নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চেয়ে এগিয়ে আছেন।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৭



হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার ৭ অক্টোবর হামলার মূল স্থপতি। বর্তমানে তিনি ইসরাইলের প্রধান লক্ষ্য। হামলার পর চার মাস হতে চলেছে কিন্তু তিনি এখনো অধরা রয়ে গেছেন। তিনি সবসময় ইসরায়েলই সামরিক এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলি থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকেন।

গাজ্জার ভিতরে ঘনবসতিপূর্ণ একটি এলাকা খান ইউনুস। এখানেই ইয়াহিয়া সিনওয়ারের জন্ম এবং কর্মকাণ্ডের ঘাঁটি। ইসরায়েল বাহিনী সম্প্রতি খান ইউনুসে মাটির গভীর নিচে জিম্মিদের আটকে রাখার একটা খাঁচা খুঁজে পেয়েছে। ইসরাইলি বাহিনী ধারণা করছে এর কাছাকাছি কোথাও সিনওয়ার লুকিয়ে আছে। তিনটি স্তর দ্বারা সিনওয়ারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। টানেলের প্রথম স্তরে আছে হামাসের যোদ্ধা, দ্বিতীয় স্তরে জিম্মিদের খাঁচা তারপর সুরক্ষিত কমান্ড পোস্টে সিনওয়ার অবস্থান করছেন। তাকে ধরতে হলে প্রথমে টানেলে ঢুকতে হবে যা প্রায় অসম্ভব। যদি ঢুকতেও পারে তাহলে তারা হামাস যোদ্ধাদের মুখোমুখি হবে। যদি হামাস যোদ্ধাদের পরাজিত করতে যায় তাহলে খাঁচায় বন্দি নিরীহ জিম্মিরা মারা যাবে। তারপর সিনওয়ারের সুরক্ষিত স্থানে ঢুকা যাবে। কিন্তু ইতোমধ্যে সিনওয়ার পালানোর জন্য অনেক সময় পেয়ে যাবে। সে টানেলের অন্যদিক দিয়ে আরেক অজানা স্থানে চলে যাবে। ফলাফল হবে শূন্য কিন্তু ইসরাইলের ব্যাপক ক্ষতি হবে এবং খাঁচায় বন্দি সব নিরীহ জিম্মি মারা যাবে। ইতোমধ্যে ইসরাইল একটা প্রচেষ্টা চালিয়ে ছিল। এতে ২৪ জন ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছে, যা এযাবৎ কালের মধ্যে এক দিনে এক ঘটনায় ইসরাইলের সর্বোচ্চ ক্ষয় ক্ষতি।

জিম্মিদের কাছাকাছি থাকার কারণে হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার একাধিক বার রক্ষা পেয়েছেন। ইসরাইল বাহিনী তাকে নাগালে পেয়েও জিম্মিদের নিরাপত্তার কারণে কিছু করতে পারে নাই। তার এই কৌশল খুব ভাল ভাবে কাজ করছে। তাছাড়া হামাস এমন কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করছে যার ফলে সিনওয়ার দোহায় তার রাজনৈতিক নেতাদের সাথে যোগাযোগ করলে ইসরায়েলি গোয়েন্দারা তা সনাক্ত করতে পারে না।

গাজ্জাতে হামাসের একটি বাড়তি সুবিধা হল এর ঘনবসতি। এই ঘনবসতির কারণে ইসরাইল প্রতিটা বাড়ি এবং মানুষ সঠিক ভাবে ট্রেক করতে পারে না। কিন্তু পশ্চিম তীরে খুব সহজেই প্রতিটা বাড়ি এবং মানুষ ট্রেক করতে পারে।

সিনওয়ারের সম্ভাব্য অবস্থান স্থল মনে করে ইসরাইল বাহিনী গত কয়েক দিন ধরে খান ইউনুসের যে সুড়ঙ্গটি ঘেরাও করে রেখেছে সম্ভবত সিনওয়ার সেখান থেকে সরে গেছে। অর্থাৎ সনাক্তকরণ এড়াতে অবস্থান পরিবর্তন করেছেন। তবে তারা এই সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দিতে পারছে না যে তিনি একটি টানেল দিয়ে মিশর অতিক্রম করতে পারেন।

সিনওয়ারকে ধরতে পারার সম্ভাবনা কম, এই ধারণা থেকে ইসরাইল প্রস্তাব দিয়েছে যে বাকি সব জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে সিনওয়ার এবং অন্যান্য হামাস নেতাদের গাজা থেকে নিরাপদে অন্য দেশে চলে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে।

কিন্তু এই আলোচনা ফলপ্রসূ হয় নাই। কারণ সিনওয়ার বর্তমানে তিনটি লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে, (১) তার নিজের বেঁচে থাকা, (২) হামাসের সাংগঠনিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখা এবং (৩) ভবিষ্যতে গাজ্জার নেতৃত্বে দেয়া।

হামাস -ইসরাইল দ্বন্দ্বের অবসান ঘটাতে আমেরিকা, কাতার এবং মিশর সহ একাধিক দেশ আলোচনা করছে ৷ হামাসে দাবি, যে কোনো জিম্মি মুক্তি পাওয়ার আগে ইসরায়েলকে তার আক্রমণ অনির্দিষ্টকালের জন্য থামাতে হবে। কিন্তু এই দাবি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু প্রত্যাখ্যান করেছেন।

সিনওয়ারের কৌশল হচ্ছে তিনি সবসময় কিছু নিরীহ মানুষকে জিম্মি হিসাবে আটকে রাখবেন। কারণ এই নিরীহ মানুষগুলিই হবে তার বীমা পলিসি। এই নিরীহ মানুষগুলির কারণে যে কেউ তাকে হত্যা করবে না।

