নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ মানুষের জন্য , জীবন জীবনের জন্য একটু সহানুভুতি কি মানুষ পেতে পারেনা...ও বন্ধু...
পূবের আকাশ এখনো অন্ধকার, ভোরের আলো ফুটতে দেরি আছে। হরমুজ আলী বিছানা ছেড়ে মুখ ধুয়ে জামা গায়ে দিয়ে বেরিয়ে পড়েছে। গন্তব্য যাত্রাবাড়ী কাঁচা বাজার। গভীর রাত থেকে ফজর পর্যন্ত কাঁচামাল বোঝাই করে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ট্রাক আসে এই বাজারে। হরমুজ আলীর কাজ ট্রাক থেকে কাঁচামাল আনলোড করা। কখনো ট্রাকের ডালায় বসে কখনো আড়ৎদারের ভিড়ি'তে বসে ওজন দেয়া লাগে পাইকারের চাহিদা মত। সব পাইকারের পছন্দ কয়েলদার হরমুজ আলীকে। হরমুজ আলী কখনো কাউকে ওজনে ঠকায় না। বেলা সাড়ে নয়টা পর্যন্ত একটানা এই কাজ করে চলেন তিনি।
দশটার পর বাসায় ফিরে হাতমুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে চলে যায় ডেমরা রোডে একটা বাসের বডিবিল্ডিং ওয়ার্কশপে। সেখানে তিনি ওয়েল্ডিং এর কাজ করেন। এখানে তার ডিউটি বেলা দুইটা পর্যন্ত।
দুটোর পর বাসায় ফিরে গা-গোসল দিয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে একটা ঘুম দেয় বিকেল চারটা পর্যন্ত। তারপর চলে যায় সায়েদাবাদের বাস টার্মিনালের একটা বাস কাউন্টারে। রাত দশটা পর্যন্ত সেখানে তার ডিউটি। এখানে তিনি টিকিট কাউন্টারে দুর পাল্লার যাত্রীদের কাছে টিকিট বিক্রি করেন। ডিউটি শেষ করে প্রায় প্রতিদিন বাসায় ফেরেন সাড়ে দশটা থেকে এগারোটা টার মধ্যে। তারপর ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার খেয়ে গভীর ঘুমে হারিয়ে যায় হরমুজ আলী।
গত একুশ বছর তিনি এই একই রুটিনে চলে আসছেন। তার চেহারায় কোন ক্লান্তি কোন হতাশা কোনদিন দেখিনি। তার কোন এনজিও থেকে ক্ষুদ্র ঋন নেয়ার রেকর্ড নাই, বড় রকমের ধার-কর্জ করার রেকর্ডও নাই।
হরমুজ আলীর এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে মেয়ে দুটো দারুণ মেধাবী হয়েছে। ছেলেটা গতবার নটরডেম কলেজে চান্স পেয়ে ইন্টারমিডিয়েটে পড়ছে আর মেয়েটা ইডেন কলেজে অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে পড়ে।
হরমুজ আলীর কোন ছুটির দিন নাই। আমার সাথে হরমুজ আলীর দীর্ঘ বছরের পরিচয়। বয়সে আমার দুই তিন বছরের বড়। উনার গ্রামের বাড়ি বাগেরহাট জেলার চিতলমারি থানায়।
২০০০ সালে বিয়ে করে বউ নিয়ে ঢাকায় সংসার পেতে ছিলেন। সেই থেকে আজ অব্দি তার সাথে আমার ঘনিষ্ঠতা, আন্তরিকতা কত কিছু। মাঝে মধ্যে সন্ধ্যার পর বাস কাউন্টারে গিয়ে তার সাথে আলাপ জমাই। সুখ দুঃখের কতো আলাপ চলে তার কাজের ফাঁকে ফাঁকে।
মাধ্যমিক পাশ করার পর হরমুজ আলী নিম্ন বিত্ত পরিবার থেকে অভাবের টানে ঢাকায় এসে বদলে ফেলেছে তার নিজের সংসারের অবস্থা সাথে বাপের সংসারের দায়িত্ব সমান তালে। ছোট ভাই বোনের লেখা পড়া, বিয়ে-শাদি, চাকরি-বাকরি সবই করেছে এই হাতের কামাই করে। এইতো গত মাসে তার সব চেয়ে ছোট ভাইকে শিপইয়ার্ডের কাজের ভিসায় সিংগাপুর পাঠিয়েছে।
