নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঢাকার এই ব্যাস্ত নগরীর আমি এক ক্ষুদ্র পথচারী , লিখা লিখি করার ভীষন ইচ্ছা । তাই নিজের কথা গুলো তুলে ধরতে্‌ আমি ব্লগে লিখা লিখি শুরু করলাম।আমি আল-আমিন । মধ্যবৃত্য পরিবারের আমি সন্তান। স্বপ্ন তো সবাই দেখতে পারে । তাই আমিও দেখছি।

মোঃ আব্দুল্লাহ আল-আমিন

https://www.facebook.com/alamin.noyon চাইছিলাম পরিচয় গোপন থাক। তবে তাতে কি লাভ।বন্ধু মহলে আমি বড় একা। তবে ব্লগে আমার মতের অনেকেই আছে। বন্ধুত্ব বাঁড়াতে সমস্যা কোথায়।

মোঃ আব্দুল্লাহ আল-আমিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ যুক্তি আর মানুষ

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

যুক্তি এমন জিনিষ যা মানুষ সর্বদা প্রয়োগের চেষ্টা করে। পৃথিবীর মাঝে হাজার হাজার যুক্তি তারা নিজেরাই সৃষ্টি করে, তারপর তা প্রমানের চেষ্টা করে। প্রমানও হয় কিছু। অগোচরে থাকে অনেক যুক্তি। মানুষ কে এই ভাবেই তৈরি করা হয়েছে।

আজ আমার লিখা যারা পড়ছেন, তাদেরকে বলবো- আমার লিখাটাকে একটু চিন্তা করবেন আজ।

আজ আমরা আধুনিক মানুষরা যুক্তি দিয়ে সব প্রমানের চেষ্টা করি। কিছু জিনিষ আছে যেখানে যুক্তি খাটে না। একটু চিন্তা করুন তো- আপনার কি কি ক্ষমতা আছে? আপনি হইত ভাবছেন, পৃথিবীতে আপনার অনেক ক্ষমতা আছে। আপনি অনেক টাকা আছে। আপনি উন্নত মস্তিস্কের অধিকারী। আপনি যা ইচ্ছা ভাবতে পারেন। যা ইচ্ছা খেতে পারেন। সবাই আপনাকে সম্মান করে।

প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠার পর আপনি খুব ভালো পুষ্টিকর খাবার খান। যাতে সারা দিনের চাহিদা আর শক্তির জোগান দিতে পারেন। আপনার যুক্তি, প্রাকৃতিক খাবার আপনাকে চলার শক্তি দিবে। আপনি শুধু খাবার কিনেন আর খান।
আপনার কাজ খাবার হাতে নিয়ে মুখে নেওয়া, খাবারের সাধ নেওয়া। এর বেশি আপনাকে কিছুই করতে হয় না। আপনার যুক্তি, পাকস্থলী আপনার খাবারকে হজম করে শরীরের সব স্থানে পাঠিয়ে দিবে।

হা হা হা, গভীর ভাবে চিন্তা করেন এইটা কি প্রাকৃতিক নিয়ম। আপনি মানুষ আপনার ক্ষমতাটা কতটুকু। আপনার কোন ক্ষমতাই নেই। আপনার নিজের শরীরই তো আপনার অধিকারে নেই। এইটাকে কেউ চলাচ্ছে।

আমি তুলনা করছি আপনার শরীরকে একটা রোবটের সাথে। মানুষ রোবটকে একটা রিমোটের মাধ্যমে চালনা করে। ঠিক মানুষের শরীরও একটা রোবট। যার পরিচালনা করছেন আপনি নিজেই।

সত্যি বলতে কি আপনার কোন শক্তি নেই, শুধু আছে আপনার আত্তা, আপনার মন।

বিষয়টা এমন যে আপনার সামনে একটা নির্দিষ্টও দুরুত্তের রাস্তা, আপনাকে শুধু একটা স্বাধীন ইচ্ছা শক্তি দেওয়া হয়েছে। আপনি যদি রাস্তার ডান দিককে ভালো কাজ আর বাম দিককে খারাপ চিন্তা করেন।
তাহালে জীবন চলার পথে আপনি একবার ডানদিক দিয়ে আর একবার বামদিক দিয়ে চলবেন। এভাবে চলতে চলতে একসময় রাস্তা শেষ হবে। আপনার ভ্রমণও সমাপ্ত হবে। যেদিন আপনি রাস্তার শেষ প্রান্তে পৌঁছাবেন সেদিনই আপনি পৃথিবী থেকে বিদায় নিবেন। অর্থাৎ আপনার মৃত্যু হবে।

আমি জানি, আপনাকেও মরতে হবে তা আপনি ভালো করেই জানেন।

আপনি কীসের যুক্তিতে আজ সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করবেন না। আমরা মানুষ যতই অহংকার করি না কেন? আমরা একটা মশার চাইতেও দুর্বল।

আজ আমি ঢাকার বেস্ত জীবনে যত মানুষকে দেখি আর শুধু অবাকি হই। তারা তাদের যুক্তি মানে। কিছু কিছু মানুষ বিশ্বাসই করে না সৃষ্টিকর্তাকে। তারা তাদের যুক্তিতে চলে। যদি কিছু বলা হয় তারা বলে, আমি আমার মতো, আমি যা বুঝি তাই ঠিক।

শুধু তারাই নয়, আমরাও যুক্তির পূজারি। পৃথিবীকে আল্লাহ এমন ভাবে বানিয়েছেন, সব আমাদের নাকের ডগায় আছে। কিন্তু আমরা তা দেখেও দেখবো না। যদি কেউ দেখাতে চায় তবে তারা সামনে নিয়ে আশে যুক্তি।

(পৃথিবী এক পরীক্ষা ক্ষেত্র। আমি নিজেও বড়ও পাপী। কিন্তু আমি যা ভাবী তাই লিখার চেষ্টা করি। আমি একটা বই লিখাতে শুরু করছি। বইয়ের নাম দিয়েছি......’’আমি কেন ধর্মে বিশ্বাসী’’ । সেখানে আমি প্রমান করার চেষ্টা করব আল্লাহ আর রাসুল সত্য। পৃথিবীর সব নাস্তিক যুক্তিবিদ্যার বিরুদ্ধে আমি স্রস্টার উপস্থিতই তুলে ধরবও।)

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

নতুন বলেছেন: আপনি কীসের যুক্তিতে আজ সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করবেন না।

তাহলে মানুষ কেন আজ সৃস্টিকতা`র বিশ্বাস থেকে দুরে যাচ্ছে??

কারন আগে মানুষ মৃত্যুকে ভয় করতো। কিছুই করার ছিলো না আগে... এখন উন্নত চিকিতসায় মানুষের মরার ভয় কমিয়ে এনেছে।

আর একটা জিনিস হলো সৃস্টিকতার মানুষ সৃস্টি প্রকৃিয়া কি খুবই নিখুত? সবকিছুই ডিভাইন প্লানমাফিক হয়?

আমার প্রশ্ন হলো কেন আজ বেশি বেশি মানুষ সৃস্টিকতার বিশ্বাস হারাচ্ছে?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৭

মোঃ আব্দুল্লাহ আল-আমিন বলেছেন: নতুন, চিন্তা করুন, শুধু চিন্তা করুন। সৃষ্টিকর্তাকে দেখা যায় না, তবে তার উপস্থিতি আছে সব কিছুতেই। প্রতিটা সৃষ্টি হইতও মানুষের মত না, তবে তারা সর্বক্ষণ সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব বর্ণনা করছে। আমি কিন্তু ইসলামিক কোন কথা বলছি না। আমি শুধু সৃষ্টিকর্তার কথা বলছি। ইসলাম সৃষ্টিকর্তা বিশ্বাসের পর আসবে।

আপনি উন্নত চিকিৎসার কথা বলছেন। আপনি কি বলতে পারবেন এখন এমন চিকিৎসা আবিস্কার হয়েছে যা মৃত্যুকে রুখতে পারবে। তা কোনদিনও সম্ভব না।
আর উন্নত মানুষ কি চিকিৎসার যে উপাদান গুলো ব্যবহার করছে তা তো সব পৃথিবীর ধার করা। মানুষ একটা চুল নিজ থেকে তৈরির সামর্থ্য রাখে না।

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

মোঃ আব্দুল্লাহ আল-আমিন বলেছেন: পৃথিবীর সব কিছু প্লান মাফিক, নতুন আপনার কথার সাথে আমি একমত। তবে মনে হয় না কেনও সব প্লান মাফিক। আপনি যদি পৃথিবীর কোন জিনিষ নিয়ে ভাবেন তবে দেখবেন- সব কিছুর পিছনে উদ্দেশ্য আছে। উদ্দেসসহিন কোন কিছুই নেই। ভাবতে ভাবতে আপনি যখন গভির থেকে গভিরে চলে যাবেন তখন সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব বুজতে পাড়বেন। তখন দেখবেন তাকে আপনি দেখছেন না কিন্তু তিনি আপনার কত নিকটে। আমি মুসলমান মান হলেও আমি আল্লাহ কে বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু কিছু বিষয় আমাকে এমন করেছে যে, আমি বিশ্বাস করতে বাদ্ধ হয়ছি। আমি একটা বই লিখার চেষ্টা করছি এই বিষয়ে। বইয়ের নাম ''আমি কেনও ধর্মে বিশ্বাসী '' আশা করি আপনি সেখানে তখন উদারহন সহ দেখতে পাড়বেন।'

৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নতুন, চিন্তা করুন, শুধু চিন্তা করুন। সৃষ্টিকর্তাকে দেখা যায় না, তবে তার উপস্থিতি আছে সব কিছুতেই। প্রতিটা সৃষ্টি হইতও মানুষের মত না, তবে তারা সর্বক্ষণ সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব বর্ণনা করছে। আমি কিন্তু ইসলামিক কোন কথা বলছি না। আমি শুধু সৃষ্টিকর্তার কথা বলছি। ইসলাম সৃষ্টিকর্তা বিশ্বাসের পর আসবে।
আপনি উন্নত চিকিৎসার কথা বলছেন। আপনি কি বলতে পারবেন এখন এমন চিকিৎসা আবিস্কার হয়েছে যা মৃত্যুকে রুখতে পারবে। তা কোনদিনও সম্ভব না। আর উন্নত মানুষ কি চিকিৎসার যে উপাদান গুলো ব্যবহার করছে তা তো সব পৃথিবীর ধার করা। মানুষ একটা চুল নিজ থেকে তৈরির সামর্থ্য রাখে না।


সৃস্টিকতা`কে দেখা যায়না তবে কোথায় তার উপস্হিতির প্রমান সব কিছুতেই?

আপনি উন্নত চিকিৎসার কথা বলছেন। আপনি কি বলতে পারবেন এখন এমন চিকিৎসা আবিস্কার হয়েছে যা মৃত্যুকে রুখতে পারবে। তা কোনদিনও সম্ভব না। আর উন্নত মানুষ কি চিকিৎসার যে উপাদান গুলো ব্যবহার করছে তা তো সব পৃথিবীর ধার করা। মানুষ একটা চুল নিজ থেকে তৈরির সামর্থ্য রাখে না।

মৃত্যুকে রুখতে এখন পারেনা। কিন্তু আধুনিক ব্যবস্হা সম্পন্ন একটা মেডিক্যাল ফ্যাসিলিটিকে অনেক মানুষের মৃত্যু হতে বাচানো সম্ভব যেটা ১৫০০ বছর আগে চিন্তাও মানুষ করেনাই। <<< আরো ১৫০০ বছর পরে কি হবে?&gt;< আরো ১৫০০০ বছর পরে?

এখন কৃত্তিম অঙ্গ তৌরি হচ্ছে... এক সময় আসবে যে আপনার যেই অঙ্গ সমস্যা হবে সেটা আপনি পাল্টে ফেলতে পারবেন। তখন মানুষের গড় আয়ু বেড়ে যাবে.... এক সময় মৃত্যুকে জয় করতে পারে মানুষ হয়তো....

পৃথিবীর সব কিছু প্লান মাফিক, নতুন আপনার কথার সাথে আমি একমত। তবে মনে হয় না কেনও সব প্লান মাফিক। আপনি যদি পৃথিবীর কোন জিনিষ নিয়ে ভাবেন তবে দেখবেন- সব কিছুর পিছনে উদ্দেশ্য আছে। উদ্দেসসহিন কোন কিছুই নেই। ভাবতে ভাবতে আপনি যখন গভির থেকে গভিরে চলে যাবেন তখন সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব বুজতে পাড়বেন।

দুনিয়ার অনেক কিছুই প্লান মাফিক হয়না। যদি সৃস্টিকতা` এই সব কিছু করতো তবে অনেক নিখুদ হতো। এখন দুনিয়া চলে নিজের গতিতে.... এখানে সৃস্টিকতা হস্তক্ষেপ করেনা। করলে আমরা অলৌকিক জিনিস দেখতে পেতাম... কিন্তু কোন অলৌকিক কিছু ঘটে না।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০০

মোঃ আব্দুল্লাহ আল-আমিন বলেছেন: নতুন, আসলে পৃথিবীর সব মানুষ ভিন্ন ভিন্ন ভাবে চিন্তা করে। আপনি কোথাও সৃষ্টিকর্তাকে অস্তিত্ব দেখেন না আর আমি আপনার মাঝেও সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব দেখছি।
আপনি বিজ্ঞানকে খুব উপুড়ে উঠিয়ে দিচ্ছেন। বিজ্ঞান তো পৃথিবীতে আগে থেকেই ছিল। মানুষ শুধু পৃথিবীতে বিজ্ঞানকে আবিস্কার করেছে। বিজ্ঞানকে সৃষ্টিকর্তার উপড়ে নিয়েন না।

সৃস্টিকতা`কে দেখা যায়না তবে কোথায় তার উপস্হিতির প্রমান সব কিছুতেই?
আমি আপনাকে কিছু জিনিষ চিন্তা করতে বলব। আমি আপনাকে এই জন্য বলছি কারন আমি আপনার মত একি পথের পথিক ছিলাম।
আমি যা যা করি আপনি তা করতে পারেন। যদি আপনার ভাল লাগে। আমি দেখছি, আপনি পুরো যুক্তি নির্ভর একজন।যুক্তি তো সবখানে খাটে না ভাই। আপনি কি মৃত্যু কে যুক্তি দ্বারা প্রমান করতে পাড়বেন? কোথায় যায় আপনার ভিতরকার এই শক্তি আপনি মারা গেলে?

৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৮

মোঃ আব্দুল্লাহ আল-আমিন বলেছেন:

এটি বিজ্ঞানেরই আবিষ্কার। এই ম্যাগনেটিক ফিল্ডের কারণে পৃথিবী আজও টিকে আছে। আপনার কাছে মনে হয় না কেন এই বেবস্তা? কেন অন্নও গ্রহ গুলো তে এই বেওস্তা নেই? কেনও মহাবিশ্ব এতো বড় হয়েও সুনিয়ন্ত্রিত ভাবে চলছে? ভাই, বিজ্ঞান তো মানুষেরই আবিষ্কার। আপনিও মানুষ, আপনি চিন্তা করুন তো আপনিও আবিষ্কার করতে পাড়বেন সৃষ্টিকর্তাকে, আপানার মাঝেই।

আর আমি আমার লিখা পুরোপুরি শেষ হলে বইটি আপনাকেই আগে উপহার দিব।

৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:২৭

নতুন বলেছেন: আপনার বইটির সাফল্য কামনা করি। আশা করি পড়ে দেখতে পারবো।

কিন্তু আপনার মনে হয়না। এই মহাবিশ্বের তুলনায় আমাদের অস্তিত্ব এতই ক্ষুদ্র যে তা আসলে তুলনা করে বোঝানো যাবেনা।

আমাদের মতন আরো গ্রহ আবিস্কার হচ্ছে.. এক দিন হয়তো মানুষ সেই সব গ্রহে যেতে পারবে। বা হয়তো অন্যরুপে জীবন আছে অন্য কোথাও।

আর যেহেতু জীবন/মৃত্যু একটা প্রকৃিয়ায় হচ্ছে... একদিন না একদিন সেই প্রকৃয়ার রহস্য মানুষ ভেদ করতে পারবে। আজকের এই সবকিছু মাত্র কয়েক শত বছরের বিজ্ঞান ... আরো শত বছর বা হাজার বছর পরে কি হবে?

আমাদের একটা বিশ্বাস আছে যে এই মহাবিশ্ব সৃস্টি করা হয়েছে মানবজাতির জন্য....

কিন্তু এই মহাবিশ্বের আকার সম্পকে চিন্তা করলে মনে হয় আসলেই কি তাই? আমার তো মনে হয় সেটা হবে... যদি আপনার রুমের কনায় এক পিপড়ার চিন্তার মতন যদি সে ভাবে এই পৃথিবি তাদের কলনির জন্যই সৃস্টি।

আমি সৃস্টিকতায় অবিশ্বাসী না... কিন্তু কেন জানি আমাদের ধমগুলিতে বনিত সৃস্টিকতার বিষটি পুরো মহাবিশ্বের আকারের সাথে মানায় না। মনে হয় আরো অনেক কিছুই আছে যেটা আমরা জানিনা।

আর আমাদের জীবদ্বস্যায় জানতে পারবো না। সেটাই আফসোস থাকবে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২০

মোঃ আব্দুল্লাহ আল-আমিন বলেছেন: ঠিক বলেছেন নতুন ভাই, তবে একটা কথা কি মানুষ এখনও পৃথিবীর রহস্যও ভেদ করতে পারে নি আর মহাবিশ্বও দূরে থাক, আপনি ইসলাম ধর্মর মাঝে সৃষ্টিকর্তার যতটুকু কথা বলা আছে তত টুকু ভাবুন। তততুকুর যদি ১ অংশ আপনার মাথায় যায় তাই অনেক। সেদিন আপনার পোস্টে এক নাস্তিক ভাই মন্তব্য করেছে ধর্ম নাকি কুসংস্কার আর যারা ধর্ম মানে তারা অন্ধকার বিশ্বাসী। জানি না আপনাদের বিশ্বাস কোন মতবাদের।
যে মতবাদেরই হন না কেন, আপনি নিরপেক্ষও ভাবে পবিত্রও কুরআনকে নিয়ে গবেষণা করুন। তখন জানবেন আপনি কি আবার অন্ধবিশ্বাসে আছেন কি নাহ।
http://www.quraanshareef.org/
আমি অনুরধ করছি, আগে এই বইয়ের অনুবাদের সাথে আপনার উত্তর খুজুন। যে কোন প্রশ্নের উত্তর।

পেয়ে জাবেন, তবে যদি আগে থেকেই আপনি আপনার মতবাদে অটল থাকেন তবে তা ভিন্ন কথা। আর আপনি দয়া করে এই বইয়ের বাহিরে ইসলাম ধর্ম কে বিচার করবেন নাহ।

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

নতুন বলেছেন: http://www.quran.gov.bd/

আমি সাধারনত আমাদের সরকারী সাইটেই ব্যবহার করি। আরো দরকার হলে ইংরেজী অনুবাদের কয়েকটি সাইট আছে যাতে কয়েক জনের অনুবাদ একসাথে দেখা যায়।

আমার কোন মতবাদে অটল না। আমি সব সময় নিরপেক্ষ এবং যৌক্তিক ভাবে দেখার চেস্টা করি।

আমি বত`মানে সৃস্টিকতা আছে কি নাই এটা নিয়ে চিন্তা করিনা। কারন আমার মনে হয় আমার জীবদ্বসায় এই প্রশ্নের উত্তর খুজে পাওয়া যাবেনা।

আমি ব্যক্তিজীবনে মানুষের অকল্যান কর কাজ হতে বিরত থাকি এবং যদি পারি সাহাজ্যের হাত বাড়িয়ে দেই। সততার সাথে কাজ করি। << এটাই বত`মানের ভাবনা।

কিন্তু বিশ্বাস করি যে মানুষ পৃথিবির রহস্য জানবে। মহাকাশ ভ্রমন করবে। আমাদের গ্যালাক্সি থেকে অন্য গ্যালাক্সির গ্রহে যাবে। সেখানে প্রান খুজে পাবে। মানুষ অনেক কিছুই করবে কিন্তু সে সব দেখার জন্য আমি থাকবো না। সেটাই আফসোস লাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.