![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জোকস কমন পড়লে ও পড়তে পারে......................।
৬৪। তখন কেনো বললো না!
আরাফাতের সঙ্গে মুকিতের দেখা হতেই মুকিত জিজ্ঞেস করলো, ‘আচ্ছা, তোকে যে টিয়েটা পাঠিয়েছিলাম, সেটা কেমন লেগেছে রে?’ আরাফাত পেটে হাত বুলোতে বুলোতে বললো, ‘উফ্, খেতে যা খাসা ছিলো না! আর তা শুনে তো মুকিত একেবারে রেগে কাঁই! ও দেড় হাজার টাকা দিয়ে ওই টিয়েটা কিনেছিলো। যে সে টিয়ে নাকি সেটা! পাক্কা সাত-সাতটা ভাষায় কথা বলতে পারতো পাখিটা। আর সেটা কিনা আরাফাত কপাত করে খেয়ে ফেললো! শুনে আরাফাত গোবেচারার মতো মুখ করে বললো, ‘আরে, ওটা যদি সাতটা ভাষাই জানতো, তবে কি আর ওটা ওভেনে ঢোকানোর সময় কিছু বলতো না!’
৬৫।চিড়িয়াখানায় কী দরকার?
এক চিড়িয়াখানায় এক শিশু উট তার মাকে জিজ্ঞেস করছিলো,
‘আচ্ছা মা, আমাদের পিঠে এই কুঁজটা কি জন্যে?’
‘আমরা যখন মরুভূমিতে থাকি, তখন তো অনেক দিন আমরা পানি বা অন্য কিছু খেতে পাই না। সেই সময়ের জন্য কুঁজে পানি আর ফ্যাট জমা থাকে।’
‘আর আমাদের পায়ে যে খুর সেটা কেনো?’
‘খুর না থাকলে যে মরুভূমিতে আমাদের পা বালুতে ডুবে যেতো বাছা।’
এবারে কয়েক মুহুর্ত চিন্তা করে বাচ্চা উটটি বললো, ‘আচ্ছা, আমরা তো এখানে চিড়িয়াখানাতে আছি। এখানে তো খাবার-পানিরও অভাব নেই, বালুরও বালাই নেই। তাহলে এখানে আমাদের এই কুঁজ আর খুরের দরকারটা কী?’
৬৬।ডাঙা কোন দিকে?
মেঘনার বুকে একটা লঞ্চ যাচ্ছিলো। হঠাৎ খুব ঝড় উঠলে এক যাত্রী সারেংকে অর্থাৎ যে লঞ্চ চালায় তাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো, ‘কাছাকাছি ডাঙা কতো দূরে?’
‘এই ৪-৫ মাইল।’
‘সে কী, এতোদূর? তা ডানে না বাঁয়ে?’
সারেং হাত দিয়ে নিচের দিক দেখিয়ে দিলো।
৬৭।তুমি বাদাম খাও?
বারান্দার রকিং চেয়ারে বসে দোল খেতে খেতে খবরের কাগজ পড়ছিলেন বুড়ো দাদু। আর তার নাতি সারা বাড়িময় দৌড়ে বেড়াচ্ছিলো। হঠাৎ দাদুর কাছে এসে নাতি জিজ্ঞেস করলো, ‘দাদু, তোমার তো দাঁত নেই, তা তুমি কি বাদাম খেতে পারো?’ নাতির মাথায় হাত বুলোতে বুলোতে দাদু বললো, ‘নারে! নকল দাঁত দিয়ে কি আর বাদাম খাওয়া যায়! বাদামগুলো সব তুমিই খেয়ে নাও।’ তখন নাতি খুশি হয়ে বললো, ‘আরে না না, তা নয়। এই বাদামগুলো পকেটে নিয়ে ঠিকমতো খেলতেই পারছি না। কারো কাছে রাখলে তো সে টুকটুক করে ঠিক কয়েকটা বাদাম খেয়ে নেবে। তাই তুমি-ই রাখো। তুমি তো আর বাদামগুলো খেতে পারবে না!’
৬৮।মিথ্যে কথা বলতে নেই!
রত্না খুব শখ করে একটা টিয়ে পাখি কিনেছে। আর বাসায় আনতে না আনতেই সে পাখিটাকে কথা শেখাতে লেগে গেলো। ‘এই যে টিয়ে, আমার সঙ্গে সঙ্গে বলো তো দেখি, আমি হাঁটতে পারি।’ আর কী অবাক কাণ্ড! টিয়েও সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠলো ‘আমি হাঁটতে পারি।’ শুনে তো রত্না মহাখুশি। ‘এবার বলো তো, আমি কথা বলতে পারি।’ টিয়েও বলে ‘আমি কথা বলতে পারি।’ ‘তাহলে এবার বলো, আমি উড়তে পারি।’ এবার টিয়েটা বললো কি, ‘মিথ্যে কথা বলতে নাই!’
৬৯।রাতের বেলা নাইট্রোজেন!
বিজ্ঞান ক্লাস চলছে। শিক্ষক বোঝাচ্ছেন, আমাদের জন্য অক্সিজেন কতো প্রয়োজনীয়। ‘আমরা আমাদের নিঃশ্বাসের সাথে অক্সিজেন গ্রহণ করি। সারাটা দিন আমরা নিঃশ্বাসের সাথে অক্সিজেন গ্রহণ করি। তাহলে রাতে আমরা নিঃশ্বাসের সাথে কি গ্রহণ করি?’
সামনের বেঞ্চ থেকে এক ছাত্র দাড়িয়ে বললো, ‘নাইট্রোজেন, স্যার!’
৭০। স্বপ্নে ফুটবল খেলছিলাম তো!
রতন আজকে ক্লাসে দেরি করে এসেছে। আর যায় কোথায়, কুদ্দুস স্যার ওকে ক্যাঁক করে পাকড়াও করলেন। তার জোড়াবেতে তেল দিতে দিতে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কি হে রতন, এতো দেরি করে এলে কেন? রাস্তায় খুব জ্যাম ছিলো বুঝি?’ রতন গোবেচারার মতো মুখ করে বললো, ‘আজ্ঞে না স্যার। আমি তো ঘুমাতে ঘুমাতে স্বপ্ন দেখছিলাম। দেখছিলাম কি, আমি ফুটবল ম্যাচ খেলছি। তো ৯০ মিনিট শেষ হয়ে গেলো, কেনো দলই কোনো গোল দিতে পারলো না। খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ালো। তাতেও কোনো গোল হলো না। এরপরে হলো টাইব্রেকার। তাতে অবশ্য আমরাই জিতলাম। কিন্তু এই অতিরিক্ত সময়ও তো আমাকে ঘুমাতে হলো। নইলে যে খেলাটাই পণ্ড হয়ে যায়। আর তাতেই দেরি হয়ে গেলো! কি করবো স্যার, পুরো খেলা নষ্ট হতে দেয়া যায় না, তাই না স্যার?’
সবাই ভালো থাকুন, শুভ কামনা রইল...............
১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
আজীব ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:১৯
রাহাত লতিফ তৌসিফ বলেছেন: মজা পাইছি
১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
আজীব ০০৭ বলেছেন: মজা পাইছেন জেনে ভালো লাগলো.......।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: কয়েকটা পড়লাম ।