নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
টেক্সাসের রিও গ্র্যান্ড ভ্যালি যেখানে যুক্তরাষ্ট্র এবং মেক্সিকোর মধ্যে সীমান্ত অবস্থিত। এই সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অভিবাসীরা মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে। এইখানে তাপমাত্রা অনেক বেশী। তাই অবৈধ অভিবাসীরা সীমান্ত পার হয়েই তৃষ্ণা মিটানোর জন্য পানি খোঁজতে থাকে। অবৈধ অভিবাসীরা যাতে তাদের তৃষ্ণা মেটাতে পারে সেই জন্য স্হানীয় অধিবাসীরা তাদের মেলবক্সে ঠান্ডা পানি বা সোডার বোতল রেখে দেয়।
এই বছর অবৈধ অভিবাসী আগমন শতকরা ৬৬ ভাগ কমে গেছে। অবৈধ অভিবাসী আগমন কমে যাওয়াতে যারা এই কাজ করতো তারা এখন মাদক পাচারের কাজ শুরু করেছে।
সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী মার্কিন নাগরিকরা অবৈধ অভিবাসীদেরকে খাদ্য ও কাপড়চোপড় দিয়ে সাহায্য করে। মার্কিন আইনে এই ধরণের মানবিক সাহায্য অবৈধ নয়, তবে যানবাহন বা টেলিফোন ব্যবহার করতে দেয়া বেআইনি।
স্থানীয় অধিবাসীদের ধারণা অবৈধ অভিবাসীদের আগমন বন্ধ করা গেলেও অবৈধ মাদক পাচার বন্ধ করা সম্ভব হবে না।
২| ২৭ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯
বিজন রয় বলেছেন: এই বছর অবৈধ অভিবাসী আগমন শতকরা ৬৬ ভাগ কমে গেছে।
তাহলে তো ট্রাম্প সাহেব আর দেয়াল নির্মাণ করবেন না।
২৭ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্রের ভিতরে অনেক কড়াকরি ব্যবস্থা নেয়াতে অবৈধ অভিবাসীরা অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছে। এই কারণে নতুন করে আগমন অনেক কমে গেছে। পরিস্থিতি পরিবর্তন হলে বা নতুন কোনো কৌশল বের করতে পারলে আবার বাড়তে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:২৯
থিওরি বলেছেন: কাটাতার আর বিএসএফ নাই ওগো!!! য