নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে এখনো চিনিতে পারি নাই্। চিনিতে পারিলে বলিব।

আলামিন১০৪

আলামিন

আলামিন১০৪ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনু পোস্টঃ শর্টকাটে অটো দুর্নীতি দমন

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৪

১। ১০০০ ও ৫০০ টাকার সকল নোট প্রত্যাহার করে নতুন নোটের প্রচলন ও নগদ অর্থ সঞ্চয় সীমিতকরণঃ
এর ফলে যাদের কাছে অবৈধ নগদ অর্থ আছে তাঁরা ব্যাংকে টাকা জমা দিতে বাধ্য হবে ফলে অপ্রদর্শিত অর্থ অনেকাংশে কমে আসবে। সরকার ট্যাক্স পা্বে, কালো টাকার কুমির ধরা পড়বে।

২। ব্যাংক হতে নগদ উত্তোলন ও নগদ লেন-দেন সীমিতকরণঃ প্রতি সপ্তাহে সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা হতে পারে। এর ফলে বড় অঙ্কের নগদ ঘুষের পরিমান কমে আসবে। বেশিরভাগ অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলে চলে আসবে।

আমি কোন অর্থনীতিবিদ না। উপরের শর্টকাট অ্যালগরিদমে কোন বাগ থাকলে তা জানান দিন।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: ২০১৬ সালে ভারতের মোদি সরকার ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট তুলে নিয়েছিল কালো টাকা বাজেয়াপ্ত করার জন্য। আমাদের দেশেও এটা করলে কালো টাকা বাজেয়াপ্ত হবে। কিন্তু কে করবে?

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯

ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট তুলে নেওয়ার ফলে সেসময় ভারতের মানুষ যে ভোগান্তিতে পড়েছিল। সেটা জানতে ২০১৬ সালের বিবিসির করা এই নিউজ দেখলে বুঝবেন। আর আমাদের দেশে এই ভোগান্তি কোন লেভেলে হবে আশাকরি বুঝে গেছেন।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩৯

আলামিন১০৪ বলেছেন: ৫০০ ও ১০০০ টাকার বর্তমানে প্রচলিত নোট তুলে নিয়ে নতুন নোট ছাড়তে হবে, তবে বেশি পরিমাণ হলে ব্যাংকে গচ্ছিত রাখতে হবে। বড় অঙ্কের লেন দেন ব্যাংকের মাধ্যমে করতে হবে, ফলে বালিশে লুকায়িত র্দুনীতিবাজের কোটি কোটি টাকার হদিস পাওয়া যাবে নয়ত অচল হয়ে যাবে।
ভারতে অর্থ বদলানের সময়সমীমা কম দিয়েছিল যার কারণে সাধারণ জনগন দুর্ভোগের স্বীকার হয়েছে।

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০২

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: ৫০০ ও ১০০০ টাকা বন্ধ করলে জালা টাকা ছাপানো কমে যাবে, তবে দুর্নীতি কমবে না৷ যে ঘুষ নেয় কিংবা সরকারি প্রজেক্টের টাকা ভাগবাটোয়ারা করে, সেসব এতে বন্ধ হবে না। ৫০০ টাকাতেও এখন কিছু পাওয়া যায় না বললেই চলে, ঐ নোট বন্ধ হলে সাধারণ মানুষেরও বিশাল বিপত্তিতে পড়তে হবে। দুর্নীতি মানুষের রক্তে মিশে আছে, রক্তের পরিশোধন দরকার।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩

আলামিন১০৪ বলেছেন: ব্যাংক ট্রান্সফার করলে তা এনবিআর/দুদকের তথ্য ব্যাংকের আওতায় চলে যায় এজন্য ঘুষ বা সরকারি প্রজেক্টের টাকা ভাগবাটোয়ারার সময় নগদে লেনদেনে হয়
তবে কেউ কেউ এক কাঠি উপরে, এদের বিদেশে অবস্থিত একাউন্টে ডলারে % জমা হয়, এদের নিয়ণ্ত্রন করা কঠিন

