নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ ফ্লেক্সিলোড

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫২

একটা অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন এলো। কণ্ঠস্বরে মনে হলো, একজন কম বয়সী মেয়ে কথা বলছে। সালাম দিয়ে অত্যন্ত সংকোচের সঙ্গে সে বলল,‘ভাইয়া, একটা ভুল হয়ে গেছে।’
বললাম, ‘আপনি কাকে চাচ্ছেন?’
‘আসলে আমি কাউকে চাচ্ছিনা ভাইয়া। আমি নিজের নাম্বারে ফ্লেক্সি করতে গিয়ে ভুল করে আপনার নাম্বারে করে ফেলেছি।’

এই ব্যাপার! আধা ঘণ্টা আগে আমার মোবাইলে একশো টাকার একটা ফ্লেক্সি এসেছে। আমার বড় ছেলে তার চাকরিস্থল থেকে মাঝে মধ্যে এমন ফ্লেক্সি পাঠায় বলে ব্যাপারটাকে আমি তেমন গুরুত্ব দিইনি। বললাম, ‘কত টাকার ফ্লেক্সি?’
‘একশো টাকার,ভাইয়া।’
‘তা আমাকে এখন কি করতে হবে?’
মেয়েটি আরো সংকোচের সাথে বলল, ‘টাকাটা আমার এই নাম্বারে যদি ফ্লেক্সি করে পাঠিয়ে দেন তো খুব উপকার হয়। ভাইয়া,আমার কাছে রিকশা ভাড়ার জন্য আর মাত্র দশ টাকা ছিল। সেই টাকাটা ফ্লেক্সি করে কথা বলছি। সে টাকাও ফুরিয়ে যাচ্ছে। বেশিক্ষণ কথা বলতে পারবো না।’

ভাল হ্যাপা হলো। আমি এখন বাজার করছি। মধ্যবিত্তের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী পকেটে গোনা টাকা। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাতেও টান টান অবস্থা। বললাম, ‘ঠিক আছে, আমি পাঠিয়ে দিচ্ছি।’
মাছটা যাতে ভাল থাকে সে জন্য তরিতরকারি কিনে ব্যাগের ওপরের দিকে নেয়ার জন্য আমি সাধারণত মাছটা সব শেষে কিনি। পকেটে দেড়শো টাকার মতো ছিল। একশো টাকা মেয়েটির নাম্বারে ফ্লেক্সি করে দিয়ে মাছ না কিনে বাড়ি ফিরলাম।

আমার মিসেস রান্নাঘরে ব্যাগ উল্টে ফেলে চোখ বড় বড় করে দেখে বলল, ‘মাছ কই?’
আমি আমতা আমতা করে বললাম, ‘আজকের দিনটা ডাল আর নিরামিষ দিয়ে চালিয়ে দাও। রোজ রোজ মাছ মাংস খাওয়া ঠিক নয়।’
‘এই লোকটা বলে কি?’ কাজের বুয়া না আসায় মশলা বাটা শেষ করে মিসেসের মেজাজ বেশ তিরিক্ষি হয়ে ছিল। মাছ মাংস না খাওয়ার উপদেশ তার পছন্দ হল না। বলল, ‘ভালোই বলেছ। আমরা না হয় লতাপাতা যা ইচ্ছা খেলাম। কিন্তু তোমার শালী আর ভায়রাভাই বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে বেড়াতে এসেছে। তাদের কি দিয়ে ভাত দেব বলো? কত দিন পর ওরা বেড়াতে এলো!’
আমি খুশি হওয়ার অভিনয় করে বললাম, ‘তাই নাকি? রেনুরা বেড়াতে এসেছে? কখন এলো ওরা?’

