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম হানী করেছিলো। বেয়নেটের খোঁচায় রক্তাত করেছিলো আমার বোনেদের গোপনাংগ। কেটে ফেলা হয়েছিলো স্তন। ছোটো ছোটো শিশু দের নিথর দেহ শেয়াল শকুনে টেনে নিয়ে যাচ্ছিলো। আর ওরা কিনা বাংলাদেশের সাথে খেলা হলেও সেই ফাক সার জমিন এর পতাকা নিয়ে ওড়ায়।
সেই ৪৭ থেকে ২০২২ ওরা কখনোই বাংলাদেশ কে ভালোবাসে নাই। ওরা শুধু ঘৃণা করেছে ভারত কে আর পেয়ারে রেখেছে ফাক সার জমিন কে।
মাঝখানে শুধু এই ৩০ লাখ শহীদের দেয়া বাংলাদেশে খেয়েছে পড়েছে থেকেছে। ওরা কোনোদিন ভালোবাসে নাই।
অবশ্য এ ক্ষেত্রেই ওদের যুক্তি আছে "আর তা হলো, ওরা যে ৩০ লাখ মারসে তা কি আপনি দেখছেন?"
এই ধরণের উত্তর ই প্রমাণ করে ওরা আসলে কোন জাতের।
ওদের কে বলতে চাই ৭১ এ যেসব বাংলাদেশী পেয়ারে ফাক সার জমিনে থেকে গেসে তাদের এখনো ফাক সার গভর্মেন্ট স্বীকার করে নেয় নাই। এখনো রিফুজি হয়ে প্রজন্মের পরে প্রজন্ম পার করছে।
ওরা নিজেরাই ইনিয়ে বিনিয়ে ফাক সারের করা অত্যাচারকে জাস্টিফাই করতে চায়। কিন্তু ওদের জন্মদাতা পিতা ইমরান খান কয়েক দিন আগে সে আমলের করা অবিচার কে স্বীকার করে নিয়েছে। এমন কি ফাক সার জমিনের অনেক বুদ্ধিজীবী স্বীকার করে ৭১ এ বাংলাদেশের সাথে চরম অত্যাচার করা হয়েছিলো। ইউটিউবে বিভিন্ন ফাক সারের টিভি চ্যানেলের ক্লিপ গুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন।
আমি একটা ছবি এটাচ করলাম, এক ফেলানীর জন্য যেভাবে উঠে পড়ে লেগেছেন, ২ লক্ষ ফেলানীর জন্য আপনাদের কোনো আবেগ দেখা যায়না। কারণ কি?
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার আপনার মন্তব্যে।
২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
আরইউ বলেছেন:
আকাশে বাতাসে আনন্দ!
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: আসলেই।
৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সমস্যা অন্যখানে, চেতনবাজেরা নিজেদের স্বার্থে পাকিস্তান'কে পচাতে গিয়ে জনপ্রিয় করে ফেলেছে। কথায় আছে না শত্রুর শক্রু বন্ধু।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১২
আহসানের ব্লগ বলেছেন: তো যেই পাকিস্তান এতো অত্যাচার করেছে তাদের ব্যাপারে চুপ থাকলে তো এখন ৭০% মানুষ তাদের সাপোর্ট করে বাকি ৩০% ও তাদের পায়ে লুটিয়ে পড়বে।
৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৩
নিমো বলেছেন: সুন্দর পোস্ট দিয়েছেন। পাকি জারজদের কেন পাকিস্তা্ন সমর্থন করি ধরণের মন্তব্যও দেখতে পাব আশা করছি।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৪
আহসানের ব্লগ বলেছেন: সাপোর্ট তো করেই সেই সাথে গর্ব ও করে।
৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫২
জগতারন বলেছেন:
যেই ভাইরা ৩০ লাখ মানুষ আর ২ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম হানী করেছিলো। বেয়নেটের খোঁচায় রক্তাত করেছিলো আমার বোনেদের গোপনাংগ। কেটে ফেলা হয়েছিলো স্তন। ছোটো ছোটো শিশু দের নিথর দেহ শেয়াল শকুনে টেনে নিয়ে যাচ্ছিলো। আর ওরা কিনা বাংলাদেশের সাথে খেলা হলেও সেই ফাক সার জমিন এর পতাকা নিয়ে ওড়ায়।
হাইলাট করা বাক্যটির লক্ষ করুন;
বাক্যটি হবেঃ
যেই ভাইরা ৩০ লাখ মানুষ আর ৩ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম হানী করেছিলো।
মূর্খ খালেদা জিয়া ও তার ছেলে খম্বা তারেক চোরা এই নাম্বার
দুটো কমাতে আরম্ভ করে এখন অনুমান ছট্ট নম্বরে নিয়ে আসে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০২
আহসানের ব্লগ বলেছেন: হ্যা খালেদা ই বলেছিলো মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে।
৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
মহিলাটি কি আপনার আত্মীয় বা নিকটজন?
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৭
আহসানের ব্লগ বলেছেন: পাকিস্তানি হায়েনাদের অত্যাচারের স্বীকার হওয়া একজন হতভাগা নারী।
৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
লেখক বলেছেন: পাকিস্তানি হায়েনাদের অত্যাচারের স্বীকার হওয়া একজন হতভাগা নারী।
.................................
সেটা বুঝতে পেরেছি। কিন্তু, আপনার কি কেউ হয়? নিকটাত্মীয়?
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১২
আহসানের ব্লগ বলেছেন: না। কি প্রমাণ করতে চাচ্ছেন? ত্যানা না পেচিয়ে সরাসরি বলুন।
৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
লেখক বলেছেন: না। কি প্রমাণ করতে চাচ্ছেন? ত্যানা না পেচিয়ে সরাসরি বলুন।
===========================
কিছু অমানুষ দ্বারা অপমানিত মেয়েটি আপনার কোন আত্মীয়া নন!
এই অপমানিত মেয়েটির ছবি আরেকবার দিয়ে আপনি নিজে তাঁকে আরেকবার অপমানিত করলেন কেন?
