![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
আজ ২৩ এপ্রিল বিশ্ব পুস্তক দিবস। ১৯৯৬ সালে জাতিসঙ্ঘ উইলিয়াম শক্সপিয়ারের জন্মদিন ২৩ এপ্রিল দিনটিকে বিশ্ব পুস্তক দিবস হিসাবে পালনের সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রধানত বই এর প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে এই দিনটি পালন করা হয়। তাছারা লেখকরা যাতে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন—এটাও এ দিন পালন করার আরো একটি লক্ষ্য। আসলে, লেখক-প্রকাশক-পাঠকদের সম্পর্ককে আরও ঘনিষ্ঠ হতে সাহায্য করে বিশ্ব পুস্তক দিবস উদ্যাপন। এ বছর নিয়ে ১৬তম বিশ্ব পুস্তক দিবস পালন করা হচ্ছে সারা বিশ্বে।
সাধারণ মানুঝের মধ্যে বই পড়ার অভ্যাস ভীষণভাবে কমে গেছে। তাই সঠিক সময়েই জাতিসঙ্ঘ বিশ্ব পুস্তক দিবসের ভাবনা সারা বিশ্ব ছড়িয়ে দিয়েছে। বইপত্রের প্রচার ও প্রসারের পাশাপাশি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আরও কয়েকটি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তার মধ্যে আছে:
# সব ভাষায়, বই-পত্র-পত্রিকা পাঠের অভ্যাসকে বাড়ানো;
# সব বয়সের মানুষের মধ্যে পাঠের অভ্যাস বাড়ানো;
# সকল পাঠকের মধ্যে বইপত্র ছড়িয়ে দিতে হবে যাতে পাঠের অভ্যাস উল্লেখজনকভাবে বাড়ে;
# সারা বছরই ছোট ছোট স্থানে, ক্লাবে, অফিসে বই মেলার আয়োজন করা;
# সম্ভাব্য পাঠকের হাতের নাগালের মধ্যে বই-পুস্তক নিয়ে যাওয়া যাতে বই এর প্রসারের সাথে সাথে পাঠেরও অভ্যাস বাড়ে।
আজ ২৩ এপ্রিল আপনি অন্তত একটা বই কিনুন। একটা বই সন্তানকে, স্ত্রীকে বা কোন প্রিয়জনকে উপহার দিন। দিবসটিকে স্মরণীয় করে রাখুন।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:০৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: এমনই তথ্যমূলক লেখা যে, মাত্র ২৫ বার পঠিত এবং একটি মাত্র মন্তব্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪
একলাহুতুম বলেছেন: এরকম তথ্যমূলক লেখার জন্য ধন্যবাদ।