নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপেক্ষিক দুনিয়া

সামনে মহা লড়াই পেছনে মৃত্যু!

আকন্দ

ব্যস্ততাই সুস্থতা ।.......

আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিমূর্ত গল্প: আন্দক জারকির মতিভ্রম!! 'তাকদীর' এর অসারতা প্রমাণ বিষয়ক পোস্ট!! বিফলে মূল্য ফেরত!!)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৭

১.

ধানাই পানাই বাদ দেন। চলেন যাই আসল কথায়। কি বলেন আপনারা !

এইটুকু বলে আন্দক জারকি থামল। উপস্থিত জটলার লোকজন কোনো কথা বলে না। তারা জানে কথা বলা নিরর্থক।



আন্দক জারকি টিহাভাংনা হতে আগত এক নব্য পাগল। তার পাগলামির নমুনা ইতোমধ্যে তাদের অনেক দেখা হয়েছে। তবে উপস্থিত জনতা সরেনা। আন্দক পাগলার পাগলামি ব্যাপক চিন্তাশীল পাগলামি! সেই সাথে ব্যাপক বিনোদন। দেখা যাক ব্যাটা আজ কী করে।





আন্দক পাগলা গল্প বলা শুরু করল:

“ একটা কলেজ আসিল। গ্রামের কলেজ। ইন্টার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ। প্রাকটিকাল পরীক্ষা নিতে হইব। রসায়ন হইল, জীব হইল। পদার্থ আর নেওয়া হয়না। কেডায় নিব। বিভাগীয় প্রধান গেছে গোফালগঞ্জ।



প্রিন্সিফাল পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ডেপুটি সাররে ডাইকা কয় মিয়াসাব উপায় কী? ডেপুটি সার উপায় কইতে পারে না। প্রিন্সিফাল কয় স্টুডেন কয়জন?

-সার ২৫ জন।

-ফাশ করব কয়জন?

-সার বেবাকতেই পাশ করব।

-তাইলে এক কাম করুইন। সময় কম । পরীক্ষা লওনের আর কাম নাই । একটা মার্শীট বানাইয়ালাইন। আমি বোর্ডে পাডায়া দেই।

-আইচ্ছা সার।

- আর সবাইরে ভালা মার্ক ই দিবাইন ।তয় একটু হুইছ কইরা।



ঝামেলা শেষ। ছাত্রছাত্রীরা মামুর বাড়িত যাইব না কোচিং ও যাইব তাই লইয়া চিন্তা ভাবনা করতে আছে। এমন সম গোফালগঞ্জ তন পদার্থ বিভাগ সার আইয়া কয় এইডা কী অইল । সব বিভাগে পরীক্ষা অইল । আমার বিভাগে পরীক্ষা অইল না। এইডা হইতাম পারেনা। পরীক্ষা লওন লাগব।

ডেপুটি কয় সার মার্কসীট পাডায়া দেওয়া হইছে।

-হউক! পরীক্ষা লওন লাগব। মার্কশীট গেছে যাক।



গোফালগঞ্জ থেকে আসছে। তেজ আর কমেনা। প্রিন্সিফাল কয় আইচ্ছা নেন পরীক্ষা।তয় মার্শিট লইয়া ঝামেলা পাকাইয়ান না।





পরীক্ষা শুরু হল। পদার্থ স্যার একটা ভাষণ দিলেন। তোমরা সবাই ভাল করে পরীক্ষা দাও। যেমন কাজ দেখাতে পারবা তেমন নাম্বার। যেহেতু তোমাদের ব্যবহারিক ক্লাস আগে নেওয়া হয় নাই। তাই আজ প্রথমে তোমাদের কিছু কাজ দেখিয়ে দেওয়া হবে। তারপর তোমাদের টেস্ট নেওয়া হবে। আমি যা যা করতে বলব যেভাবে থাকতে বলব তাই করবা। তাহলেই নাম্বার। তবে মনে রাখবা তোমাদের নাম্বার কিন্তু দেওয়া হয়ে গেছে।



-সার নাম্বার যদি দেওয়া হইয়াই থাকে তাহলে আর এত কষ্ট কইরা লাভ কী?



