নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমাকে চিনব বলে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছি একা একা, পাই নি একটুও কূল-কিনারা কিংবা তার কেশমাত্র দেখা। এভাবেই না চিনতে চিনতেই কি মহাকালের পথে আঁচড় কাটবে শেষ রেখা?
প্রথমেই আষাঢ়ে গপ্প দিয়ে শুরু করা যাক। সে অনেক দিন আগের কথা। যখন ক্ষেত খামারে কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের প্রভাবে টাকি, পুঁটি, টেংরা মাছেরা দলে দলে আত্নাহুতি দিয়েছিল।
সে সময় মহাপ্রতাপশালী এক রাণী ছিল শাসন ক্ষমতায়। ও ছিল তাঁর অতি অনুগত, চাটুকার, গোয়েবলসীয় উজির-নাজিরেরা। শুধু ছিল না মূল্যবোধ ও নৈতিকতা নামক ক্ষমতাবান দুই বীর। তাদেরকে বইয়ের মলাটের ভিতরে কষে বেঁধে রাখা হয়েছিল। আর এই দুই বীরের বন্দিত্বে প্রজাদেরও ন্যায়-অন্যায়ের ফারাক বুঝতে পারা দুরূহ হয়ে পড়েছিল।
অন্যদিকে রাণীর একজন বিরোধী ছিল। তিনিও একসময় প্রতাপশালী রাণী ছিলেন। তিনিও ঐ দুই বীরদের বন্দি করতে পছন্দ করতেন। তাই দুইজনের বিরাট ঝগড়া বহুযুগ ধরে প্রজারা দেখে অভ্যস্ত। তবে কূটচালে এক রাণী আরেক রাণীকে নক আউট পাঞ্চ করতে চাইতেন ভয়ঙ্করভাবে। প্রথম রাণী এবার বিরোধী রাণীকে...।
ফলে উনি শয্যাশায়ী। এতে কিছু সুবিধাভোগী প্রজা ভীষণ খুশি, কিছু অল্পের জন্য সুবিধা হাতছাড়া হয়ে যাওয়া প্রজা অসম্ভব বেজার। কারণ দুই রাণীর আবার নিজ নিজ ফেবিকল প্রজা ভক্তকূল আছে। আর বাকি প্রজারা গোবেচারা ফুটবলসদৃশ দর্শক। লাথিগুঁতো খেয়ে দিনানিপাত করাই এদের ধর্ম।
তবে সবচেয়ে মারাত্নক যেটা হয়েছে তা হচ্ছে ঐ মূল্যবোধ ও নৈতিকতার নির্বাসনে রাজ্যের নতুন প্রজন্মের মধ্যে এক ধরণের ড্যাম কেয়ার ভাব চলে এসেছে। এদের কাছে ভালো ও মন্দের মধ্যে আর কোনো পার্থক্য নিরুপিত হচ্ছে না। সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী চিন্তার জায়গা দখল করেছে নকলনবীশ ও বস্তাপচা আইডিয়া।
ফলে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে চরম নৈরাজ্যকর অবস্থা। দলে দলে টাকাওয়ালা ও মাথাওয়ালারা পাশের রাজ্যে ও অন্য রাজ্যে গমন করছে শিক্ষা ও বডি চেক আপে। এই দুই খাতে প্রজাদের আস্থা উঠে গেছে। রাজ্যের পরতে পরতে নীতিহীন একটি কালচার মারাত্মকভাবে জেঁকে বসেছে। এই নিয়ে চিপায়-চাপায় লুকিয়ে থাকা কিছু প্রজা হা-হুতাশ করলেও সেদিকে কারো আর কর্ণপাত করার সময় নেই। এমনই মারাত্মক অবস্থা!
ধুর, আষাঢ়ে গল্পটা ঠিক মতো জমছে না মনে হয়। বাদ। তার চেয়ে চলুন খামচা দিয়ে চিমটি চিমটি কিছু আশার কথা শুনি।
২
এ দেশে কিছু প্রচন্ড উদ্যোমী মানুষ নানামুখী কর্মকাণ্ডে জাতির জীবনমান উন্নয়নে নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। খোলা চোখে আমরা তাদের দেখতে পাচ্ছি না। কিন্তু তারা আমাদের চারপাশে থেকেই নানা বাধা-বিপত্তি সত্ত্বেও তা এগিয়ে নিয়েছে, নিচ্ছে। এটা আশার কথা। আমি একজনকে চিনি যিনি নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও এখন সফল কৃষি উদ্যোগতা। রাত-দিন খাটতে দেখেছি উনাকে। নানা আক্ষেপ শুনেছি উনার মুখে। শুনেছি সরকারী নানা প্রতিকূলতা, নেতা ও চামচাদের দৌরাত্ম্য। তবুও নিরন্তর প্রচেষ্টাই আজ অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের যোগানদার। বড় বড় কয়েকটা ফলের বাগান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক।
এবার দেশের বাড়িতে গিয়ে শুনি একজন প্রায় ৪০ একরের উপর মাল্টার বাগান করেছে আধুনিক পদ্ধতিতে। কোটি টাকা বিনিয়োগ। কেউ জুতার ফ্যাক্টরী দিয়েছে। কেউ অত্যাধুনিক রাইস মিল দিয়েছে। কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানী করছে। একজন আইটি কোম্পানী খুলেছে। ডজনখানেক উদ্যোমী ছেলে সেখানে খাটছে। গ্রাহক সব বিদেশী। সবচেয়ে দুঃখজনক হল এদের বেশিরভাগ উদ্যোগে সরকারী অবদানের চেয়ে হতাশার চিত্রই বেশি। রয়েছে সরকারী সেবা পাওয়াতে নানামুখী বিড়ম্বনা। তবুও এগিয়ে চলেছে দুরন্ত গতিতে বাংলাদেশের এই নব্য যোদ্ধারা।
একজনকে চিনি দুইবার বিসিএস ভাইভা দিয়েও ক্যাডার হতে না পেরে শেষে তিনজন মিলে একটি ইন্টেরিয়র ডেকোরেশনের ফার্ম দিয়েছে। চারবছরেই বেশ রমরমা অবস্থা। কয়েক কোটি টাকার টার্ন ওভার। নিকেতনে বিশাল ফ্লোর ভাড়া করেছে। সাজাহানপুরে ফ্যাক্টরী। প্রায় ৫০ জনের মতো স্টাফ। সেদিন কথায় কথায় আমাকে বলছে, ‘নিজের হাতে যখন বেতন-ভাতাগুলো দেই তখন অন্যরকম একটি অনুভূতি হয়’। অথচ এই তিরিশ ক্রস করা যুবকটি গ্রাম থেকে উঠে আসা সাধারন একজন শিক্ষকের ছেলে।