আপনার সাথে কোন সম্পর্কহীন এক মহিলার বিবস্ত্র ছবি দেওয়ার আগে তাঁর জীবিত আত্মীয়দের অনুমতি নিয়েছেন?
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এই ছবি হাজার হাজার জায়গায় আছে, কোটি মানুষ দেখেছে, এই ছবি ছোটো বেলায় বিবস্ত্র অবস্থাতেই বিটিভি তে পর্যন্ত দেখানো হয়েছে। এগুলো ইতিহাস, টাইম ট্রাভেল করে আমি সময় পিছিয়ে দিয়ে নিজে এই ছবি কোনো ড্রয়ার থেকে চুরি করে আনিনি। এগুলো মুক্তিযুদ্ধের দলিল।
৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
লেখক বলেছেন: এগুলো মুক্তিযুদ্ধের দলিল।
==========================
যারা মুক্তিযুদ্ধের দলিল হিসেবে এই ছবি বিভিন্ন জায়গায় পোষ্ট করেছেন, তাঁরা বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে এগুলো ব্যবহার করেছেন। বিচারের জন্যে কেউ কেউ ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কাছে, কেউবা ইন্টার্ন্যাশনাল ট্রাইব্যুনালের কাছে পাঠিয়েছেন।
আপনি সামুতে দিলেন কোন মোটিভে? এখানে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেউ, বা ইন্টার্ন্যাশনাল ট্রাইব্যুনালের কোন বিচারক আছেন কি?
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৫
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এই প্রশ্ন বাংলাদেশ টেলিভিশন কেও করতে পারেন। ছোটো বেলায় থেকে এগুলো বিটিভি তে দেখে বড় হয়েছি।
১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৩
এমজেডএফ বলেছেন: এই ভন্ডগুলো ভালোমানুষের মুখোশ পড়ে এখানে ব্লগিং করে। ভারত, পাকিস্তান, হিন্দু-মুসলমান, ধর্ম এবং নারীপর্দা নিয়ে পোস্টে মন্তব্য দেখলে এদের আসল রূপ ধরা পড়ে। এরকম ভন্ডগুলো অলরেডি এই পোস্টেও মন্তব্য করা শুরু করেছে।
যৌক্তিক কারণে ভারতের সমালোচনা করা যেতে পারে। কিন্তু এই পাকি-প্রেমিক নব্য রাজাকারগুলো আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে ভারতের যে অবদান তাও অস্বীকার করে। দুই মাসের ট্রেনিং নিয়ে আর একটি থ্রী নট থ্রী রাইফেল দিয়ে চোরাগোপ্তা হামলা করে মুক্তিযোদ্ধারা যুগের পর যুগ যুদ্ধ করেও দেশ স্বাধীন করতে পারতো না।
ভারতের প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশগ্রহণের কারণে আমরা মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা পেয়েছি। এর মধ্যেই পাকি শয়তানরা ৩০ লক্ষ লোককে হত্যা করেছে, আর ৩ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম হানী করছে। যদি আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ভিয়েতনাম যুদ্ধের মতো ১৫-২০ বছর ধরে চলতো তাহলে পাকিস্তানী বর্বর জানোয়াররা (রাজাকারদের ধর্ম ভাই) আরো ৩ কোটি লোককে হত্যা করতো এবং প্রতিটি বাঙালি নারীকে ধর্ষণ করতো।
আগে হউক বা পরে হউক, দেশকে রাজাকারমুক্ত করার জন্য আরেকটি যুদ্ধ দরকার - 'নব্য রাজাকারের বিরুদ্ধে নতুন প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধার যুদ্ধ'।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৬
আহসানের ব্লগ বলেছেন: নব্য রাজাকারেরা এখানে ত্যানা প্যাচাতে চলে এসেছে। এই একটা ছবি সহ আরও হাজারো ছবি ছোটো বেলা থেকে দেখে বড় হয়েছি ইভেন বিটিভি তে পর্যন্ত। এখন এরা এসব দিতে মানা করে। তাদের বাপেরা যে এসব করেছে দেখলে এরা লজ্জ্বা পায়।
১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৫
আখেনাটেন বলেছেন: ছবির ব্যাপারে আমারও আপত্তি আছে। দয়া করে কিছু অংশ ব্লার করে দিন। এতে আপনার ক্ষোভ প্রকাশের মাত্রাতে হেরফের হবে না মনে করি। পাঠক যা বুঝার বুঝে নিয়েছে লেখাতেই।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৭
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এই একটা ছবি সহ আরও হাজারো ছবি ছোটো বেলা থেকে দেখে বড় হয়েছি ইভেন বিটিভি তে পর্যন্ত।
১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
একটা বর্ণচোরা দালাল শ্রেণীর ব্লগার মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করলো আপনার পোস্টে এসে!!!
এই ব্যাটা করবে যুদ্ধ!!! নিজের নাম লুকিয়ে!!!! হাহ!
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: কেউ অপমানিত করে নাই। আপনিই চেতে গেসেন আপনার পূর্ব পুরুষ দের সবাই ধুয়ে দিচ্ছে তাই।
১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
@এমজেডএফ,
আপনি বলেছেন- দুই মাসের ট্রেনিং নিয়ে আর একটি থ্রী নট থ্রী রাইফেল দিয়ে চোরাগোপ্তা হামলা করে মুক্তিযোদ্ধারা যুগের পর যুগ যুদ্ধ করেও দেশ স্বাধীন করতে পারতো না।
মনে রাখলাম কথাটা। কখনো দেখা হলে জুতিয়ে বুঝাতাম মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করার ফল কি হতে পারে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: অনেক জ্বলতেসে ভাই আপনার বোঝা যাচ্ছে। এখানে মুক্তিযোদ্ধা দের উনি ছোটো করেনাই। ফ্যাক্ট তুলে ধরেছে। যুদ্ধ আরও অনেক বছর গড়াতে পারতো। ভারতের প্রত্যেক্ষ সহায়তায় ৯ মাসেই শেষ হয়।
১৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৫
আরইউ বলেছেন:
আহসান,
আমি আখেনাটেনের সাথে একমত এই বিষয়ে। আপনি একটু সেন্সরড ইমেজ ব্যবহার করা যায় কিনা ভেবে দেখুন। আমাদের এই নির্যাতিত মা-বোনের সেন্সরড ইমেজ ব্যবহার করলে পাকীদের অত্যাচারের ভয়াবহতা যা এই ছবিটায় ফুটে উঠেছে কোনভাবেই কমবেনা।
শুভকামনা।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এটা সহ আরও একই রকম ছবি মুক্তিযু্দ্ধ জাদুঘরে আছে। তাহলে জাদুঘর থেকেও এগুলো নামাতে হবে। দেখানো যাবেনা নতুনদের ওদের করা অত্যাচার।
১৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৭
নিমো বলেছেন: @সত্যপথিক শাইয়্যান, আখেনাটেন, ছবিতে সমস্যা কী ? এটা সহ আরও একই রকম ছবি মুক্তিযু্দ্ধ জাদুঘরে আছে। ছবিতে নির্যাতনের নির্মমতা বাদ দিয়ে অন্য কী আপনাদের চোখে পড়ছে বুঝতে পারলাম না!