-তোমরা তো আর জাননা কে কত পাইছ। আমাদের একটা হিসাব আছে। যারে আমরা ভাল নাম্বার দিছি সে আজকেও ভাল করবা। যারে খারাপ দিছি। সে আজকেও খারাপ করবা।



রবিন মনে মনে ভাবে হিসাবের গুষ্ঠি কিলাই। অ্যাভাটার মুভিটা আইনা রাখছি । দেখবার পারি নাই। অহন গিয়া দেখি। নাম্বার যা পাওয়ার তো পাইছিই । এখন আর সান্ত্বনা পাওয়ার দরকার নাই।



রবিনরে পালাইয়া যাইতে দেইখা সবুজ কয় ওরে যাইসনা। ৭০ নম্বরের পরীক্ষা. . . .





রবিন আস্তে আস্তে বলে তুই যত ভাল পরীক্ষাই দিস । তোর নাম্বার কি বাড়ব? আর আমি যদি পালায়া যাই তাইলে আমার নাম্বার কি স্যারে কাটতে পারব। নাম্বার তো স্যারে পাঠায়া দিছে। তাইলে আর কষ্ট কইরা লাভ আছে?

সবুজ কয় স্যার যে কইল আমি বেশি নম্বর পাইয়া থাকলে আমার পরীক্ষা ভালা হইব.... তাই আমি ভালা পরীক্ষা দিয়া মনে করতে চাই আমি ভালা নম্বর পাইছি!!!!







আন্দক পাগলার গল্প বলা শেষ।



উপস্থিত জনতা গল্পের মাথামন্ডু কিছুই বুঝতে পারেনা!!











২. টীকা: এই গল্পটা মৌলিক না। ভাব বস্তু ধার করা।









হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ (স) দু'টি কিতাব হাতে নিয়ে বের হলেন এবং বললেন, তোমরা জান কি, এ দু'টি কিতাব কি? আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল ! জ্বী না। তবে যদি আপনি আমাদেরকে বলে দেন। তখন তিনি ডান হাতের কিতাবের প্রতি ইশারা করে বললেন, এটি বিশ্ব প্রতিপালকের পক্ষ হতে একটি কিতাব। এতে সমস্ত জান্নাতবাসীর নাম এবং তাদের বাপ দাদার নাম ও বংশ পরিচয় রয়েছে। অত:পর তাদের সর্বশেষ ব্যক্তির নামের শেষে সর্বমোট সংখ্যা যোগ করা হয়েছে। সুতরাং কখনো এতে বৃদ্ধি করা হবেনা। এবং কখনো তাদের সংখ্যা কমানো হবেনা।

অত:পর তিনি বাম হাতের কিতাবটির প্রতি ইশারা করে বললেন, এতে সমস্ত দোযখবাসীর নাম রয়েছে, এবং তাদের বাপ দাদা এবং গোত্রের নামসমূহ রয়েছে। অত:পর এদের সর্বশেষ ব্যক্তির নামের শেষে সর্বমোট সংখ্যা যোগ করা হয়েছে। সুতরাং কখনো এতে বৃদ্ধি করা হবেনা। এবং কখনো তাদের সংখ্যা কমানো হবেনা।



নবীর কথা শুনে তাঁর সাহাবীগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসূল ! তাহলে আমলের প্রয়োজনীয়তা কি? ব্যাপার যদি এরুপ চূড়ান্ত হয়ে থাকে । তখন তিনি বললেন, তোমরা সঠিকভাবে কাজ কর এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের চেষ্টা কর। কারণ , জান্নাতবাসীর অন্তিম কাজ জান্নাতবাসীর কাজের মতই হবে। পূর্বে সে যে কাজই করে থাকুক না কেন। এরপর রাসূলুল্লাহ (স) নিজের দু'হাতে ইশারা করলেন এবং কিতাব দুটি রেখে দিলেন। অত:পর বললেন,তোমাদের প্রভু বান্দাগণের কাজ (তাদের তাকদীর ) সম্পূর্ন করে দিয়ে অবসর হলেন। অতএব, এক দল জান্নাতে যাবে এবং আরেক দল জাহান্নামে যাবে।



(এ হাদীসটি ইমাম তিরমিযী (রহ: ) স্বীয় জামে তিরমিযীতে সংকলন করেন)
















লেখকের কথা: উপরিউক্ত হাদীসটি আলিম শ্রেণীর পাঠ্যবই মেশকাত শরীফ থেকে হুবহু উদ্ধৃত।



মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +২০/-২

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: খিক খিক! আপ্নি মিয়া কঠিন চিজ =p~ =p~ =p~

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৮

আকন্দ বলেছেন: ধইন্য!!