নেতারা যতই বদ প্রকৃতির হোক, যতই গোয়েবলস থাকুক চারপাশে, এইরকম হাজারো তরুণের স্বপ্নেই শত প্রতিকূলতার মাঝেও দেশ এগিয়ে যাবে আশা করা যেতেই পারে।
এবার বকাণ্ডপ্রত্যাশায় আসি।
৩
নতুন বছরে নতুন সরকারের কাছে প্রথম চাওয়ায় থাকবে গবেষণা ও উন্নয়নে মনোযোগ দেওয়ার। এই একটা খাতের ডিভিডেন্ট জাতিকে সমস্যামুক্ত করতে পারে। আমি মনে করি একটি জাতির উন্নতির প্রথম ও একমাত্র সোপানই হচ্ছে উদ্ভাবনী চিন্তা। আর এর জন্য দরকার গুণগত শিক্ষা ও নিরলস গবেষণা।
দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের দুই-তৃতীয়াংশ একটি দেশ শুধু এই মানব সম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমেই জাতিকে ধরা ছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর মধ্যে এখন সবচেয়ে বেশি গবেষণা ও উন্নয়নে ব্যয় করছে দক্ষিণ কোরিয়া (জিডিপির প্রায় সাড়ে চার শতাংশ)। এর পরেই আছে ঈসরাইল। তাদের শনৈঃ শনৈঃ অবস্থাও লক্ষণীয়। নতুন সরকারেরও এদিকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া দরকার বলে মনে করি।
এছাড়া যে ক্ষত তৈরি হয়েছে জনগনের মনে সেটাও রাজনৈতিকভাবেই কিছুটা লাঘবের জন্য উদ্যোগ নেওয়া দরকার।
অবকাঠামো উন্নয়নে সাসটেইনেবল বা টেকসই শব্দটার প্রতি আশা করি গুরুত্ব দিবে নয়া সরকার। ঋণ করে ঘি খাওয়ার চেয়ে নিজে কীভাবে ঘি উৎপাদন করা যায় সেদিকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া দরকার। কারণ এটাই জাতিকে বিশ্ব দরবারে পরিচিত করাবে।
সর্বোপরি দেশকে পজিটিভলি ব্রান্ডিং করাতে মনোযোগী হবে নয়া সরকার এই প্রত্যাশা। এগুলো অরণ্যে রোদন হলেও বকান্ডপ্রত্যাশা বা দুরাশা না হোক এই কামনা!!!
ছবি: লেখক। সাহারা মরুভূমিতে সূর্যোদয়ের ছবি।
****************************************************************************************************
আখেনাটেন/২০১৯
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪১
আখেনাটেন বলেছেন: সহমত ব্লগার অপু দ্যা গ্রেট।
এই উদ্যোগতারাই দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন। সরকারের উচিত এ দিকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবিটা মনমুগ্ধকর !!
প্রথম গল্প টা উগান্ডার তাই না !! ভয় নাই সেখানে বাক স্বাধীনতা আছে।
উদ্যোগী মানুষদের ঠেকানো মুশকিল ; তবে সবাই তো আর রবার্ট ব্রুস না! অনেক সুন্দর কথা সহ অনেক উদ্যোগের গল্প আছে। কিন্তু সিস্টেম লসে সব ই লস।
আর শেষের চাই চাই ঝর্নাভাবীর রক্ত চাই নিয়া কিছু বল্লাম না ! একদিন চাইতে চাইতে ই পপাত ধরণীতল ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০১
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা। আপনার শেষ লাইন পড়ে হাসিতে হাসিতে নিজেরই চেয়ার থেকে পপাতধরণীতল হওয়ার দশা।
ছবির প্রশংসায় প্রীত হলুম।
উগান্ডানরা শুনলে পিটাতে আসবে আমাকে। তারাও বিমসিত হবে এই আষাঢ়ে গপ্পে।
উদ্যোগী মানুষদের ঠেকানো মুশকিল --সবকথার এককথা! সহমত।
শুভকামনা নিরন্তর। দেখলাম ব্লগডেতে আপনিও এসেছিলেন। আমার দুর্ভাগ্য কারো সাথে দেখা হল না। দেশে ছিলাম না।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫০
আরোগ্য বলেছেন: কি খবর মিশরের বাসিন্দা? আশা করি ভালোই আছেন।
প্রথম গল্পটার জন্য স্যালুট জানাই।
দ্বিতীয় পর্বে বেশ ভাল বিষয় তুলে ধরেছেন। সরকারি আশা বাদ দিয়ে কষ্ট করে নিজেরা ঊদ্যোগী হলে অবস্থান আমূল পরিবর্তন হবে বলে আমি আশাবাদী।
তিন নং এ আসলেই অরণ্যে রোদন।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৫
আখেনাটেন বলেছেন: আরোগ্য সাহেবকে দেখে ভালো লাগল। নেফারতিতির সাথে এবার সত্যি সত্যিই মোলাকাত করে আসলাম।
আষাঢ়ে গপ্প ভালো লেগেছে জেনে আপ্লুত হলুম।
সরকারি আশা বাদ দিয়ে কষ্ট করে নিজেরা ঊদ্যোগী হলে অবস্থান আমূল পরিবর্তন হবে বলে আমি আশাবাদী। ==সহমত।
অরণ্যে রোদন হলেও নিজের কষ্টটা তো কিছু লাঘব হল।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল।
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ব্লগডের উপস্হিতি আমাকে হতাশ করেছিলো যদিও-
তবে অনেক সুন্দর সময় কেটেছে!! আপনাদের মত এক্টিভ কয়েকজন কে ভীষন ভাবে মিস করেছি। যাদের ধরেই নিয়েছিলাম পাচ্ছি। যাই হোক পরের বার ইনশা আল্লাহ!
ভালো থাকবেন ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৫
আখেনাটেন বলেছেন: দেখলাম অনেকেই এসেছিল।
অনেকে ঢাকাতে থেকেও হয়ত নানা কারণে যেতে পারে নি কিংবা যায় নি। নিশ্চয় পরের বার দেখা হবে যদি ঢাকায় থাকি। এরকম সুযোগ মিস করা বোকামী।
তবে আপনাকে ছবিতে দেখে একটু বিস্মিতই হয়েছিলাম আমি।
শুভকামনা।
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৮
আরোগ্য বলেছেন: ভ্রমনের ছবি ব্লগ কবে দিবেন?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৮
আখেনাটেন বলেছেন: লিখছি এখন। জানি না কবে দেওয়া যেতে পারে।
আপনার জন্য টেম্পল অব নেফারতিতির সামনের ছবি।
৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৭
কালীদাস বলেছেন: পোস্ট ভাল লেগেছে দলকানাগুলো এসে কান্নাকাটি বা আপনাকে ট্যাগ না মারলেই হয়
গবেষণা খাতের উন্নতি তেমন একটা আশা করছিনা এখনও। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের এই সেক্টরগুলো সম্পূর্ণরুপে ফরম করেছিল কিছু পরিশ্রমী এবং প্রতিভাবান ভার্সিটি শিক্ষকের হাত ধরে। ঐ জেনারেশনের প্রায় সবাই রিটায়ার করেছে কিন্তু উপযুক্ত সাবস্টিটিউট সে অর্থে ফরম করেনি বিগত বছরগুলোতে। হয়রানির শিকার হয়ে বা আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় বিতৃষ্ণ হয়ে অনেকে দেশ ছেড়েছে। এটা বলার কারণ হল, নতুন প্রজেক্ট নিতে গেলে বা এপ্লাই করলে আমলা গুষ্ঠি প্রথমেই চেক করে পুরান এক্সপেরিয়েন্সড কেউ সাথে আছে কিনা বা মেরুকরণ কিরকম এফিলিয়েটেড ডিপার্টমেন্টে। ভার্সিটিগুলোর রিসার্চের পরিবেশ চেন্জ হবার সাথে সাথে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাগুলোর দিকে আরও ফোকাস দরকার। নতুন শিক্ষামন্ত্রীর পয়লা দফায় বিশ্বভ্রমণের যে রেকর্ড এবং এর ফল যা এসেছিল, এখানেও সেইম জিনিষ ঘটলে নাহিদকে ফিরিয়ে আনার জন্য কান্নাকাটি করা লাগতে পারে সবারই লাইক অলিভার টুইস্ট: ফুটন্ত পানির কলসি অথবা ডিপ ফ্রাই এর প্যান
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২৮
আখেনাটেন বলেছেন: দলকানাগুলো এসে কান্নাকাটি বা আপনাকে ট্যাগ না মারলেই হয় -- এই কুশিক্ষিত শ্রেণিটাকে যতই দেখছি ততই অবাক হচ্ছি। এরা কি পারিবারিকভাবে কোনই মূল্যবোধের শিক্ষা পায় নি? আপসোস।
গবেষণার গুরুত্ব বোঝার মতো মাথা সরকারে থাকলেও জাতির প্রতি ভালোবাসাহীনতায় এদের তা বাস্তবায়ন করতে ঢিমেতাল। আর সাথে মাথামোটা সর্ববিষের ওঝা আমলারা আছে কীভাবে ভালো জিনিসকে নষ্ট করা যায়।
আর শেষে যা বলেছেন আমারও কিছুটা তাই ধারণা। দেখা যাক সামনে কি হয়? তবে শিক্ষাখাতে একটি রেডিক্যাল চেইন্জ জরুরী হয়ে পড়েছে।
মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২২
শিখা রহমান বলেছেন: আখেনাটেন আপনি যে মিশরের বাসিন্দা হবেন সেটাই স্বাভাবিক। তবুও আজই জানলাম। ছবিটা খুব ভালো লেগেছে।
সবচেয়ে ভালো লেগেছে প্রথমেই যে আষাঢ়ে গল্পটা ফেঁদেছেন সেটা। আমার শহরে শীতকালেই বৃষ্টি নামে। ধূমায়িত কফির সাথে আপনার মুচমুচে বিদ্রুপ মাখানো লেখা পড়তে বেশ লাগলো।
ভালো থাকুন মিশরীয় সম্রাট। শুভকামনা সতত!!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৩
আখেনাটেন বলেছেন: নেফারতিতিরে না দেখে আখেনাটেন কি বেশি দিন থাকতে পারে?
আমি বুঝি না আষাঢ়ে গল্পে এত ভালোলাগার কি হল? রাবিশ এসব গপ্পে ভালোলাগায় কারো গাত্রদাহের কারণ হোন তা কিছুতেই আমি কামনা করি না?
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোলাগা আপনার মন্তব্যে। ভালো থাকুন নিরন্তর ব্লগার শিখা'পা।
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫৫
রাফা বলেছেন: রুপকের মাধ্যমে বক্তব্য খুবই পরিস্কার।সমস্যা হলো অধিক সংখ্যায় যারা আছে তাদের ক্ষমতা এবং সাহসের প্রচন্ড অভাব।আবার বিকল্প হোচ্ছে ,দেশের জন্য মারাত্মক ধংসাত্মক শক্তি।এরা নর্দমার কিটের চাইতে অধম।আর সুবিধাবাদিরা সর্টকাটে উপরে যাওয়ার জন্য শেকড় শুদ্ধ গিলে ফেলতে চায়।
উদ্ভাবনিতে সবচাইতে নিচের দিকে থেকে কি করে এগোবে দেশ সেটাই ভাবছি।ভালো লিখেছেন-আখেনাটেন।ধন্যবাদ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৩
আখেনাটেন বলেছেন: সমস্যা হলো অধিক সংখ্যায় যারা আছে তাদের ক্ষমতা এবং সাহসের প্রচন্ড অভাব।আবার বিকল্প হোচ্ছে ,দেশের জন্য মারাত্মক ধংসাত্মক শক্তি। -- কিছুটা সত্যি বটে! অধিক সংখ্যার ক্ষমতা ও সাহস তখনই আসবে যখন দেশে একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক নেতা আমরা পাব। তিনিই এটি যোগাবেন দেশ গড়ার অভিপ্রায়ে। যেমনটা লি কুয়ানরা তাদের জনতাদের মধ্যে যুগিয়েছিলেন।
উদ্ভাবনিতে সবচাইতে নিচের দিকে থেকে কি করে এগোবে দেশ সেটাই ভাবছি। -- ঠিক বলেছেন; সরকারের দল-মত বিবেচনায় না নিয়ে গুণী মানুষদের কদর করা শিখতে হবে। গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য একটি লং টার্ম রোডম্যাপই পারে এ থেকে আস্তে আস্তে সুফল বয়ে আনতে।
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা থাকল মন্তব্যের জন্য ব্লগার রাফা।
৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার পোষ্ট হিসেবে বেশ দুর্বল হয়েছে; আপনি রিসার্চ, টেকনোলোজী, নতুন উদ্যোগ নিয়ে উৎসাহী; কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, যদিও আমাদের অনেক উচ্চ-শিক্ষিত সারা বিশ্বে প্রজেক্ট করে বেড়ান, বাংলাদেশে এলে ফুলকপিও কাটতে জানেন না; ভুমিতে সমস্যা আছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭
আখেনাটেন বলেছেন: আমাদের অনেক উচ্চ-শিক্ষিত সারা বিশ্বে প্রজেক্ট করে বেড়ান, বাংলাদেশে এলে ফুলকপিও কাটতে জানেন না; ভুমিতে সমস্যা আছে। --- আমি আপনার এই ভাবনার সাথে একমত হতে না পারার জন্য দুঃখিত। যারা সত্যি সত্যিই এ দেশে কিছু করার জন্য উন্নত দেশ থেকে ফেরত এসেছেন তারা কেউ কেউ সত্যিই কিছু করে দেখিয়েছেন শত প্রতিকূলতার মাঝেও। আমি এরকম অসংখ্য উদাহরণ দিতে পারি। উদাহরণস্বরুপ, আইসিডিডিআর'বির অনেক বিজ্ঞানী। ড. মাকসুদুল আলম স্যারের পাটের জিনোম আবিষ্কার। কয়েকদিন আগেই ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইলিশের জিনোম আবিষ্কারে দেশিয় বিজ্ঞানীদের অবদান। এরকম অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।
আর কেউ কেউ হাজারো বাধা বিপত্তির মাঝে খাপ খাওয়াতে না পেরে আবার ফিরে গেছেন মাতৃভূমি ছেড়ে হতাশায়। কারণ এখানে একটি তাঁবেদার, অসৎ শ্রেণি আগে থেকেই ঘাঁটি গেড়ে বসেছেন। ইনারা ভালো কাজকে প্রতিনিয়ত বাধাগ্রস্ত করে চলেছেন।
পাশের ভারতেও সরকার প্রণোদনা দিয়ে উন্নত বিশ্ব থেকে মেধাবীদের ডেকে এনে বিভিন্ন রিসার্স সেন্টার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দিচ্ছে। ব্রেইন ড্রেইন যাতে না হয় সে জন্য পিএইচডির সেলারী ফুল টাইম জবের মতো করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। এরকম উদ্যোগ কি এদেশে কখনও দেখেছেন। উল্টো যারা ভালো কিছু এখানে করতে চায় তাদেরকে পড়তে হয় নানা বিড়ম্বনায়। এগুলো আমিও সামনে থেকে দেখছি। হয়ত এসব কিছুর একদিন অবসান হবে।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আষাড়ে গল্পটা সুন্দর।
আমাদের দেশে পরিশ্রমী ও প্রতিভাবান লোকের অভাব নেই। পুজির অভাবে তারা চুপ করে বসে আছে।
গবেষনা আর উন্নয়নের চেয়ে সরকার যদি শিক্ষা আর কৃষিতে মন দেয়- তাহলে বেশি ভালো হবে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮
আখেনাটেন বলেছেন: শিক্ষা ও কৃষিতে মন দিতে হলে ঐ গবেষণা ও উন্নয়নেরই দরকার পড়বে।
আপনার মন্তব্যের জন্য শুভকামনা রইল ব্লগার রাজীব নুর।
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১০
ঢাবিয়ান বলেছেন: এই কুশিক্ষিত শ্রেণিটাকে যতই দেখছি ততই অবাক হচ্ছি। এরা কি পারিবারিকভাবে কোনই মূল্যবোধের শিক্ষা পায় নি? আপসোস।
দারুন বলেছেন। এই দলকানারা মূল্যবোধের শিক্ষা পেয়েছে তাদের পুজনীয় দল থেকে। দল থেকে এর যেই শিক্ষাটা পেয়েছে সেটা হল '' দলের বিরুদ্ধে কোন কথা সহ্য করা মহাপাপ''। তাই দলের বিরুদ্ধে কথা বন্ধ করার অভিপ্রায়ে এরা অতি শক্তিশালী এক অস্ত্র আবিস্কার করেছে যার নাম '' ট্যগিং''।কোন প্রকার পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা না পাওয়া এই দলকানা শ্রেনীটা আদতে জনগনের শত্রু এবং দেশের শত্রু।
পোস্টে +++++
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০০
আখেনাটেন বলেছেন: মূল্যবোধ একটি কঠিন জিনিস। এটি পরিবার ও সমাজ থেকে প্রোথিত হয়। আমাদের আজকের সমাজের ও পরিবারের বেশির ভাগ মানুষই মনে হয় এই জিনিস সঠিকভাবে পায় না। ফলেই যত অনাচার।
মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা ব্লগার ঢাবিয়ান।
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪০
হাবিব বলেছেন: এতো দিন পড়ে কোত্থেকে এলেন.......
আপনাকে অনেক মিস করেছি,........