জানা গেল,আমি বাজারে যাওয়ার পর ওরা নওগাঁ থেকে নিজেদের মাইক্রোবাস নিয়ে বেড়াতে এসেছে। ভায়রা নজরুল ইসলাম সরকারি চাকরি করে। সে দুই দিন ক্যাজুয়াল লিভ পেয়েছে। এই সুযোগে আমাকে সারপ্রাইজ দেয়ার জন্য ফোন না দিয়ে তাদের সরাসরি চলে আসা। এখন তারা স্বামী স্ত্রী দু’জন ড্রয়িংরুমে বসে ‘স্টার প্লাস’-এ ‘প্রতিজ্ঞা’ দেখছে। আর তাদের ছয় বছর বয়সী যমজ ছেলে দুটি আমার বেডরুমে খাটের ওপর হাঁটু গেড়ে বসে বালিশ ছোঁড়াছুঁড়ি খেলায় ব্যস্ত।

আমাকে দেখে নজরুল সোফা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালো। ‘আরে দুলাভাই,কেমন আছেন?’ বলে এগিয়ে এসে আমার সঙ্গে কোরবানির ঈদের মতো কোলাকুলি করে ফেলল। শ্যালিকা রেনু ‘প্রতিজ্ঞা’ সিরিয়ালের দুর্দান্ত ক্লাইম্যাক্সে আটকে ছিল। মুখ ভর্তি দাড়ি গোঁফওয়ালা বৃদ্ধ শশুরের সঙ্গে বউয়ের পক্ষ নিয়ে বৃদ্ধের ছেলে ঝগড়া করছে। টান টান উত্তেজনাপূর্ণ দৃশ্য।
রেনু টিভি থেকে চোখ না সরিয়ে হাত ইশারায় আমাকে অপেক্ষা করার ইঙ্গিত করলো। তারপর বিজ্ঞাপন শুরু হলে সে হাসতে হাসতে বলল, ‘দুলাভাই, কেমন আছেন? আপনারা তো যাবেন না। তাই আমরাই চলে এলাম।’
‘খুব ভাল করেছ।’ আমিও হেসে বললাম, ‘রিটায়ারের পর আর কোথাও যেতে ইচ্ছা করেনা ভাই। শরীরটা মাঝে মধ্যে বিগড়ে যায়। ইচ্ছা থাকলেও যাওয়া হয় না।’
‘আপনি সত্যিই বুড়ো হয়ে গেছেন দুলাভাই।’ বুড়ো হয়ে যাওয়াটা রেনুর কাছে বেশ আনন্দের ব্যাপার বলে মনে হল। সে বলল, ‘আমরাও বুড়ো হয়ে যাচ্ছি। আগের মতো টিভি দেখতে আর ভাল লাগে না।’
আমি বললাম, ‘তাই? আচ্ছা, তোমরা বসো। আমি একটু বাজার থেকে ঘুরে আসি।’
রেনু বলল, ‘এই না আপনি বাজার থেকে এলেন! আবার কেন?’

একটা আইটেম বাদ পড়ে গেছে বলে ওদের নয় ছয় বুঝিয়ে দিয়ে আমি আবার বাজারে গেলাম মাছ কিনতে। যাওয়ার সময় আমার মিসেস কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিস ফিস করে বলল, ‘ইলিশ মাছ নিও। রেনুর স্বামী খুব পছন্দ করে। সঙ্গে দুই কেজি হাড় ছাড়া গরুর মাংস আর একটা দই নিও তো। মিষ্টির দরকার নেই। মিষ্টি ওরাই নিয়ে এসেছে।’
আমি প্যান্টের পকেটে নেয়া দুটো পাঁচশো টাকার নোটের গায়ে হাত বুলিয়ে ভাবলাম, হবে তো? এ রকম আরেকটা নোট নিতে পারলে নিশ্চিন্ত হওয়া যেতো। দেখা যাক। তেমন আঁটোসাঁটো হলে গরুর মাংস আধা কেজি কম নেব। ইলিশ মাছটাও জাটকার চেয়ে একটু বড় নিলে চলবে। বলবো এর চেয়ে বড় মাছ বাজারে পেলাম না। অতিথি আপ্যায়নে নিশ্চয় তেমন কিছু হেরফের হবে না।

