নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে খোঁজে মানুষে খোদা সেই তো বাউল। অথবা বাউল মানুষ খোঁজে সেখানে সাঁই নিত্য বিরাজে।
বাউলের কারবার মানুষ তার স্রষ্টা এবং সৃষ্টির অনুসন্ধান। লালন সাঁইজি বলেছেন,
‘আল্লাহ মোহাম্মদ আর আদম এক দমে চলে’
এই যে দম মানে বাতাস। তা হলে বাউল হচ্ছে "বা" মানে বাতাস আর "উল" মানে অনুসন্ধান। বাতাসরূপে যে স্রষ্টা দিনে ২১ হাজার ৬শ’ বার আদমের কালবে আসা যাওয়া করে বাউল সেই স্রষ্টার অনুসন্ধান করে। স্রষ্টার এ অনুসন্ধানে বাউলদের একটি নিজস্ব পথ আছে, তাদের আছে একটি আলাদা জীবন ধারা।
যে জীবন ধারার মধ্য দিয়ে বাউল নিয়ত তার স্রষ্টাকে খুঁজে ফিরে। বাউল হচ্ছে মানব প্রেমের পথ। এখানে মানুষই শ্রেষ্ঠ এবং সে মানুষের কোন জাতপাত নেই ভেদাভেদ নেই।
সে কথাটিই লালন সাঁইজি বলেছেন, ‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি, মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি।’
লালন বাউল কি ফকির?
এটা বিতর্কের বিষয়। কেবল বিদগ্বজনদের কাছে যারা দু’চার কলম লিখে লিখে পণ্ডিত হয়েছেন এবং মানুষকে তাদের পাণ্ডিত্য জানান দিচ্ছেন, তাদের কাছে। সাধারণের কাছে তিনি বাউলরূপে ফকিররূপে সাধকরূপে একই জন। তিনি পাশ্চেত্যে জন্ম নেয়া এক মহান দার্শনিক ।
তিনি লালন, নামের অদ্যক্ষরের নিগূঢ়তম অর্থে লা মানে ‘না’,মনের মহাশূন্য 'লা' অবস্থাকে যিনি 'লন' বা গ্রহণ করেন বা প্রাপ্ত হন তিনিই লালন। মানে জাগতিককে ছাড়িয়ে যিনি পরমকে গ্রহণ করেন তিনিই লালন।
মহাপুরুষ লালন তিনটি মহান গুণের মানুষ। "সৎ" মানে তার ভেতরে কোন মোহ নেই। "চিৎ" মানে যার অন্তদৃষ্টি খোলা এবং আনন্দ মানে এক মহা আলো বা জ্যোতি তিনি।
বৈষ্ণব, সহজিয়া এবং ফকিরী ধারাকে সার্থকভাবে এক ধারায় শামিল করতে পেরেছেন সাঁইজি। লালন ধারায় এখন বাউল ফকির। লালন ঘরানার সাধকেরাও সাধারণ মানুষের কাছে কখনো বাউল বলে, কখনো বাউল ফকির বলে পরিচিত। বাউল কথাটির উৎপত্তি ঠিক কখন তা বলা না গেলেও বলা যায় শ্রী চৈতন্য দেবের জন্মের বহু পূর্বে এর অবির্ভাব। বিবর্তনের ধারায় বৈষ্ণব রসবাদে যুক্ত হয়ে শেষে ভারতীয় যোগ এবং সুফি তত্ত্বের ধারায় সাদৃশ্য হয়ে ওঠে। বর্তমানে এর শীর্ষস্থানে আছেন লালন সাঁইজি। তিনি হিন্দু কি মুসলমান কোন জাতি গোত্রের দাবিদার নন। একজন মানবতাবাদী মহান মানবের পক্ষে তা সম্ভব ও নয়। কারণ বিশ্বের বিচিত্রতা ও বিশালতার কাছে সামপ্রদায়িতার কোন স্থান নেই।
লালন সাঁইজি তাই বলে গেছেন,
‘আমার ডাইনে বেদ বামে কোরান
মাঝখানে ফকিরের বয়ান’
লালন দর্শনে বিশ্বাসী বাউল ফকিরেরা মানবতার জয়গান করেন। তারা নির্দিষ্ট কোন গ্রন্থে সীমাবদ্ব নন।