হামাসকে ধ্বংস করতে হবে এই ব্যাপারে দলমত নির্বিশেষে সব ইসরাইলি একমত হলেও সেটা কি ভাবে সম্ভব এই ব্যাপারে ভিন্ন মত আছে। কারো করো মতে আগে জিম্মি উদ্ধার করতে হবে, তারপর হামাস ধ্বংস করতে হবে। আবার কারো কারো মতে জিম্মি উদ্ধার করতে গেলে হামাস ধ্বংস করা যাবে না। অর্থাৎ নিরীহ জিম্মি মুক্তি এখন প্রধান ইস্যু। এটা সিনওয়ার পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পেরেছে। তাই নিরীহ জিম্মিদেরকেই তার লক্ষ্যে পৌঁছার কৌশল হিসাবে বেছে নিয়েছে।

হামাসের সাথে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেছেন এমন একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে গাজা ছেড়ে দোহা বা বৈরুতের মতো আঞ্চলিক নিরাপদ আশ্রয়ে বসবাস করতে বাধ্য করবে এমন চুক্তিতে সিনওয়ার সম্মত হবেন না। তার মানসিকতা ইয়াসিন আরাফাত বা মাহমুদ আব্বাস থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তার বিশ্বাস যতটা সম্ভব ইহুদিদের হত্যা করার পরে মারা যাওয়া, এতে তিনি সরাসরি বেহেস্তে যাবেন। ইসলাম ধর্মকে তিনি এই ভাবেই ব্যাখ্যা করেন। সিনওয়ার বিশ্বাস করেন যে তিনি শহীদ হবেন এবং তিনি মৃত্যুকে ভয় পান না। পৃথিবীর সংক্ষিপ্ত জীবন শেষে তিনি চিরদিন বেহেস্তে বসবাস করবেন।

তথ্য যাচাই, গবেষণা এবং বিশ্লেষণের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নেয়া হয়েছে।
সূত্র: ১. NBCNews.com, CNN, Daily News Egypt, Jordan Times, Palestine Chronicle, Al Jazeera

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি আপনার থেকে বুদ্ধিমান, ১১১ দিনে ২৬ হাজার ফিলিস্তিনী শেষ, গাজা নেই! আপনি বিদেশে আছেন, ওখানে থাকে, দেশে আসিবেন না, প্লীজ।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


উনি যে আমার থেকে বুদ্ধিমান এটা একদম ঠিক।

১১১ দিনে কেন, কোন দিনই আমি একটাও শেষ করতে পারি নাই।

গাজা তো আগে থেকেই নেই, ওরা বলে গাজ্জা।

দেশে আমি কিছু করি না। তাই দেশে যেতে আমাকে নিষেধ করবেন না, প্লীজ।

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: গাজায় এখন বসতি কেমন।১০০ মিটার দৌড়ে এগিয়ে আছেন নাকি ম্যারাথনে এগিয়ে আছেন।এক সময় লাদেন ওমর এরাও এগিয়ে ছিলো।তার পর নাই হয়ে গেছে।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

গাজ্জার বসতি এখন ২৫ লক্ষ - ২৫ হাজার = ২৪ লক্ষ ৭৫ হাজার।

৭৫ বছর ধরে যে খেলা চলছে তাকে তো ১০০ মিটার বলা যাবে না। ম্যারাথন বলাই ভাল।

এটা তার ক্ষেত্রেও হতে পারে।


সূত্র: Click This Link

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



বুঝা যাচ্ছে যে, উনি আপনার থেকে বুদ্ধিমান: ১১১ দিনে ২৬ হাজার ফিলিস্তিনী শেষ, গাজা নেই! আপনি বিদেশে আছেন, ওখানে থাকেন, দেশে আসার দরকার নেই!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

একই পোস্ট দুইবার দেয়াতে ভয় পাওয়ার কথা।

সূত্র: Click This Link

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি বলেছেন, " উনি ( সিনওয়ার ) যে আমার থেকে বুদ্ধিমান এটা একদম ঠিক। "

-ওর বুদ্ধির কারণে ২৫০০ মানুষ মারা গেছে, বেশীরভাগ নারী/শিশু; কিন্তু সে আছে! যারা আপনার আজকের পোষ্ট পড়বেন, আপনি দেশে গেলে সবাই ভয়ে থাকবেন।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫০

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

২৫০০০ মানুষ মারা যাওয়াতে ইয়াহিয়া সিনওয়ারের কিছুই আসে যায় না।
নিরীহ জিম্মি মারা গেলেও ইয়াহিয়া সিনওয়ারের কিছু আসে যায় না।

তার কথা যতলোক মারা যায় যাক তাকে বেহেস্তে যেতে হবে।

মানুষ মেরে বেহেস্তে যাওয়ার কোন ইচ্ছা আমার নাই।


সূত্র: Click This Link

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি বলছেন " তার কথা যতলোক মারা যায় যাক তাকে বেহেস্তে যেতে হবে। মানুষ মেরে বেহেস্তে যাওয়ার কোন ইচ্ছা আমার নাই। "

-এই বাক্যে কার ভাবনা সঠিক, আপনার, নাকি ইয়াহিয়ার?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


যার যার ভাবনা তার কাছে।

তার ভাবনা মানুষ মেরে বেহেস্তে যাওয়া।

আমার ভাবনা মানুষকে ভালবাসা এবং মমতা দেয়া।

আমার ভাবনায় আমি সঠিক।

শুধু সঠিক না আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি আমি সঠিক।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি বলছেন, আপনার ভাবনা সঠিক ( তার ভাবনা তখন সঠিক হতে পারে না ); কিন্তু সে আপনার চেয়ে বুদ্ধিমান!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


