নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফ্যাসিবাদ কি?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৯



ফ্যাসিস্ট শব্দটি একটি ল্যাটিন শব্দ fasces থেকে উদ্ভূত হয়েছে। এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে একটি কুঠারকে এক বান্ডিল রড দিয়ে বেঁধে রাখা। অর্থাৎ এক বান্ডিল রডের মাঝখানে একটা কুঠার, আর হাতলের চারিদিকে রডের বান্ডিল। এই প্রতীকটি ঐতিহাসিকভাবে রোমান ম্যাজিস্ট্রেটরা তাদের কর্তৃত্ব ও ক্ষমতার প্রতিনিধিত্ব করতে ব্যবহার করত। মুসোলিনি তার নিজের আন্দোলনের প্রতীক হিসাবে ফ্যাসেস গ্রহণ করেছিলেন, সেখান থেকে "ফ্যাসিবাদী" শব্দটি রাজনীতিতে চলে এসেছে।

ইতালির বেনিটো মুসোলিনি তার আন্দোলনের প্রতীক হিসাবে "ফ্যাসিস্ট" ব্যবহার করতে শুরু করলে ১৯১৫ সালে "ফ্যাসিবাদী" শব্দটি ইতালিতে চালু হয়ে যায়। মুসোলিনির আন্দোলনটির নাম ছিল ফ্যাসি ডি'আজিওন রিভোলুজিওনারিয়া, বাংলা করলে দাঁড়ায়, বিপ্লবী অ্যাকশনের ফ্যাসেস। এই আন্দোলনটি ১৯২১ সালে পার্টিটো নাজিওনালে ফ্যাসিস্তা বা ন্যাশনাল ফ্যাসিস্ট পার্টিতে রূপান্তরিত হয়।
ফ্যাসিবাদ হল একটি কট্টর ডানপন্থী, কর্তৃত্ববাদী, গোঁড়া জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক মতাদর্শ এবং আন্দোলন।



কোন রাজনৈতিক দল বা আন্দোলনের কয়েকটি মূল বৈশিষ্ট্য থাকলে তাকে ফ্যাসিবাদী বলা যাবে:

১. স্বৈরাচারী নেতৃত্ব:

ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা সাধারণত একজন একক, শক্তিশালী স্বৈরশাসকের দ্বারা পরিচালিত হয়, যিনি সরকার এবং সমাজের সমস্ত দিকগুলির উপর নিরঙ্কুশ নিয়ন্ত্রণ রাখেন।

২. কেন্দ্রীভূত স্বৈরাচার:

ক্ষমতা কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে কেন্দ্রীভূত থাকে। ভিন্নমত বা বিরোধিতাকারীদের প্রতি কোনরূপ সহনশীলতা দেখানো হয় না।

৩. সামরিকবাদ:

ফ্যাসিবাদী শাসনগুলি অধিকাংশ সময় সামরিক শক্তিকে গৌরবের প্রতীক হিসাবে দেখায় এবং অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য সামরিক শক্তিকে ব্যবহার করা হয়।



৪. বিরোধীদের জোরপূর্বক দমন:

ফ্যাসিবাদী শাসন তাদের বিরোধীদের চুপ করাতে এবং যেকোনো ধরনের ভিন্নমতকে দমন করতে সহিংসতা ও ভয়ভীতি ব্যবহার করে।

৫. সামাজিক শ্রেণিবিন্যাসে বিশ্বাস:

ফ্যাসিস্টরা সমাজের মধ্যে প্রাকৃতিক শ্রেণিবিন্যাসে বিশ্বাস করে। অর্থাৎ সমাজের মধ্যে কিছু মানুষ থাকবে যারা উচ্চ শ্রেণীর। তারা সমাজের অধিকাংশ ক্ষমতা এবং সুযোগ সুবিধা ভোগ করবে। সংখ্যালঘু গোষ্ঠী এবং সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষরা বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার হয়।

৬. নাগরিকদের স্বার্থ, রাষ্ট্র এবং শাসক গুষ্টির স্বার্থের অধীন:

ব্যক্তির চাহিদা এবং স্বার্থ, রাষ্ট্র এবং শাসক গুষ্টির প্রয়োজনের অধীনস্থ এবং শাসক গুষ্টির স্বার্থকে নাগরিকের স্বার্থের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচনা করা হয়।

৭. সরকার কঠোর ভাবে নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণ করে:

ফ্যাসিবাদী শাসন সমাজের সকল দিকের উপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে, যার মধ্যে রয়েছে অর্থনীতি, শিক্ষা এবং মিডিয়া।

৮. চরম জাতীয়তাবাদ:

ফ্যাসিস্টরা তাদের নিজস্ব জাতি এবং তার সংস্কৃতির শ্রেষ্ঠত্বের উপর জোর দিয়ে জাতীয়তাবাদের চরম রূপ প্রচার করে। এটি প্রায়শই অন্যান্য জাতি এবং সংস্কৃতির প্রতি শত্রুতার দিকে পরিচালিত করে।

৯. সহিংসতা বৈধ মনে করে:

ফ্যাসিস্টরা সহিংসতা, সাম্রাজ্যবাদ এবং যুদ্ধকে জাতীয় পুনরুজ্জীবন ও সম্প্রসারণের বৈধ হাতিয়ার হিসেবে বিশ্বাস করে।

১০. প্রোপাগান্ডা এবং সেন্সরশিপ:

ফ্যাসিবাদী শাসনগুলি তথ্যের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে। জনমতকে প্রভাবিত করতে সবসময় প্রচার প্রোপাগান্ডা করে। তারা প্রায়শই বিরোধী মতামত বা ভিন্ন মতকে সেন্সর করে এবং স্বাধীন মিডিয়ার প্রচার সীমাবদ্ধ করে।



১১. কাল্ট বা ব্যক্তিত্বের সংস্কৃতি:

ফ্যাসিবাদী শাসনগুলি প্রায়শই নেতার চারপাশে ব্যক্তিত্বের একটি সংস্কৃতি গড়ে তোলে। নেতাকে একজন অদম্য নায়ক হিসাবে চিত্রিত করে। যিনি কোনও ভুল করতে পারেন না। এটি নেতার কর্তৃত্বকে আরও শক্তিশালী করে এবং ভিন্নমতকে নিরুৎসাহিত করে।

১২. বুদ্ধিবৃত্তি বিরোধী:

ফ্যাসিবাদীরা প্রায়শই বুদ্ধিজীবী এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করে। তারা শিক্ষাকে তাদের কর্তৃত্বের জন্য হুমকি হিসেবে দেখে। তাই শিক্ষা ব্যবস্থাকে নিম্নমুখী করে। প্রশ্নাতীত আনুগত্য ও নির্ধারিত নিয়ম মেনে চলা পছন্দ করে।



১৩. ক্যারিশম্যাটিক নেতৃত্ব:

ফ্যাসিবাদী আন্দোলনগুলি প্রায়শই একজন ক্যারিশম্যাটিক নেতাকে ঘিরে আবর্তিত হয়। ক্যারিশম্যাটিক নেতা তার অনুসারীদের কাছ থেকে আবেগপূর্ণ ভক্তি এবং আনুগত্য লাভ করে। এই নেতাকে প্রায়ই জাতীয় ঐক্য ও শক্তির প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। মনে করা হয় এই নেতার আর কোন বিকল্প নাই।

এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ফ্যাসিবাদ কোন একচেটিয়া মতাদর্শ নয়। ফ্যাসিবাদের সুনির্দিষ্ট প্রকাশ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট এবং স্বতন্ত্র নেতার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে উপরে উল্লেখিত মূল উপাদানগুলি সমস্ত ফ্যাসিবাদী শাসনের জন্য সাধারণ বৈশিষ্ট্য।

তথ্য বিশ্লেষণ এবং গবেষণার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নেয়া হয়েছে।
সহায়ক পাঠ:
Wikipedia article on Fascism: https://en.wikipedia.org/wiki/Fascism
Britannica article on Fascism: https://www.britannica.com/topic/fascism
Council on Foreign Relations article on Fascism

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ছবিগুলো ভালো লেগেছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাকে এই ছবিগুলো এঁকে দিয়েছে।
ধন্যবাদ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১২

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: পড়লাম।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


পড়ার পর আপনার অনুভূতি কি?
সব পয়েন্ট কি কভার হয়েছে?
কোথাও কি এর কোন মিল পান?