ধর্ম মূলত দু’ধরনের। একটি হচ্ছে পলিটিক্যাল রিলিজিয়ন অর্থাৎ রাজনীতির আশ্রিত ধর্ম, অন্যটি হচ্ছে মেটাফিজিক্যাল রিলিজিয়ন, মানে প্রকৃতি থেকে আসা ধর্ম।
বাউল সাধকরা মেটাফিজিক্যাল রিলিজিয়নকেই প্রাধান্য দেন। তাদের কাছে বাউল তত্ত্ব হচ্ছে প্রকৃতি বিজ্ঞান। এটা প্রকৃতি থেকে উৎসারতি। প্রকৃতির কাছের মানুষগুলো লালনকে নিজের মাঝে লালন করছে যুগ যুগ ধরে। লালনের চর্চা করে যাচ্ছেন নীরবে নীভৃতে তার জন্য ঘটা করে কোন আয়োজনের প্রয়োজন হয় না। প্রয়োজন হয় না ডামাডোলের। সেখানে বাড়িবাড়ি নেই আছে প্রাণের তাগিদ। কারণ, এটা তার নিজের, এটা তার শেখড়, তার অস্তিত্ব।
এ জনপদের গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন অসংখ্যা বাউল ফকির। আছে বহু আখড়া বাড়ি। সেখানে লালনের চর্চা হয়,বাউলের মেলা বসে, সাধুসংঘ হয়। তার জন্য অতিথি লাগে না পোস্টার লিফলেট লাগে না, ঘটা করে প্রচারের প্রয়োজন পড়ে না। এটাই হচ্ছে লালনের দর্শন। লালন দর্শনের সার্থকতা এখানে তিনি এমন একটি পথ দেখিয়ে গেছেন, এমন একটি দর্শন দিয়ে গেছেন, যেখানে প্রতিটি মানুষ তার নিজের ধর্মমতকে অক্ষুণ্ন রেখে লালন ধারায় শামিল হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করতে পারেন। সেখানে কোন বিরোধ হওয়ার সুযোগ নেই।
লালন হচ্ছে এক আধ্যাত্ম দর্শন। লম্বা চুল, হাতে একতারা, গায়ে বিশেষ জামা বা ঘেরুয়া বসন কণ্ঠে লালনের গান বাউল হবার কোন শর্ত নয়। বাউল হচ্ছে এক সাধনা। বাউল ফকিরেরা স্রষ্টার নৈকট্য লাভের জন্য পরম সত্তাকে পাওয়ার জন্য এ সাধনা করেন। তবে হ্যাঁ, তাদের এই সাধনার নিজস্ব স্টাইল আছে পদ্ধতি আছে প্রক্রিয়া আছে। বাউল ফকিরী ধারায় গুরুকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে, প্রাধান্য দেয়া হয়েছে ভক্তকেও। লালন ধারায় গুরু শিষ্য প্রধান।
সাঁইজি বলেছেন,
‘নবী চেনা হয় বাসনা আগে মুর্শিদ ধর
আওয়াল আখের জাহের বাতেন
তবেই সে ভেদ জানতে পার।’
আবার বলেছেন,
‘যেহি মুর্শিদ সেইতো রাসুল
ইহাতে নাই কোন ভুল,
খোদাও সে হয়।
লালন কয় না এমন কথা কোরানে কয়।’
আবার সাঁইজি বলেছেন,
‘ভক্তের ডোরে বাঁধা আছেন সাঁই
হিন্দু কি যবন বলে তার জাতের বিচার নাই।’
লালন ঘরানায় বাউল ফকিরদের বেশ নেয়ার রেওয়াজ বা বিধান আছে। সকল বাউল ফকিরই বেশধারী নন। বাউলের বেশ নেয়া সাধনার আরেক স্তর।
পবিত্র কোরআনে আছে, ‘মউত আনতা কেবলা তাইন মউত’, মানে মরণের আগে মরা। একজন বাউল সাধককে জীবিত থেকেও মৃত ভাবতে হয়।
এ সম্পর্কে লালন সাঁইজি বলেছেন,
‘জিন্দা দেহে মরার বসন
খিলকা তাজ আর ডোর কোপিনী।
কে তোমারে এ বেশ ভূষণ পরাইলো বলো শুনি?’