বাজারে গিয়ে ভিড়ের মধ্যে আমার পিকপকেট হয়ে গেল। মাংস কিনে পকেটে হাত দিয়ে দেখি দুটো নোটই উধাও। কসাই লোকটা ভালো। আমার হাত থেকে মাংসের ব্যাগটা থাবা মেরে কেড়ে নিয়ে বলল, ‘টাকা নিয়ে এসে ব্যাগটা নিয়ে যাবেন। তখন মাংস আবার ওজন করে দেব। আমরা চোরামি ব্যবসা করি না। এখন যান।’
ভাবলাম, বাড়িতে আবার টাকা নিতে ফিরে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। বাজারে পরিচিত এক মহাজনের কাছ থেকে বিকেলে ফেরত দেয়ার শর্তে এক হাজার টাকা ধার নিলাম। এই সময় মেয়েটি আবার ফোন করলো। বলল, ‘ভাইয়া, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমার মনে হচ্ছিল ফ্লেক্সির টাকাটা হয়তো আর ফেরত পাবো না’
‘এ রকম মনে হওয়ার কারণ? আগে এমন হয়েছে নাকি?’
‘জি, একবার হয়েছিল। পঞ্চাশ টাকার জন্য আরো ত্রিশ টাকা খরচ করে কথা বলেও টাকাটা ফেরত পাইনি।’
‘তার মানে আশি টাকা লস্?’
লস্ প্রফিট সম্পর্কে আমার জ্ঞান বোধ হয় মেয়েটিকে মুগ্ধ করলো। সে আনন্দের সাথে বলল, ‘হাঁ ভাইয়া, ঠিক ধরেছেন। সবাই তো আপনার মতো ভাল মানুষ নয়। তা আপনি কি করেন ভাইয়া? কলেজে পড়েন নিশ্চয়!’
বললাম, ‘এক কালে পড়তাম। এখন আর পড়ি না। এখন আমার ছোট ছেলে কলেজে পড়ে আর বড় ছেলে ইউনিভার্সিটির পড়া শেষ করে এখন চাকরি করছে।’

মেয়েটি থতমত খেয়ে ও, ভাইয়া, আঙ্কেল ইত্যাদি বাক্যবিহীন কিছু শব্দ উচ্চারন করে ফোনের লাইন কেটে দিল। আমি কসাইয়ের টাকা পরিশোধ করে ইলিশ মাছ কিনে দই কিনতে যাচ্ছিলাম। মেয়েটি আবার ফোন দিল। বলল, ‘আঙ্কেল, আই এ্যাম সরি।’
বললাম, ‘সরি কেন?’ মেয়েটি ইতস্তত করে বলল, ‘আপনার গলা শুনে কলেজ বা ভার্সিটির ছাত্র মনে হয়েছিল। প্লিজ, কিছু মনে করবেন না আঙ্কেল।’
‘না না, আমি কিছু মনে করছিনা।’

দুপুরে ডাইনিং টেবিলে খেতে বসে আমি রেনুকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘আচ্ছা, তুমি সকালে বললে যে আমি বুড়ো হয়ে গেছি। এই বয়সের মানুষকে তো বুড়োর মতই দেখাবে। সেটা ঠিক আছে। কিন্তু আমার কণ্ঠস্বরে তারুণ্যের কোন লক্ষণ আছে বলে কি তোমার মনে হয়?’
‘কি রকম?’ রেনু এবং ওর স্বামী দু’জনেই অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল আমার দিকে।
আমি চেয়ার ছেড়ে উঠে ডাইনিং সংলগ্ন কিচেনের দরজার আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে ফেলে বললাম, ‘এই যে এখন তোমরা আমাকে দেখতে পাচ্ছো না। মনে কর, আমাকে তোমরা চেন না, কোনদিন দেখোনি। শুধু একজন অচেনা অদেখা মানুষের কথা শুনতে পাচ্ছো। এই কণ্ঠস্বর শুনে কি তোমাদের মনে হচ্ছে যে আমি তরুণ এবং কলেজে পড়ি?’
‘ও বুবু!’ রেনু তার বোনকে উদ্দেশ্য করে বলল, ‘দুলাভাই এসব কি বলছে?’
আমার মিসেস দরজার আড়াল থেকে আমাকে বের করে হাত ধরে হিড় হিড় করে টেনে এনে চেয়ারে বসিয়ে দিল। তারপর ভাতের প্লেটটা ঠকাস্ করে আমার সামনে টেবিলে রেখে বলল, ‘বুড়ো বয়সের ভীমরতি! এই বয়সে কলেজের ছাত্র হওয়ার শখ। ঢং করার আর জায়গা পায় না।’
আমার কলেজে পড়া ছোট ছেলেটি বলল, ‘না মা, তুমি যতই বল, আব্বার গলার টোনে কিন্তু একটা ইয়ং ইয়ং ভাব আছে। তাই না খালু?’
নজরুল ইসলাম ইলিশ মাছের পেটিসহ এক লোকমা ভাত মুখে দিয়ে বলল,‘একজাক্টলি।’
***********************************************************************************************************************
এই গল্পটি মাসিক মৌচাকে ঢিল পত্রিকার আগস্ট ২০১১, ঈদুল ফিতর সংখ্যায় প্রকাশিত। ব্লগার বন্ধুরা যারা এটি পড়েন নি, তাদের জন্য ব্লগে প্রকাশ করলাম।
রি-পোস্ট।

মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এটা তো আগেও একবার ব্লগে প্রকাশ করেছিলেন। আমাদের ব্লগের জন্য নতুন একটা গল্প লিখুন ভাইয়া!!

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ ভাই, এটি রি-পোস্ট। নতুন লেখা দেব অবশ্যই।

আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৭

প্রামানিক বলেছেন: ফাস্ট হয়েছি, নাস্তা দেন। চা পরে দিলেও চলবে।

সামু নিয়ে বড় সমস্যায় আছি, একেকটা মন্তব্য করতে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট লাগে। অনেক সময় সার্ভারে কানেকশন থাকে না। ধৈর্য্য হারা হয়ে রাগে দুখে কম্পিউটার বন্ধ করে দিতে হয়, যে কারণে সামুতে ব্লগারের উপস্থিতি কমে যাচ্ছে। বিষয়টা সামুর কর্তৃপক্ষের খেয়াল করা উচিৎ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: একই সমস্যা সবারই হচ্ছে প্রামানিক ভাই। গতকাল তো আমি বিরক্ত হয়ে পিসি বন্ধ রেখেছিলাম। কর্তৃপক্ষের অবশ্যই ব্যাপারটা দেখা উচিৎ।

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২০

প্রামানিক বলেছেন: দুঃখিত কাভা ভাই আগেও ঢুকে বসে আছেন। আমি সেকেন্ড হলাম। আপাতত চা দেন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কা ভা ভাই আগে ঢুকে পড়েছেন ঐ কারণে। ব্লগ এতো স্লো চলছে যে মন্তব্য লিখে সেন্ড করে বসে থাকতে হচ্ছে। কোন পেজ ফুল লোড নিতে অনেক সময় নিচ্ছে। কী যে সমস্যা হলো! গতকালের তুলনায় আজ অবশ্য একটু ফাস্ট হয়েছে। তারপরেও ব্লগিং করতে বিরক্ত লাগছে।

আপনি কেমন আছেন প্রামানিক ভাই?

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

সাঈদ মুহাম্মাদ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১৯৯২ সালে দাখিল (এস এস সি সমমান) পরীক্ষায় বাংলা বিষয়ে একটি প্রশ্ন এসেছিল এ রকম, "হাস্যরস ও চরিত্র সৃষ্টি, এ দু'টি দিক থেকে লেখক কাজী ইমদাদুল হক অদ্ভুত চা' খোর গল্পকে একটি চমৎকার গল্প হিসেবে গড়ে তুলেছেন-আলোচনা কর"। ঠিক আপনার বিভিন্ন পোষ্ট থেকে একদিকে যেমন হাস্যরস পেয়ে থাকি, অন্যদিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু শিক্ষার উপকরণও পাই। তাই তো আমার কাছে আপনি এক অনন্য লিখক, এক শ্রদ্ধেয় শিক্ষক। অসাধারণ হয়েছে লিখাটি ! বারবার পড়তে ইচ্ছে করে। মহান আল্লাহ তা'আলার কাছে আপনার পূর্ণ সুস্থতা ও দীর্ঘজীবন কামনা করছি।

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সাঈদ। কাজী ইমদাদুল হক বাংলা সাহিত্যের একজন বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক। তাঁর সৃষ্ট চরিত্র গুলো অনন্যসাধারণ। এ ছাড়া উইট, হিউমার ও সহজবোধ্যতা তাঁর লেখার মূল্যবান অলঙ্কার। একই ভাবে সৈয়দ মুজতবা আলী ও শিবরাম চক্রবর্তীও পাঠকের মনে স্থায়ী আসন লাভ করেছেন। উনাদের তুলনায় আমি নিতান্তই শিশু। তারপরেও আমার লেখা থেকে তুমি বিনোদনের সাথে সাথে কিছু শিখতে পারছো জেনে আনন্দিত হলাম। আশা করি, সব সময় সাথে থাকবে।