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের শাসকদের ৩ আর ৮ এই দুইটা শর্ত পূরণ করতে হবে। বাকিগুলি অর্জিত হয়েছে ইতিমধ্যে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:



এই দুইটা পয়েন্ট চরিত্রের মধ্যে নাই।

মাঠে ময়দানে যুদ্ধ করার চেয়ে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমাতে বেশ আরাম। সুতরাং ৩ নাম্বার পয়েন্ট বাদ।

আবার ঐ কাঁথা মুড়ির কারণে গর্ব করার মত জাতীয় সংস্কৃতি সৃষ্টি করাও বেশ কঠিন। সুতরাং ৮ নাম্বার পয়েন্টও বাদ।

তবে ফ্যাসিবাদী হওয়ার জন্য উল্লেখিত সবগুলি উপাদান থাকা জরুরি না। ৩ এবং ৮ নাম্বার পয়েন্ট বাদ দিয়েও ইন শা আল্লাহ হওয়া যাবে।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৬

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: ব্রাভো শেখ হাসিনা ! শেখ হাসিনার জয় !

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমি আমার লেখায় ১, ২, ৮, ৯, ১০ এবং ১২ নাম্বার পয়েন্টের কারণেই কোন ব্যক্তি বা দেশের নাম উল্লেখ করি নাই।

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখার ভারটাও আপনি এআই'কে দিয়ে দেন।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমি আমার লেখার শেষে ক্রেডিট লাইনে উল্লেখ করেছি যে তথ্য বিশ্লেষণ এবং গবেষণার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নেয়া হয়েছে।

তাহলে বুঝতেই পারছেন এই লেখায় এ আই আমাকে সাহায্য করেছে।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৬

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন:


পড়ার পর আপনার অনুভূতি কি?
সব পয়েন্ট কি কভার হয়েছে?
কোথাও কি এর কোন মিল পান?





পেয়েছি বলেই চুপ মেরে গেছি...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


বুঝতে পারাটাই গুরুত্বপূর্ণ।
অনেক সময় নীরবতাই উত্তর।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৪৭

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: ফ্যাসিবাদী নিয়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

উত্তর কোরিয়া কোন শাসন ব্যবস্থায় পড়ে? ফ্যাসিবাদী?

আর ডানপন্থী আর বামপন্থীর মধ্যে প্রধান পার্থক্য কী?

আপনার পোস্টে কমেন্ট করেও অনেক কিছু জানতে পারি, তাই জানতে চাওয়া।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ডানপন্থী এবং বামপন্থী হলো রাজনৈতিক মতাদর্শের দুটি প্রধান ধারার নাম। এই দুই ধারার মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি।

ডানপন্থীরা সাধারণত সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ে রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। তারা বিশ্বাস করে যে, ব্যক্তিগত উদ্যোগ, বাজার অর্থনীতি এবং সামাজিক স্তরবিন্যাস হলো সমাজের জন্য প্রয়োজনীয়। তারা সাধারণত সরকারের হস্তক্ষেপের বিরোধিতা করে, এবং তারা বিশ্বাস করে যে, ব্যক্তিদের স্বাধীনতা ও অধিকারকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

বামপন্থীরা সাধারণত সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ে প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। তারা বিশ্বাস করে যে, সামাজিক সাম্য ও সমতা অর্জনের জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। তারা সাধারণত ব্যক্তিগত সম্পত্তির অধিকারকে সীমিত করতে এবং সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে চায়।

ডানপন্থী এবং বামপন্থীর মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট পার্থক্য নিম্নরূপ:

১. সামাজিক বিষয়ে:

ডানপন্থীরা সাধারণত সামাজিকভাবে রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। তারা traditional family values, ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং সামাজিক নিয়মের উপর জোর দেয়।

বামপন্থীরা সাধারণত সামাজিকভাবে প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। তারা নারী অধিকার, LGBTQ+ অধিকার, ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের উপর জোর দেয়।

২. অর্থনৈতিক বিষয়ে:

ডানপন্থীরা সাধারণত অর্থনৈতিকভাবে বাজার-প্রবণ দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। তারা মুক্ত বাজার অর্থনীতি, ব্যক্তিগত সম্পত্তির অধিকার এবং ব্যবসায়িক স্বাধীনতার উপর জোর দেয়।

বামপন্থীরা সাধারণত অর্থনৈতিকভাবে কল্যাণমূলক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। তারা সরকারের হস্তক্ষেপের মাধ্যমে সামাজিক সাম্য ও সমতা অর্জনের উপর জোর দেয়।

৩. সরকারের ভূমিকা বিষয়ে:

ডানপন্থীরা সাধারণত সরকারের ক্ষমতা সীমিত করার উপর জোর দেয়। তারা বিশ্বাস করে যে, সরকারের হস্তক্ষেপ ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করে।

বামপন্থীরা সাধারণত সরকারের ভূমিকা বৃদ্ধির উপর জোর দেয়। তারা বিশ্বাস করে যে, সরকারের হস্তক্ষেপ সামাজিক সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে।


উল্লেখ্য যে, ডানপন্থী এবং বামপন্থী হলো একটি বিস্তৃত রাজনৈতিক ধারণার নাম। এই দুই ধারার মধ্যে অনেক রকমের পার্থক্য রয়েছে। উপরে উল্লেখিত পার্থক্যগুলি হলো শুধুমাত্র সাধারণ কিছু পার্থক্য।

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৩১

কামাল১৮ বলেছেন: রাষ্ট থেকে হলো গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র,তার পর কল্যাণ রাষ্ট্র বতর্মানে চলছে মানবিক রাষ্ট্রের ধারনা।প্রতিটা রাষ্ট্র চালাতে আলাদা আলাদা সরকার লাগে।আমরা গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে আছি। তেমন রাষ্ট্র চালাতে যেমন সরকার লাগে আমাদের সরকার তেমনি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


এই লেখাটাকে অনেকেই কোন একটা রাষ্ট্রের সাথে মিলিয়ে খুব আনন্দ পাচ্ছেন আবার কেউ দুঃখ পাচ্ছেন।

আমার এই লেখার উদ্দেশ বা লক্ষ্য কোন নিদিষ্ট দেশ না।

এই লেখার উদ্দেশ্য ফ্যাসিবাদ বলতে সাধারণ ভাবে কি বুঝায় তা জানা। এই পয়েন্টগুলি জানা থাকলে আমরা এই বিষয়ে আলোচনার সময় মিলিয়ে নিতে পারবো। এটা একটা সাধারণ জ্ঞান হিসাবে ধরা যেতে পারে।

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সংক্ষেপে ভালো লিখেছেন। আর ছবিগুলো বর্ণনার গুরুত্বকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রিয়তে নিয়ে গেলাম। আন্তরিক ধন্যবাদ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


পাঠক নাই।
তাই সংক্ষেপে, যত সংক্ষেপে সম্ভব লেখার চেষ্টা করি।
সংক্ষেপে লেখা অনেক কঠিন।
সব তথ্য থাকতে হবে কিন্তু লেখা হতে হবে সংক্ষেপ।

তবে পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

বিজন রয় বলেছেন: বাহ! দারুন।

আপনার পোস্ট থেকে কিছু না কিছু ধারনা পাওয়া যায়।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

এই বিষয়গুলি আমাদের জানা খুব দরকার।
আর রাজনৈতিক সচেতন মানুষের জন্য বেশি দরকার।

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ফ্যাসিবাদ ও ফ্যাসিস্ট সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা পেলাম। মনে হচ্ছে কোনো একটা দেশকে উদাহরণ হিসাবে ধরে ফ্যাসিবাদের বৈশিষ্ট্য বা উপাদানগুলো চক ডাউন করা হয়েছে। আরো দু-একটা ফ্যাসিবাদী সরকারের উদাহরণ দিন তো।

এ-আই-এর সাহায্য না নিয়েই বলুন, ফ্যাসিবাদ ছাড়া কি কোনো দেশের উন্নয়ন সম্ভব?

ভালো পোস্ট।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


প্রথমেই পোস্ট ভাল লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

ফ্যাসিবাদ ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব।

গণতন্ত্রের মাধ্যমে উন্নয়ন সম্ভব।

ফ্যাসিবাদের জন্ম ইতালিতে। ইতালির মুসোলিনির সরকারের ফ্যাসিবাদের বৈশিষ্ট্য বা উপাদানগুলো থেকেই পয়েন্টগুলি চক ডাউন করা হয়েছে।

অধিকাংশ পয়েন্ট বর্তমানে একটা দেশের সাথে মিলে যাচ্ছে বলে অনেকেই ধরে নিয়েছেন এই আমি ঐ দেশকে উদ্দেশ্য করে এটা লিখেছি।

একটা ধারণা দেয়ার জন্য এটা লেখা।

১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন: ছবিগুলো ভালো লেগেছে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

সোনাগাজীকে আমি বলেছি,
"কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাকে এই ছবিগুলো এঁকে দিয়েছে। ধন্যবাদ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.