আমি অবাক হয়ে মাঝে মাঝে ভাবি এদেশের কতো ছেলে মেয়ে চাকরি না পেয়ে হতাশায় ভোগে। দুই কলম পুথিগত বিদ্যায় শিক্ষিত হয়ে বিরাট আত্ন অহংকারে ভোগে। এ কাজ করলে জাত চলে যাবে, ও কাজ করলে অমুকে কি মনে করবে, তমুকে কি ভাববে ব্লা ব্লা ব্লা।
গতকাল ছিলো হরমুজ আলীর জন্মদিন। তার জন্মদিনটা গতবার তার ভোটার আইডি কার্ড থেকে জেনেছিলাম। মনে মনে ভেবে রেখেছিলাম একটা সারপ্রাইজ দেবো। হোক এটা তার রিয়েল জন্মদিন বা ঠিক করে দেয়া। অফিসিয়ালি তো এটাই তার বার্থ ডে।
আমি রাত দশটার সময় সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে তার কাউন্টারে গিয়ে হাজির। তাকে না জানিয়ে অতি ক্ষুদ্র উপহার একটি শার্ট নিয়ে গিয়েছিলাম। উপহার পেয়ে তার চেহারার অভিব্যাক্তি আর চোখের জলের বর্ননা প্রিয় পাঠক কোন শব্দ দিয়ে লিখতে পারবো না। প্রকাশও করতে পারবো না। শুধু নিজের গলাটাও ধরে আসছিলো তার অশ্রু দেখে।
হরমুজ আলীর মতো নিরলস সংগ্রামী মানুষদের জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসা নিরন্তর ।
ভালো থাকবেন হরমুজ আলী ভাই।
ঢাকা, শনিবার
০৭ শ্রাবন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ।
ছবিঃঅন্তর্জাল
২৩ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:১৪
মোগল সম্রাট বলেছেন:
দুঃখের বিষয় হলো গত কয়েক দশক ধরে যে জেনারেশন তৈরি হয়েছে তারা পরিশ্রমী মানসিকতা নিয়ে গড়ে উঠছে না।
শর্ট-কাটে অর্থ বৈভবের মালিক হতে চায়। ধৈর্য নিয়ে কোন কাজ করছে না। এটা উদ্বেগের বিষয়। প্রতি বছর লাখ লাখ সো-কলড (!) শিক্ষিত বেকার প্রডিউজ করছে রাষ্ট্র।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪
শায়মা বলেছেন: হরমুজ আলীর জন্য ভালোবাসা।
অনেক অনেক সুখী হোন তিনি।
২৩ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৯
মোগল সম্রাট বলেছেন:
হরমুজ আলী আশপাশের হাজারো অসুখী মানুষের ভীড়ে একজন সুখী মানুষ।
শুভকামনা নিরন্তর।
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমিও একজন হরমুজ আলী।
২৩ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১
মোগল সম্রাট বলেছেন:
রানু ভাই, হরমুজ আলী সুখী মানুষ। আর সুখী মানুষের নাকি জামা থাকেনা। আপনার তো জামা আছে। তার মানে আপনি হরমুজ আলী হইতে পারবেন না।
ভালো থাকবেন।
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ভাল থাকুন আপনি ও হরমুজ আলী ভাই।+++
২৩ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪
মোগল সম্রাট বলেছেন:
থ্যাংক ইউ।
৫| ২৫ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯
মুগ্ধ নয়নের আগন্তুক বলেছেন: আমার ইমেইল ও পাসওয়ার্ড আইডি ভুলে গেছি দেখে আমার ব্লগে ঢুকতে পারতেছি না, শুধু আমার ইউজার নেম মনে আছে, এখন কিভাবে আমার ব্লগে ঢুকতে পারি কারো কোন আইডিয়া ?