তোমার দোয়ার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। ভালো থেকো। শুভকামনা রইল।

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৪

টাইম টিউনার বলেছেন: ওয়াও সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন ,মনে হচ্ছিল যেন আমার চোখের সামনেই ঘটছে :)

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই টাইম টিউনার। গল্প বা উপন্যাসে ভিশনারি এ্যাপ্রোচটা খুব জরুরী। আমার সব লেখাতেই এই এ্যাপ্রোচ রাখার চেষ্টা করি, যেন পাঠকের মনে হয় তিনি পড়ছেন না, ঘটনাগুলো দেখছেন।

ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: মন মাতানো সরস বর্ণনা।

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাসান মাহবুব।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:০৯

রনি শেখ বলেছেন: আপনার ব্লগটা পরে ভাল লাগল....

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রনি শেখ।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সমস্যার বিষয়টি দেখছি।

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ ভাই, দেখুন প্লিজ! খুব অসুবিধা হচ্ছে। ধন্যবাদ ভাই কাল্পনিক ভালোবাসা।

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০

পুলক ঢালী বলেছেন: হেনা ভাই সামুর সমস্যা এখনও কিছুটা আছে মনে হচ্ছে গতকাল তো বিরক্ত হয়ে কয়েকবারই কম্পিউটার বন্ধ করেছি এখন চালু করে কিছুটা উন্নতি হয়েছে মনে হচ্ছে, যাক কাভা ভাইয়ের ঘাড়ে সমস্যাটা থাকুক।
আপনার এটা 'গল্প' না সত্যি ঘটনা দ্বন্ধে পড়ে গেছি। সত্য হলে চমৎকার বর্ননা আর কাল্পনিক হলে ভয়ানক বাস্তব কল্পনা' তবে আমার মনে হচ্ছে সত্য ঘটনা নিয়ে চমৎকার প্রেজেন্টেশন হাজির করেছেন। দারুন ভাল লাগলো ।
একটু শুধু হিমু টাইপ বা ডাঃ জা:ইকবাল টাইপ মনে হয়েছে, 'যেখানে দরজার আড়াল থেকে কন্ঠস্বরের পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। বুড়ো হলে মেয়েদের সাথে লটর পটর করা কি নিষেধ নাকি? জানেন না যুদ্ধে আর প্রেমে ছলনা বলতে কিছু নেই, কেন যে সব সরকষ মেরে দিয়ে মেয়েটাকে সত্য কথা বলতে গেলেন! ;) =p~ =p~ =p~
(কি জ্বালা মন্তব্যটা করতে গিয়েও সামু নাই হয়ে গিয়েছিলো)

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই গল্পই শুধু নয়, আমার লেখা অধিকাংশ গল্প উপন্যাস বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে লেখা। আবার বলছি, অধিকাংশ ( সব নয়)। তবে বাস্তব বা সত্য ঘটনা গল্প বা উপন্যাস আকারে পাঠকের সামনে উপস্থিত করতে হলে কিছু যোগ বিয়োগ, পরিমার্জন পরিবর্ধন করতে হয়। এই গল্পের ক্ষেত্রে সেটা পাঁচ শতাংশের বেশি হবে না। তাই এটি প্রায় সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা অবলম্বনেই লেখা বলা যায়। আমার আত্মজৈবনিক উপন্যাস 'স্বপ্ন বাসর'ও তাই।

ধন্যবাদ ভাই পুলক ঢালী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: পড়ে ভালো লাগল। খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন।

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রাজীব নুর।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৬

সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগল।

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর।

ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

১২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

হুমম্‌ বলেছেন: +++++++++++++

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ হুমম।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:২২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক আগেই পড়েছি হেনাভাই। সামু স্লো থাকার কারনে এখন কমেন্ট করছি। প্রথমে পড়তে পড়তে ভাবছিলাম কোন প্রেমের গল্প। পরে পুরোটা পড়ে দেখলাম একটা মজার অভিজ্ঞতা এবং মনে হলো আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতা। আপনার লেখা নিয়ে আর কি বলব? যাই লেখেন তাই সাবলীল, ঝরঝরে, প্রানবন্ত। একটানে মুগ্ধ হয়ে পড়ে যেতে হয়। হোক সে লম্বা উপন্যাস বা ছোটগল্প। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটি শেয়ার করার জন্যে।
বুড়ীভাবি এবং পরিবারের সবাইকে নিয়ে অনেক ভালো থাকুন।
শুভকামনা!