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৪

পিশানব বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: খিক খিক! আপ্নি মিয়া কঠিন চিজ =p~ =p~ =p~




>>চরম বিমূর্ত!! ভাল করে পরীক্ষা দে, তবে নাম্বার কিন্তু আগেই দেওয়া!!!

খিক খিক!!

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪০

শিমুল আহমেদ বলেছেন: B:-)

৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: খিক খিক! আপ্নি মিয়া কঠিন চি

সহমত
++++++

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৪

আকন্দ বলেছেন: আবারো ধইন্য!!

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৩

শিব সত বলেছেন: ও........... মা............. গো................

০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫১

আকন্দ বলেছেন: :)

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৯

সন্যাসী বলেছেন: চ্রম পোস্ট।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০

আকন্দ বলেছেন: থ্যাঙ্কু!!

৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩১

মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দীন বলেছেন: আপনি তো ভয়াবহ খারাপ লোক! এত মোলায়েম ভাবে ঢুকাইছেন, অনেকে টেরই পাইবো না কি ঢুকছে। তবে ঢুকছে কিন্তু বহুদুর।
চরম পোস্ট, পিসি দিয়া ঢুইকা প্রিয়তে নিতেছি।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আকন্দ বলেছেন: ধইন্য

৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৬

পারভেজ আলম বলেছেন: এত অসাধারণ কাম হইছে। সেলুট।

২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮

আকন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ।


(আপনারে আবার খাট কইরা ফালাইলাম নাতো!)

৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪

হিম১২৩ বলেছেন: খিক খিক! আপ্নি মিয়া কঠিন চিজ

২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮

আকন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ।


(আপনারে আবার খাট কইরা ফালাইলাম নাতো!)

১০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
হাদিসটা এক্কেরে মাখখনের লাহান হইসে, 'বাল' যা করতাসে, হে গো জন্য ঠিক আসে!

১১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০৪

স্টাডি-ইটিই বলেছেন: ওই এইডা জাল হাদিস। হাদিস মানিনা, এই হাদিস রে মাইনাস। যেইটা আমার পক্ষে যাইব হেইটারে প্লাস।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬

আকন্দ বলেছেন: এই কথাটা ওদের মুখ থেকে শুনতে চাইছিলাম!!

১২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:১২

শিমুল আহমেদ বলেছেন: আপ্নে মিঞা আমার ধর্মানুভূতিতে আগাত দিসেন। আপানারে মাইলাস---------- X((

০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩৮

আকন্দ বলেছেন: চরি!

১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৫

আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: খিক খিক! আপ্নি মিয়া কঠিন চিজ =p~ =p~ =p~

ভাই আমার মতে এই জিনিসটা জোকার নায়েকরে জানান উছিত!
তাইলে দেখতাম হে কি কয় আর ব্যাপক মুজা লুইটা নিতাম!!! :P =p~

২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৯

আকন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ।


(আপনারে আবার খাট কইরা ফালাইলাম নাতো!)

১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৩

পিশানব বলেছেন: ভাই আমার মতে এই জিনিসটা জোকার নায়েকরে জানান উছিত!
তাইলে দেখতাম হে কি কয় আর ব্যাপক মুজা লুইটা নিতাম!!! :P =p~

২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮

আকন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ।


(আপনারে আবার খাট কইরা ফালাইলাম নাতো!)

১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৪

আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: তাইলে দেখতাম হে কি কয় আর ব্যাপক মুজা লুইটা নিতাম!!! :P =p~
আমি ভাই সিরিয়াস!! B:-) B:-)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৫৫

আকন্দ বলেছেন: কেমতে জানামো?

থাক বাদ দেন ! পিছলাইয়া যাইব জানা কথা!

১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৭

আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: পাডানের ব্যবস্থা হইবোনে আগে আপনে খালি এর ইংরেজী অনুবাদ করেন ।

আকন্দ ভাই এগিয়ে চল আমরা আছি তোমার সাথে :#) :#) :#)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৯

আকন্দ বলেছেন: :-0 B:-/ B:-) /:)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২

আকন্দ বলেছেন: :-0 B:-/ B:-) /:)

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৯

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: নিশ্চয় আল্লাহপাক আপনার জন্য কোনপ্রকার হুর সৃষ্টি করেননি!;)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৪

আকন্দ বলেছেন: এইডা কী হুনাইলেন! বড়ই আপসোসের কথা!

১৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:১৪

হযরত মািতস বলেছেন: কঠিন!!!!!!!!!!

১৩ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৭

আকন্দ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৬

বিবেক বিবাগী বলেছেন: আমরা আসলে কি করব, কি ভাববো, তা আগে থেকেই প্রেডিক্টেড। আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সৃষ্টি করেছেন, এজন্যেই উনি জানেন যে আমরা কি করতে পারি। কিন্তু কোন কিছু করার জন্য তিনি আমাদের বাধ্য করেন নাই। আমরা যা করি, মোটামুটি নিজের ইচ্ছে তেই করি। আমাদের মাথায় যে চিন্তা হতে পারে, সেটা আল্লাহ্‌ তা'আলা সর্বশক্তিমান বলেই আগে থেকে জেনে নিতে পারেন। আমরা দু'আ করবো, এটাও উনি প্রেডিক্ট করতে পারেন। উনি নির্ভুলভাবে প্রেডিক্ট করতে পারেন বলেই বলা আছে তাকদীর ফিক্সড হয়ে আছে। কিন্তু যা করছি, তা আমাদের নিয়ন্ত্রণেই করছি। তাই সব কাজের রিসপনসিবিলিটি আমাদের। আল্লাহ্‌ তা'আলা কাউকে জাহান্নাম বা জান্নাত বাসী হিসেবে ফিক্স করে দেন নাই, বরং উনি নির্ভুভাবে প্রেডিক্ট করতে পারেন ওনার সৃষ্ট বান্দা কিভাবে ভাবতে পারে, কি করতে পারে। এটাকে নিয়ে মজা করা যেতে পারে, স্বাভাবিক, কিন্তু তাকদীরের ব্যাপারটা এভাবেই আসছে। ব্যাপারটা ওই স্কুলের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মিলিয়ে বলা যায়, প্রত্যেকটা বাচ্চা বাসায় কতটুকু পড়ছে, ছোটবেলা থেকে কি জ্ঞান অর্জন করে বড় হইছে, একটা বিশেষ মুহূর্তে কোন একটা জিনিস মনে পড়বে কি পড়বে না, মস্তিষ্কের এই সব সূক্ষ্ম ব্যাপারগুলো শিক্ষক জানেন, জানেন ছাত্ররা পরীক্ষায় কেমন করবে। তেমনি আমাদের জীবনে কি ইনফ্লুয়েন্স আসবে, কিভাবে আমরা চিন্তা ভাবনা করতে শিখবো, এই সব ব্যাপারগুলো আল্লাহ্‌ তা'আলা ধারাবাহিক ভাবে প্রেডিক্ট করতে পারেন বলেই তাকদীর কথাটি আসছে। আমরা যা করি, তা নিজের ইচ্ছেতেই করি। কিন্তু আমরা কি ইচ্ছে করছি, সেটা আল্লাহ্‌ আগে থেকেই জেনে নিতে পারেন। এইটাই। এটা জটিল ব্যাপার। সহজেই দ্বন্দ্ব চলে আসে। সব ফিক্সড, তাইলে আমরা আর কি করব। কিন্তু ব্যাপারটা টাইম মেশিনের মত ভাবা যায়, আমরা কি করব, টাইম মেশিনের মত সময়ের শেষাংশে গিয়ে আল্লাহ্‌ সব জেনে নিয়েছেন। আমরা নিজেদের ভূমিকায় স্বেচ্ছা অভিনয় করে চলেছি প্রতিনিয়ত।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৮

আকন্দ বলেছেন: বলতে দ্বিধা নেই আপনার কথা পুরোপুরি বুঝতে পারি নাই! তবে আপনি নতুন কথা কিছু বলেননি! "আমাদের ভাগ্য ফিক্সড আবার আমরা যা করছি নিজের ইচ্ছেতেই করছি" এই থিওরী সত্য হলে ব্যাপারটা কীরকম দাঁড়াতে পারে আন্দক পাগলার গল্পে এটাই তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।


আল্লাহ কি শুধুই অনুমানকারী? নাকি আমাদের ভাগ্য নিয়ন্তা? আপনি বলছেন অনুমানকারী। এটা কিন্তু আপনার স্বজাতিরাই মানবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.