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০২
আখেনাটেন বলেছেন: মনে রাখার জন্য ধন্যবাদ হাবিব স্যার।
পোস্টটা পড়ে এবার একটু কিছু লিখুন স্যারজী।
শুভকামনা স্যারের জন্য।
১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪৪
নতুন নকিব বলেছেন:
গল্প সুন্দর হয়েছে। +++
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৩
আখেনাটেন বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হলুম নতুন নকিব ভাই।
শুভকামনা। ভালো থাকুন।
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪২
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
, গল্পটার রস অনেক মিষ্ট
৩ নং স্টেপটার বাস্তবায়ন পারে আমাদের অতীত ভুলিয়ে দিতে। একটি দেশকে তার জনশক্তির দিকে যত মনযোগী হতে দেখা গেছে সেই দেশ ততই এগিয়ে থেকেছে।
লেখাটা খুবই ভাল লাগলো প্রিয়।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫
আখেনাটেন বলেছেন: তাজুল সাহেবের কাছে মিষ্ট লাগলেও অনেকের কাছে তিক্ত লাগারই কথা। উনারা শ্যোন দৃষ্টি রাখছেন আষাঢ়ে গল্পে। য
জনসংখ্যাকে মানব সম্পদে রূপান্তর করতে হবে।
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা তাজুল সাহেবের জন্য।
১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনি ভাল আছেন তো?
নিরপরাধ মানুষটারে আপনি সাহেবদের কাতারে দাঁড় করাইবার লাগছেন!
আপনার টার্গেট নিয়ে আমার সন্দেহের সমুদ্রে সন্দেশ তৈরি হতে লাগলো কিন্তু৷
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২১
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা সন্দেহ।
সাহেবদের সবকিছুতে সন্দেহ করতে নেই।
এই শব্দ দুষণ, বায়ু দুষণ, কথা দুষণের মাঝে ভালো থাকতে পারাটা একটি বিশেষ গুণ। তবে সে গুণ রপ্ত করেছি।
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৮
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
বাহ! মচৎকার
কুখ্যাতো জ্ঞানীগুণী ব্যাক্তিদের গুণটা আপনি যে কায়দায় চুরি করিয়া রপ্ত করিবার গিটার পিটাইতাছেন হেইডা আমারে কানে কানে কইবার পারেন!
আপনার পরিশ্রমকে পেলাচ +++
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯
আখেনাটেন বলেছেন: এই গুণ রপ্ত করতে হলে উজবুক ষাঁড়ের মতো কাউকে গুঁতোতে যাওয়ার চেয়ে নিজের মনে ঘাস খেয়ে যাওয়ায় বেটার। আর মাঝে মাঝে ঘাসের ডিব্বা থেকে মুখ তুলে সেই ঘাসের গুণগান কিংবা বদগান করা। ব্যস। কী অনির্বাণ সুখ!
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হাজারো প্রতিকুলতার মাঝে আমাদের অনেক প্রতিভাবানরা হারিয়ে যায়। খুব বেদনার সাথে দেখি এরা সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা তো পায়-ই না, উল্টা বিভিন্ন হয়রানির শিকার হয়।
আজব দেশ আমাদের, যেখানে প্রতিভাবানদের চেয়ে চাটুকারদের, ইয়াবা ব্যবসায়ী আর মাস্তানদের মুল্য বেশী্!!
দুঃখ হলো, আপনার এই চমৎকার লেখা দেশের মাথারা কেউ পড়বে না, পড়লেও বুঝবে না, বুঝলেও দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলবে...এসব করে আমার কি লাভ? কয়দিন ক্ষমতা থাকে তার নাই ঠিক, তার চেয়ে নিজের আখের গুছাই আগে!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০১
আখেনাটেন বলেছেন: এসব করে আমার কি লাভ? কয়দিন ক্ষমতা থাকে তার নাই ঠিক, তার চেয়ে নিজের আখের গুছাই আগে! -- ঠিক এই জায়গাটেই আমাদের সমস্যা। পার্থিব আকাশ সমান চাহিদার বলি হয়েছে, হচ্ছে দেশের সবকিছু। এগুলো হ্যান্ডল করার জন্য একটি শক্ত মুগুর দরকার ছিল। সেই নেতা নামের মুগুরের তীব্র অভাবে ভুগছে জাতি যুগ যুগ ধরে।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অশেষ শুভকামনা।
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৯
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আমি আপনার বিরুদ্ধে কাজী অফিসে মামলা করিব!
আপনার কুকুটলামি ফাঁস হয়ে গেছে
দেখুন, নেফারতিতি আমার, আমি তাকে নিয়ে অনেক কবিতা লিখেছি! যদিও সেগুলো অকবিতা ছাড়া কবিতা হয়নি! ওর জন্য অনেক স্বপ্নকে জলজ্যান্তভাবে মেরেছি! কিন্তু সে শেষ পর্যন্ত আমার কাছে আসলো না! চ্যাকা দিল
এখন আমি বুঝতে পারলাম, হেতি কেন আমার প্রতি আনইন্টারেস্ট ফিল করবার লাগছে। তলে তলে আপনি আমার ঘর ভাঙার ফন্দি করবার লাগছেন!
দেখুন, আমি একজন সহজ সরল বাঙালি প্রেমিক! আপনি এভাবে আমার কুলখালি করতে পারেন না! ইহা গুনাহের আমল! আপনার জীবন বরবাদ হয়ে যাবে কইতাছি!
(মনে মনেঃ আশাকরি ভয় পাইচেন )
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৮
আখেনাটেন বলেছেন: খামোস, পুরান ফকির থুক্কু প্রেমিক হাবুডুবু খায়, আবার নতুন বখাটের আনাগোনা। কতল হতে না চাইলে তাড়াতাড়ি পাতাতাড়ি গুটিয়ে বিদায় নিলেই ভালো করবেন তাজুল সাব। এ অনুরোধ নয়, হুঁশিয়ার।
১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০২
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনি কী করবার লাগছেন!
আমার প্রিয়তমার ছবিটাও প্রকাশ করে দিলেন!
আমি কই যামু!
দেখুন আপনার বাসার সামনে পুলিশ নিয়ে কাজী সাহেব দাঁড়িয়ে আছে
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৯
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা। দাঁড়িওয়ালা ছবি দেখে বিভ্রান্ত হইয়ো না যুবক।
২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১
কিরমানী লিটন বলেছেন: শিখা রহমান বলেছেন: আখেনাটেন আপনি যে মিশরের বাসিন্দা হবেন সেটাই স্বাভাবিক। তবুও আজই জানলাম। ছবিটা খুব ভালো লেগেছে।
সবচেয়ে ভালো লেগেছে প্রথমেই যে আষাঢ়ে গল্পটা ফেঁদেছেন সেটা। আমার শহরে শীতকালেই বৃষ্টি নামে। ধূমায়িত কফির সাথে আপনার মুচমুচে বিদ্রুপ মাখানো লেখা পড়তে বেশ লাগলো।
ভালো থাকুন মিশরীয় সম্রাট। শুভকামনা সতত!!
অভিনন্দন আপনাকে প্রিয় আখেনাটেন
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০
আখেনাটেন বলেছেন: শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ আপনাকেও ব্লগার কিরমানী লিটন মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন।
২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫
নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
সত্য কথা বলার জন্য বুকে বল লাগে আর মনে লাগে সাহস। দলকানা আর একচোখা হলে এই সাহস পিছন দিক দিয়ে পালায়। একমাত্র নির্বোধ আর বেকুবরাই চোখ কান বন্ধ রেখে রাজনৈতিক লেজুরবৃত্তি করে যায়। সত্য কে সত্য আর মিথ্যা কে মিথ্যা যদি নাই বলতে পারেন, তাহলে আপনার বিবেক কোথায়? চোখের সামনে অন্যায় দেখবেন আর তার পক্ষে উল্টো আপনি সাফাই গাইবেন তাহলে তো আপনার চরিত্রের আসল রং বুঝা যাবেই। এই দলকানা & একচোখাদের জন্যই দেশে এই অবস্থা আর বাক স্বাধীনতার টুটি চেপে ধরে রাখার জন্য লিখতে হয় বাস্তবতা বাদ দিয়ে আষাঢ়ে গল্প।
মীরজাফর সেই পলাশির একজন নয়। এই দেশে দিনের পর দিন জনগনের নিশ্চুপ থাকার প্রশয়ে মীরজাফর তৈরি হচ্ছে। আর এই জন্য আমি আপনি সবাই দায়ী। কারন আমরাই এদের প্রশয় দেই, পাপের শাস্তি দেই না। পারলে পাপ গোপন করে ফেলি। ইতিহাস পাল্টে দেই, যেন পাপ নিরবে নিভৃতে হারিয়ে যায়। সামান্য কিছুর বিনিময়ে পাচাটা কুকুরের মতো আচরন করি। এই দুই রানী তৈরি করার জন্য এই দেশে সবাই দায়ী।
উন্নয়নের স্বপ্ন দেখা ভাল, কিন্তু বাস্তবতা অনেক অনেক বর্ণহীন। সীমাহীন দুর্নীতি আর লুটপাটের রাজত্বে শুধুই দেশে কোটিপতির সংখ্যাই বাড়ছে। আপনার আমার অবস্থা যেই লাঊ সেই কদু।
আমার অনেক বন্ধুই ব্যবসা করে। ঈমান আর বিবেক নিয়ে অন্তত এই দেশে কোন ব্যবসা করা যায় না। সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলিতে কি অবস্থা যারা যায় তারাই শুধু জানে। ব্যাংকগুলির কি অবস্থা সেটা আর এখানে বললাম না।
এই জাতি খুব শিঘ্রীই বাক আর বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী জাতিতে পরিনত হবে। সেই দিন আর খুব বেশি দেরি নাই.....
চমৎকার পোষ্টের জন্য আপনাকে অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫০
আখেনাটেন বলেছেন: আপনার হতাশাটা বুঝতে পারছি। তবে আমি এতটা নিরাশাবাদী হতে পারছি না এখনও। কারণ আমার লেখার ঐ দুই নম্বর স্টেপটা। কিছু মানুষ এর মাঝেও ভালো করছে, ভালো থাকছে, অন্যকে ভালো রাখছে। এই টুকরো টুকরো আশাগুলোই জাতিকে পথ দেখাবে আশা করা যেতেই পারে।
সিস্টেমের পুরোটাই এখনও গলে নষ্ট হয়ে যায় নি মনে হয়। তা না হলে অনেক আগেই সিস্টেম কলাপস করত। তবে ভালো অবস্থায় যে নেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
আশা করি নতুন সরকার পুরোনো ইতিহাস বা কাসুন্দি না ঘেঁটে জাতির বিকাশে পুরোপুরি মনোযোগী হবে এই কামনা। কারণ সতের কোটি জনগণের মৌলিক চাহিদাগুলো ভালোভাবে পুরুন করাটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ব্লগার নীল আকাশ।
২২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ফ্যারাওভাই,
পোস্টটিতে আগেও একবার এসেছিলাম তবে সময়াভাবে কমেন্ট করতে পারেনি। এক নম্বর প্রসঙ্গে বলি, রম্য আকারে লিখলেও এ যেন হৃদয়ে ক্ষুর চালালেন।
২- দেশের নব্য যোদ্ধাদের স্যালুট! যারা বর্তমান বিশ্বে অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যবাদের আগ্রাসনে দেশীয় ভাইদের হাজার অসহযোগিতার মধেও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
৩- নূতন সরকার জনতার ম্যানডেটের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে আশাকরি।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা আপনাকে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬
আখেনাটেন বলেছেন: শুরুতেই চমৎকার মন্তব্যের জন্য একরাশ শুভেচ্ছা পদাতিক দা'র জন্য।
ক্ষুরের আঘাতে এখন আর কারো রক্ত ঝরে না। চামড়া অনেক মোটা হয়ে গেছে। কবি শামসুর রাহমানের ভাষায়, 'গন্ডারে ভরে গেছে আমার এ শহর'।
নব্য যোদ্ধারা এগিয়ে যাক সকল বাধা-বিপত্তি মোকাবেলা করে এই কামনা। সাথে নতুন সরকারও তাদের দেওয়া জনগণের প্রতি প্রতিশ্রুতিগুলো পুরুনে সচেষ্ট হোক।
আর আপনিও ঢপের চপ নিয়ে আমাদের জন্য অপেক্ষা করুন। হুট করে উপস্থিত হয়ে যাব কলকাতায়। পালাতে পারবেন না কয়ে দিলুম।
ভালো থাকুন। সুখে থাকুন।
২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
নীলপরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।
++++
শুভকামনা
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৪
আখেনাটেন বলেছেন: লেখা ভালো লাগায় প্রীত হলুম।
আপনাকেও শুভেচ্ছা অফুরান ব্লগার নীলপরি।
ভালো থাকুন।
২৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
ল বলেছেন: পোস্ট ভাল লেগেছে --------------
শুভকামনা
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৬
আখেনাটেন বলেছেন: খুশি হলুম।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনার মন্তব্যের জন্য ব্লগার ল।
২৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১০
ইসিয়াক বলেছেন: ভালো লেগেছে।শুভকামনা রইলো।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৭
আখেনাটেন বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা।
আমার ব্লগে প্রথম মন্তব্যে ফুলেল শুভেচ্ছা ব্লগার ইসিয়াককে।
২৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @
অন্ধকার রাতেও আলো থাকে
জোনাকিরা ছোটে ইতিউতি
মাৎসানায় সময়ে
অন্ধকার কেবলই গাঢ়তর
নিজের হাতও অদৃশ্য যেন!
@
স্বপ্নরা আশা হয়ে
বেঁচে থাকার শক্তি যোগাক
মূখাপেক্ষিতার বৃত্তাবদ্ধ বলয় দুমড়ে মুচড়ে
উদ্যোক্তারা সব আলো ছড়াক!
@
সেই রাজরাজরাদের সময়েও
পৃষ্ঠপোষকতার কি দারুন চর্চা
অথচ সময়ের তালে পিছিয়েছি কেবল দলান্ধতায়
এখন সময় এগিয়ে যাবার
ইতিহাসে কাল দাগ মুছে ফেলবার।
পোষ্ট +++++++
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২১
আখেনাটেন বলেছেন:
@ এর মাঝেই আলোর পথ খুঁজে নিতে হবে। কিংবা খুঁজে নিবে নতুন প্রজন্মের কাণ্ডারীরা।
@ ছোট ছোট উদ্যোগগুলোই জাতিকে এগিয়ে নিবে।
@ শুভবুদ্ধির উদয় হোক জাতির ঝান্ডাধারীদের।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা ভৃগু দা।
২৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: দুই রানীর সমর্থককূল ছাড়া অন্যকেউ সরকারি সুযোগ সুবিধা পাওয়ার আশা করে না। নিজ উদ্যোগে দেশে কিংবা বিদেশে কাজ করছে। দেশও এগিয়ে যাচ্ছে।
লিখাটা খুব খুব ভালো লেগেছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৪
আখেনাটেন বলেছেন: দুই দলের সব সমর্থক না, কিছু চাটুকার টাইপের মূল্যবোধহীন কুশিক্ষিত, আধাশিক্ষিত, অশিক্ষিত সমর্থক।
তরুণ এই উদ্যোগতারাই দেশের খোলনোলচে একদিন পাল্টে ফেলবে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ব্লগার জুনায়েদ বি রাহমান।
২৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
'আমাদের দেশে রম্য করা বিরাট অপরাধ
কারন এরা চিকন কথা বোঝেনা, মোটা কাপড়
আর মোটা ভাত খায় বলে। মোটা করে রম্য লিখুন!!
মজা টের পাইবেন!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩১
আখেনাটেন বলেছেন: চিকন রম্য যাদের চামড়া ফুটো করার ক্ষমতা রাখে তাদের ঠিকই তা ফুটো করবে।
এরপরও যদি হুঁশ কিছুটা ফিরে। মূল্যবোধের 'ম' টাও যদি ফিরে আসে। যদিও লক্ষণে...।
আর মোটা রম্যও গণ্ডারের চামড়া ভেদ করবে কিনা সন্দেহ আছে।
শুভকামনা নিরন্তর।
২৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
হাবিব বলেছেন:
১.
আষাঢ়ে গল্পে মন ভরে অল্পে,
সোজা কথা বলে গেলে স্বপ্ন কল্পে!
সত্যের প্রতি কারো খুব অবহেলা,
পাদুকাটা চেটে কারো চলে যায় বেলা!!
গল্পের ছলে এলো কিছু তবে উঠে,
সবাইতো আজকাল হুজুগেই ছুটে!!
২.
গল্পের পরে এসে খুব দামী কথা দেখি
উৎসাহে ছলছল আজ মোর দু'টি আঁখি!
এভাবেই যদি সবে উদ্যোগী হই
চাকরি খুঁজে খুঁজে বেকার না রই!
৩.
তোমা আশা যেন পায় বাস্তবে রুপ
এমন আশা আমারও এই মনে খুব
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩২
আখেনাটেন বলেছেন: স্যার ভালো ছন্দ বেঁধেছেন। খুশি হলুম।
৩০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
হাবিব বলেছেন: আর হ্যাঁ লেখাটা যথেষ্ট ভালো লেগেছে আমার কাছে.......
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৩
আখেনাটেন বলেছেন: প্রীত হলুম।
স্যারকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা রইল।
৩১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৬
শরীফ আতরাফ বলেছেন: একটা দেশের শিক্ষাখাতই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দেশের মানুষকে সঠিকভাবে শিক্ষিত করলে এরাই উন্নয়ন আর সুশাসনের পথ দেখাবে।
পোস্টে প্লাস।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৭
আখেনাটেন বলেছেন: শরীফ আতরাফ বলেছেন: একটা দেশের শিক্ষাখাতই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দেশের মানুষকে সঠিকভাবে শিক্ষিত করলে এরাই উন্নয়ন আর সুশাসনের পথ দেখাবে। --ঠিক তাই।
তবে সমস্যা হচ্ছে এখানে সঠিকভাবে শিক্ষা না পেয়ে মূল্যবোধহীন কুশিক্ষিত হচ্ছে বেশি। এরাই জাতির বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে।
শুভেচ্ছা মন্তব্যের জন্য ব্লগার শরীফ আতরাফ।
৩২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৭
সুমন কর বলেছেন: ১মটি তো বোঝাই যাচ্ছে......২য়টি করুণ চিত্র। ৩য়টি হবে না......
ভালো লিখেছেন। +।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৫
আখেনাটেন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কবি সুমন কর।
ভালো থাকুন।
৩৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: এদেশে কারিগরী শিক্ষার যথাযথ দাম দেওয়া হয় না....
ফলাফল তো অনুমেয়... অশিক্ষা...
উদ্যোক্তাদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা হয় না....
তাদের অসীম বাধার মুখোমুখি হতে হয়....
গল্পে গল্পে বাস্তবতার আবেশ.....
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৮
আখেনাটেন বলেছেন: আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: এদেশে কারিগরী শিক্ষার যথাযথ দাম দেওয়া হয় না....
উদ্যোক্তাদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা হয় না....
-- সহমত।
গল্প-বাস্তবতা ভালো লাগায় প্রাচীন পক্ষীর জন্য রইল শুভেচ্ছা।
৩৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭
সোহানী বলেছেন: আরে ধুর এইটা আষাঢ় বর্ষা গ্রীষ্মের কোন গল্পই নয়, ইহা সম্পূর্ণভাবে হীরক রাজ্যের গল্প কিংবা উগান্ডা রাজ্যের সহিত বেলতলীয়ভাবে মিলিয়া গেলে লেখক দায়ী নহে
নাট ভাই, এ ধরনের কিছু উদ্যোগী মানুষের কারনেই দেশটা এখনো টিকে আছে আর কচ্ছপ গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। কাজে সাহায্যের দরকার নাই, মাস্তানী না করলেই হলো। ওরাই এগিয়ে নিয়ে যাবে...... ভিক্ষা চাই না মা কুত্তা সামলাও।
আর ছবিটা সেই লেভেলের..................
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০২
আখেনাটেন বলেছেন: হীরক রাজ্যের গল্প; মন্দ বলেন নাই; হলেও হতে পারে। হা হা হা।
এ ধরনের কিছু উদ্যোগী মানুষের কারনেই দেশটা এখনো টিকে আছে আর কচ্ছপ গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে --- এ কথা অনেক গাড়লের মস্তিষ্কে ঢুকবে না। অথচ এই অসাধারণ উদ্যোমী রাজনীতিবিহীন লোকগুলোকে একটু পৃষ্টপোষকতা দিলে দেশের খোলনোলচে পাল্টাতে বেশি দিন লাগার কথা না। বগুড়া, যশোর ও ধোলাইখালের লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং এর হাজারো উদ্যোগতারা দশকের পর দশক ধরে চিল্লায়ে যাচ্ছে সরকারগুলোর নজর পাওয়ার জন্য, কিন্তু...।
ছবির প্রশংসায় খুশি হলুম।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভকামনা সোহানী'পা।
৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
জুন বলেছেন: কাল্পনিক প্রত্যাশা আর আষাঢ়ে গল্প ভালোই লাগলো আখেনাটেন । আমরা আমজনতা আর কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করি না । অর্থাৎ করাটা মুল্যহীন ।
তারচেয়ে নেফারতিতির গল্প কন
আপনে সেখানে গেছেন শুইনা খুব ভালোলাগলো
আমিও দেইখা আসছি আপনার প্রিয়তমার উদ্দেশে নির্মিত মন্দির
নেন দেখেন এইখানে । আপনে লেখলে এইখান থিকা দুই এক চিমটি তথ্য নিতে পারবেন সেই আশায় রইলাম
নীল নদ থেকে উঠে আসা মন্দির আবু সিম্বল, (ছবি ব্লগ)
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২৯
আখেনাটেন বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে এখন মনে হচ্ছে গপ্প তো আপনি সবই লিখে রেখেছেন। আমার কী হপে? তাই চিন্তা করছি গপ্পের পেছনের গপ্প গুলো লেখা ছাড়া আর উপায় নেই।
তবে ডিসেম্বর মাস কিন্তু বেশ আরামদায়ক মনে হয়েছে। না গরম না শীত।
আর তা পোস্ট করার সময় আপনার ঐ ক্লাসিক পোস্টটাও লিংক হিসেবে জুড়ে দিতে হবে ইতিহাস জানতে।
শুভকামনা জুনাপা। এখনকার একটি ছবি দেখুন:
৩৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: ১ এর আষাঢ়ে গল্পটা বার বার বলা উচিত। বৈশাখ থেকে চৈত্র, সব মাসেই বলা উচিত।
'এক চিমটি আশা'র কথা পড়ে তো রীতিমত স্বপ্ন দেখা শুরু করে দিলাম!
৩ নম্বরটা পড়ে আর কিছু না হোক, একটা নতুন শব্দজোড় তো শিখলাম- 'বকাণ্ড-প্রত্যাশা'!
পোস্টটা প্রত্যাশা শুধু পূরনই করে নাই, অতিক্রম করেছে। তাই পোস্টে ২২তম প্লাস + রেখে গেলাম।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৭
আখেনাটেন বলেছেন: খায়রুল আহসান বলেছেন: ১ এর আষাঢ়ে গল্পটা বার বার বলা উচিত। বৈশাখ থেকে চৈত্র, সব মাসেই বলা উচিত। -- কিন্তু সবই অরণ্যে রোদন। লুটপাটের রাজনীতির চাকা ঘুর্ণীর মতো ঘুরেই চলেছে এবং লোকরঞ্জনবাদি কিংবা ঢাকঢোলবাদিদের কথার তুবড়ি অবিরত চলছে...অথচ গোটা সিস্টেমের কোর ফাঁকা। এর থেকে সহজে পরিত্রাণও নেই...দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা সেটাই ইঙ্গিত করে।
দেরীতে প্রতিউত্তরের জন্য দু:খিত। ভালো থাকুন।
৩৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: মনিরা সুলতানা এর ২ নং মন্তব্যটা চমৎকার হয়েছে। ৬ নং মন্তব্যে কালীদাস এর টাও। রাফা এর মন্তব্যটাও নিশ্চয়ই আপনাকে অনেক উৎসাহ যুগিয়েছে।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৯
আখেনাটেন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। উনারা দারুন মন্তব্য করেছেন।
কিন্তু লক্ষ্য করেছেন নিশ্চয়। কালিদাস ও রাফা দুজন গুণী ব্লগারই বহুদিন হলো আর ব্লগে নেই।
ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমাদের উদ্যোগতারা সুযোগ ই পান না । তার উপর আছে নানা ঝামেলা । সরকার থেকে তারা কোন রকম সহায়তা পান না । সরকারের উচিত যে এদের কার সহায়তা করা ।
কিন্তু যেখানে আঙুল ফুলে কলাগাছটাইপ নেতা আছে সেখানে এটা আশা করা একটু বেশি। তবে আশা করি এবার সরকার একটু হলেও চোখ খুলবে ।