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হরমুজ আলীকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন। তার প্রতি রইলো অগাধ শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা
৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০৯
শার্দূল ২২ বলেছেন: আপনার পোষ্টেই আমি মনে হয় একটা কমেন্ট করেছিলাম ,কারো উপকার করা আর তার চোখে মুখে ভালোবাসা দেখা এটা একটা নেশা। এই দৃশ্য আমাকে এত টানে সম্রাট ভাই। আমাদের ঘরে জন্মদিন বলতে আব্বু এতিমখানায় খাবার দেয়া বা অভাবী মানুষকে খাওয়ানো এসব চলে, খুব ছোট সময় হয়তো কেক বা কিছু করা হয়েছে বাসায়, তাও মনে নেই, তারই ধারাবাহিকতায় আমি নীলফামারির জলঢাকা কিছু মানুষের মধ্যে কিছু দরকারি জিনিস দিতে গিয়ে তাদের আবেগ আবেদন কাননার ভিডিও করেছিলাম, এখনও মন খারাপ হলে সেই নিঃষ্পাপ মানুষ গুলোকে দেখি মন ভালো হয়ে যায়। পোষটের শেষের কথা গুলো নিয়ে আগে বললাম।
সুখ আর সফলতা বিষয়টা একদম আপেক্ষিক, কার কাছে কি সুখ কি সফলতা সেটা ব্যক্তি জানে। আপনার বর্ণনার মানুষটা যে সফল এবং সুখি সেটা বুঝা যায়। আমরা যেমন মানুষ চিনতে পারিনা সব সময় তেমনি আমরা জানিনা কোনটা সুখ সফলতা। এখানে এক চাচা আছেন তিনি প্রায় দেখা হলে বলেন তার গাড়ি বাড়ি কিছু নেই, কিন্তু তার দুটো ছেলে আছে দারুন মেধাবি। এত চমৎকার ছেলে দুটো যেমন ভদ্র তেমন গুনি। ওনাকে বললাম চাচা আপনার দুটো বুর্জে আল-খালিফা যে আছে সে আপনি জানেন? ধরেন আপনি বাড়ি গাড়ি সব করলেন কিন্তু আপনার ছেলে দুটো যদি মানুষ না হতো তারা সেসব বিক্রি করে আপনাকে পথে বসিয়ে দিতো তার উপর পিতার চোখে বিগড়ে যাওয়া সন্তান যে কত বড় বোঝা তা পিতারাই জানেন।
আমি আজকে একটু মন খারাপ নিয়ে ব্লগে ঘুরছি, মন খারাপ এই জন্য যে মানুষ কত দ্রুত বদলায়, ১০ বছরে একটা মানুষ মুদ্রার এইপিঠ ঐপিঠ হয়ে যায় । মানুষের মুখে কত স্তরের মুখোশ যে থাকে তা অবাক করে দেয়, একটা মুখোশ খোলে আমি ভাবি এই বুঝি তার আসল চেহারা, কিছু সময় পর আরেকটা মুখোশ, সেটা ফেলে দিলে ভাবি এই বুঝি আসল চেহারা দেখলাম, কিন্তু না, আমাকে অবাক করে আরেকটা মুখোশ সরায়, আসল চেহারা যে কত ভিতরে তা খুজে বের করা মুশকিল।
আজকাল আমার মুর্খ্য মানুষদেরকেই মানুষ মনে হয়। কোন প্যাচ নাই, কোন জটিলতা নাই, খারাপ তো খারাপ, ভালোতো ভালো। এদের না আছে শব্দের রং না আছে রং মেখে সং সেজে স্বার্থের সার্বজনীন হবার প্রচেষ্টা। কিছু মানুষ যত বড় হয় তত বদলায় তত বিগড়ায়,তত বদনাম তত বদসুরৎ তত বদজাত।
একটা গান আছে- বিধি আমার এই চোখ অন্ধ করে দাও, অনুভুতির হাজার দুয়ার বন্ধ করে দাও। আপনার এত অনুভুতি নিয়ে দম বন্ধ হয়ে আসেনা?