একজন বেশধারী বাউলকে রতিসাধন করতে হয়। বেশ নেয়ার পর বাউলের আর কোন সন্তান হয় না। বাউল সাধনার এ এক কঠিন স্তর। মৃত্যুর পর দাফনের সময় দেয়া হয় সেলাই ছাড়া পাঁচ টুকরা কাপড়। একজন বাউল বেশ নেয়ার সময় দেয়া হয় সেলাই ছাড়া সাত টুকরা কাপড়। বেশ ধারণের কালে একজন বাউলকে দেয়া হয় খিলকা, তাজ, ডোর, কুপিন, আঁচলা, করঙ্গ এবং আশা। খিলকা মানে হচ্ছে গায়ের লম্বা জামা। তাজ হচ্ছে মাথার পাগড়ি। ডোর হচ্ছে মাজার সুতা। কফিন হচ্ছে পুরুষাঙ্গে ধারণ করার জন্য এক টুকরা বস্ত্রখণ্ড। আঁচলা হলো কাঁধের ঝোলা বা ভিক্ষাপাত্র। করঙ্গ হলো জলপানের পাত্র। এটা নারিকেলের খোল দিয়ে তৈরি এবং আশা হচ্ছে পথে চলাচলের জন্য লাঠি। একজন বেশ নেয়া বাউলের জন্য এটা ব্যবহার তার জীবন ধারার অংশ।
একজন বাউলকে দীক্ষা নেয়ার পর লোভ হিংসা পর নিন্দা পরচর্চা ত্যাগ করতে হয়। কোন বাউল নিজের প্রয়োজনে কখনো কারও দ্বারস্থ হন না। বাউল জীবিত থেকে জাগতিক সকল মোহ ত্যাগ করে জীবন ধারণ করে।
লালন সাঁইজির উক্তি,
‘যে মরণের আগে মরে, শমনে ছোঁবে না তারে।
শুনেছি সাধুর দ্বারে, তাই বুঝি করেছ ধনি।’
একথা বাউলেরা নিবিড় ভাবে পালন করেন।
দীক্ষা নেয়ার সময় বাউল ফকিরের চোখ, হাত, কান এবং মুখ বেঁধে নেয়া হয়। যাতে বাউল পরবর্তী জীবনে চোখ দিয়ে কোন পাপ দর্শন না করে, হাত দিয়ে কোন পাপ কাজ না করে, কান দিয়ে কোন পাপ কথা শ্রবণ না করে এবং মুখ দিয়ে কোন পাপের শব্দ উচ্চারণ না করে। বাউলের সবচেয়ে বড় আচরণ তার বিনয়। বাউল ধারা ক্যামিক্যাল নয়, এটা কসমিক্যাল।
মানবের সবচে বড় গুণ তার মরমী হওয়া। বাউল দর্শন মানুষকে মরমী করে। মরমী বলেই বাউল বিনয়ী। একজন বাউল আরেকজনকে সম্মোধন করেন করজোড়ে জয় গুরু বলে। বিদায়ের সময়ে জয় জয় সাধু গুরু বলে বিদায় নেন। সাধুসংঘ শুরুর সময় বলেন আলেক সাঁই। এই আলেক সাঁই বলে বোঝানো হয় লালন সাঁইকে। বাউলেরা খাদ্য গ্রহণকে বলেন সেবা। পানকেও সেবা বলেন। ঘুমানোর সময় জয়গুরু বলে বিছানায় যান। এটা হচ্ছে বাউলের জীবনধারা।
মানুষের কল্যাণ কামনা বাউলের জীবনাচরণের অংশ। বাউল জেনেশুনে বুঝে কারো অনিষ্ট চিন্তা করে না। পর সম্পদে তার লালসা নেই। ক্ষমা তার দর্শনের অংশ। বাউল জাতের ভেদাভেদ মানে না। ধর্মে ধর্মে মানুষে মানুষে হানাহানি বাউলেরা মানে না। বাউলের কাছে মানুষ বড়।
লালন সাঁইজি বলে গেছেন,
“জাতের বড়াই করে যারা, জাত নিয়ে থাকুক তারা।
জাত ধুইয়া কি জল খাইবো রে, জাতের মুখে ছাইরে।
আজ মরলে কাল দুই দিন হবে, জাতকুল কি তোর সঙ্গে যাইবে?’’
বিশ্বাস এবং দর্শনের কারণে বাউল ফকিরেরা বিনয়ী এবং নিরীহ। তারা মানব কল্যাণে নিবেদিত। অথচ বার বার ওই বাউল ফকিরেরা হামলা এবং অপমানের শিকার। বাউল ফকিরেরা সর্বশেষ হামলার শিকার গত ৫ এপ্রিল রাজবাড়ি জেলার পাংশা থানার চর রামনগর গ্রামে। সেখানে বাউল ফকির মোহাম্মাদ আলীর বাড়িতে সাধুসংঘ চলাকালে হামলা করে একটি মৌলবাদী চক্র। সেখানে ২৮ জন বাউলের চুল কেটে নেয়া হয়। তাদের চুলকাটা হয় ধানকাটা কাস্তে দিয়ে। বাউলদের বেঁধে রাখা হয় গরুর দড়ি দিয়ে। চরমভাবে অপমান করা হয় ষাটোর্ধ ওই ২৮ জন বাউলকে। দুঃখ করে বাউল মোহাম্মাদ আলী বলছিলেন,‘আমি বাউল মতে দীক্ষা নেয়ার পর থেকে কখনো ক্ষেতের আইলের পাশের ধানের চালের ভাত খাই না। কারণ, আইল কখনো কখনো এদিক সেদিক এগুনো পিছানো হতে পারে বলে আমি জমির মাঝখানের ধান খাই যাতে আমার আহারে অন্যের দ্রব্য খাওয়া না হয়ে যায়। গ্রামের যারা সেদিন খারাপ মানুষ আখ্যা দিয়ে আমার বাড়িতে হামলা করে তাদের সঙ্গে আমার প্রধান দ্বিমত হলো চরমপন্থীদের দেয়া সাদার চরের খাসজমি লুটে খাওয়ার বিরোধী আমি।