নিশ্চয়ই আমার ভাবনা সঠিক বলে আমার বিশ্বাস।
একমাত্র মানুষকে ভালবাসা এবং মমতার মধ্য দিয়েই শান্তি (শান্তির আরবি অনুবাদ সহ) আসতে পারে।

সারা পৃথিবীর মানুষ তাকে চিনে।
তার যেমন শত্রু আছে বন্ধুও আছে।
কেউ তাকে সন্ত্রাসী বললেও অনেকেই তাকে বীর মনে করে।
অনেক মানুষ তাকে খারাপ বললেও, একই সাথে অনেক মানুষ তার কল্যাণ এবং দীর্ঘ জীবন কামনা করে।
বীর বন্দনা করে তার নামে বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার আর্টিকেল চাপা হয়েছে।

তার এত এত কিছু আছে।
কিন্তু এই নশ্বর পৃথিবীতে গুটিকয়েক মানুষের ভালবাসা ছাড়া আমার আর কিছু নাই।
আমার চাওয়াও নাই।

এখন তুলনার ভার মানুষের উপর।

৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার কথার মাঝে মিল নেই: আপনি বলেছেন যে, সে আপনার থেকে বুদ্ধিমান; আবার বলছেন, তার তুলনায় আপনার ভাবনা সঠিক! এখানে লজিক কিভাবে কাজ করছে?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৫০

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


সুন্দর প্রশ্ন করেছেন, এখানে লজিক কিভাবে কাজ করছে?

এখানে লজিক নিম্নলিখিত ভাবে কাজ করে।

বুদ্ধিমান এবং নীতিবানের মধ্যে পার্থক্য হল বুদ্ধিমত্তা হল একটি মানসিক ক্ষমতা, অন্যদিকে নৈতিকতা হল একটি আচরণগত বৈশিষ্ট্য। বুদ্ধিমান হওয়া মানে হল তথ্য প্রক্রিয়া করতে এবং সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হওয়া। নীতিবান হওয়া মানে হল সঠিক এবং ভুলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে সক্ষম হওয়া।

বুদ্ধিমান মানুষরা সাধারণত দ্রুত শিখতে এবং নতুন পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে পারে। তারা জটিল ধারণাগুলি বুঝতে এবং যুক্তি দিতে পারে। তবে, বুদ্ধিমান হওয়া মানে সবসময় নীতিবান হওয়া নয়। একজন বুদ্ধিমান মানুষ মিথ্যা বলতে, প্রতারণা করতে বা অন্যায় করতে সক্ষম হতে পারে।

নীতিবান মানুষরা সাধারণত অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং সহানুভূতিশীল হয়। তারা অন্যদের অধিকার এবং স্বার্থকে সম্মান করে। তারা সঠিক কাজ করার জন্য প্রস্তুত থাকে, এমনকি যদি তা তাদের জন্য ব্যক্তিগত ব্যয় হয়।

বুদ্ধিমত্তা এবং নৈতিকতা উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ মানসিক বৈশিষ্ট্য। বুদ্ধিমান মানুষরা বিশ্বকে আরও ভালভাবে বুঝতে এবং তাদের জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। নীতিবান মানুষরা বিশ্বকে আরও ন্যায়সঙ্গত এবং সুন্দর জায়গা করে তুলতে পারে।

এখানে কিছু উদাহরণ রয়েছে যা বুদ্ধিমত্তা এবং নৈতিকতার মধ্যে পার্থক্য দেখায়:

১. একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি একটি কঠিন পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করতে পারে, কিন্তু একজন নীতিবান ব্যক্তি অন্যদের সাহায্য করার জন্য তার জ্ঞান ব্যবহার করতে পারে।

২. একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি একটি ব্যবসা শুরু করতে পারে এবং সফল হতে পারে, কিন্তু একজন নীতিবান ব্যক্তি তার ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তগুলি নিতে অন্যদের স্বার্থকে বিবেচনা করতে পারে।

৩. একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি একটি রাজনৈতিক পদে নির্বাচিত হতে পারে, কিন্তু একজন নীতিবান ব্যক্তি তার জনগণের জন্য সেরা কাজ করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে।

অবশ্যই, বুদ্ধিমত্তা এবং নৈতিকতা প্রায়শই একসাথে থাকে। একজন নীতিবান মানুষ প্রায়শই বুদ্ধিমান হয়, এবং একজন বুদ্ধিমান মানুষ প্রায়শই নীতিবান হয়। তবে, এই দুটি বৈশিষ্ট্য আলাদা এবং একজন ব্যক্তির মধ্যে একটির উপস্থিতি অন্যটির উপস্থিতির গ্যারান্টি দেয় না।

৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



এবার আপনি বুদ্ধিমান ও "নীতিবান" নিয়ে রামায়ন লিখে ফেলেছেন।
"সঠিক ভাবনাই বুদ্ধি"; আপনি ভাবনার দিক থেকে সঠিক হলে, এবং ইয়াহিয়া কম সঠিক হলে, আপনি উনার চেয়ে বুদ্ধিমান।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:০৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


বুদ্ধিমত্তা একটি জটিল ধারণা এবং এটিকে একক বাক্যে সংজ্ঞায়িত করা কঠিন। তবে, "সঠিক ভাবনাই বুদ্ধি" এই বাক্যটি বুদ্ধিমত্তার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিককে তুলে ধরে।

৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬

এম ডি মুসা বলেছেন: যক্তি আর বুদ্ধিদীপ্ত অস্ত্র দিন শেষ! প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভালো না হলে বুদ্ধির অস্ত্র দিয়ে জয় করা সম্ভব নয়! প্রতিরক্ষা জন্য
আয়রন ডোম তৈরি করা সক্ষমতা থাকতে হবে!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


বুদ্ধি ছাড়া প্রতিরক্ষা জন্য আয়রন ডোম তৈরি করবেন কি ভাবে?