শুভা কামনা
৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
অফলাইন থেকে শার্দূলের সাম্প্রতিক কমেন্টে চোখ পড়তেই লগিন করলাম একটা বিষয়ে সহমত পোষণ করতে।
আজকাল আমার মুর্খ্য মানুষদেরকেই মানুষ মনে হয়। কোন প্যাচ নাই, কোন জটিলতা নাই, খারাপ তো খারাপ, ভালোতো ভালো। এদের না আছে শব্দের রং না আছে রং মেখে সং সেজে স্বার্থের সার্বজনীন হবার প্রচেষ্টা।
আমারও এমন কিছু অভিজ্ঞতা হয়েছে। মেধাবী এবং গুণীদের অবশ্যই এপ্রিশিয়েট করি। কিন্তু সবাই না হলেও তাদের কেউ কেউ এতো বেশি ভিন্নরূপে দেখা দেয় যে আমি কনফিউজড হয়ে যাই কোনটা আসল। তখন সেই আগের ফ্লো কাজ করেনা। তাদের সাথে কথা বলতে মিশতে সেই আরামের জায়গাটা আর থাকেনা।
তারচেয়ে অনেক বেশি কম্ফর্ট ফিল করি প্যাঁচহীন, সহজ সরল সাদামাটা মানুষদের সঙ্গ, হোক সে ভালো আর মন্দ।
তারা অন্তত বহুরূপী না। সাদাকালো জীবনের মাঝেই একটু রঙ খুঁজে নেই।
দিনের শেষে কম্ফর্ট জোন ইম্পরট্যান্ট। শান্তি আর স্বস্তি চাই।
থ্যাংকস শার্দূল।
স্যরি সম্রাট, পোষ্টের সাথে অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করলাম বলে।
ভালো থাকবে।
৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৭
শার্দূল ২২ বলেছেন: @মিরর কেমন আছেন?
বড়দিনের ছুটি বলে ব্যস্ততা একটু কম, তাই আজকে দুপুরে সম্রাট ভাইয়ের নতুন পোষ্টে মন্তব্যে করতে এসে এখানে ঢু মেরে দেখি আপনার মন্তব্য। ধন্যবাদ আমার মন্তব্যের সমর্থণ করার জন্য।
আর আমি সবার কথা বলিনি । বলেছি যারা কলম দিয়ে জখম করে, বলেছি তাদের যারা শব্দ দিয়ে মানুষের মনের সর্বনাশ করে ।
মিরর আমি খুব সিগারেট খেতাম। আমার এই একটাই বদ অভ্যাস ছিলো ইনফেক্ট এখনো খাই। ইউনিভার্সিটি থাকা কালিন আমি কারো সামনে সিগারেট টানতামনা। আড়ালে লুকিয়ে। বড় ছোট কারো সামনে না। শুধু বন্ধুদের সাথে। আমার এই সিগারেট খাওয়া নিয়ে মানুষ আমার বদনাম করতো আববুর কাছে। একে অন্যের সাথে বলাবলি করতো আব্বুর নাম ধরে -যে দেখছিস অমুকের ছেলে সিগারেট টানে। অথচ আমার সম বয়সিরা আরো অনেক খারাপ কিছু খায় বা করে,তাদের কথা কেউ বলেনা। একদিন আপুকে বললাম আপু কি আজব ব্যপার, মানুষকে এত সন্মান দেই, কারো সামনে সিগারেট খাইনা, তারপর আড়ালে কেউ দেখে ফেলে, আর আমার নামে বদনাম করে । আপু আমাকে বলে- শোন যাদের কোন বদনাম থাকেনা, তাদের সামান্য বিষয় গুলো চোখে পড়ে। তোকে সবাই অন্য রকম ভালোবাসে, তাই তোর এই দিকটা কেউ মেনে নিতে পারেনা, এটা পজেটিভ, মন খারাপের কিছ নেই। সেই থেকে আমার মনের মধ্যে এই বিষয়টা গেঁথে গেছে যে- অন্য সবাই করে বলে আমি করবোনা, অন্যের বা সময়ের বা আধুনিকতার দোহাই দিয়ে আমি সবার মত হবোনা, যেহেতু আমাকে সবাই পছন্দ করে আমি আলাদা হবো।
মোরাল অব দ্যা হিস্ট্রি কি বলেনত?
