নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
১৬২০ সালে একদল তীর্থযাত্রী ধর্মীয় নিপীড়ন থেকে বাঁচার জন্য ইংল্যান্ড থেকে পালিয়ে এসে উত্তর আমেরিকাতে নিউ ইংল্যান্ড নামে বসতি স্থাপন করেন. এই তীর্থযাত্রীরা চার্চ অফ ইংল্যান্ডের মতবাদকে মেনে না নিয়ে, তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে, তারা ইংল্যান্ডের আওতা থেকে দূরে চলে যাবে. তারা অবশ্য নিজেদেরকে তীর্থযাত্রী পরিচয় দিতে নারাজ. তারা মে ফ্লাওয়ার নামক এক জাহাজে করে ১৬২০ সালের ডিসেম্বর মাসে প্লিমাউথএ অবতরণ করেন. প্রথম বছরেই শীতে অধিকাংশ বসতি স্থাপনকারী মারা যায়. অবশ্য স্থানীয় আমেরিকানরা কি ভাবে শস্য ফলাতে হবে তা তাদেরকে শিখিয়ে দেয়. ১৬২৮ সালে এই ধরণের আরেকটা উপনিবেশ সালেমএ স্থাপন করা হয়।
১৬২৯ সালে ম্যাসাচুসেট্স বে কোম্পানি স্থাপন করা হয়. ১৬৩০ সাল থেকে ব্যাপক হারে বসতি স্থাপনকারী নিউ ইংল্যান্ডে আসতে থাকে. কিছু দিনের মধ্যেই এর জন সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকে. তা ছাড়াও ইংরেজ বসতি স্থাপনকারীরা উত্তর আমেরিকার সমুদ্র তীরবর্তী এলাকাগুলিতে ছড়িয়ে পড়তে থাকে. ১৬৩৪ সালে ম্যাসাচুসেট্স থেকে কিছু লোক এসে কানেক্টিকাটে ওয়েদারফিল্ড নামে একটা শহর গড়ে তুলে.
১৬৩৬ সালে এক দল লোক ম্যাসাচুসেট্স বে উপনিবেশ ত্যাগ করে রোড আইল্যান্ডএ বসতি স্থাপন করে. এটাই প্রভিডেন্সএ প্রথম বসতি.
১৬২৩ সালে নিউ হ্যাম্পশায়ারএ জেলেদের একটা বসতি আবিষ্কৃত হয়. ১৬২৯ সালে ম্যারিম্যাক নদী ও পিসকাটাকুয়া নদীর মধ্যবর্তী এলাকা ম্যাসন নামের এক ব্যাক্তিকে পত্তন দেওয়া হয়. পরবর্তীতে এই এলাকার নামকরণ করা হয় নিউ হ্যাম্পশায়ার. ১৬৩০ সালে পোর্টসমাউথ, নিউ হ্যাম্পশায়ার প্রতিষ্টা করা হয়. সরকারি ভাবে নিউ হ্যাম্পশায়ার ১৬৭৯ সাল পর্যন্ত ম্যাসাচুসেটসের অন্তর্ভুক্ত ছিল.
দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্যগুলির অর্থনীতি কৃষির উপর নির্ভরশীল হলেও, নিউ ইংল্যান্ডের অর্থনীতি নির্ভরশীল ছিল বাণিজ্যের উপর. মৎস আহরণ ছিল এই অঞ্চলের প্রধান শিল্প. কাঠ ও পিপা উল্লেখযোগ্য রফতানি পণ্য হিসাবে গণ্য হত. নিউ ইংল্যান্ডের আরেকটা উল্লেখযোগ্য শিল্প ছিল জাহাজ নির্মাণ.
©somewhere in net ltd.