বাউলদের ওপর হামলার ঘটনা নতুন নয়। হামলার এ ধারা চলে আসছে লালন সাঁইজির সময় থেকে। সে সময়ও বাউলদের বিরুদ্বে কুৎসা রটানো হয়েছে। বাউলদের বিরুদ্ধে মীর মশাররফ হোসেনের মতো লোকেরা গান রচনা করেছেন, কুৎসা রটনা করেছেন। সে সময় পত্রিকায় লিখে পুস্তক রচনা করে তির্যক ভাষায় বাউলদের আক্রমণ করা হয়েছে। লালন সাঁইজির জীবদ্দশায় কুষ্টিয়ায় মাওলানাদের সঙ্গে তিন দিনব্যাপী বাহাসে পরাস্ত হয়েছিলেন মাওলনা সাহেবরা।
পল্লী কবি জসীমউদ্দীন ‘বঙ্গবাণী’ পত্রিকার ১৩৩৩ সালের শ্রাবণ সংখ্যায় এমন তিনটি বাহাসের কথা লিখেছেন, তার একটি অনুষ্ঠিত হয়েছিলো কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালীর চড়াইকুল গ্রামে, আরেকটি পাবনা জেলার রাধানগর গ্রামে। অন্যটি হয়েছিলো কুষ্টিয়ার জায়নাবাজ গ্রামে। তিনটি বাহাস শেষে মাওলানা সাহেবরা স্বীকার করে নিয়েছিলেন লালন ফকির হচ্ছেন মারেফত ধারার শ্রেষ্ঠতম জ্ঞানী। কিন্তু তারপরও বাউল ফকিরদের ওপর আক্রমণ থামেনি।
বিষাদসিন্ধুর লেখক মীর মশাররফ হোসেন তার ‘সঙ্গীত লহরী’ বইয়ে বাউলদের সম্পর্কে লিখেছেন, ‘এরা আসল শয়তান কাফের বেঈমান। তা কি তোমরা জানো?’ সে সময় বাউলদের ওপর বেশী মাত্রায় উগ্রভাবে প্রচারণা চালিয়েছেন মাওলানা রিয়াজউদ্দিন।
লালন সাঁইজি ইহধাম ত্যাগ করেন ১৮৯০ সালের ১৭ অক্টোবর।
সাঁইজির ইহধাম ত্যাগের ৩৭ বছর পর বাংলা ১৩৩৩ সালের ২৫ শ্রাবণ মাওলানা রিয়াজউদ্দিন ‘বাউল ধ্বংস ফতোয়া’ নামের একখানা পুস্তিকা প্রকাশ করেন। সেখানে রংপুর, সৈয়দপুরসহ ওই এলাকার ২৫ জন মাওলানার স্বাক্ষরিত একটি বিবৃতিও ছিল। দেখা যায় লালন সাঁইজি তার বাউল ফকিরী মতবাদ প্রচার করার সময়কাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত বাউল ফকিরদের ওপর আক্রমণ চলছে। বাউল ফকিরী দর্শনের যুক্তির কাছে হেরে গিয়ে মৌলবাদীচক্র বাউলদের ওপর শারীরিক নির্যাতন চালিয়েছে। কিন্ত তাতে বাউল ফকিরী ধারা দুর্বল হয়নি বরং এর ভেতরটা আরো শক্তিশালী হয়েছে।
সেটাই হওয়ার কথা। বাউল কোন আগত মতবাদের প্রচার নয়।
বাউল হচ্ছে বৌদ্ধ সহজিয়া, বৈষ্ণব সহজিয়া এবং সুফি মতবাদের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এক ধারা যার সঙ্গে মিশেছে বাংলার উদার প্রকৃতির ঔদার্য্য। বিভিন্ন মতবাদের মানবিক নির্যাসের ঘনীভূত রূপায়ণ হলো বাউল ধারা। লালন সাঁইজি সার্থকভাবে এ ধারাকে সমন্বয় করতে পেরেছেন বলে বাংলার হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খৃস্টানের মিলিত স্রোতধারা মিশেছে বাউলে। উদার বাংলার প্রকৃতির সঙ্গে মিলে মিশে আছে বাউল ফকিরের জীবনধারা, তার আচরণ। সহজে যা গ্রহণ করতে পারেন মানুষ।
লেখক - সংগৃহীত
চিত্র - Lalon Geeti | লালনগীতি
২২ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬
আজব লিংকন বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভ কামনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো পোস্ট।
শুভ ব্লগিং।