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।
১৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৯
এমজেডএফ বলেছেন: @সত্যপথিক শাইয়্যান,
'দুই মাসের ট্রেনিং নিয়ে আর একটি থ্রী নট থ্রী রাইফেল দিয়ে চোরাগোপ্তা হামলা করে মুক্তিযোদ্ধারা যুগের পর যুগ যুদ্ধ করেও দেশ স্বাধীন করতে পারতো না। ' -এটি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অপমাননার কিছু নয়, আমি মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বললাম। আপনার যদি মনে হয় এতে মুক্তিযোদ্ধাদের অপমাননা হয়েছে। তাহলে আমি দুঃখিত!
'মনে রাখলাম কথাটা। কখনো দেখা হলে জুতিয়ে বুঝাতাম মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করার ফল কি হতে পারে। '
আমি সময় মতো আপনার সাথে দেখা করবো, আপনি লোম কয়টা ছিড়তে পারেন তখন দেখবো। ছবিতে আপনার গর্দানা মোটা দেখেছিলাম। এখন দেখি আপনার মাথাও মোটা!
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১১
আহসানের ব্লগ বলেছেন:
২০১৫ সালে জামাত শিবির যারা বাংলাদেশের ফাদার অব ন্যাশন শেখ মুজিবর রহমান কে মানেন না, তাদের উদ্দ্যেশ্যে বলেছিলাম, আমাদের প্রাণের ধর্মে আদম আঃ এবং ইব্রাহীম আঃ দুজন জাতির পিতা একজন মানব জাতির একজন মুসলিম জাতির তাহলে বাংলাদেশী হিসেবে ফাদার ন্যাশন কেও মানতে সমস্যা কোথায়। আসলে এই লোক সাচ্চা ফাক সার জমিনের লোক। এখন এই লোক ২০১৫ সালের পোস্ট নিয়ে জায়গায় জায়গায় আমার নামে মানুষ কে উলটো পালটা বোঝাচ্ছে।
এরা বলতো মুসলিমের শুধু একটাই জাত আর একটাই পিতা, কিন্তু যখন ভুল ধরে দিলাম মানব জাতির ও পিতা আছে আর সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী শেখ মুজিব কে মানতে বললাম আর এতেই চেতে গেসে। এই থেকেই প্রমাণ হয় এদের আসলে ছবি তে সমস্যা না এরা ফাক সার জমিনের ভক্ত।
১৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩১
আরইউ বলেছেন:
@নিমো, ছবি প্রকাশে কোন সমস্যা নেই। এই ছবিগুলো বরং আরও বেশি করে প্রকাশ করা উচিত নতুন প্রজন্ম যেন দেখতে পায় জানতে পারে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার ভয়াবহতার কথা। যাহোক, সামহোয়ারইন যেহেতু একটা পাবলিকেশ মিডিয়া তাই এমন ছবির ক্ষেত্রে কিছুটা সেন্সর করে প্রকাশই প্রচলিত রীতি।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৫
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এটা সহ আরও একই রকম ছবি মুক্তিযু্দ্ধ জাদুঘরে আছে। তাহলে জাদুঘর থেকেও এগুলো নামাতে হবে। দেখানো যাবেনা নতুনদের ওদের করা অত্যাচার।
১৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।
পাকি জারজরা তাদের নিজস্ব দেশের প্রতি প্রীতি ইনিয়ে বিনয়ে হালাল করতে চাবে। ওদের পাত্তা দিয়ে লাভ নাই।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৬
আহসানের ব্লগ বলেছেন: অথচ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের হলে এই পোস্টে ত্যানা প্যাচানোর কিছু নাই। শুধুই ক্যাচাল করছে একজন।
১৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫১
আরইউ বলেছেন:
@এমযেডএফ, শাইয়্যান আপনার যে বক্তব্যটি কোট করেছেন সেটি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আপত্তিকর। বক্তব্যটির বিষয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সাহায্য আমাদের জয়ে অনুঘটকের কাজ করেছে কিন্তু এই জয় আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনের ও মা-বোনের সন্মানের বিনিময়ে পাওয়া। এই জয় এই অর্জন নিঃসন্দেহে শর্তহীনভাবে আমাদের।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৫
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এখানে মুক্তিযোদ্ধাদের ছোটো করা হয় নাই। ওরা অস্ত্র না দিলে এখন আমাদের অবস্থা বেলুচস্তানের মতই হইতো। আমাদের হাতে তো কোনো অস্ত্র ছিলোনা।
২০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৫
আখেনাটেন বলেছেন: @নিমো: আরইউ বলেছেন: @নিমো, ছবি প্রকাশে কোন সমস্যা নেই। এই ছবিগুলো বরং আরও বেশি করে প্রকাশ করা উচিত নতুন প্রজন্ম যেন দেখতে পায় জানতে পারে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার ভয়াবহতার কথা। যাহোক, সামহোয়ারইন যেহেতু একটা পাবলিকেশ মিডিয়া তাই এমন ছবির ক্ষেত্রে কিছুটা সেন্সর করে প্রকাশই প্রচলিত রীতি।
--এরচেয়েও ভয়াবহ ছবি তথা পাকিদের নৃশংস নির্যাতনের ছবি রয়েছে। এই মহান দেশপ্রেমিক ব্লগার সেই ভয়াবহ ছবিগুলো প্রকাশ না করে এটাই কেন করল সেটা কি একটু ভেবে দেখেছেন? আমাদের ভেতরটা পচে গেছে।
জাদুঘরে ছবি থাকা আর মিডিয়া/সাংবাদিকতা বা নাগরিক সাংবাদিকতার মাধ্যমে ছবি প্রকাশে কিছু নর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যা এখন বিশ্বের বেশিরভাগ মিডিয়াই ফলো করে। আপনি কী মনে করেন দেশের মূল ধারার সংবাদমাধ্যমগুলো সেন্সরবিহীন এ ছবি প্রকাশ করবে?
ঘৃণা প্রকাশেরও কিছু পন্হা রয়েছে, ব্যতিক্রম হলেই বুঝতে হবে পেছনে ভেস্টেড ইন্টারেস্ট রয়েছে। আমরা কেউ এর বাইরে নেই মনে হচ্ছে।
জ্ঞান বাড়াতে এগুলোও দেখা যেতে পারে........
Images of Journalism: Why Ethics Need to be Part of the Picture
SPJ Code of Ethics
Guidelines for Graphic Content
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন: যেই ছবি টা দিয়েছি এটা একটা পত্রিকা থেকে তোলা ছবি। যারা বিটিভি দেখে বড় হয়েছে তারা দেখেছে বিটিভি তে পর্যন্ত এসব ছবি প্রামাণ্য হিসেবে দেখানো হয়েছে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এটা মুক্তিযুদ্ধের দলিল, মুক্তিযুদ্ধের দলিল কে ম্যানিপুল্যাশন করার অধিকার আমার নাই।
২১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রতিটি ফেলানীর অভিশাপ পড়ুক জালিমদের উপর।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১২
আহসানের ব্লগ বলেছেন: তারা পরে থাকবে এক ফেলানী নিয়ে ২ লক্ষ ফেলানীর কথা এদের মুখে কোনোদিন আসেনা।
২২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৭
অর্ক বলেছেন: এমজেএফ’র বক্তব্য শতভাগ সঠিক। ভারতীয়দের সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ ছাড়া সে সময় ও পরবর্তীতেও আরও দীর্ঘ সময় স্বাধীনতা পাওয়া যেতো না। এখানে মুক্তিযোদ্ধাদের কোনওরকমের কোনও অপমান করা হয়নি। বহু বীর মুক্তিযোদ্ধা নিজেরাই বলে গেছেন তাঁদের জবানিতে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ভারত তখন চুপ থাকলে আমাদের অবস্থা বেলুচ দের মতন হতো।
২৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৮
আরইউ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ, আহসান।
ভালো থাকুন!
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এখন অন্যান্য নিউজ পোর্টাল থেকে এবং জাদুঘর থেকেও আশা করি মুক্তিযুদ্ধের দলিল গুলো ম্যানিপুলেশন করবে। ভালো থাকবেন।
২৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৩
নিমো বলেছেন: আখেনাটেন বলেছেন: @নিমো: আরইউ বলেছেন: @নিমো, যাহোক, সামহোয়ারইন যেহেতু একটা পাবলিকেশ মিডিয়া তাই এমন ছবির ক্ষেত্রে কিছুটা সেন্সর করে প্রকাশই প্রচলিত রীতি।
তা রীতি ভেঙ্গে এটা প্রকাশ করতে দেয়ায় ব্লগ কর্তৃপক্ষের কোন স্বার্থটা এখানে উদ্ধার হচ্ছে ?
আখেনাটেন বলেছেন:এরচেয়েও ভয়াবহ ছবি তথা পাকিদের নৃশংস নির্যাতনের ছবি রয়েছে। এই মহান দেশপ্রেমিক ব্লগার সেই ভয়াবহ ছবিগুলো প্রকাশ না করে এটাই কেন করল সেটা কি একটু ভেবে দেখেছেন? আমাদের ভেতরটা পচে গেছে।
সেক্ষেত্রেও আপনার মতই কেউ এই ধরণের বানী প্রসব করত না, তার নিশ্চয়তা কোথায় ?
আখেনাটেন বলেছেন:আপনি কী মনে করেন দেশের মূল ধারার সংবাদমাধ্যমগুলো সেন্সরবিহীন এ ছবি প্রকাশ করবে?
এটা আস্ত পোস্ট দেয়ার মত বিষয়। মন্তব্যের ক্ষূদ্র ঘর এর জন্য নয়।
আখেনাটেন বলেছেন:ঘৃণা প্রকাশেরও কিছু পন্হা রয়েছে, ব্যতিক্রম হলেই বুঝতে হবে পেছনে ভেস্টেড ইন্টারেস্ট রয়েছে। আমরা কেউ এর বাইরে নেই মনে হচ্ছে।
মুক্তিযুদ্ধ এখন বড় ব্যবসা, আওয়ামীলীগ থেকে ব্লগ কর্তৃপক্ষ সবার জন্যই।
আখেনাটেন বলেছেন:জ্ঞান বাড়াতে এগুলোও দেখা যেতে পারে........
আমার মত নাদানের জ্ঞান বাড়ানোর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। তবে ব্লগ কর্তৃপক্ষ বরাবর ই-মেইল বেশি কাজ করবে, তাতে ভবিষ্যতে প্রথম পাতায় রীতি ভেঙ্গে এসব প্রকাশ হবে না। ব্লগ কর্তৃপক্ষের জ্ঞানটা বোধকরি আমার চেয়েও বেশি জরুরি। ভালো থাকুন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১১
আহসানের ব্লগ বলেছেন: যে সব ছবি ছোটো থেকেই বিটিভি তে পর্যন্ত দেখে বড় হয়েছি তাও আনসেন্সর্ড। তখন এসব ছবিতেও তারা সমস্যা খুঁজে পাচ্ছে। অথচ এগুলো মুক্তিযুদ্ধের দলিল। এবার এডিট করে আপলোড দিলাম। দেখি এবার কি নিয়ে ক্যাচাল করে।
২৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৬
জিকোব্লগ বলেছেন:
আমি যে কথাটি বলতে চেয়েছিলাম , অর্ক সেই কথাটি ই বলে দিয়েছেন :
''
অর্ক বলেছেন: এমজেএফ’র বক্তব্য শতভাগ সঠিক। ভারতীয়দের সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ ছাড়া সে সময় ও পরবর্তীতেও আরও দীর্ঘ সময় স্বাধীনতা পাওয়া যেতো না। এখানে মুক্তিযোদ্ধাদের কোনওরকমের কোনও অপমান করা হয়নি। বহু বীর মুক্তিযোদ্ধা নিজেরাই বলে গেছেন তাঁদের জবানিতে।
"
কুৎসিত পাকি ও পাকি সমর্থকদের উপর ঘৃণা ঘৃণা ঘৃণা ঘৃণা ঘৃণা ঘৃণা ঘৃণা .........
পোস্টটির জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এরা আসলে ফাক সার জমিনের ভক্ত।
২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৮
জিকোব্লগ বলেছেন:
সত্যপথিক শাইয়্যান এর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে লেখক একটি এওয়ার্ড পাওয়ার মতন উত্তর করেছেন। ধন্যবাদ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন:
২০১৫ সালে জামাত শিবির যারা বাংলাদেশের ফাদার অব ন্যাশন শেখ মুজিবর রহমান কে মানেন না, তাদের উদ্দ্যেশ্যে বলেছিলাম, আমাদের প্রাণের ধর্মে আদম আঃ এবং ইব্রাহীম আঃ দুজন জাতির পিতা একজন মানব জাতির একজন মুসলিম জাতির তাহলে বাংলাদেশী হিসেবে ফাদার ন্যাশন কেও মানতে সমস্যা কোথায়। আসলে এই লোক সাচ্চা ফাক সার জমিনের লোক। এখন এই লোক ২০১৫ সালের পোস্ট নিয়ে জায়গায় জায়গায় আমার নামে মানুষ কে উলটো পালটা বোঝাচ্ছে।
এরা বলতো মুসলিমের শুধু একটাই জাত আর একটাই পিতা, কিন্তু যখন ভুল ধরে দিলাম মানব জাতির ও পিতা আছে আর সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী শেখ মুজিব কে মানতে বললাম আর এতেই চেতে গেসে। এই থেকেই প্রমাণ হয় এদের আসলে ছবি তে সমস্যা না এরা ফাক সার জমিনের ভক্ত।
২৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৩
জিকোব্লগ বলেছেন:
আহসান,
আপনি কেন ওদের খাঁচায় গিয়ে ধরা দিচ্ছেন? ওরা পোস্টে এসে যুক্তি তর্কে হেরে যাবে বলে,
নিজেরা পোস্ট লিখেছে যাতে ওদের চামচাদের ডেকে এনে আপনাকে অপমান করা যায় ।
ঐসব আবর্জনা থেকে দূরে থাকলেই ভালো হবে বলেই আমার মনে হয়। এছাড়া ওই লোকটা
কয়েদিন হলে মানসিক ভাবে অসুস্থ ও মনে হচ্ছে। উহার পোস্ট ও মন্তব্য তাই বলে। মানসিক
রোগীর সাথে বেশি তর্কে গেলে ওরা আপনাকেও মানসিক রোগীই বানিয়ে ফেলতে পারে!
আপনি ঠান্ডা মাথায় আপনার পোস্ট ও মন্তব্য দিয়ে পাকি ও পাকি সমর্থকদের বিষদাঁত ভেঙে দেন।
পাকি ও পাকি সমর্থকদের গালে জুতা মারো তালে তালে ....
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার পাশে থাকার জন্যে।
২৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫৬
আরইউ বলেছেন:
আহসান,
বিষয়টা ম্যানুপুলেশন নয়। আমি জেনেই বলছি এটা দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা, ব্লগিং এর একটা অংশ। আপনি আমি পছন্দ না করতে পারি সেন্সরশিপ প্রচলিত মিডিয়াতে থাকবেই।
যাহোক, আপনাকে উপযাজক হয়ে ছোট একটা পরামর্শ দিয়ে যাই, মানসিক প্রতিবন্ধি, মাতাল, সুবিধাবাদী এদের সাথে তর্ক না করাই ভালো। আমি কী বলতে চাইছি আশাকরি বুঝেছেন।
ভালো থাকুন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৪
আহসানের ব্লগ বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার। ধন্যবাদ।
২৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১:৩৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বাহ, বাহ!!!
তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের 'পক্ষ'-এর মানুষেরা যখন এই পাকি শাইয়্যানের কাছে হাত পাতে, দিনের পর দিন টাকা না দিয়ে ঘুরায়, এদেরকে কি করা উচিৎ?
এদের মুখে পেচ্ছাব করে দেওয়া উচিৎ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: আপনার থেকে কে টাকা নিয়েছে? এখানে এমন মন্ত্যব্যের মানে টা কি?
৩০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ২:০১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
লেখক বলেছেন: না। কি প্রমাণ করতে চাচ্ছেন? ত্যানা না পেচিয়ে সরাসরি বলুন।
===========================
কিছু অমানুষ দ্বারা অপমানিত মেয়েটি আপনার কোন আত্মীয়া নন!
এই অপমানিত মেয়েটির ছবি আরেকবার দিয়ে আপনি নিজে তাঁকে আরেকবার অপমানিত করলেন কেন?
আপনার সাথে কোন সম্পর্কহীন এক মহিলার বিবস্ত্র ছবি দেওয়ার আগে তাঁর জীবিত আত্মীয়দের অনুমতি নিয়েছেন?
আমি এই বক্তব্যের সাথে সম্পূর্ণ একমত।
৩১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ২:২৫
জিকোব্লগ বলেছেন:
২৯ ও ৩০ নং মন্তব্য থেকে মনে হচ্ছে মোহাম্মদ গোফরান সত্যপথিক শাইয়্যানের
কাছে থেকে টাকা ধার নিয়ে থাকলেও থাকতে পারে। সত্যপথিক শাইয়্যান-ই ভালো
বলতে পারবে। আর এইজন্য ই হয়তো সত্যপথিক শাইয়্যানকে সমর্থন দেওয়ার
জন্য রাতের ঘুম নষ্ট করে হলেও মোহাম্মদ গোফরানকে আসতে হচ্ছে।
বিঃদ্রঃ মন্তব্যটি শুধুই কেবল অনুমান।
৩২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ ভোর ৫:২৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: এমজেডএফ, বলেছেন- দুই মাসের ট্রেনিং নিয়ে আর একটি থ্রী নট থ্রী রাইফেল দিয়ে চোরাগোপ্তা হামলা করে মুক্তিযোদ্ধারা যুগের পর যুগ যুদ্ধ করেও দেশ স্বাধীন করতে পারতো না।
-মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা বলার আগে জেনে-শুনে বলা উচিত। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে শুধু থ্রী নট থ্রী রাইফেলই ছিলো না বরং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নসহ সমাজতান্ত্রিক দেশগুলি থেকে আসা সর্বাধুনিক অস্ত্র-শস্ত্র ছিলো।
বারবার বিটিভি বিটিভি করছেন, আসল যুদ্ধের ছবি বিটিভিতে সবসময় দেখানো হয়, যেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে ষ্টেনগান, মেশিনগানসহ বিভিন্ন অস্ত্র এবং তাদে মর্টার-বিমান বিদ্ধংসী কামান চালাতে দেখা যায়।
তাছাড়া গেরিলা যুদ্ধের নীতিই হচ্ছে, শত্রুর অস্ত্রই আমাদের অস্ত্র। সুতরাং অস্ত্র কোনো সমসা ছিলো না।
ভারত মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে অংশগ্রহণ করে কারণ মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে অগণিত সৈন্য মারা যাওয়ায় ক্ষুদ্ধ হয়ে পাকিরা ভারতের আগে হামলা চালিয়েছিলো।
তারা সরাসরি অংশগ্রহণ না করলেও বাংলাদেশ স্বাধীন হতো শুধু সময় কিছুদিন বেশী লাগতো।
আর ভারতকেও এতো মহান বানানোরও কিছু নাই।
১৯৪৭ সালে প্রথমে শেরে বাংলা এবং পরে সোহরাওয়ার্দী-শরৎ বসুর প্রস্তাব অনুযায়ী কলকাতাকে রাজধানী করে অবিভক্ত স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠা করা গেলে বাংলা পাকিস্তানে যোগ দিতো না আর এখানে গণহত্যাও হতোনা।
কিন্ত এতে জিন্নাহ রাজী থাকলেও গান্ধী-নেহেরু আর প্যাটেলে জন্য জন্য সেটা করা যায়নি।
সুতরাং মনগড়া ইতিহাস বানানো বাদ দিয়ে আগে মুক্তিযুদ্ধ এবং দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাস নিয়ে নিয়ে ২০ বছর পড়াশোনা করেন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: জিন্নাহ লাহোর প্রস্তাবের স্টেটস শব্দ কে সম্পাদন করে স্টেট করে একটা মুসলিম রাষ্ট্রের বীজ বপন করেছিলেন। আর আপনি ই বলছে জিন্নাহ রাজী ছিলো। আপনার কোথাও ভুল হচ্ছে।
৩৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৪২
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমি ভারত বা পাকিস্তান কোনটাকেই সমর্থন করি না। ভারত আমাদের সাহায্য করেছিল নিজেদের স্বার্থে, যেমন রোহিংগ্যা ইস্যুতে মিয়ানমারকে প্রকাশ্যে সমর্থন দিচ্ছে সাবমেরিন ও অন্যান্য অস্ত্রসস্ত্র দিয়ে। নিজেদের শত্রু-মিত্র চেনা জরুরী একটা স্বাধীন সার্বভৌম রাস্ট্র হিসাবে টিকে থাকতে হলে।
৩৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৪৭
বিটপি বলেছেন: ইসলামে খেলাধুলা হারাম - এই ফতোয়া আপনাকে কে দিল? কোন অথেন্টিক রেফারেন্স দিতে পারবেন? শাহ আজিজের মন্তব্য দেখে মনে হল সে ইংল্যান্ডের একনিষ্ঠ সাপোর্টার। এই ইংল্যান্ড নামের দেশটা কি বাঙ্গালী জাতিকে খুব আদর আপ্যায়ন করে ১৯০ বছর কাটিয়েছে?
৩৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৮
রানার ব্লগ বলেছেন: মুক্তিযূদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাবহরীত আস্র
৩৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৮
জিকোব্লগ বলেছেন:
আমার অনুমান সঠিক।
হায় হয় ! সামুতে তাহলে পর্দার আড়ালে টাকার ও খেলা চলে !
টাকা দিয়ে কী তাহলে মন্তব্য পোস্ট মন্তব্য কেনা বেচা হয়!
দীর্ঘদিন সামুতে অভিজ্ঞতায় , এই প্রথম এই ধরণের কিছু শুনলাম!
তাই ভাবছি ! কত কিছুই না জানা বাকি !
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৬
আহসানের ব্লগ বলেছেন: আমি বুঝিনা ইনি এখানে এই কমেন্ট কেন করলো! কাকে ইংগিত করলো!
৩৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টের সাথে ছবিটা সঠিক হয়নি। ছবিটা কোনো সুন্দর ছবি নয়। ছবিটা দেখলে আনন্দ হয় না। ভালো লাগে না। এটা ছবিটা আমাদের জন্য কষ্টের ও যন্ত্রনার। পাকিরা অমানবিক অত্যাচার চালিয়েছে। সে আমরা সবাই জানি। ওদেরকে ক্ষমা করে দেওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না। কিনতি শেখ হাসিনা নাকি ওদের প্রধানমন্ত্রীকে আম পাঠায়?
মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ। ১৯৭১ আমাদের সাহস দেয়, ভরসা দেয়। বেঁচে থাকতে শেখায়। কাজেই কালো ছায়াদের কোনো ছাড় দেওয়া যাবে না। ওদের কোনো ক্ষমা নেই।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০২
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এই ছবি গুলো প্রচার হয় না দেখেই এখন পোল করলে দেখা যায় ৭০% পাকি সমর্থল। পাক বাংলাদেশ খেলা হলেও পাকি পতাকা নিয়ে স্টেডিয়ামে যায়। আমারও এগুলো দেখলে আনন্দ হয় না। কিন্তু লুকিয়ে রাখলে নতুন প্রজন্ম কিছুই জানবেনা।
৩৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩৩
নাহল তরকারি বলেছেন: ধর্ম কী? সেটাই তো আমি জানি না। ধর্ম কি, সেটা আগে আমাকে বুঝান।
৩৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪১
অগ্নিবেশ বলেছেন: কি সব লবা লছা শুরু হলো, ধর্মের মত জাতীয়তাবাদও ক্ষতিকারক।
খেলাকে যারা যারা খেলা হিসাবে দেখে তারা যাকে খুশী তাকে সাপোর্ট করবে তাতে কার বাপের কি?
তবে যারা পাকিদের ধর্মভাই বলে মান্যতা দিয়ে তাদের সাপোর্ট করে তাদের কি লজ্জা শরম কম?
অবশ্য এদের দোষ দিয়ে লাভ নেই, এরা সেই কারবালা থেকে নিজেরা নিজেদের গুহায় বাঁশ দিয়ে অভ্যস্থ
হয়ে গেছে। জাতিভাইদের কাছে এরা বউ তুলে বেটি দিয়ে সুভাল্লাহ বলে। আত্মমর্যাদার বালাই নাই।
দাও আরো একবার গুহা পেতে দাও।
৪০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময়েই বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনী গঠিত হয়। এই বাহিনীর সদস্যরাও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তাই শুধু থ্রি নট থ্রি রাইফেল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি।
৪১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনার জানা উচিত যে একজন গবেষক না জেনে কিছু বলেন না।
লাহোর প্রস্তাব ১৯৪০ সালের। আর সোহরাওয়ার্দী-শরৎ বসুর প্রস্তাব অনুযায়ী কলকাতাকে রাজধানী করে অবিভক্ত স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা ১৯৪৭ সালে কথা। এ ব্যাপারে আপনি সম্পূর্ণ অজ্ঞ।
ভালো করে পড়ে দেখেন।বসু-সোহরাওয়ার্দী চুক্তি: বাংলাকে অখণ্ডিত রাখার সর্বশেষ প্রচেষ্টা
অবিভক্ত স্বাধীন বাংলা
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪১
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ৪০ এর লাহোর প্রস্তাবে স্টেটস শব্দ টা ছিলো ধর্মের ভিত্তিতে, তা কেটে স্টেট করে এক পাকিস্তান আর ভারত করার পরিকল্পনা জিন্নাহ শুরু করেছিলেন। পরে ৪৭ এ তা সফল হয়। মাঝে শরত আর বসুর পরিকল্পনা ধোপে টেকে নাই স্টেটস কেটে স্টেট করার কারণেই। বই পত্রে তাই পড়লাম। বসু সোহরাওয়ার্দী বাংলা কে অখন্ড রাখতে চেষ্টা করেছেন জিন্নাহ পরিকল্পনায় তা হয় নাই। কিন্তু আপনি বললেন জিন্নাহ রাজী ছিলেন বাংলা আলাদা রাষ্ট্রের জন্যে। কিন্তু স্টেটস কেটে স্টেট করলো সেই।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৫
আহসানের ব্লগ বলেছেন: আপনি এই লিংক টা দেখতে পারেন। একাধিক মুসলিম রাষ্ট্র গঠিত হওয়ার কথা ছিলো, জিন্নাহর ষড়যন্ত্রে তা হয় নাই।
https://amarstudy.com/ঐতিহাসিক-লাহোর-প্রস্তাবে/
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৬
আহসানের ব্লগ বলেছেন:
৪২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২২
সোনালি কাবিন বলেছেন: মন্তব্য পক্ষে না যাওয়াতে টাকা ধার নেয়ার খোটা দিচ্ছে - কী অদ্ভূত!