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যেভাবে ভাবছেন, সমীকরন তত সহজ নয়।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৪

আলামিন১০৪ বলেছেন: চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনী। আমাদের দেশে সিস্টেম করে মানুষকে দুর্নীতি কমাতে বাধ্য করা ছাড়া অন্য উপায় নেই। আমার ছাকনীতে কোন ছিদ্র থাকলে তা দেখিয়ে দিন।
দুর্নীতির সমীকরণ সমাধান এত সহজ নয়, স্টেপ বাই স্টেপ এগোতে হবে।

৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১০

শেরজা তপন বলেছেন: ধরে নিন আপনার কাছে ৫০ খানা ৫০০ টাকার নোট আছে, দীর্ঘদিন ধরে এই নগদ অর্থ একটু একটু করে জমিয়েছেন। আপনার
কোন ব্যাঙ্ক একাউন্ট নেই- আপনার কি অবস্থা হবে নোট বাতিল হলে?
* ব্যাঙ্ক একাউন্ট খুলতে টিন নম্বর লাগে।'টিন' থাকলে প্রতি বছর রিটার্ন দিতে হয়।
কয়জন দুর্নীতিবাজ এইদেশে নগদ টাকা ঘরে রাখে- ভারতের দেখে অনেকেই সাবধান হয়ে গেছে। পয়সাওয়ালা মানুষ সবাই বেকুব না। এখন সোনা-দানা নাইলে ডলার কেনে। দু' দশ কোটি টাকা দিয়ে হিরে বসানো ঘড়ি কিনে রাখে। দুই পকেটে কোটি কোটি টাকার সম্পদ নিয়ে একজন সহজে হেটে চলে যেতে পারে ( আরো অনেক কথা নাই বা কইলাম- খুব বড়লোকদের সাথে একটু মিশলে বুঝতে পারবেন)। ধরা খাবে লক্ষ লক্ষ মধ্যবিত্ত আর নিন্ম মধ্যবিত্তেরা। যারা সারা জীবন নিজের ভবিষ্যত সুরক্ষায় অর্থ জমাতে জমাত আয়ু ফুরিয়ে ফেলে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০

আলামিন১০৪ বলেছেন: "ব্যাঙ্ক একাউন্ট খুলতে টিন নম্বর লাগে।'টিন' থাকলে প্রতি বছর রিটার্ন দিতে হয়".. আমার প্রস্তাবিত এলগরিদমে ট্যাক্স ফাকিবাজ ধরার জন্য, ছাড়ার জন্য নয়।
ট্যাক্স ফাকি যারা দেয় তারাও দুর্নীতিবাজ, তাঁদেরকে ছেড়ে দেওয়ার মধ্যে কোন মহানুভবতা নেই। টিন ছাড়া একাউন্ট অপেন করা যায় না- তথ্যটি সঠিক নয় তবে টিন নম্বর না দিলে সর্বোচ্চ হারে লাভের অংশ ট্যাক্স হিসেবে কেটে রাখা হয়।
আমার পদ্ধতি ফুল-প্রুফ নয়। যারা ইতোমধ্যে স্বর্ণ-ডলার করে ফেলেছে তাঁদের ধরার অন্য পদ্ধতি আছে। হাত পা গুটিয়ে বসে থাকাটা কোন কাজের কথা না, আস্তে আস্তে একটার একটার স্টেপ নিতে হবে। সব স্টেপ একবারে নিলে সমস্যা হবে।

৬| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কিন্তু কাজ শুরু করবে কে বা কারা এটা নিয়েই অনেক দিন কেটে যাবে শেষ পর্যন্ত কাজের কাজ কিছু হবেনা।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৪

আলামিন১০৪ বলেছেন: সরকার করবে তাছাড়া আর কে?