১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

Meghna বলেছেন: হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার ৭ অক্টোবর হামলার মূল স্থপতি। --- ইয়াহিয়া সিনওয়ার কে ঘৃনা ছাড়া আর কিছুই দেবার নাই।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ঘৃণা দিয়ে কোন কিছুর সমাধান হবে না।

ঘৃণা হল একটি নেতিবাচক আবেগ যা অন্য ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রতি তীব্র বিদ্বেষ বা অপছন্দের অনুভূতি থেকে সৃষ্টি হয়। ঘৃণা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন ধর্মীয়, জাতিগত, বা সামাজিক পার্থক্য। ঘৃণা প্রায়ই সহিংসতা, বৈষম্য, এবং বিচ্ছিন্নতায় পরিণত হয়।

ঘৃণা দিয়ে কোন কিছুর সমাধান হবে না কারণ এটি সমস্যার কারণগুলি সমাধান করে না। বরং, এটি সমস্যাগুলিকে আরও খারাপ করে তোলে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন ব্যক্তি অন্য ধর্মের লোকের প্রতি ঘৃণা করে, তাহলে সেই ব্যক্তি সেই ধর্মের লোকদের সাথে সহযোগিতা বা বোঝাপড়া করতে চাইবে না। ফলস্বরূপ, সেই ব্যক্তি এবং সেই ধর্মের লোকদের মধ্যে দ্বন্দ্ব বা বিরোধের সম্ভাবনা বেশি।

ঘৃণা সমাধানের জন্য, আমরা অবশ্যই সমস্যার কারণগুলি বোঝার এবং সমাধানের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি ধর্মীয় ঘৃণা একটি সমস্যা হয়, তাহলে আমরা অবশ্যই ধর্মীয় সহনশীলতা এবং বোঝাপড়ার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে হবে। আমরা অবশ্যই লোকেদের তাদের ধর্মীয় পার্থক্যগুলি সত্ত্বেও একে অপরের সাথে সম্মানের সাথে যোগাযোগ করতে শেখানোর উপরও দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে হবে।

ঘৃণা মোকাবেলায় আমাদের অবশ্যই নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নিতে হবে:

শিক্ষা: লোকেদের তাদের ধর্মীয়, জাতিগত, এবং সামাজিক পার্থক্যগুলি সম্পর্কে শিক্ষা দিতে হবে। তাদের অবশ্যই শিখতে হবে যে এগুলি শুধুমাত্র পার্থক্য এবং এগুলিকে ঘৃণার কারণ নয়।

সংলাপ: লোকেদের একে অপরের সাথে সংলাপ করতে উৎসাহিত করতে হবে। তাদের অবশ্যই শিখতে হবে যে তাদের পার্থক্যগুলি সত্ত্বেও একে অপরের সাথে বোঝাপড়া এবং সম্মানের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব।

অ্যাকশন: ঘৃণামূলক আচরণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। অবশ্যই ঘৃণামূলক বক্তৃতা, সহিংসতা, এবং বৈষম্যকে নিষিদ্ধ করতে হবে।

ঘৃণা একটি গুরুতর সমস্যা, কিন্তু এটি একটি সমাধানযোগ্য সমস্যা। অবশ্যই একে অপরের সাথে সম্মান এবং বোঝাপড়ার সাথে যোগাযোগ করতে শিখতে হবে। অবশ্যই ঘৃণার কারণগুলি বোঝার এবং সমাধানের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে।

১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

শেরজা তপন বলেছেন: ইয়াহিয়া সিনওয়ার না হলে অন্য কেউ আসত- সে চলে গেলে আরেকজন আসবে, এভাবে চলতেই থাকবে। এরা শুধু নামেই বুদ্ধিমান- ফুটপাথে একা ছেড়ে দেন, তিন পয়সার বুদ্ধিও নাই। একা একজন মানুষ তেমন কিছুই করতে পারে না। তাঁর আশে পাশে উপরে অনেক বুদ্ধিমান চতুর নিঃশ্বংস ভয়ঙ্কর লোভী ভবিষ্যত পরিকল্পনাকারী মানুষ শাসক দেশ জড়িয়ে আছে।
নিরীহ মানুষ শুধু নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিতেই থাকবে এভাবে অকারনে কাতারে কাতারে, কখনো জাতীয়তাবাদের নামে, ধর্মের না, ভাষার নামে কিংবা আজাইর‍্যা কোন কাম ছাড়া সে জানবেও না কেন দিল।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

আমি এই মতের সাথে সম্পূর্ণ একমত।

যেকোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীই যদি ঘৃণা বা সহিংসতার দিকে পরিচালিত করে, তাহলে অন্য কেউ তাদের জায়গায় আসবে। এটি একটি চক্র যা থামাতে হবে।

যারা সন্ত্রাস করে তারা প্রায়ই খুব বুদ্ধিমান হয়, কিন্তু তাদের বুদ্ধি শুধুমাত্র ক্ষতি করার জন্য ব্যবহৃত হয়। তারা অন্যদের নিয়ন্ত্রণ করতে এবং তাদের ইচ্ছা পূরণ করতে সন্ত্রাস ব্যবহার করে।

একজন ব্যক্তি কেবলমাত্র একটি ছোট ভূমিকা পালন করে। সন্ত্রাসের পেছনে প্রায়ই অনেক বড় শক্তি জড়িত থাকে। এই শক্তিগুলির উদ্দেশ্য হল ক্ষমতা এবং সম্পদ অর্জন করা, এবং তারা এটি করার জন্য যেকোনো উপায়ে যাবে।