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৭
আহসানের ব্লগ বলেছেন: সে কাকে ইংগিত দিলো বুঝলাম না।
৪৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১১
অনল চৌধুরী বলেছেন: জিন্নাহর ষ্টেট বা ষ্টেটস এর সাথে ৪৭ এর স্বাধীন যুক্ত বাংলা প্রস্তাবের কোনো সম্পর্ক নাই। কারণ সুভাষ চন্দ্রের বড় ভাই শরৎ বসু এবং অন্য হিন্দু নেতারা লাহোর প্রস্তাবের অংশ ছিলেন না।
কারণ তারা মুসলিম লিগ বা লাহোর প্রস্তাবের অংশ না। এটা সম্পূর্ণ আলাদা উদ্যোগ ছিলো।
আপনি আলাদা দুই বিষয়কে গুলিয়ে ফেলেছেন।
এব্যাপারে বিস্তারিত জানতে হলে ২০০১ সালে আমার লেখা ও ২০০২ সালে প্রকাশিত অগ্নিযুগ পড়ে দেখতে পারেন । অগ্নিযুগ
তখন দেশে কোনো ব্লগ চালু হয়নি।
এসব পড়লেও কিছু তথ্য পাবেন ।
১। পানিপথ-দ্য গ্রেট বিট্রেয়াল: ধর্মান্ধতা,ধর্মীয় উগ্রবাদ ও ইতিহাস বিকৃতির এক জঘণ্য নিদর্শন
২। বাংলা এবং বিদেশী সাহিত্য-সংস্কৃতি-চলচ্চিত্রের তুলনামূলক আলোচনা- শেষ পর্ব
যেহেতু নোংরা ও নষ্টদের কারণে ব্লগে লেখা বন্ধ করেছি। না হলে ভারত রাষ্ট্র কেনো সৃষ্টি হয়েছে , সেটা বিস্তারিত লিখতে পারতাম। কিন্ত সে সুযোগ এখন আর নাই।
শুধু এটুকু জেরে রাখেন, হিন্দু বা মুসলমান অবাঙ্গালী মারাঠি, পাঞ্জাবী, রাজপুত, গুজরাটি , বিহারী বা সিন্ধ বেলুচ-কেইউ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ও সম্পদশালী জাতি বাঙ্গালীদের স্বাধীন রাষ্ট্র মেনে নিতে পারেনি। আর দলদলি প্রিয় নষ্ট জাতি বাঙ্গালীরাও কোনোদিন সংগঠিত হয়ে হিন্দু-মুসলমানের অবিভক্ত স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারনি। তা্ ৪৭-সালে এক অংশ গেছে ভারতে আর অন্য অংশ পাকিস্তানে।
৪৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৫
নিমো বলেছেন: অনল চৌধুরী বলেছেন: জিন্নাহর ষ্টেট বা ষ্টেটস এর সাথে ৪৭ এর স্বাধীন যুক্ত বাংলা প্রস্তাবের কোনো সম্পর্ক নাই।
হা-হা! হা-হা! আপনিই উপরে বলছেন যে ১৯৪৭ সালে প্রথমে শেরে বাংলা এবং পরে সোহরাওয়ার্দী-শরৎ বসুর প্রস্তাব অনুযায়ী কলকাতাকে রাজধানী করে অবিভক্ত স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠা করা গেলে বাংলা পাকিস্তানে যোগ দিতো না আর এখানে গণহত্যাও হতোনা।কিন্ত এতে জিন্নাহ রাজী থাকলেও
কাকু শইলডা কি বালা ?
৪৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: নিমো, এখন আপনি কি চান এসব ঘটনা নিয়ে আমি এখানে ১টা ৫০০ পাতার বই লিখি ?
যেসব বই ২ যুুগ আগে লিখেছি, আগে সেসব পড়েন।
না পড়লে বিভ্রান্তি কাটবে না। কারণ ১৯৪০-৪৭ পর্যন্ত এই অঞ্চলে যে কতো রকমের কান্ড-কারখানা হয়েছে সেসব ২-১০ লাইনে বলে শেষ করা যাবে না।
৪৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৩
শার্দূল ২২ বলেছেন: সবাই ছবি নিয়ে কথা বলছে। তার বলছে কোন নারীর নগ্ন শরীর নাকি এখানে। কই আমিতো কোন নারী বা শরীর দেখছিনা এখানে। আমি দেখছি এখানে আস্ত একটা বাংলাদেশ শুয়ে আছে উম্মক্ত এক বুক ভালোবাসা নিয়ে বাংলার মানুসের জন্য।
সেক্স আর শরীর বোদ্ধা ভাইয়েরা ১৯৭১ এর ঘটে যাওয়া সব কিছু আমাদের দলিল আর বেঁচে থাকার মন্ত্র।
এর আগে আমি মন্তব্যে বলেছি ৭১ আমার পরিবারে সরাসরি আঘাৎ হেনেছে। তবুও বাবার মুখে শোনা পাক হানাদার দের বর্বরতা সব বিশ্বাস হতোনা। মনে মনে ভাবতাম মানুষ কিভাবে এতটা পশু হতে পারে। আজ আর সেই বিন্দু মাত্র সন্দেহ আমার নেই ওদের নিয়ে। কারণ গত মাসে পাকি সেনা অফিসারের একজন ইমরান খান সরকারে একজন ৭৫ বছর বয়সি পার্লামেন্ট মেম্বার আজম সোয়াতি কে ধরে নিয়ে তাকে নগ্ন করে তার ভিডিও তার বউ এবং মেয়েকে পাঠায়। এরপর আযম সোয়াতি তার বউ কে নিয়ে কোন শহরে আবাসিক হোটেলে রাত্রী যাপন করলে সেখানে গোপন ক্যমেরা দিয়া ভিডিও করে সেটা পাবলিক করে দেয়ার হুমকি দেয় পাকি সেনা অফিসার। এমন নির্লজ্জতা এই দুনিয়ার কোন দেশে কেউ করবেনা। আমাজন জঙলে বসবাস করা মানুষ গুলোও না যারা নগ্ন থাকে তারাও না। কবর খুলে ৪৬ জন মৃত যুবতির সাথে সেক্স এই দেশের মানুষেই করে, তার একটা বিচ আমাদের দেশেও এসে ছিটকে পড়েছিলো মেডিক্যল মর্গে।
সুতরাং পাকি শুধু খেলওয়ার না পাকি হুজুর ইমাম মানুষ গাছপালা শিয়াল কুত্তা চেয়ার টেবিল গাড়ি বাড়ি সব আমাদের আলোচনার বাইরে থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত। খেলা ধর্ম মানুষ কোন কিছু দিয়ে কোন অযুহাতে ওদের জায়গা আমাদের মধ্যে হতে পারেনা যদি আমাদের গায়ে রক্ত থাকে।
এই নিয়ে ওদের পক্ষ নিয়ে কথা বলতে আসা যেই হোক তাকে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়া উচিৎ।
শুভ কামনা সব সময়
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি কক্ষনোই পাকিস্তানকে সমর্থন দেই না শুধু আপনার বর্ণিত কাহিনীর জন্য যার সাক্ষী আমি নিজেও । খেলার মাঝামাঝি একজন ফোন দিয়ে বলল পাকিস্তানের জয় নিশ্চিত । আমি বললাম এই ইংরেজ এমন এক জাতি যারা পারেনা এমন কিছু নেই , দেখ শেষের দিকে কেম্নে ছক্কা আর চারের পিটান শুরু হয় ।
হয়েছেও তাই , আমি খুশি ইংল্যান্ড জিতেছে বলে ।