নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহিত্য, সংস্কৃতি, কবিতা এবং সমসাময়িক সামাজিক বিষয়াদি নিয়ে গঠনমুলক লেখা লেখি ও মুক্ত আলোচনা

ডঃ এম এ আলী

সাধারণ পাঠক ও লেখক

ডঃ এম এ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগে ব্যয়ীত সময় কতটা আখিরাতের কাজে লাগছে : প্রেক্ষিত অত্র ব্লগের একটি পোষ্ট

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:২১


গতকালের সামুর পাতায় ''যে সময়টা আমরা ব্লগে ব্যয় করছি, কখনও কি ভেবে দেখেছি তা আমাদের আখিরাতের জন্য কতটা কাজে লাগছে” ? এ শিরোনামে একজন শ্রদ্ধেয় ব্লগারের মুল্যবান প্রশ্নের প্রতি মনযোগ আকৃষ্ট হয়। মন্তব্য করতে গিয়ে মনে হল লিখার কলেবর মন্তব্যের ছোট্ট পরিসরে বেমানান দেখাবে । তাই পৃথক পোষ্টে এ লিখা ।

প্রত্যেক নর নারীর জন্য জ্ঞান অর্জন অত্যাবশ্যকীয়তার কথা অনেক মনিষীই বলেছেন । জ্ঞান অর্জন বিষয়ে আল্লাহ কি বলেন তা নিয়েই আলোচন করা যাক যাক । আল্লাহ (বরকতময়), তিনি আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমাদের রুযী দিয়েছেন, আমাদেরকে হেদায়েত দান করেছেন। তিনি বলেন :’’নিশ্চয় আমি মানুষকে শ্রমনির্ভররূপে সৃষ্টি করেছি,, আমি কি তাকে দেইনি চক্ষুদ্বয়, জিহবা ও ওষ্ঠদ্বয় ,বস্তুতঃ আমি তাকে দু’টি পথ প্রদর্শন করেছি ( সুরা বালাদ আয়াত ৪,৮, ৯ ও ১০ )

পবিত্র কোরানের আয়াত থেকে দেখা যায় যে ভাল মন্দ সম্পর্কে বিচারবুদ্ধি জ্ঞান ও শারিরিক সামর্থ দিয়ে শ্রম নির্ভররূপে মানব সৃষ্টির পর আল্লাহ তাঁর দ্বিন ও ইসলাম সস্পর্কে জ্ঞান চর্চার জন্য নির্দেশ দান করেছেন এবং এটাও বলতে শিখিয়েছেন :
‘’হে আমার পালনকর্তা, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।‘’ ( সুরা তাহা আয়াত ১১৪ )

তিনি (আল্লা) আরো বলেন “হে মানব, আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা পরস্পরে পরিচিত হও। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত যে সর্বাধিক পরহেযগার। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবকিছুর খবর রাখেন( সুরা হুজরাত, আয়াত ১৩)।

আল্লার কালামের প্রতিটি অক্ষর পাঠের জন্য রয়েছে ১০ টি করে নেকী । তার মানে প্রতিটি অক্ষরই সমান গুরত্বপুর্ণ এবং পাঠের সাথে যদি তা কার্যে প্রতিপালন করা হয় তাহলে আরো অনেক বেশী নেকী । আল্লাহ মানব জাতিকে বিভিন্ন জাতিতে ও গোত্রে বিভক্ত করেছেন যাতে করে তারা পরস্পরে পরিচিত হতে পারে । এখানে জাতি ও গোত্রের কোন পরিধি বা ক্ষেত্র সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ নেই । পরস্পরে পরিচিত হওয়ার জন্য বলা হয়েছে । এতে অবশ্যই রয়েছে নেকী কেননা এটাতো কোরানের আয়াতেরই একটি বাস্তব প্রয়োগ। ব্লগে বিচরণকারী ভাই বোনেরা একটি ব্লগীয় গোত্র হিসাবে প্রতি নিয়তই একজনের সাথে পরিচিত হচ্ছে , মতামত শেয়ার করছে, ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছে । তবে আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবকিছুর খবরই রাখেন (সুরা হুজরাত আয়াত ১৩)।

যখন আল্লাহ তার বান্দাকে জ্ঞান দান করেন তখন সে আল্লাহর সৃষ্টি সম্পর্কে আরো বেশী জানবে এবং জানতে চাইবে এটাই স্বাভাবিক। সে যত বেশি জানবে আল্লাহর গুণাবলীর সঙ্গে সে আরো বেশী পরিচিত হয়ে ওঠবে। ফলে তার মনপ্রাণ সৃষ্টিকর্তার উপাসনার জন্য আরো বেশী যোগ্য ও নিষ্ঠাবান হয়ে উঠবে, বিনীতভাবে তাঁর কাছে সমর্পণ করতে পারবে, তার হৃদয়ে আল্লার প্রতি প্রেম ও মহব্বত সৃষ্টি হবে আল্লার সৃস্টি সম্পর্কে জ্ঞান লাভের জন্য একজন ব্লগার, যে নিয়মিত ব্লগে বিচরণ করে সে অন্য যে কোন শিক্ষা মাধ্যমের চেয়ে অতি অল্প আয়াসে উম্মোক্ত ব্লগ ভান্ডার থকে প্রচুর সচিত্র জ্ঞানগর্ভ তথ্য আহরণ পুর্বক নীজ জ্ঞান ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করতে সক্ষম হবে । ব্লগ ভান্ডার থেকে জ্ঞান আহরণের বিষয়ে এর বেশী আর কিছু বলার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয়না । তার পরেও আলোচনার একটি ফলপ্রসু উপসংহারে পৌঁছার জন্য দু একটি উদাহরণ ধর্মীয় ক্ষেত্র থেকেই টেনে এনে দেয়া হ’ল যেহেতু আলোচনার ফোকাসটিই ব্লগ ও আখেরাত সম্পর্কীয় ।

পবিত্র কোরানের সুরা হা মীম এর ১২ নং আয়াত পড়তে গিয়ে দেখা যায় আল্লাহ বলেন “অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দু’দিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন। আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা” ( হা মিম আয়াত ১২) । এখন ব্লগে ‘আল্লার অলৌকিত্ব’ শীর্ষক একটা লিখায় বিজ্ঞানীদের গবেষণা লব্ধ একটি চিত্র দেখা যেতে পারে :

তথ্য চিত্রে দেখা গেল সত্য়ি সত্যিই আকাশের বায়ুস্তরে কয়েকটি স্তর বিন্যাস রয়েছে যা কোরানের আয়াতের সত্য়তা ও আল্লা প্রদত্ত বাণীর সাথে সামঞ্জস্যপুর্ণ । এটা দেখার পরে সংশ্লিষ্ট ব্লগারের মনে আল্লার প্রতি তার বিশ্বাস নিশ্চয়ই আরো প্রগাঢ় হবে ।

অনুরূপভাবে কোন এক সময় সুরা আম্বিয়ার ৩১ নং আয়াত পড়তে গিয়ে দেখা গেল আল্লাহ বলেন “আমি পৃথিবীতে ভারী বোঝা রেখে দিয়েছি যাতে তাদেরকে নিয়ে পৃথিবী ঝুঁকে না পড়ে এবং তাতে প্রশস্ত পথ রেখেছি, যাতে তারা পথ প্রাপ্ত হয়।( সুরা আম্বিয়া ২১:৩১ )। এখন আল্লার সৃষ্টি রহস্য শীর্ষক ব্লগের একটা লিখা থেকে বিজ্ঞানীদের গবেষণা লব্ধ নিম্মোক্ত চিত্রটি দেখতে পাওয়া গেল :

Spematic section: mountains have deep roots under the surface

চিত্রে দেখা যায় পর্বতের মুল (roots) কিভাবে ভুপৃষ্ঠে গ্রথিত যেন পৃথিবী ঝুঁকে না পড়ে ।

অন্য আর এক সুরা আর রহমান আয়াত ১৯-২০ পড়ার সময় জানা গেল “তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন,উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা অতিক্রম করে না।“ ( আর রহমান আয়াত ১৯-২০)। পরবর্তীতে ব্লগে কারো এক লিখায় বিজ্ঞানীদের গবেষণা লব্দ এরকমই একটি চিত্র দেখা গেল :

চিত্রে দেখা যায় যে ভুমধ্য সাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরের পানি একটির সাথে আর একটি স্বাতন্ত্রতা বজায় রেখে চলেছে । এখন সহজেই বুঝা যায় এটা দেখার পর আল্লার প্রতি ঐ ব্লগারের বিশ্বাসের মাত্রাটা কোথায় গিয়ে পৌঁছাবে ।

এ ছাড়াও ব্লগে যে যত বেশী বিচরণ করতে পারবে সে জ্ঞান বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা প্রশাখা, শিল্প সাহিত্য, সমাজকল্যান, রাজনীতি , সমাজনীতি, অর্থনীতি ও ধর্মীয় বিষয়ে তত বেশী জ্ঞান লাভ করতে পারবে । অন্য কিছু বাদই দিলাম শুধু মাত্র ধর্মীয় বিষয়ে কোরান ও হাদিস নিয়ে যে সকল আলোচনা এখানে প্রতিনিয়ত হয় তা নিয়েই যে কেহ ঘন্টার পর ঘন্টা পার করে দিতে পারে । তাছাড়া ধর্মীয় বিষয় নিয়ে লিখতে গেলে নিবিষ্ট মনে একাগ্র চিত্তে আরো অনেক সময় দিতে হয় এর পিছনে । এখানে ইসলামের কল্যানে, নির্যাতিত মানবতার কল্যানে, ইসলামের বিরোদ্ধে বিধর্মীদের প্রচারণা ও যাবতীয় প্রোপাগান্ডার বিষয়ে শক্ত হাতে কলমের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার অপুর্ব একটি সুযোগও বিদ্যমান কারণ ব্লগটাই হলো মুক্ত চিন্তা প্রকাশের শক্তিশালী একটি মাধ্যম । এখানে উল্লেখ্য় যে, অবিশ্বাসীদেরকে আল্লার প্রতি বিশ্বাসে ফিরিয়ে আনার জন্য দ্বিন ও ইসলামের পথে আনার লক্ষে কাজ করা তথা জিহাদে সামিল হওয়াকে অনেকেই অতি উচ্চমাত্রার পুণ্যের কাজ বলে বিশ্বাস করেন । আর জিহাদেরও নিম্মোক্ত পাঁচটি প্রকার আছে যথা :
Jihad of the heart/soul (jihad bin nafs/qalb)
Jihad by the tongue (jihad bil lisan)
Jihad by the pen/knowledge (jihad bil qalam/ilm)
Jihad by the hand (jihad bil yad)
Jihad by the sword (jihad bis saif)

বিভিন্ন ধরনের উগ্র কার্যকলাপের প্রক্ষিতে এবং এর অপব্যবহারের কারণে এখন বিশ্বব্যাপী Jihad by the sword (jihad bis saif) নিরোৎসাহিত করা হচ্ছে । কিন্তু কলমের যুদ্ধও তো একটি জিহাদ, যা আখেরাতে একজন ঈমানদার ব্যক্তির বেহেসতের রাস্তাকে সহজতর করতে পারে । অবশ্য আখেরাতে কার কি হবে সেটি আলেমুল গায়েব একমাত্র আল্লাই ভাল জানেন । যাহোক, ব্লগের পিছনে ঘন্টার পর ঘন্টা , দিনের পর দিন , বছরের পর বছর পার করে অনেকেই, পারলে সকলেই নীজ নীজ কাংখিত ক্ষেত্রে প্রভুত জ্ঞান ও অশেষ পুণ্য অর্জন করে আখিরাতের সুখের জন্য সম্বল নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে নিতে পারেন । তবে ব্লগে বিচরণের পাশাপাশি নীজেদের চরিত্রকে পুত পবিত্র রেখে কোরান ও সুন্নার আলোকে অত্যাবশ্যকীয় ধর্মীয় বিধানাবলী যথানিয়মে নিয়মিতভাবে প্রতিপালন ও করতে হবে । তারপরেও আখিরাতের প্রতিফল একমাত্র আল্লারই হাতে । তবে একথা নির্ধিদায় বলা যায় নিয়ত ও সৎকর্ম তথা আমল গুনেই পুণ্য প্রাপ্তি।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: হাস্যকর যুক্তি....পাহাড়ের রুট (মূল) আছে যাতে পৃথিবী না হেলে পড়ে!!!!! আপনি কি আসলেই ডাক্তার ??? কি পড়ে ডাক্তার হয়েছেন

২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর একখানি মন্তব্যের জন্য । মনন্তব্যটি দেখার পর আমার কাছেও হাস্যকর হবে কিনা তা একটু খতিয়ে দেখার ইচ্ছে হলো । ভাবলাম লিখকের যোগ্যতা নিয়ে টিপ্পনি কাটার আগে একটু লিটারেচার রিভিউ করেই দেখিনা । দেখলাম হাস্যকর তো নই , বরং পাহাড়ের রুট যে কত গভীর হতে তা ভাবনারও অতীত ছিল । পাহাড়ের রুট সংক্রান্ত ছবি ও সুত্রের একটি মুল পৃষ্ঠা এবং কিছু বিবরণী নীচে দেয়া হলো । পুর্বেই বলা হয়েছে একটি ব্লগ থেকে পোষ্টটি নেয়া হয়েছে । তবে আপনার সূখপাঠ্য মন্ত্যব্য বটিকার গুণে André Cailleux ( 1968), রচিত Anatomy of the Earth মুল বইটা Institutional reader হিসাবে একটু নারাচরা করে দেখেছি , তথ্যে ভুল আছে কিনা । তবে ইমেজ JPEG Format কনভার্ট করতে গিয়ে রুট ও পাহারের ছবি একত্রে সেটে গেছে । বিষয়টিকে তখন বিশেষ গুরুত্ব দিইনি কারণ বিষয়টা স্রেফ একটা উদাহরন হিসাবে অন্য আর একটি বিষয়কে বুঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল । পাহাড়ের রুট আছে কি নেই সেটা মুল বিষয় ছিলনা , দেখানো হয়েছিল জ্ঞান অর্জনের একটি পদ্বতি বুঝানোর জন্য । পাহাড়ের রুট আছে কিনা সেটা বুঝাতে গেলে আরো একটি প্রবন্ধ লিখার প্রয়োজন হতে পারতো । যাহোক, আপনার সন্দেহ নিরোসনের জন্য পাহাড়ের রুট সংক্রান্ত ছবি ও মুল রেফারেন্স বুকের বিস্তারিত তথ্য নীচে দেয়া হলো । কোন কিছু নিয়ে সন্দেহ হলে লিখকের কাছে তথ্যের সুত্র চেয়েই দেখা যেতো । অথবা তথ্যের ব্যাখ্যা চাইলেই হতো । একাডেমিক বিষয়ে কোন কিছু নিয়ে জানতে চাইলে একটু ধর্য ধরে সময় তো নিতেই হয় । ব্লগ মুলত: একটি একাডেমিক জাতীয় মাধ্যম । এখানে একাডেমিক কারটেসি মেইনটেন করেই তথ্যের আদান প্রদান বা কমেন্ট করাই রীতি । ড: মানেই ডাক্তার নয় । এটা মূলত ডক্টরেটদের বেলায় ব্যাবহৃত হয় । তবে এতবড় পাহাড়ের রুটটিই যখন বুঝা যায়নি তখন ড: এর মতো ছোট্ট দুটু ফোটা বুঝতে না পারাটাই স্বাভাবিক । যাহোক, বকা খাই আর যাই খাই আল্লার রহমতে সাহস করে এখনো স্বনামে চলছি , যেমনটি অনেকেই পারছেনা । দোয়া করবেন এভাবেই যেন চলতে পারি ।
দয়া করে নীচের ছবি ও লিংকটা দেখুন আর একটু নারা চারা করে দেখুন পাহারের রুট আছে কিনা । না থাকলে বলুন এ সংক্রান্ত কি কি লিটারেচার রিভিউ করেছেন , তার ফাইনডিংস কি ইত্যাদি ইত্যাদি । এর পরেও যদি আপনার যুক্তি মেনে না নিই তাহলে না হয় মনে যা চায় তাই বলবেন মনের সূখে । কটু কথা শুনাটাই গবেষকদের চলার পথের পাথেয় , এটাকে মাথা পেতে নিই অতি বিনয়ের সাথে ।
ভালো থাকুন এ কামনা থাকল ।


পাহারের রুট সংকান্ত তথ্যের সুত্র
André Cailleux ( 1968), Anatomy of the Earth
McGraw-Hill, 1 Jan 1968 - Science - 255 pages


Also available in You tube
https://www.youtube.com/watch?v=5m4nB9P1MYQ

Mountain Roots
Geological Society
Dr. Ted Neiled .
https://www.geolsoc.org.uk/Education-and-Careers/Ask-a-Geologist/Continents-Supercontinents-and-the-Earths-Crust/Mountain-Roots
Mountain Roots

Q: When did we first find out that mountains had roots and that these mountains stabilised the earth?
From Mr Akhlaaq Choudry
Reply by Dr Ted Nield
Thank you for your inquiry about mountain roots, which I can answer with the following modified extract from my book Supercontinent – 10 billion years in the life of our planet (Granta).

It all began in India, when the British Raj was keen to reinforce its dominion by surveying the Empress’s possessions with the most modern techniques then available. The Great Trigonometrical Survey, as it was called, was meant to take 6 years and took about 60. During this time mapmakers crisscrossed India using two methods to determine their position, one providing a check on the other. The first method fixed positions on the ground like a sailor at sea, using the stars, the horizon and a sextant. The other was the process known as triangulation, whereby each point on the ground is fixed relative to another by measuring the intervening distance, and taking the compass bearing from each triangulation point to two others. The rest is trigonometry.

When, during the mapping of the Gangetic Plain south of the Himalayas in the 1850s, these two methods were found to give widely differing results, the mapmakers found themselves in a spot of bother. It all came to a head over the difference in latitude between the towns of Kalianpur and Kaliana. These were supposed to be 370 miles apart. But their latitude measurements, determined using the two methods, differed by 550 feet. This did not much please India’s Surveyor General, Colonel (later Sir) George Everest.

Astronomical measurement depended on the use of a plumb bob to level the instrument before readings were taken, and Everest had the idea that the extra gravitational attraction of the Himalayas might have been pulling the plumb away from true vertical. The Archdeacon of Calcutta, John Pratt, who happened to be a Cambridge-educated mathematician, was recruited to examine the conundrum; but his first results singularly failed to make things clearer. When Pratt compensated the astronomical readings for the expected extra gravitational attraction exerted by the mass of mountains that he could see, the observed discrepancy turned out to be much smaller than it should have been. The mountains were exerting less of a pull on the plumb bob than they should have done. It was as though they were hollow.

When Pratt continued correcting readings taken in places near to the coast, the reverse was true. The ocean, despite its thick covering of less-dense water, seemed to be pulling the plumb bob much more than it should have done. Pratt and the mapmakers were on the verge of one of the most fruitful discoveries in all geology. The Archdeacon wrote a paper for the Royal Society.

One of the things that makes science scientific is the fact that reputable journals will not publish anything before receiving the comments of one or more expert referees to whom they send every paper that comes their way. It is a process called peer review, and despite its occasional shortcomings, it remains a cornerstone of reliable science.

It fell to George Biddell Airy, the Astronomer Royal, to review Pratt’s paper for the Royal Society. And it was he who came up with the geologically more correct explanation of these puzzling gravity anomalies.
Mountains, Airy said, exert less gravitational pull than they should do because they have roots. Their less dense material extends down into the planet, in whose denser interior they float like icebergs in water. Continental masses, Airy said, stand high above the ocean floor because they are buoyant; in their case, floating in a substrate of denser rock. They stand proud, but only because they have much larger roots below. Mountains are higher than plains for the same reason that big icebergs stand taller than small ones.

The ocean floor, on the other hand, is made of more dense rock. To change the analogy from ice to wood, if continents are light, like balsa wood and stand high in the water, ocean floor is like mahogany or teak ¬ so dense that it floats, but only just. Hence despite all that water on top of them, the oceans still exert more gravitational attraction than scientists had expected.

Later on, it was also discovered that if you make a graph of the Earth’s crustal elevation against the total area lying at that level, on this broad scale (at which small ups and downs can be neglected) the crust only has two basic levels. Continents are almost everywhere a few hundred metres above present sea level, and ocean basins are almost everywhere four to five kilometres below it. Sure, the continents have the odd mountain that’s very high, and the oceans have the odd trench that’s very deep. But basically, nearly all land is at one level, and nearly all ocean floor is at another.

This is so because ocean crust has its characteristic density and is the same everywhere (basalt), while continental crust is lighter, and sits higher. And finally, by one of the greatest coincidences of all, there’s just enough water in the ocean basins to fill them - so nearly all continent is also land, and nearly all ocean floor is under several kilometres of water.

This principle is called “isostasy”, but it is really no more than Archimedes’ Principle applied to rocks, which contrary to all intuition, are all floating. Continents, despite what everyone thought they knew, and despite all the legends and myths, simply cannot sink. True, if you freight the land with thick ice sheets, then the extra mass of ice will gradually cause material underneath slowly to flow away. But when the ice melts, the deep, hot rock will flow back, and the land will rise again.

Although it took its time, the idea of isostasy, of the buoyant balance of light and dense rock types, and the knowledge that, given time, the Earth is indeed soft to the touch, was what ultimately paved the way for a true understanding of how supercontinents form and disperse. They do it by moving sideways.


• The age of the Earth
• Wegener's continental drift
• Break up of Pangaea
• Formation of mountains
• Major and minor tectonic plates
• Continental divide
• Is the continental crust granitic?
• Mountain roots
• Supercontinents before Rodinia
• Why do most peninsulas point south?
• The North American plate & the sea floor
• Evolution of vent communities

৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৫

কালনী নদী বলেছেন: সরাসরি সংগ্রহে গেল, বস!

৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১

লা-তাহ্‌যান বলেছেন: পুরো পোষ্টের সাথে একমত পোষণ করছি।

আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন। ব্যক্তি আক্রমণকে আমলে না নিয়ে লেখা চালু রাখবেন আশা করি।আমি আমার পোষ্টে প্রশ্নের ব্যাখ্যা যুক্ত করেছি।

৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৪০

কলাবাগান১ বলেছেন: একটা পৃথিবীর মডেল বানান পাহাড়ের 'রুট' সহ আর তিন ভাগ সমুদ্র নিয়ে দেখেন আপনার পাহাড়ের শিকড় কি পৃথিবীর মডেল কে স্টাবিলািইজ করতে পারে কিনা যখন কোন গ্রাভিটি থাকে না।

আগ্নেয়গিরির যে পাহাড় তার নিচে থাকে মোল্টেন লাভা....

৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । শিক্ষার কোন শেষ নেই , ইনশাল্লাহ আপনার পরামর্শ বিবেচনা করে দেখব ।

মুল লেখকের সুত্র দিলাম , জিউলজিক্যাল সোসাইটির একটি রেফারেন্স দিলাম সাথে তাদের প্রতিবেদনের কপি সহ । বিষয়টি যে আমার রচিত ও উদ্ভাবিত নয় তাও পরিস্কারভাবে বলেছি । এখন কিছু বলার থাকলে বা জানার থাকলে তাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো । কোন উদ্ধৃত তথ্যের উৎস উল্লেখ করলে এর দায় দায়ীত্ব উৎসের উপর বর্তায় এ সহজ সত্য কথাটি সবাই জানে ও মানে । আর পৃথিবীকে স্টাবিলাইজ করার জন্য আল্লাহ স্বয়্ং কোরআনের সুরা আম্বিয়ার ৩১ নং আয়াতে বলেছেন তিনি পর্বতকে পৃথিবীর বুকে সুদৃঢ় করেছেন যেন পৃথিবী টলে না পরে । এটাও কোরান শরীফে দেখতে পারেন । তবে কলাবাগান নামটি দেখে বুঝতে পারছিনা কোন ধর্মের । যাহোক , যে ধর্মেরই হোন না কেন কোরান শরীফ খুলে দেখতে ক্ষতি নেই । নীচে কোরানের সংশ্লীষ্ট সুরাটিকে দেয়া হলো ইংরেজী বাংলা অনুবাদ সহ , সেখান থেকেও দেখতে পারেন। এটা সবাই জানে যেকোন স্থাপনাকে সুদৃঢ় করতে যথাযথ মাপের ফাউন্ডেশন লাগে । বিল্ডিং এর জন্যও পাইলিংসহ ফাউন্ডেশন লাগে তবে তাকে রুট বলেনা এই যা । পাহাড়ের নীচেও তাই এরকম একটি ফাউন্ডেশন থাকা অস্বাভাবাবিক নয়। এটাকে রুট, শিকড় বা প্লেট যে নামেই ডাকা হোক না কেন । যাহোক, হাতের কাছে থাকা লিটারেচারে একে রুট হিসাবে অবিহিত করা হয়েছে বলেই দেখতে পাই । তাই এ নামটাও আমার দেয়া নয় । পর্বতকে সুদৃঢ়ভাবে স্থাপন করা হয়েছে পৃথিবী যেন টলে না যায় , এটা পবিত্র কোরানের কথা , বিশ্বাস করা না করা আপনার ব্যাপার । তবে মুসলমান হিসাবে এটা আমরা বিশ্বাস করি । আর বলেছেন ' দেখেন অাপনার পাহাড়ের শিকড় ' অতি বিনয়ের সাথে বলছি দেখুন ভাই আমার কোন পাহাড়ই নেই ,তার আবার শিকড় পাব কোথায় । সামুর পাতায় দুএকটা ছোট সাধারণ মানের লেখা পোষ্ট করি ব্লগার ভাই বোনদের সাথে কিছু ভাবনা শেয়ার করি শুধুই একটু আনন্দ পাওয়ার জন্য । এখানে যে কেও কারো শিক্ষাগত যোগ্যতা অযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তা জানা ছিলনা । হয়ত এ এজন্যেই দেখা যায় অনেকেই নিক নেম ব্যাবহার করে । ব্লগে পোষ্ট করা কোন তথ্য ভুল থাকলে শোধরানোর চেষ্টা করা এটাই স্বাভাবিক । লিখার উপর মন্তব্য সমালোচনা এটা একান্তই কাম্য তবে একটু শালীনতা তো যে কেও আশা করতেই পারে । যাহোক সেটা একান্তই কারো নিজস্ব বিষয় । সামুতে এসেছি মাত্র দিন কয়েক হলো , এখনো বুঝে উঠতে পারিনি অনেক কিছুই । আমার লিখায় যদি কোন ভাবে আহত হয়ে থাকেন তাহলে নীজ গুনে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি , আপনারা সামুর অনেক জেষ্ঠ অগ্রপথিক , আপনাদের দেখে আমরা নবিনেরা শিখব ।
ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন শুভ কামনা থাকল ।

৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৭

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার এই সমস্ত এক্সপ্লানেশন হয়ত নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজের ছাত্র রা লুফে নিবে কিন্তু যখন আমেরিকার জিউলজিক্যাল সোসাইটির কোন কনফারেন্সে প্রেজেন্ট করতে যখন আপনাকে ডাকবে, তখন আপনার কথার দাম থাকবে। পারলে এই হাইপোথিসিস পাবলিশ করেন সাইন্টিফিক কোন জার্নালে...প্রমান সহ..আমি যে এক্সপিরিমেন্টের কথা বললাম সেটা করে দেখান ....... (কোন গ্রাভিটি ছাড়া আর্থের মডেল কে স্ট্যাবিলাইজড করা)

৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুশী হলাম জেনে যে নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজের ছাত্ররা এটা লুফে নিতে পারে। একটা উদাহরনকে এসটাবলিস করতে কেও যায়না, আমিউ সে রকম মনে করিনা । অন্য একটা বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে সেই আলোচনার হাইপোসিস কে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে উক্ত উদাহরণটি দেয়া হয়েছিল । আলোচনার মুল বিষয় ছিল ব্লগাররা ব্লগের পিছনে সময় কাটালে তাদের আখেরাত কিরকম হবে । এ সম্পর্কে একজন ব্লগার ভাই এর করা প্রশ্নের প্রেক্ষিতে পরিস্কারভাবে বুজাই যাচ্ছিল ঈংগিত টা কি? মন্তব্যের ঘরে উনার প্রশ্নের উত্তর দিকে গিয়ে মনে হল যেহেতু আখেরাতের কথা বলা হয়েছে তাই ধর্ম সম্পর্কীয় বিষয়াদির মাধ্যমেই এর উত্তর দেয়া প্রাসংগীক, তবে বিষয়টি বেশ বড় হয়ে যাওয়ায় একটি পৃথক পোষ্ট দেয়া হয়েছে ।

হাইপোথিসিস দাড় করানো হয়েছিল ব্লগে বিচরণ করলে বরং আখিরাতের রাস্তা অনেক বেশী সুপ্রসস্ত হবে এবং যে যত বেশী সময় ব্লগে ব্যায় করবে তার পুণ্য সঞ্চয়ের পরিমান ও অনেক বেশি হবে । এটার পক্ষে যা যুক্তি দেযার দিয়েছি । প্রশ্ন কর্তা সহ অনেকেই তা মেনে নিয়েছেন । তারা নিই ডিগ্রী কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী কিনা তা আমার জানা নেই । যাহোক আপনি অবশ্যই আমাদের ব্লগারদের সম্পর্কে মহল বিশেষের ধারণার কথা জানেন । তাই এটা প্রয়োজন ছিল , যে যেভাবে পারে প্রশ্নকারীদেরকে যুক্তি দিয়ে দেখানো ব্লগে বিচরণ করলে দ্বিন দুনিয়া দুটোর জন্য মঙগল জনক হতে পারে ।

মূল আলোচনায় না থেকে কেন যে কেরানের একটি আয়াতের স্বপক্ষে একটি বৈজ্ঞানিক প্রমানকে মিথ্যা প্রমানের জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন তা বোধগম্য নয় । কোরানের অায়াতটিকে বিশ্লৈশন করেন , যে কেও এটা করতে পারে । আর এখন তো কোরান মুসলমানের চেয়ে বিধর্মীরাই বেশী গবেষনা করছে । ইন্টারনেটে এ বিষয়ে একটু ব্রাউজ করে দেখুন । তবে আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে এ সম্পর্কে বিভিন্ন মহলে ইতিমধ্যে অনেক গবেষনা , আলোচনা ও সমালোচনা হয়েছে এবং এখনও চলছে ।

'গ্রাভিটি ছাড়া অার্থের মডেল স্টাবিলা্‌ইজেশন করা' আমার কোন হাইপোথিসিস নয় তাই এটা প্রমান করার দায়ও সংগত কারণে আমার নয় । আর ইউকে জিওলজিক্যাল এসোসিয়শনের প্রতি এত অনিহা কেন । তারাতো তাদের মতামত দিয়েছে। যাহোক আপনার হাইপোথিসিসের একটি বিস্তারিত সার সংক্ষেপ ( (with relevant literature review on the topic) দয়া করে পাঠালে ইউকে এবং ইউ এস জিওলজিকেল এসোসিয়সনের নিকট পাঠিয়ে দিয়ে এ বিষয়ে একটি পুর্ণাংগ গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অনুরূধ পত্র পাঠানো যেতে পারে । তবে হারুন ইয়াহিয়ার Miracle of Quran গ্রন্থে বিষয়টি অন্তরভুক্ত ও এর ব্যাপক প্রচারের ফলে বিধর্মী অনেক বিজ্ঞানীর কাছেই এটা এখন এটা হট টপিক । তারা খোজ খবর নিচ্ছেন যথাযথ জায়গায় ।

তারা র্বৈজ্ঞানিক একটি তথ্য তার ব্যবহার কারীকে প্রমান করতে বলছেননা । বলছেন তথ্যের মূল উৎসকে, কারণ তারাই এর জন্য কমপিটেন্ট । সবাইতো আর জিউলজিষ্ট নয় যে এরকম একটি সাইনটিফিক ব্যপারে পুর্ণমাত্রার জ্ঞান রাখবে । কোন বিষয়ের ব্যবহারকারী ও তার উৎপাদনকারী এক নয় ।

যাহোক, বুঝা যাচ্ছে এ বিষয়ে আপনার প্রভুত জ্ঞান রয়েছে , তাই আপনার হাইপোথিসিসটা আপনি বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমান করুন আমরা অধীর আগ্রহে তাকিয়ে থাকব গবেষণা লব্ধ ফল দেখার জন্য, শুধু নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজ কেন ( আমি এ কলেজের মেধাবী ছাত্রদেরকে খুবই শ্রদ্ধার চোখে দেখি, মোটেও অবজ্ঞার চোখে নয় ) দুনিয়ার সকলেই তা গ্রহণ করবে । তবে অাপরার হাইথিসিস যদি গবেষণা যোগ্য হয় তাহলে এটার যতার্থতা কিংবা অসারতা প্রমান বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যপার । এর ফল জানার জন্য দীর্ঘ প্রতিক্ষা ছাড়া বিকল্প নেই ।
ধন্যবাদ ভাল থাকুন ।

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:০৪

কালনী নদী বলেছেন: হাপ ছেড়ে বাঁচলাম, আর্টিক্যাল থেকে আপনাদের কমেন্টগুলা আর বেশি দীর্ঘ ও সুখপাঠ্য ছিল!
just want to say it's brilliant and keep it up :)
still there's a long way for walking . . .

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১০

সনেট কবি বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:০৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আমার প্রথমদিককার একটি পুরাতন পোষ্ট দেখে যাওয়ার জন্য । লেখাটি ভাল হয়েছে জেনে খুশী হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: একটি চমৎকার, সুচিন্তিত, সুলিখিত এবং সুব্যাখ্যায়িত পোস্ট উপস্থাপনের জন্য আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন। প্রোভোকেটিভ মন্তব্যে কোন নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করে অত্যন্ত বিনয়ের সাথে যুক্তি এবং তথ্য উপাত্ত দিয়ে তা খন্ডন করার চেষ্টা করেছেন, আপনার এ অপরিসীম ধৈর্যের জন্য আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামিন আপনাকে জাযা খায়ের দান করুন এবং আপনার ধৈর্য ও জ্ঞান গরিমা আরও বৃ্দ্ধি করে দিন!
পোস্টে পঞ্চম প্লাস + +

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক পুরাতন একটি পোষ্ট দেখে দোয়া করে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আহসান ভাই।
আপনার জন্যও দোয়া রইল । মন্তব্যটির উপরে একটি বেশ বড় প্রতি মন্তব্য লিখে পোষ্ট করার ঠিক
পু্র্ব মহুর্তে কমপিউটার বিভ্রাট , অটোমেটিক বন্ধ হয়ে বেশ কয়েক মিনিট পরে পুনরায় চালু হলে
এসে দেখি লেখাটি উধাও । যাহোক, সময় করে আপনার মুল্যবান লেখাগুলি দেখতে আসব ।
শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.