৭| ২৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এতে মনে হয় রাঘব বোয়ালেরা আগেই আঁচ করতে পেরে কোন না কোন উপায়ে ঠিকই পার পেয়ে যাবে, ধরা খাবে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তরা।

০৭ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩

আলামিন১০৪ বলেছেন: রাঘব বোয়াল বড় জাল দিয়ে ধরা হবে, তবে সেটা বুনতে সময়ের প্রয়োজন। আপাতত: চুনোপুটি ধরা পড়ুক। আর নগদ লেনদেন একবার সীমিত করলে বড়-ছোট সব চোরদেরই ঘুষ নেওয়া কঠিন হবে কারন কেউ ব্যাংকিং চ্যানেলে ঘুষের টাকা নেয় না। আর এক কাঠি উপরে যারা, স্বর্ণ, দামী ঘড়ি (কোটি টাকা মূল্যের) কিংবা বিদেশী ব্যাংকে ঘুষ গ্রহীতাদের ধরতে “কান টানলে মাথা আসে” পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হবে।
আপনার এর চেয়ে ভালো পদ্ধতি জানা আছে কি? ক্রস ফায়ার?

৮| ০৭ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২১

নতুন বলেছেন: সরকারের ইচ্ছা থাকলেই উপায় হবে।

প্রধানমন্ত্রী চাইলে দুদক পুরোদোমে কাজ করতে পারবে।

দুদক চাইলেই সকল ব্যাংক বড় বড় চাকুরীজীবিদের ব্যাংকের হিসাব দুদুকে দেবে।

দুদুক সবাইকে ডেকে ডেকে শুনানী শুরু করলে প্রতি শহরে স্টেডিয়াম ভাড়া করেতে হবে।

সমস্যা হইলো প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার গোড়াঘরেই দূনিতি আছে তাই তিনি দেশে দূনিতি দমনে বড় কোন পদক্ষপ নিতে পরবেন না। :|

০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:২৩

আলামিন১০৪ বলেছেন: আপনি কি মনে করেন, দুদক ধোয়া তুলসী পাতা? এরা হলো আরো বড় চোর। আপনি আমার মূল পোস্টটি পড়েন। নগদ লেনদেন সীমিতকরণের পদক্ষেপ নিলে ঘুষ আদান-প্রদান অনেক কঠিন হবে। কেও তো আর ব্যাংকিং চ্যানেলে উৎকোচ নেয় না । আর যারা নগদ কালো টাকা সঞ্চয় করে রাখেন তাঁদের ওষুধ, পুরনো নোট বাতিল করে নতুন নোট প্রচলন ।

৯| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২

নতুন বলেছেন: সমস্যটা তো ভুত এখন শরষের ভেতরেই।

দেশের মানুষও চায় না যে দেশ থেকে দূনিতি বন্ধ হউক।

আপনি সাধারন ভাবেই দেখুন, যে কোন অফিসে বা কাজে গিয়ে মানুষই লাইনে দাড়িয়ে কাজ করতে চায় না। সর্টকাট খোজে।

আমার মনে হয় না। সাধারন মানুষ নগদ টাকা বাড়ীতে খুব বেশি রাখে।

যারা কোটি কোটি টাকা নগদ রাখে তাদের কানেসনও বড় তাদের সমস্যা হবেনা।

সরকার চাইলেই চাকুরীজীবিদের আয়ের সাথে ব্যাংক্যের হিসাবগুলি মেলানোর চেস্টা করলেই দেশে ভুমিকম্প শুরু হবে।

দেশে অনলাইন ট্রান্সেকসন বাড়ালে বড় অংকের নগদ টাকার মুভমেন্ট সহজে ট্রাক করা যাবে।

ভারতের নোট বাতিলের সময় ১০০ মানুষ মারা গিয়েছিলেন লাইনে দাড়িয়ে থাকার সময়। আরো কত মানুষ টাকার অভাবে কস্ট করেছে চিন্তা করেন।

এটা একটা তরিকা কিন্তু সাধারন মানুষের ই বেশি কস্ট হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.