নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আইন – ৩

২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

অভিবাসন সংক্রান্ত সংস্থাসমূহ :

অভিবাসন সংক্রান্ত আইনসমূহ প্রয়োগ এবং পরিচালনার জন্য ৩টি কেন্দ্রীয় সংস্থা (federal agencies) দায়িত্ব প্রাপ্ত।

১. ইমিগ্রেশন এন্ড কাস্টম এনফোর্সমেন্ট (ICE) -- এই সংস্থার কাজ হল, কেউ ইমিগ্রেশন আইন ভঙ্গ করলে, তার তদন্ত করা এবং অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া।

২. ইউ এস সিটিজেনশিপ এন্ড ইমিগ্র্যাশন সার্ভিস (USCIS) -- এই সংস্থার কাজ হল, অভিবাসন সংক্রান্ত আবেদন বিবেচনা করা।

৩. কাস্টমস এন্ড বর্ডার প্রটেকশন (CBP) -- এই সংস্থার কাজ হল সীমান্ত নিরাপত্তা বিধান করা।

ভিসার প্রকারভেদ:

সাধারণ ভাবে বলতে গেলে, বিদেশী নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে আসতে হলে ভিসার প্রয়োজন হয়।
ভিসা প্রধানত দুই ধরণের --

(১) ইমিগ্রান্ট ভিসা -- যারা স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করতে চায় তার এই ভিসার জন্য আবেদন করেন।

(২) নন-ইমিগ্রান্ট ভিসা। এই ভিসা আবার তিন ধরণের। যথা-- টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা এবং বিজনেস ভিসা। যারা এই ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসেন তারা একটা নিদিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করতে পারেন।

ভিসা ওয়েভার প্রোগ্রামের অধীনে বর্তমানে ৩৭টা দেশের নাগরিকরা বিনা-ভিসায় ৯০ দিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারে। এই ভাবে যারা আসেন, তারা যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান কালে কোন চাকরি করতে পারবেন না, কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবেন না এবং যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আবেদন করতে পারবেন না।

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আইন – ১

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আইন – ২

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আইন – ৪

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আইন – ৫

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভিসা চাইলেই কি পাওয়া যায়?

২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


হাঁ, নিয়ম নিতে মেনে ভিসা চাইলেই পাওয়া যায়।
একেক ধরণের ভিসার জন্য একেক শর্ত।
প্রতিদিন ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস থেকে ইমিগ্রান্ট এবং নন-ইমিগ্রেন্ট মিলিয়ে অনেক ভিসা ইস্যু করা হয়।
নন-ইমিগ্রেন্ট ভিসার আবার প্রায় ৪৩টা ক্যাটাগরি আছে, যেমন--টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, বিজনেস ভিসা ইত্যাদি।
আমি এখানে সাধারণ ভাবে একটা আলোচনা করছি যাতে মোটামুটি একটা ধারণা লাভ করার যায়।

২| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভিসা চাইলেই কি পাওয়া যায়?

২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


তবে ইমিগ্র্যাশন ভিসা অত্যন্ত জটিল এবং সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
তার উপর অভিবাসন সংক্রান্ত বিধিবিধানগুলো প্রায়ই পরিবর্তন হওয়ার ফলে এই প্রক্রিয়া আরো জটিল আকার ধারণ করেছে। অভিবাসন আইন সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ আইনজীবী ছাড়া ব্যক্তি নিজে থেকে আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে গেলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.