নিরীহ মানুষরা সবসময় এই শক্তিগুলির শিকার হয়। তারা তাদের জীবন, তাদের পরিবার এবং তাদের ভবিষ্যৎ হারায়। তাদের মৃত্যু প্রায়ই অকার্যকর হয়, কারণ এটি কোনও বাস্তব সমস্যার সমাধান করে না।

এই চক্রটি থামাতে, আমাদের অবশ্যই সন্ত্রাসের কারণগুলি বোঝার এবং এটি মোকাবেলায় পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন। আমাদের অবশ্যই মানুষকে সন্ত্রাস সম্পর্কে সচেতন করতে হবে এবং তাদের সহিংসতার দিকে পরিচালিত করার কারণগুলি সম্পর্কে শিক্ষা দিতে হবে। আমাদের অবশ্যই শান্তি এবং সহনশীলতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ রয়েছে যা আমরা নিতে পারি:

শিক্ষা: আমরা লোকদের সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে শিক্ষা দিতে পারি, এর কারণগুলি এবং এর পরিণতিগুলি। আমরা তাদের সহিংসতার দিকে পরিচালিত করার কারণগুলি সম্পর্কেও শিক্ষা দিতে পারি।

সংলাপ: আমরা লোকদের একে অপরের সাথে সংলাপ করতে উৎসাহিত করতে পারি। আমরা তাদের বোঝাতে পারি যে তাদের পার্থক্যগুলি সত্ত্বেও, তারা একে অপরের সাথে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করতে পারে।

প্রচারণা: আমরা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রচারণা করতে পারি। আমরা লোকদের সন্ত্রাসের ক্ষতি সম্পর্কে সচেতন করতে পারি এবং তাদের সহিংসতায় জড়িত হওয়া থেকে বিরত থাকতে উৎসাহিত করতে পারি।

এই পদক্ষেপগুলি নেওয়ার মাধ্যমে, আমরা সন্ত্রাসের চক্রটি থামাতে এবং একটি শান্তিপূর্ণ এবং সহনশীল বিশ্ব তৈরি করতে সাহায্য করতে পারি।

১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ইসরায়েলীদের ঘৃণা করার আগে ইয়াহিয়া সিনাওয়ার কে ঘৃণা করা শিখুন । একটি বেহেস্তের জন্য ছাব্বিশ হাজার নিরীহ ফিলিস্তিনির জীবন !!!!! কত বড় হারামজাদা এই সিনাওয়ার । আমি প্রার্থনা করি হে ঈশ্বর সিনাওয়ারের জন্য আলাদা দোজখ তৈরি করো ।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


কাউকে ঘৃণা করা কোনও ভাল কাজ নয়।

এটি শুধুমাত্র ক্ষতি করে এবং সমাধান করে না।

১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭

নতুন বলেছেন: এই হামলা যদি উনার পরিকল্পনা হয়ে থাকে তবে উনাকেও গোয়াড় আহাম্মকই বলবো আমি।

যে ২৬হাজার মানুষের জীবনের কথা না ভেবে নিজের জিদ পুরনের চেস্টা করে যাচ্ছেন...

ফিলিস্তিনি সমাধানের পথ হইলো আলোচনা, আলোচনা এবং আলোচনা।

আরবদের একত্র করতে পারলে আমেরিকারে চাপ দিয়ে ফিলিস্তিনের জন্য স্বাধীন রাস্ট তৌরি সম্ভব।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের জন্য দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান কী সম্ভব?

যখন ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধ চলছে তখন কিছু বিশ্ব নেতা চিন্তা করছেন যুদ্ধের পরে কি হবে? এই যুদ্ধের স্থায়ী সমাধান কি? চিন্তা-ভাবনা-গবেষণার একটাই ফল তাহলো দুই-রাষ্ট্র সমাধান। এই সমাধানের লক্ষ্যে বহু বছর আগে স্থবির হওয়া কূটনৈতিক প্রচেষ্টা আবার শুরু হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন হোয়াইট হাউসে তার সাম্প্রতিক বক্তৃতায় ইসরায়েলের পাশাপাশি একটি স্বীকৃত ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের কথা উল্লেখ করেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন নেতা ও সংগঠন সম্প্রতি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছে। তবে কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন এটি চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।

দুই রাষ্ট্র সমাধান কি?

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান হল ইসরায়েলি এবং ফিলিস্তিনিদের জন্য পৃথক রাষ্ট্রের পরিকল্পনা। এই ধারণাটি ১৯৪৮ সালে ইসরাইল তৈরি হওয়ার আগে থেকেই চলে আসছে। কিন্তু সহিংসতা এবং যুদ্ধ বছরের পর বছর ধরে এই পরিকল্পনার অগ্রগতিতে বাধা দিয়েছে।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংঘাত: একটি কালানুক্রম

১৯৯৩ সালে আমেরিকার মধ্যস্থতায় অসলো চুক্তিতে ইসরাইল প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনকে ফিলিস্তিনিদের প্রতিনিধি হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। পক্ষান্তরে পিএলও ইসরায়েলের শান্তিপূর্ণভাবে অস্তিত্বের অধিকারকে স্বীকৃতি দেয়। চুক্তির অংশ হিসাবে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ পশ্চিম তীর এবং গাজায় পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করে। এই ভাবে দুটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য একটি সম্ভাব্য পথ প্রথম বারের মত উন্মুক্ত হয়।

২০০০ সালে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ক্যাম্প ডেভিডে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী এহুদ বারাক এবং ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের সাথে অসলো চুক্তির আলোকে দ্বি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়।