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রেম একবারই এসেছিল জীবনে........।

আপনি যে সামুর ধীরগতির জন্য ব্লগে সক্রিয় হতে পারছেন না, সেটা আমি অনুমান করেছি। অবস্থা তো সব ব্লগার বন্ধুর একই। তবে আজ মনে হচ্ছে সামু একটু স্পিডি হয়েছে।

ধন্যবাদ সামু পাগলা ০০৭। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:৪৩

নাইক্যডিয়া বলেছেন: বাপ্রে বাপ,মন্তব্য কর্তে কত প্যারা?
মিনিমাম ১ঘন্টা লাগে। X( X((

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ধন্যবাদ ভাই নাইক্যডিয়া।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৪

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো....

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মিঃ অলিম্পিক।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গল্পটা আগে পড়ছি আবারও পড়লাম । ভালো লেগেছে । কিঞ্চিৎ অপমানিত বোধ করলাম মাংসবিক্রেতা যখন ব্যাগটা রেখে দিলো ।

১১ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাস্তবে কসাইরা তো কসাই স্বভাবেরই হয়ে থাকে তাই না? অবশ্য সব কসাইয়ের কথা বলছি না। তাদের মধ্যে ভালো মানুষও আছে নিশ্চয়। কিন্তু আমার ভাগ্যে সেদিন ওরকম নির্মম স্বভাবের কসাইয়ের কাছে মাংস কেনার দুর্ভাগ্য হয়েছিল। হাঃ হাঃ হাঃ।

ধন্যবাদ ভাই রূপক বিধৌত সাধু। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে কোন পুরুষ কন্ঠ হলে আপনি এতো আগ্রহ নিলে ফ্ল্যাক্সিলোডের টাকাটা পাঠাতেন না, (কানে কানে বলি, সুযোগ পেলে মেরে দেওয়ার ধান্ধায়ও থাকতেন) =p~

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। দুটো কথাই ঠিক। তবে ব্লগার বন্ধুরা আমার চরিত্র নিয়ে কী ভাববে এই ভয়ে টাকাটা মেরে দেইনি। আপনি হাটে হাঁড়ি ভেঙ্গে দিয়েন না কামাল ভাই। কানে কানে বলে ভালো করেছেন। =p~

১৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এইগুলা টিকিয়া না?

১৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঢাকা থেকে ইন্সপেক্টার এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে....অষ্টম শ্রেণীর কক্ষে ঢুকলেন, ক্লাস শিক্ষক দাঁড়িয়ে গেলেন।
:
পরিদর্শক: - আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে..?
:
ছাত্র: শেখ হাসিনা, স্যার।
:
পরিদর্শক: আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি প্রেসিডেন্ট কে?
:
ছাত্র: ফেসিডেন্ট, খালেদা জিয়া, চার।
:
পরিদর্শক: তুমি ক্লাস এইটে উঠলা কেমনে?? আমি তোমার নাম কেটে দিবো।
:
ছাত্র: আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নাই, আফনি কাটবেন কি??
:
পরিদর্শক: তার মানে?
:
ছাত্র: আমি স্কুলের মাঠে ছাগল নিয়ে আইছিলাম, স্যারে কইলো, তোরে বিশ টিয়া দিমু, তুই ক্লাসে বইবি।
:
পরিদর্শক (খুব রেগে): ছি: মাস্টার সাহেব, আপনাদের লজ্জা করে না, শিক্ষা নিয়ে ব্যাবসা, আমি আপনার চাকুরী খেয়ে ফেলবো।
:
ক্লাস শিক্ষক: কাকে ভয় দেখান, আমি মাস্টার না, সামনে মুদি দোকানটা আমার, মাস্টার সাহেব আমারে কইলো শহর থেকে এক বেঠা অইবো,
আমি একটু হাটে গেলাম, তুই একটু ক্লাস ঘরে বইয়া থাকবি।
:
পরিদর্শক (ভীষণ রেগে গেলেন হেড স্যারের রুমে): আপনি হেড স্যার?
:
প্রধান শিক্ষক: জ্বী, কোন সমস্যা??
:
পরিদর্শক: আপনাদের লজ্জা করে না, নকল ছাত্র-শিক্ষক দিয়ে ক্লাস চালান।।
:
প্রধান শিক্ষক: দেখুন আমার মামা এই স্কুলের হেড স্যার, উনি জমি বেচা-কেনার দালালি করেন, কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন, আমারে কইলো ইন্সপেক্টার আইলে তার হাতে এই এক হাজার টাকার বান্ডেলটা দিয়া দিস .....
:
পরিদর্শক: এই যাত্রায় আপনারাও বেঁচে গেলেন, আসলে আমার মামা ইন্সপেক্টার, ঠিকাদারির কাজ ও করেন, টেন্ডার সাবমিট করতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন, আমাকে বললো তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়....
:
:

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। সবই নকল! বাংলাদেশের অবস্থা এই গল্পের মতো। চোরও নকল, পুলিশও নকল।

ভালো লাগলো। ধন্যবাদ কামাল ভাই।

২০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এইগুলি কি আমি জান্মু কেম্নে? আমি কি খাইছি নাকি? :-B

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে বাস্তবে না খাইলেও ছবিতে তো খাইছেন!

২১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২২

সাঈদ মুহাম্মাদ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ইস সামু ব্লগ, তুমি এত মজাদার কেনো ! আমার সবচেয়ে দুই প্রিয় ও শ্রদ্ধাভাজন ব্লগারের আলাপচারিতা আমাকে বিমোহিত করেছে। শ্রদ্ধেয় সাদা মনের মানুষের "সবকিছুই নকল"-এর গল্পটি একেবারে লা-জবাব! আল্লাহ তা'আলা আপনাদেরকে সুস্থতার সাথে অনেক দিন বাঁচিয়ে রাখুন, এই দোয়া করি।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সাঈদ। সামুর শ্লথগতির কারণে কয়েকদিন ঠিকমতো ব্লগে বসা হয়নি। এখন ঠিক হয়ে গেলেও আবার সমস্যা হতে পারে।

এখন থেকে নতুন লেখা দেব। তবে ব্লগের পরিস্থিতি আরও ক'টা দিন দেখে নিই। নতুন লেখা টাইপ করার কাজ শুরু করেছি। তবে একটানা দশ পনের মিনিটের বেশি টাইপ করতে পারছি না। দোয়া করো ভাই।

২২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

সাঈদ মুহাম্মাদ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমিও চার দিন গ্রামের বাড়ীতে ছিলাম বলে ব্লগে আসিনি। মোবাইলে চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু ধীরগতির কারণে ঢুকতেই পারিনি। আপনার ভক্তরা আপনার কাছ থেকে নতুন লিখা আশা করবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু, আপনার শরীরের সুস্থতা ও নিরাপত্তা তারচেয়েও বেশী জরুরী। তাই, নতুন লিখা টাইপ করতে একটু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। মহান আল্লাহ তা'আলার কাছে আপনার পূর্ণ সুস্থতার জন্য দোয়া করছি।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সাঈদ।

২৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:২৩

ব্লগার আয়নাল ভাই ইতি বলেছেন: প্রিয় শ্রদ্ধেয় আবু হেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম। ভাই অনেক দিন পর আপনার লেখা পড়তে পারলাম। গল্পটি পড়ে অনেক ভালো লাগল।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আয়নাল ভাই ইতি।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা খুব মজার লিখা । B-) B-)

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

মোহাম্মদ রুবেল সরকার বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে| অপেক্ষায় থাকলাম পরবর্তী লেখার জন্য |

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোহাম্মদ রুবেল সরকার। আমার ব্লগ বাড়িতে শতাধিক গল্প, রম্যরচনা ও স্মৃতিচারণামূলক লেখা রয়েছে। সেগুলো পড়তে পারেন।

শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকুন।

২৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এক দারুন অনুভুতি পেলাম লিখাটি পাঠে ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



অাপনার প্রতিউ রইল ধন্যবাদ । ভাল থাকুন
কামনা আরি ফ্লেক্সি লোডের ঝামেলায় আর
না পড়ুন । আর পড়লেই ক্ষতি কি, ইয়ংতো
হওয়া যায় :)

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। মজার কথা বলেছেন।

ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

২৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৪৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মজার গল্প। ভাল লেগেছে :)

২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:০৬

সোহানী বলেছেন: হেনা ভাই অনেকদিন আপনার লিখা পাইনা কেন????? একটু বিজি ছিলাম বলে নেটে আসা হয়নি, এসে আপনার লিখা খোজঁ পাচ্ছি না..........

২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নতুন লেখা দেব বোন। ক'টা দিন অপেক্ষা করুন।

ধন্যবাদ সোহানী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: দরুণ রসিক মানুষ আপন!! =p~

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই গেম চেঞ্জার।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৩

ফরিদ আহমাদ বলেছেন: হাহাহাহা... :) এমন দুচারটা ফোন আমাদের আসেনা কেন?
আঙ্কেল আপনি সত্যিই ইয়ং

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ফরিদ। তোমাদের কাছেও ফোন আসে। তবে এই গল্পের মতো অসমবয়সী মেয়ের ফোন নয়। সমবয়সী ফেসবুক বান্ধবীর ফোন। ঠিক বলেছি না? হাঃ হাঃ হাঃ।

লজ্জার কিছু নাই বাবা। বিপরীত লিঙ্গের বন্ধুত্ব প্রাকৃতিক নিয়মের অনিবার্যতা। অতি স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। এ নিয়ে সংকোচের কিছু নাই। আমার ছোট ছেলেটি তোমাদের ভার্সিটিতেই পড়ে। প্রতিদিন ওর কত মেয়ে বান্ধবী ফোন করে, হিসাব নাই। কয়েকজনের নাম আমি জানি। কিন্তু তোমাদেরকে বলবো না। হাঃ হাঃ হাঃ।

৩২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,





আপনার এমন সব লেখা পড়ে মনে হয়না এসব কোনও গল্প । যেমন সরস বর্ণনা তেমন সরেস ঘটনা ।

শুভেচ্ছান্তে । ভালো থাকুন ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিলম্বে উত্তর দেওয়ার জন্য প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। অনিবার্য কারণে কয়েকদিন অনলাইনে ছিলাম না।

ফ্লেক্সিলোড পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,




বিলম্বে উত্তর দেওয়ার জন্য প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। কোনও দরকার ছিলোনা । আপনি মোটেও দেরী করেন নি বরঞ্চ আমিই অনেক দেরীতে মাত্র গতকাল আপনার এই লেখাটি দেখেছি ।
ধন্যবাদ ক্ষমা চেয়ে প্রতিমন্তব্যের জন্যে । আপনার দায়িত্বশীলতার দেখা পেয়ে আশাবাদী হতেই হয় । কারন কেউ কেউ আছেন , মন্তব্যের উত্তর দিতে মেলা সময় পাড় করে দেন, বা অনেক সময় দেন-ই না । অথচ নিয়মিত লেখা দিয়ে যাচ্ছেন এখানে ।

যাই হোক -- ফ্লেক্সিলোডের মতো এরকম গল্পলোডও চাই ।

ভালো থাকুন ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর না দেওয়াটা আমার কাছে ঠিক মনে হয় না ভাই। আমিও অনেকের পোস্টে মন্তব্য করে উত্তর পাইনি। তখন একটু খারাপই লাগে।
যাই হোক, সবার বিবেচনাবোধ এক রকম নয়। কী আর করা! ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস।

৩৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:২৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: আপনার লেখাতে সুক্ষ্ম হিউমারগুলো সত্যিই অসাধারণ।বিগত লেখাতে মন্তব্য করে ফেরার সময় একটি প্রতিউত্তরে দেখলাম আপনার অসুস্থতার কথা লিখেছেন।দোয়া করি উপরওয়ালা আপনাকে সুস্থতা দান করুক।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কল্পদ্রুম।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.