১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪৮

আমি সাজিদ বলেছেন: শেষের ছবিটার সবগুলো খাবারের নাম বলুন

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে, মেট্রোরেল না করে, দরকার ছিলো আধুনিক ট্রাম লাইন; ১ বিলিয়নের কমে হয়ে যেতো

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৪

আমি সাজিদ বলেছেন: গাজী সাহেবের সেকেন্ড কমেন্টে সুপার লাইক।

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ছবি ইতিহাস হয় । ছবি সুখ দঃখের সাক্ষী হয় ।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, " গ্রাউন্ডেতো স্পেস কম। তার উপর আমাদের মানসিকতা, গাড়ি আর ট্রাম এর মাঝে মারামারি চলতো।
আন্ডার গ্রাউন্ড রেল হইলে কেমন হইতো? "

-ব্যাং প্রস্রাব করলে ঢাকা ডুবে যায়, আন্ডার-গ্রাউন্ড অসম্ভব।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: দেশ এগিয়ে চলছে। আন্তর্জাতিক মানের বিমান বন্দরের কাজ অনেক এগিয়ে যেত,বিএনপির কথায় বিক্রমপুর বাসি না নাচলে।

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৪

মা.হাসান বলেছেন: যার সেলফি ক্যামেরা এত ঝকঝকা ছবি তোলে, তার মেইন ক্যামেরা না জানি আরো মতো ভালো ছবি তোলে!

আমার চোখ আপনার ক্যামেরার মত পাওয়ারফুল না, কামরাঙা একটাও দেখলাম না

ছবি দেখে তো মনে হলো আপনি আপনার গাড়ি রাস্তায় না, ফুটপাথে চালান। এমন করলে আমরা বাঁচি কেমনে?

ঘ্রানে যেরকম অর্ধেক ভোজন হয়, মেট্রো রেলের ছবি দেখেই আমার অর্ধেক ভ্রমন হয়ে গেলো। সরকার শুনলে না আবার ট্যাক্স নিয়ে নেয়।

শেষের ছবিটাতে তো অসুখবিসুখ ছাড়া আর কিছু দেখলাম না। কাছে যাওয়াও নিরাপদ মনে করি না।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২০

রাজীব নুর বলেছেন: এই পোস্ট টা তো আমার দেওয়ার কথা ছিলো।
ঢাকার পথে পথে নামে আমি এরকম ছবি ব্লগ দেই।

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছবিগুলো ভালো লেগেছে। আমার কাছে হাইপাওয়রের চশমা আছে। কামরাঙার দেখা পেয়েছি।রেজিউশনে ছবির সমস্যা নেই। পলিথিনের মধ্যে থাকা খাবার গুলো দেখতে পেলাম না। তবে আপনি খেলে অবশ্য বুঝতাম কি খাবার খাচ্ছেন।
পোস্টে লাইক।

শুভেচ্ছা নিয়েন।

১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৪০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: দেশ এগিয়ে চলছে।

আগে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার সংখ্যা আঙ্গুল দিয়ে গোনা যেত, আর এখন সৎ কর্মকর্তা হারিকেন দিয়ে খুঁজতে হয়।
আগে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল যেতে লাগতো আধাঘন্টা, আর এখন লাগে আড়াই ঘন্টা।

অনেক এগিয়েছে দেশ।

১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১২

জনৈক অপদার্থ বলেছেন: কাজ সেরেছে। BSEC তে ইন্টার্নশীপ করার জন্য এই রোড দিয়েই যাওয়া লাগত আগারগাঁও। তলহন খুব সুন্দর ছিলো এলাকাটা। এখন তো ভয়ংকর লাগছে!! এই হাইটেক প্রোজেক্টগুলার প্লানিং কি গরুগাধা করে??!! এরা কি একবারও এনভায়রনমেন্টাল ফিজিবিলিটি চেক করে দেখে নাই? আপনার ছবি দেখেই বুঝা যাচ্ছে আগারগাঁও এর বারটা বাজায়া ছেড়েছে এরা। হায়রে সরকারি চাকুরীজীবী!

১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮

মিরোরডডল বলেছেন:



মেহেগনি গাছগুলো কোন এলাকায় ? সুন্দর ।

লাস্টের ছবির মধ্যে আছে নারকেলের ভাঁজা চিপ্সের মতো, আছে কটকটি, ওটা খুবই মজা ।
আছে তিলের খাজা টাইপের কিছু একটা, তারপর মুরালি আছে, মোরব্বা ।
সামনে যেটা গোল গোল ওটা সম্ভবত তেতুল আর চিনি দিয়ে একধরণের নাড়ু ।

আর তো বাকি নেই কিছু, মোটামুটি কয়েকটা হয়েছে নিশ্চয়ই ।
নিমকি আর সাদা মুরালি নেই কেনো !