এর কয়েক মাস পর একজন ইসরায়েলি রাজনীতিবিদ জেরুজালেমের একটি পবিত্রে স্থান পরিদর্শন করার পরে ইসরায়েলি এবং ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। এইভাবে ফিলিস্তিনিরা ইন্তিফাদা বা বিদ্রোহ শুরু করে যা কয়েক বছর ধরে চলেছিল। এরপর থেকে দ্বি-রাষ্ট্র ধারণার আর কোন অগ্রগতি হয়নি বরং পরিস্থিতি দিন দিন আরও খারাপ হয়েছে।

১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি অন্যের পোষ্ট পড়েন না? মন্তব্য করেন না?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

আমি সবসময় অন্যের পোস্ট পড়ে এবং প্রয়োজনীয় মন্তব্য করি।

১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

জিকোব্লগ বলেছেন:



ইসরায়েলের চোখ এড়িয়ে ফিলিস্তিনিরা কিছু করতে পারে না । কাজেই ,
এই যুদ্ধ ইসরায়েলের-ই রিভার্স গেম এটা অনেকের মাথায়-ই ঢুকছে না ।
হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার-ও ইসরায়েলের উদ্দেশ্যই সফল হওয়ার
জন্যই কাজ করছে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৪৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


এই ব্যাপারে আমার কোন ধারণা বা জ্ঞান নাই। কারণ এখন পর্যন্ত হামাস, বা ইসরাইল বা অন্য কোন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে এই ধরণের কোন তথ্য আমি পাই নাই।

তবে একটা কথা প্রচার হয়েছে যে হামাসের ব্যাপারে ইসরাইলের কোন কোন নেতার সমর্থন ছিল এই কারণে যে এদের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের মধ্যে একটা বিরোধ সৃষ্টি করে রাখা যাবে। অর্থাৎ একদিকে ফাতাহ অন্য দিকে হামাস। এই বিরোধকে কাজে লাগিয়ে একটা স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত বা নস্যাৎ করা যাবে।

তবে কিছু প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খাবেই?

এত দীর্ঘ টানেল নির্মাণ করা হল, এত এত অস্ত্র আসলো, এত আধুনিক প্রযুক্তি আসলো কিন্তু পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ তিনিটা গোয়েন্দা সংস্থার কেউ তা জানতে পারলো না? এটা বিশ্বাস যোগ্য?
অথবা এই সব ব্যাপারে বিশ্বাস যোগ্য ব্যাখ্যা কি?

১৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৫

আমি সাজিদ বলেছেন: হামাসের এই আহম্মকটা ২৬ হাজার নিরীহ মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:২২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


২৬ হাজার লোকের মৃত্যুই যদি হয় কারো কৌশল তাহলে তাকে আহাম্মক বলছেন কেন?

তার কৌশলেই ছিল যত বেশি সংখ্যক মানুষ মরে তত তার লাভ।

প্রাথমিক ভাবে তার এই কৌশল শতকরা এক শত ভাগ সফল হয়েছে।

সে বিশ্ব জনমত সরাসরি তার পক্ষে না আনতে পারলেও, ইসরাইলের বিপক্ষে নিতে পেরেছে। এই প্রথম বার ইসরাইল চাপের মুখে পড়েছিল।

জাতিসংঘ সহ সারা বিশ্ব যে ভাবে যুদ্ধ বিরতির জন্য ইসরাইলকে চাপ দিয়েছিল ইসরাইল সেটা মনে নিলে হামাসের পূর্ণ বিজয় অর্জিত হত।

হামাসের পরিকল্পনা এবং হিসাবের ভিতর এই সবগুলি বিষয় ছিল।

১. তারা যত বেশি সম্ভব ইসরাইলি হত্যা এবং অপহরণ করবে।

(এই হিসাব ঠিক ভাবে পালন করেছে। ইসরাইলের ১২০০ জন হত্যা, ২৫০ জন অপহরণ এটা এই যাবৎ কালের মধ্যে সর্বোচ্চ।)

২. তারা জানতো ইসরাইল পাল্টা আক্রমণ করবে। তাতে যত বেশি সংখ্যক ফিলিস্তিনি মারা যাবে জনমত তত তাদের পক্ষে আসবে।

(এই হিসাব ঠিকঠাক মত কাজ করেছে। ২৫ হাজার মারা গেছে। ইউরোপ আমেরিকার সহ বিশ্বের প্রায় সব বড় বড় শহরগুলিতে ইসরাইলের বিপক্ষে বিশাল বিশাল বিক্ষোভ হয়েছে। )

৩. ইসরাইলি পাল্টা আক্রমণের এক পর্যায়ে যুদ্ধ বিরতির জন্য ইসরাইলের উপর বিশ্ব জনমতের প্রবল চাপ আসবে।

(এই হিসাব ঠিক ছিল। জাতিসংঘ সহ বিশ্বের এমন কোন দেশ বাকি নাই যে যুদ্ধ বিরতির জন্য ইসরাইলকে চাপ দেয় নাই। সাউথ আফ্রিকা আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা পর্যন্ত করেছে।)

৪. বিশ্ব জনমতের প্রবল চাপে ইসরাইল যুদ্ধ বিরতিতে রাজি হবে।

(এই পর্ব থেকেই হিসাবের গরমিল হতে শুরু করে। ইসরাইল তার ৭৫ বছরের ইতিহাসে এমন প্রবল এবং ভয়াবহ চাপের সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও যুদ্ধ বিরতিতে রাজি হয় নাই। প্রচণ্ড ঝুঁকি নিয়ে প্রকাশ্যে আক্রমণ এবং গোপন কূটনৈতিক খেলা খেলে গেছে।)

৫. যুদ্ধ বিরতির পর ফিলিস্তিনে একক এবং শক্তিশালী নেতা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হবে। (যুদ্ধ বিরতি না হওয়ার কারণে বাকি হিসাবগুলি কাজ করে নাই। )

সুতরাং একেবারে আহাম্মক বলা ঠিক হবে না।

১৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

মানবতার মধ্যপ্রাচ্যর এই বাজে চ্যাপ্টারটার সমাধান হওয়া জরুরী।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


শুনতে হতাশাবাদী শুনালেও এটা বাস্তব কারণেই স্থায়ী ভাবে সমাধান হবে না।

সাময়িক ভাবে শান্ত রাখা সম্ভব হলেও কিছু দিন পর পর আবার সমস্যা এবং সংকটের সৃষ্ট হবে।

ঐ অঞ্চলের মানুষের এবং প্রকৃতির বৈশিষ্ট্যের কারণেই হাজার বছর ধরে এই সমস্যা চলে আসছে এবং আরো হাজার বছর ধরে চলতে থাকবে।

সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে এই সমস্যাটা বর্তমানে সারা পৃথিবীর মানুষকে বিরক্ত করছে এবং অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে।

যখন সোশ্যাল মিডিয়া ছিল না তখন মেইন স্ট্রিম মিডিয়া রাখঢাক করে কিছু তথ্য প্রচার করতো, তাই ওখানে কি হচ্ছে, সবাই খুব বেশি জানতো না।

তারও আগে স্থানীয় মানুষ এবং ইতিহাসবিদ ছাড়া সাধারণ মানুষ কিছুই জানতো না।

ইতিহাস অধ্যয়ন করলে দেখবেন আগেও কি ধরণের নৃশংসতা ঐ অঞ্চলে হয়েছে।

১৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭

জিকোব্লগ বলেছেন:



আপনি বলেছেন, কারণ এখন পর্যন্ত হামাস, বা ইসরাইল বা অন্য কোন
নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে এই ধরণের কোন তথ্য আমি পাই নাই।


- আপনি ভালো করেই জানেন গোয়েন্দাদের বিশেষ করে মোসাদের কার্যকলাপের
কোনো চিহ্নই সাধারণদের জন্য রাখে না। কাজেই তথ্য আপনি গুগল , এমনকি
ডার্ক ওয়েব ঘেটেও পাবেন না। মোসাদ কি ধরণের কার্যকলাপ করে, তার সামান্য
কিছুও ধারণা যদি থাকে, তাহলে এই যুদ্ধের পরিণতি দেখে সহজে বোঝা যায়,
গাজাকে ইসরায়েলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রনের অধীনে আনার জন্য, ইসরায়েল হামাসকে
দিয়ে রিভার্স গেম খেলছে। আর গাজার মানুষদের বিতাড়িত করতে পারলে তো
গাজা ইসরায়েলের ভিতরেই নিয়ে নিবে।

গাজা যে ইসরায়েলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রনের অধীনে যাবে, এই বিষয় এখন নিশ্চিত।
আর গাজার মানুষদের বিতাড়িত করে ইসরায়েলের দখলে নিতে হয়তো সময় লাগবে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আপনি উল্লেখ্য করেছেন যে "গোয়েন্দাদের বিশেষ করে মোসাদের কার্যকলাপের
কোনো চিহ্নই সাধারণদের জন্য রাখে না।"

আপনার কথা অনুসারেই আমার আপনার মত সাধারণ মানুষের পক্ষে গোয়েন্দা কার্যকলাপ জানা সম্ভব না।

আমরা যদি গোয়েন্দা কার্যকলাপ সম্পর্কে নাই জানি তাহলে কিসের ভিত্তিতে মন্তব্য করবো?

আমি অনুমানের ভিত্তিতে কোন মন্তব্য করতে চাই না অথবা কোন কন্সপিরেসি থিউরি নিয়ে কথা বলতে চাই না।

আমার লেখার নীতি হচ্ছে বিদ্যমান সঠিক তথ্য বিশ্লেষণ করা।
আমার বিশ্লেষণ ভুল হতে পারে অথবা ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি বা মত থাকতে পারে।
আমি ভিন্ন মতকে সম্মান করি।
কারণ ভিন্ন মত থাকলে আমার বিশ্লেষণকে মূল্যায়ন করতে আমার সুবিধা হয়।

১৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭

নতুন বলেছেন: দুনিয়ার সকল সমস্যারই সমাধান আছে। আলোচনা এবং কৌশলে সেটা পেতে হবে।

ইসরাইলকে বাধ্য করতে আমেরিকার নির্দেশ দরকার।
আমেরিকা কখন ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাস্ট দিবে? যখন এই ঝামেলার চেয়ে ভালো ডিল আসবে অথবা বড় ঝামেলা এড়াতে এই খানে ছাড় দেবে।

আরব বিশ্ব যদি আমেরিকাকে বলে যে আমাদের সাথে সম্পর্ক রাখতে হলে আগে ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতা দেও। নতুবা আমরা চীনের সাথে যোগ দেবো তবে আমেরিকা এই সমস্যার সমাধান করবে।

ফিলিস্তিনিদের সেই পর্যায়ের কুটনিতিক ততপরতা অর্জন করতে হবে যাতে তাদের আরব ভাইয়েরা তাদের পক্ষে কথা বলে।

মিশর সহ অনেকেই ফিলিস্তিনিদের দেখতে পারেনা...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


দুনিয়ার সকল সমস্যারই সমাধান আছে।

কিন্তু রাজনৈতিক সমস্যার কোন ধর্মীয় সমাধান নাই।

আলোচনা এবং কৌশলে সেটা পেতে হবে।

আলোচনা এবং কৌশল করে ধর্মীয় সমস্যা সমাধান করা যায় না।

ইসরাইলকে বাধ্য করতে আমেরিকার নির্দেশ দরকার।

আমেরিকার নির্দেশ বাংলাদেশ মানে না, আর ইসরাইল মানবে?

আপনার প্রশ্ন: আমেরিকা কখন ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাস্ট দিবে?
আপনার উত্তর: যখন এই ঝামেলার চেয়ে ভালো ডিল আসবে অথবা বড় ঝামেলা এড়াতে এই খানে ছাড় দেবে।


আমার মন্তব্য: প্রেসিডেন্ট বাইডেন হোয়াইট হাউসে তার সাম্প্রতিক বক্তৃতায় ইসরায়েলের পাশাপাশি একটি স্বীকৃত ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের কথা উল্লেখ করেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন নেতা ও সংগঠন সম্প্রতি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছে।

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান হল ইসরায়েলি এবং ফিলিস্তিনিদের জন্য পৃথক রাষ্ট্রের পরিকল্পনা। এই ধারণাটি ১৯৪৮ সালে ইসরাইল তৈরি হওয়ার আগে থেকেই চলে আসছে। কিন্তু জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুসারে ১৯৪৮ সালে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হওয়ার প্রথম দিন থেকেই আরব এবং ফিলিস্তিনিরা দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান মানে নাই। তাদের এক কথা এখানে ফিলিস্তিন ছাড়া আর কোন রাষ্ট্রের অস্তিত্ব তারা মেনে নিবে না।

যেদিন ইসরাইল স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণা করে তার ঠিক পরের দিন থেকে আরবরা ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে যা আজ পর্যন্ত চলছে। প্রতিটা যুদ্ধে আরবরা পরাজিত হয়ে ভূমি হারায়।

এই ভাবে চলতে চলতে ক্লান্ত হয়ে এক সময় আরবরা বুঝতে পারে দ্বি-রাষ্ট্রই সমাধান। তখন ১৯৯৩ সালে আমেরিকার মধ্যস্থতায় অসলো চুক্তিতে ইসরাইল প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনকে ফিলিস্তিনিদের প্রতিনিধি হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। পক্ষান্তরে পিএলও ইসরায়েলের শান্তিপূর্ণভাবে অস্তিত্বের অধিকারকে স্বীকৃতি দেয়। চুক্তির অংশ হিসাবে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ পশ্চিম তীর এবং গাজায় পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করে। এই ভাবে দুটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য একটি সম্ভাব্য পথ প্রথম বারের মত উন্মুক্ত হয়। কিন্তু দেশে ফিরেই ইয়াসির আরাফাত কট্টরপন্থীদের বিরোধিতার সম্মুখীন হন এবং মুখ ঘুরিয়ে নেন।

এরপর আবার ২০০০ সালে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ক্যাম্প ডেভিডে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী এহুদ বারাক এবং ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের সাথে অসলো চুক্তির আলোকে দ্বি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়।

কট্টরপন্থীদের চাপে ফিলিস্তিনিরা ইন্তিফাদা বা বিদ্রোহ শুরু করে যা কয়েক বছর ধরে চলেছিল। এরপর থেকে দ্বি-রাষ্ট্র ধারণার আর কোন অগ্রগতি হয়নি বরং পরিস্থিতি দিন দিন আরও খারাপ হয়েছে।



আরব বিশ্ব যদি আমেরিকাকে বলে যে আমাদের সাথে সম্পর্ক রাখতে হলে আগে ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতা দেও। নতুবা আমরা চীনের সাথে যোগ দেবো তবে আমেরিকা এই সমস্যার সমাধান করবে।

আরব বিশ্বের অর্থনীতি এবং নিরাপত্তা বিধান করা চীনের পক্ষে সম্ভব না -- এটা চীনও জানে এবং আরব দেশগুলিও জানে। কিন্তু আরব দেশের বাইরের মুসলিমরা জানেনা ঐ অঞ্চলের রাজনৈতিক জটিলতা সম্পর্কে।

ফিলিস্তিনিদের সেই পর্যায়ের কূটনীতিক তৎপরতা অর্জন করতে হবে যাতে তাদের আরব ভাইয়েরা তাদের পক্ষে কথা বলে। মিশর সহ অনেকেই ফিলিস্তিনিদের দেখতে পারেনা।

এই শেষ পর্যায়ে এসে আপনি সমস্যার অন্তর্নিহিত কারণের একটা ঝলক দেখতে পেয়েছে। মূল সমস্যা "মিশর সহ অনেকেই ফিলিস্তিনিদের দেখতে পারেনা।" এই প্রসঙ্গে শুধু দুইটা ইঙ্গিত দিব, প্রথম নাগবার পর ফিলিস্তিনিরা জর্ডানে আশ্রয় নিয়েছিল। কিছু দিন যাওয়ার পর তারা রীতিমত জর্ডানের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে জর্ডানের বাদশাহকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা করে। এই ঘটনার পর জর্ডান ইয়াসির আরাফাত সহ সব ফিলিস্তিনিকে জর্ডান থেকে বহিষ্কার করে। তারা যেয়ে আশ্রয় নেয় লেবাননে। সেখানেও তারা স্থানীয় রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে। সেখান থেকেও ইয়াসির আরাফাত সহ সব ফিলিস্তিনিকে বহিষ্কার করা হয়। এই ভাবে সিরিয়া এবং মিসর থেকেও এদের বহিষ্কার করা হয়। এর পিছনে মূলত দুইটি কারণ, এক, গোত্রগত সংঘাত এবং দুই, অনমনীয়তা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.