![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের স্বনির্ভর অর্থনীতির জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হল খনিজ সম্পদ খাত, যা কার্যকরভাবে উন্নতির পথে এগিয়ে চলেছে। বিগত ১ বছরে বিভিন্ন সংস্থা ও বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে ৫২টি খনি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইমারতে ইসলামিয়া। এর মধ্যে রয়েছে ১০টি বড় ও ৪২টি ছোট আকারের খনি।
বিগত বছরের মৌলিক অর্জনসমূহের মধ্যে আরও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ৩৭৮টি খনিজ অঞ্চল সনাক্তকরণ ও মূল্যায়ন, ৪০০টি বিশেষায়িত ভূতাত্ত্বিক মানচিত্র প্রস্তুত এবং ৩,৮৭৫টি খনিজ নমুনা বিশ্লেষণ। এই কার্যক্রমগুলোর অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল খনি খাতের বিনিয়োগে আকর্ষণ বৃদ্ধি করা।
এছাড়া খনিজ সম্পদ প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য ৪৯টি সংস্থাকে লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি লবণ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে ইমারতে ইসল্মিয়া। এদিকে বাদাখশান ও তাখার প্রদেশে বৈধভাবে সোনার খনি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
শেবারগান থেকে মাজার-ই-শরিফ গ্যাস ট্রান্সমিশন প্রকল্প সম্পন্ন করেছে মন্ত্রণালয়, এর ফলে ১৫ লক্ষ ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহ সম্ভব হবে। জাওযান প্রদেশের ইয়াতিম তাক অঞ্চলে ৭টি নতুন গ্যাস কূপ সফলভাবে খনন ও সক্রিয় করা হয়েছে, প্রত্যেকটি কূপের দৈনিক ১০০ ঘনমিটার গ্যাস উত্তোলন করার সক্ষমতা রয়েছে।
©somewhere in net ltd.