নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ, মানুষের জন্যে।

[email protected],[email protected] স্কাইপঃAkramsBD

আকরাম

সাইকোথেরাপী অন লাইন *****www.psychobd.com

আকরাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

"কফি হাউসের সেই আড্ডা"র ৩০ বছর

০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৪১





গান নয়, একটা আস্ত নস্টালজিয়া। সেই কফি হাউসের আড্ডাটার ৩০ বছর পূর্ণ হলো। আর চলতি বছরেই এ গানের শিল্পী মানা দে পূর্ণ করলেন ৯৪ বছর গত ১লা মে। তার সংগীত জীবনেরও ৭০ বছর পূর্ণ হলো এ বছরেই। তবে কফি হাউস গানটা ৩০ বছরেও এতটুকু বদল হয়নি। আজও সেই গান শুনলে মনটা ভারি হয়ে ওঠে। মনে পড়ে যায় মইদুল, নিখিলেশ, রমা রায়, সুজাতাদের কথা। তবে এ গানের শিল্পী মান্না দে মনে করেন, বাঙালি আজও গানটা শোনে ঠিকই। তবে এটি আসলে সুরকার-গীতিকারের সৃষ্টি। তিনি শুধু গানটা গেয়েছিলেন মাত্র। তার মতে, হেমন্ত গাইলে গানটা সুপারহিট হতো আর শ্যামল মিত্র গাইলে তো হিট। তবে মান্নার কণ্ঠে যে গানটি চিরকালীন পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে সেকথা স্বীকার করে নিয়েছেন গানটির সুরকার সুপর্ণকান্তি। তবে মান্না দে এ গানটি দ্বিতীয় অংশ হিসেবে ‘স্বপ্নের কফি হাউস’ শীর্ষক একটি গান প্রথম গানটির ঠিক কুড়ি বছর বাদে গেয়েছিলেন। কিন্তু রহস্যময় কারণে সেটি শোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন বাঙালি। কফি হাউসের সেই আড্ডাটা গানটির গীতকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের কথায় সুর দিয়েছিলেন নচিকেতার পুত্র সুপর্ণকান্তি ঘোষ। মান্না দের মতে, গৌরীবাবু লিখেছিলেন দুর্দান্ত। সুরকার সুপর্ণকান্তি অসাধারণ কাজ করেছিলেন। তবে এই গানটির জন্ম কাহিনীটি বেশ গল্পের মতো। সময়টা ১৯৮৩ সাল। গীতিকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদার তখন আশা ভোঁসলেকে নিয়ে প্রচুর হিট প্রেমের গান লিখে চলেছেন। কিন্তু পূজার গান মান্না দের জন্য তিনি লিখতে পারছেন না। সবই লিখছেন পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়। এ নিয়ে আক্ষেপ ছিল গৌরী প্রসন্নের মনে। এ সময় একদিন নচিকেতা ঘোষের নিউ আলিপুরের বাড়িতে গিয়েছিলেন গৌরী প্রসন্ন শক্তি ঠাকুরকে একটি গান তোলাতে। সেই সময় সেরা জুটি ছিলেন নচিকেতা ও গৌরী প্রসন্ন। সেই সূত্রে নচিকেতার ছেলে সুপর্ণকান্তির সঙ্গেও বেশ ভাল সম্পর্ক। তবে বাড়িতে আসার অনেকক্ষণ পরে সুপর্ণকান্তিকে দেখতে পেয়ে গৌরী প্রসন্ন মজা করেই বলেন, কী বাইরে আড্ডা মেরে সময় কাটাচ্ছ? এর উত্তরে সুপর্ণকান্তি তার গৌরী কাকাকে বলেন, কী সব গদগদে প্রেমের গান লিখছো। একটা অন্যরকম গান লিখে দেখাও না। এই আড্ডা নিয়েও তো গান লিখতে পারো। এবার গৌরী প্রসন্ন বলেন, তুমি তো অক্সফোর্ডের এমএ হয়ে গিয়েছো। আড্ডা নিয়ে বাংলা গান গাইবে? সুপর্ণ এবার বলে, কেন নয়। কফি হাইসের আড্ডা নিয়েও তো একটা গান লিখতে পারো। গৌরী প্রসন্ন এবার বলেন, তোমার বাবা (নচিকেতা ঘোষ) কি আর সে গান গাইবেন? তর্ক চলছে বটে কিন্তু গৌরী প্রসন্ন এরই মধ্যে মনে মনে তৈরি করে ফেলেন দুটি লাইন। এরপরেই সুপর্ণকান্তিকে বলেন, লিখে নাও- ‘কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই/ কোথায় হারিয়ে গেল সোনালি বিকেলগুলো সেই।’ সুপর্ণও সঙ্গে সঙ্গে দুটো লাইনেই সুর দিয়ে শুনিয়ে দেন। উপস্থিত শক্তি ঠাকুর সেবার পূজায় গানটা গাওয়ার জন্য অনুরোধ জানালেও সুপর্ণ রাজি হননি। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই ঠিক করে নিয়েছিলেন মান্না দের কথা। কিন্তু গানের বাকি লাইনগুলো? পরের দিন সকালেই গৌরী প্রসন্নের স্ত্রীর ফোন সুপর্ণকান্তিকে। সারা রাত জেগে বহুদিন পরে গান লিখেছেন অসুস্থ গৌরী প্রসন্ন। তখনই তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত। দু’দিন পরে গানটা নিয়ে হাজির। কিন্তু শেষ স্তবক যোগ করার পক্ষপাতী ছিলেন না গৌরী প্রসন্ন। সুপর্ণকান্তি চান যোগ করুন একটি স্তবক। শেষ পর্যন্ত রাজি হন। লেখেন দুর্দান্ত সেই লাইন- ‘সেই সাতজন নেই, টেবিলটা আজও আছে...।’ কিন্তু শেষ তিনটি লাইন তিনি লিখেছিলেন চেন্নাইয়ে চিকিৎসা করাতে যাওয়ার পথে হাওড়া স্টেশনে বসে একটি সিগারেটের প্যাকেটের উল্টো পিঠে। এক চেনা লোকের মাধ্যমে তা পাঠিয়ে দেন সুপর্ণকান্তির কাছে। তারপর সুপর্ণকান্তির সুরে মুম্বইয়ে গানটি রেকর্ড করেন মান্না দে। তৈরি হয়ে যায় একটা ইতিহাস। তবে কফি হাউসের দ্বিতীয় অংশ হিসেবে পরবর্তী সময়ে ‘স্বপ্নের কফি হাউস’ নামে একটি গান রেকর্ড করেছিলেন মান্না দে। একটি নতুন রেকর্ড কোম্পানিই রেকর্ড করিয়েছিল গানটি। কিন্তু সুপর্ণকান্তি জানিয়েছেন, সেই গানের অরিজিনাল স্পুলটি পাওয়া যায়নি। ফলে অন্য স্পুল দিয়ে কাজ করতে হয়েছিল। নিখিলেশ, মইদুলদের নিয়ে দ্বিতীয় গানটি লিখেছিলেন শমীন্দ্র রায় চৌধুরী। প্রথম গানের স্কেলেই গানটা করেছিলেন মান্না দে। দ্বিতীয় গানটি প্রথমটির থেকেও সুরের বৈচিত্র্যের বিচারে অনেক ভাল হয়েছিল। কিন্তু কোথায় গেল সেই স্বপ্নের কফি হাউস কেউ জানে না। মান্না দেও হতাশ। তিনি শুধু বলেছেন, বাঙালি তো জানতেই পারল না সেই গানের কথা।গান নয়, একটা আস্ত নস্টালজিয়া। সেই কফি হাউসের আড্ডাটার ৩০ বছর পূর্ণ হলো। আর চলতি বছরেই এ গানের শিল্পী মানা দে পূর্ণ করলেন ৯৪ বছর গত ১লা মে। তার সংগীত জীবনেরও ৭০ বছর পূর্ণ হলো এ বছরেই। তবে কফি হাউস গানটা ৩০ বছরেও এতটুকু বদল হয়নি। আজও সেই গান শুনলে মনটা ভারি হয়ে ওঠে। মনে পড়ে যায় মইদুল, নিখিলেশ, রমা রায়, সুজাতাদের কথা। তবে এ গানের শিল্পী মান্না দে মনে করেন, বাঙালি আজও গানটা শোনে ঠিকই। তবে এটি আসলে সুরকার-গীতিকারের সৃষ্টি। তিনি শুধু গানটা গেয়েছিলেন মাত্র। তার মতে, হেমন্ত গাইলে গানটা সুপারহিট হতো আর শ্যামল মিত্র গাইলে তো হিট। তবে মান্নার কণ্ঠে যে গানটি চিরকালীন পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে সেকথা স্বীকার করে নিয়েছেন গানটির সুরকার সুপর্ণকান্তি। তবে মান্না দে এ গানটি দ্বিতীয় অংশ হিসেবে ‘স্বপ্নের কফি হাউস’ শীর্ষক একটি গান প্রথম গানটির ঠিক কুড়ি বছর বাদে গেয়েছিলেন। কিন্তু রহস্যময় কারণে সেটি শোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন বাঙালি। কফি হাউসের সেই আড্ডাটা গানটির গীতকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের কথায় সুর দিয়েছিলেন নচিকেতার পুত্র সুপর্ণকান্তি ঘোষ। মান্না দের মতে, গৌরীবাবু লিখেছিলেন দুর্দান্ত। সুরকার সুপর্ণকান্তি অসাধারণ কাজ করেছিলেন। তবে এই গানটির জন্ম কাহিনীটি বেশ গল্পের মতো। সময়টা ১৯৮৩ সাল। গীতিকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদার তখন আশা ভোঁসলেকে নিয়ে প্রচুর হিট প্রেমের গান লিখে চলেছেন। কিন্তু পূজার গান মান্না দের জন্য তিনি লিখতে পারছেন না। সবই লিখছেন পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়। এ নিয়ে আক্ষেপ ছিল গৌরী প্রসন্নের মনে। এ সময় একদিন নচিকেতা ঘোষের নিউ আলিপুরের বাড়িতে গিয়েছিলেন গৌরী প্রসন্ন শক্তি ঠাকুরকে একটি গান তোলাতে। সেই সময় সেরা জুটি ছিলেন নচিকেতা ও গৌরী প্রসন্ন। সেই সূত্রে নচিকেতার ছেলে সুপর্ণকান্তির সঙ্গেও বেশ ভাল সম্পর্ক। তবে বাড়িতে আসার অনেকক্ষণ পরে সুপর্ণকান্তিকে দেখতে পেয়ে গৌরী প্রসন্ন মজা করেই বলেন, কী বাইরে আড্ডা মেরে সময় কাটাচ্ছ? এর উত্তরে সুপর্ণকান্তি তার গৌরী কাকাকে বলেন, কী সব গদগদে প্রেমের গান লিখছো। একটা অন্যরকম গান লিখে দেখাও না। এই আড্ডা নিয়েও তো গান লিখতে পারো। এবার গৌরী প্রসন্ন বলেন, তুমি তো অক্সফোর্ডের এমএ হয়ে গিয়েছো। আড্ডা নিয়ে বাংলা গান গাইবে? সুপর্ণ এবার বলে, কেন নয়। কফি হাইসের আড্ডা নিয়েও তো একটা গান লিখতে পারো। গৌরী প্রসন্ন এবার বলেন, তোমার বাবা (নচিকেতা ঘোষ) কি আর সে গান গাইবেন? তর্ক চলছে বটে কিন্তু গৌরী প্রসন্ন এরই মধ্যে মনে মনে তৈরি করে ফেলেন দুটি লাইন। এরপরেই সুপর্ণকান্তিকে বলেন, লিখে নাও- ‘কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই/ কোথায় হারিয়ে গেল সোনালি বিকেলগুলো সেই।’ সুপর্ণও সঙ্গে সঙ্গে দুটো লাইনেই সুর দিয়ে শুনিয়ে দেন। উপস্থিত শক্তি ঠাকুর সেবার পূজায় গানটা গাওয়ার জন্য অনুরোধ জানালেও সুপর্ণ রাজি হননি। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই ঠিক করে নিয়েছিলেন মান্না দের কথা। কিন্তু গানের বাকি লাইনগুলো? পরের দিন সকালেই গৌরী প্রসন্নের স্ত্রীর ফোন সুপর্ণকান্তিকে। সারা রাত জেগে বহুদিন পরে গান লিখেছেন অসুস্থ গৌরী প্রসন্ন। তখনই তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত। দু’দিন পরে গানটা নিয়ে হাজির। কিন্তু শেষ স্তবক যোগ করার পক্ষপাতী ছিলেন না গৌরী প্রসন্ন। সুপর্ণকান্তি চান যোগ করুন একটি স্তবক। শেষ পর্যন্ত রাজি হন। লেখেন দুর্দান্ত সেই লাইন- ‘সেই সাতজন নেই, টেবিলটা আজও আছে...।’ কিন্তু শেষ তিনটি লাইন তিনি লিখেছিলেন চেন্নাইয়ে চিকিৎসা করাতে যাওয়ার পথে হাওড়া স্টেশনে বসে একটি সিগারেটের প্যাকেটের উল্টো পিঠে। এক চেনা লোকের মাধ্যমে তা পাঠিয়ে দেন সুপর্ণকান্তির কাছে। তারপর সুপর্ণকান্তির সুরে মুম্বইয়ে গানটি রেকর্ড করেন মান্না দে। তৈরি হয়ে যায় একটা ইতিহাস। তবে কফি হাউসের দ্বিতীয় অংশ হিসেবে পরবর্তী সময়ে ‘স্বপ্নের কফি হাউস’ নামে একটি গান রেকর্ড করেছিলেন মান্না দে। একটি নতুন রেকর্ড কোম্পানিই রেকর্ড করিয়েছিল গানটি। কিন্তু সুপর্ণকান্তি জানিয়েছেন, সেই গানের অরিজিনাল স্পুলটি পাওয়া যায়নি। ফলে অন্য স্পুল দিয়ে কাজ করতে হয়েছিল। নিখিলেশ, মইদুলদের নিয়ে দ্বিতীয় গানটি লিখেছিলেন শমীন্দ্র রায় চৌধুরী। প্রথম গানের স্কেলেই গানটা করেছিলেন মান্না দে। দ্বিতীয় গানটি প্রথমটির থেকেও সুরের বৈচিত্র্যের বিচারে অনেক ভাল হয়েছিল। কিন্তু কোথায় গেল সেই স্বপ্নের কফি হাউস কেউ জানে না। মান্না দেও হতাশ। তিনি শুধু বলেছেন, বাঙালি তো জানতেই পারল না সেই গানের কথা।

মানবজমিন

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:১৮

আমি মেহমান বলেছেন: মান্না দে যদি এখন শাহবাগে থাকতেন তাহলে কফি হাউজ গান টা ঠিক এমনই হত!!!


শাহবাগীদের সেই আড্টাটা আর নেই,
আজ আর নেই,
কোথায় হারিয়ে গেল গাজাটি বিকেল গুলো সেই,
আজ আর নেই।

ইমরান আওয়ামীলীগে,
অমি পিয়াল খোয়াড়ে,
নেই তারা আজ কোন খবরে,
গ্রান্ডের গাজাটিস্ট নাস্তিক থাবা বাবা,
শুয়ে আছে যে আজ কবরে।

কার সাথে নেচে নেচে,
আঘাত পেয়ে যে শেষে,
পাগলা হয়েছে জাফ্রিকবাল।
তানভীর ভুগছে দুরন্ত ক্যানসারে,
জীবন করেনি তাকে ক্ষমা আর।

টম জেরী চেহারা, কাধেতে ঝোলানো ব্যাগ,
মুছে যাবে শান্ত'র নামটা,
সব গুলো ছবি তার হল যে আলুতে ছাপা,
পেল শুধু উপহাস ধিক্কার।

মেডিকেল কলেজের ছেলে,
ইমরান সরকার,
ছাত্রলীগ যে করত,
চোখ ভরা লালসা, শয়তানী চিন্তা নিয়ে লাকির
দিকে চেয়ে থাকত।

লাকি আজ সব চেয়ে সুখে আছে,
শত শত ভক্ত প্রেমিক তার,
মিডিয়া কাভারেজে আগা গোড়া মোড়া সে,
জমির চাচার কাছে নেই কোন দাম তার।

শাহবাগের রাস্তায়,
নেশাখোর মেয়েরা,
অশ্লীল অভিনয় করত,
চ্যানেলের রিপোর্টার মুন্নী সাহা রোজ রোজ,
মনগড়া খবর যে পড়ত।

সেই শাহবাগ নেই আজ,
মন্চটা তবুও আছে,
শাপলাও আজ খালি নেই,
একই সে ঢাকাতে আজ,
এসেছে হেফাজত,
শুধু সেই সে দিনের বিরিয়ানী নেই।

কত জাগরনের ঢেউ উঠে,
এই চেনা ঢাকাতে,
কত জাগরন ব্যর্থ হয়ে যায়,
কত মুরগী চোর এল গেল,
কত দালাল আসবে,
শুধু ইসলাম থেকে যায়।[* Collected *]

Click This Link

২| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৫৬

bappyalmamun বলেছেন: ইসলাম থাকবে থাকবে না ভন্ডরা। :P :P :P :P

৩| ০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:০৬

শফিক১৯৪৮ বলেছেন: কপি পেষ্ট হলেও ভাল লাগল্ । চমৎকার লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৪| ০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১১

এরিস বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। সার্ভার ডাউনের জন্যে প্লাস দিতে পারছিনা। ভালো লাগা রেখে গেলাম। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.