নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
ফেসবুক করেন না আপনি? এই গবেষণাটির কথা শুনলে ফেসবুকে অন থাকার ইচ্ছে হবে আপনারও।
ফেসবুকে কেউ কেউ শুধুমাত্র অন্যদের পোস্ট দেখেন, লাইক করেন, কখনও সখনও দু-চারটে মন্তব্যও করেন। আবার অনেক মানুষ আছেন যাঁরা ফেসবুককে ব্যবহার করেন প্রধানত নিজেদের প্রকাশ মাধ্যম হিসাবে। কখনও নিজের চিন্তাধারার প্রকাশ করেন। কখনও মতমত বা বক্তব্য পোস্ট করেন। কখনো বা ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিয়োও পোস্ট করেন।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই দ্বিতীয় শ্রেণির মানুষ যাঁরা ফেসবুকে বেশি সক্রিয় তাঁদের মস্তিষ্কের দুটি বিশেষ অংশ- মিডিয়াল প্রিফন্টাল কর্টেক্স এবং প্রিসুনিয়াস অঞ্চল দুটির কার্যকারিতাও বেশি। যখন আমরা নিজেদের সম্পর্কে ভাবি মস্তিষ্কের এই দুটি বিশেষ অংশ সেই সময় কাজ করে থাকে। আর ফেসবুকেও আমরা নিজেদেরকে প্রকাশ করতে চাই। তাই বার্লিনের ফ্রেয়ি ইউনিভার্সিটি এবং জার্মানির ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইন্সটিটিউট অফ হিউম্যান কগনিটিভ অ্যন্ড ব্রেন সায়েন্স-এর বিজ্ঞানীরা ৩৫ জনের ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখেছেন যে, যে সব মানুষ ফেসবুকে নিজেদের প্রকাশের ক্ষেত্রে বেশি সক্রিয়় সেই তাদের মস্তিষ্কের সংযোগের স্বক্রিয়তা সাধারণের চেয়ে অনেক বেশি। বর্তমানে সপ্তাহে ১৫০ কোটি মানুষ ফেসবুকে রীতিমতো অ্যাক্টিভ। আর তাই ফেসবুককেই গবেষণার মাধ্যম হিসাবে বেছে নিয়়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। এই গবেষণার জন্য তাঁরা ফাংশনাল নিউরো ইমেজিং ডেটা ব্যবহার করেছিলেন। এর সাহায্যে প্রত্যেক ব্যক্তি প্রোফাইলের ছবি, তথ্য, স্টেটাস প্রভৃতি কতক্ষণ পরপর আপডেট করছিলেন তার দিকে লক্ষ্য রাখা হয়েছিল।
সুত্র : আনন্দ বাজার
২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:২৪
কালনী নদী বলেছেন: তথ্যটা পর্যাপ্ত না। গবেষনাটা কি শুধু যারা ফেসবুক ব্যবহার করেন তাদের উপর না নন ইউজারদের সাথেও প্রয়োগ করা হয়েছে।
অতিরিক্ত ফেসবুক ব্যবহার কিনতু এডিকসনে পড়ে পাশাপাশি সেল্ফিতো বর্তমানে একটা রোগে পরিণত হয়েছে। তবে অন্যন্য বিষয়গুলা ঠিক আছে, সুস্থভাবে ব্যবহার হোক প্রযুক্তির এই কামনায়।
লেখককে ধন্যবাদ বিষয়টি অবগত করার জন্য।
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:২৮
অবাকবিস্ময়২০০০ বলেছেন: অতিরিক্ত সবকিছু খারাপ ,ভালোভাবে করলে ক্ষতি নাই
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২০
বিজন রয় বলেছেন: এই জন্য আমি ফেসবুকে যাই না।
৩০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
বিলম্বিত উত্তর দানের জন্য দু:খিত
নোটিফিকেশন সমস্যার কারণে
এখানে আসা হয়ে উঠেনি ।
ভাল থাকার শুভকামনা রইল
৫| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: যেকোন সৃজনশীল কাজে কর্মে, চিন্তা ভাবনায় ব্যস্ত থাকলে মস্তিষ্ক উজ্জ্বীবিত হয় বলে জানি। মৌলিক চিন্তা ভাবনা করলে শরীরের ক্যালরীও যথেষ্ট ব্যয় হয় বলে জানি। ফেইসবুকে কে কী ধরণের কাজে ব্যস্ত থাকে, তার উপরেও নির্ভর করে মস্তিষ্কের উজ্জ্বীবিত হবার ব্যাপারটি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:১০
সুরাইয়া বীথি বলেছেন: অজানা তথ্য জানা হল ধন্যবাদ !!