শুভ কামনা সব সময়
১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
বলেছি যারা কলম দিয়ে জখম করে, বলেছি তাদের যারা শব্দ দিয়ে মানুষের মনের সর্বনাশ করে ।
কলম দিয়ে, শব্দ দিয়ে হোক আর যেভাবেই হোক, মানুষের সর্বনাশ করলে ওটা অবশ্যই সাপোর্ট করি না।
অন্য সবাই করে বলে আমি করবোনা, অন্যের বা সময়ের বা আধুনিকতার দোহাই দিয়ে আমি সবার মত হবোনা, যেহেতু আমাকে সবাই পছন্দ করে আমি আলাদা হবো।
সত্যি বলতে এতকিছু মনে হয় ভাবি না।
কিন্তু স্রোতে গা ভাসানো বলতে যা বোঝায়, সেটা বোধহয় আমি কখনোই না।
শুধু এটুকু বুঝি, I always go with my heart.
তবে চেষ্টা থাকে বুঝে বা না বুঝে আমার দ্বারা যেনো কারো ক্ষতি না হয়, এইতো।
ভালো আছি শার্দুল, এটা ফেস্টিভ টাইম, সারা বছরের সবচেয়ে ভালোলাগার সময়।
ফেস্টিভ সেলিব্রেট করিনা, কিন্তু হলিডে খুব এনজয় করি।
দিনগুলো খুব রিল্যাক্স যাচ্ছে।
শার্দুল কেমন আছে? হোয়াটস নিউ?
সম্রাট, আবারো স্যরি
১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫০
শার্দূল ২২ বলেছেন: @মিরোর-একজন মুর্খ্য মানুষ সমাজে মা বাবার অবুঝ সন্তানের মত, এদের ভুল গুলো এত ধারালো হয়না যতটা ধারালো হয় পড়ালেখা জানা মানুষের। তাই অবুঝ মানুষের ভুল নিয়ে আমি এতটা বিচলিত হইনা। তারা কারো ক্ষতি করলেও তার গভীরতা থাকবেনা। কিন্তু একজন জানা শোনা মানুষ যদি কারো ক্ষতি করে তো সেটার গভীরতা অনেক।
এই প্রসঙ্গ আর না।
হার্ট যেদিকে যায় সেদিকে যাওয়া ঠিক আছে কিন্তু হার্টকে সঠিক রাস্তা দেখাবে ব্রেইন। নাহয় হৃদ স্পন্দন বন্ধ হয়ে যাবে।
শার্দুল আলহামদুলিললাহ সব কিছু নিয়ে বিনদাস আছে। আর নতুন? আমিতো পুরাতনে ভক্ত, নতুন কিছু আসলে সেটাকে পুরনো বানিয়ে দেই । হাহাহাাহ
সম্রাট ভাইয়ের পোষ্টে আপনি যত কমেন্ট করেন কোন সমস্যা নেই, মানুষটাকে আমি মনে বুঝতে পরেছি।
শুভ কামনা সব সময়
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হরমুজ আলীর মতো মানুষ আছে বলেই আমাদের দেশটা এখনও সুন্দর। বাংলাদেশের এই এক কৃতিত্ব - অনেক অনেক বড় হৃদয়ের মানুষ জন্ম দিয়েছেন।
হরমুজ আলীর জন্য মন থেকে শুভেচ্ছা। আপনার লেখা পড়ে বেশ ভালো লেগেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ।