নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
ভেসে থাকা কচুরীপানার ফোটে বাহারী ফুল
কখনো থাকে বদ্ধ কখনো বা চলমান জলে
ভাসমান কচুরীপানার সাথে ফুলেদের কথা
হয় জলে স্থলে ও উড়ন্ত আকাশ পথে।
কচুরী পানার ফুল ফুটে পাথরেরও বুকে
কখনো বা কচুরীপানা ফুলের জিহবা
সাপের ফনার মত লক লকিয়ে উঠে ।
কত প্রিয় যে ফুলটি বুঝা যায়
কচুরী ধামে দেখে বালকটিকে
ফুল গুলিও শুন্যে তুলে দুটি হাত
ছেলেটিকে একান্তে কাছে ডাকে।
দেখে তাই ধান গাছের আড়ে লুকিয়ে থাকা
কচুরী পানা ফুল গুলিও মিটি মিটি হাসে ।
বালু নদীর জলে ভাসা সাদা কচুপানা ফুলটি ভাবে
আহা সে যদি এসে ধরত আমায় একান্ত ভালবেসে ।
দুরে একা একা ভেসে থাকা ছাতিম ফুলটি ভাবে
কি দোষ করেছি আমি বাতাসের তোরে দল ছোট হয়ে
সেই ভালো লুকাব গিয়ে আমি কচুরীপানার বুকে।
শুনে দ:খ্যের কথা জোড়া কচুপানা ফুল দুটি কয়
আয় মোদের কাছে আদর করে টেনে নিব বুকে
একলা থাকা গুচ্ছ কচুরীপানাফুল সহাস্যে বলে
ফুলেরা কভু থাকেনা একেলা ফুলের বুকে ফুল
এমনিতেই থাকে ফুলের বোটায় শত ফুল ফুটে ।
মোরগ ফুলগুলি লাল হাসি দিয়ে বলে
আমার কাছে এসে থাকছনা কিছুক্ষন
যাছনা একটু দুজনে এক্কা দুক্কা খেলে ।
আকাশ হতে বাগান বিলিয়া ইশারায় কথা বলে
আমার কাছে এলে দেখাব তোকে জগত কাকে বলে।
কামরাংগা ফুল গাল ফুলিয়ে গম্ভীরভাবে বলে
রংগীন না হওয়ায় জানি ভাল লাগেনা মোরে
তবে মিঠা টক রসে দিব যে তোকে ভরিয়ে
নীল ডানা মেলে ত্বরায় আস যদি মোর পাশে ।
ঝুলন্ত রাশনা ফুল সুর করে বলে মালা করে
গলায় ঝুলিয়ে রাখব তোরে অনন্তকাল ধরে
রংগীন প্রজাপতির পাখনা দুটিতে ভর করে
চপলা বেগে চলে আয় কোন লজ্জা না করে ।
জোড়ায় জোড়ায় ফুটে থাকা লজ্জাবতি জানায়
লাজুকবালার অভিযাগ মোর যাবেই যে কেটে
বেগুনী রং কচুরীপানা ফুল তোকে পেলে পাশে ।
লাল মোজেন্ডির বুকে ফুটে থাকা সাদা
পাপরিগুলি, ছড়িয়ে দিয়ে রঙগীন হাসি
বলে খানিক দৈর্য্য ধর বোন কচুরীপানা,
স্বর্গ হতে আনা সুখরেণু দিয়ে দিব তোকে।
গাদা ফুল বলে কচুপানা ভেবোনা তুমি
গায়ে হলুদের দিনের মত তোমার কপালে
তিলক হয়ে রহিব বাধা চিরকালের তরে
রচিব মধুর বাসর তোমার নীলাম্বরা ঘরে।
শুনে কথা তাই অপরাজিতা কয় চলে আয় মোর পরে
তোকে দিব আমি অবিনশ্বরতা চিরকালের তরে
কচুরীপানা সহাস্যে বলে এত সুখ সইবেনা আমার
জানকি তুমি মোর পরে সোয়ার হলে লোকে বলে
কচুপাতার পানি টোকা দিলেই যাবে যে পরে এক্ষুনি।
পরগাছায় বেড়ে উঠা মালতিরা ডেকে কয় হেসে
নেই তফাৎ তোর সাথে তুই থাকিস জলে ভেসে
হাসি দিয়ে কচুপানা বলে এবার যে আসতেই হয়
নীল ডানা মেলে নিয়ে যাব তোকে শুকানো পদ্মাচরে
দেখবে কচুরীপানা ফুল সেখানে ফুটে কেমন করে।
কথা যায় ধরে যখন দেখি একটি ফুল উচ্চে তুলে শীর
বিধাতার তরে করে মোনাজাত যেন ফুলহীন কচুরীদল
ভরে উঠে হাজার হাজার রংগীন প্রজাপতিসম ফুলে ।
এ সময় ঘরের টবে ফোটা একটি কচুফুল আক্ষেপে কয়
সৌখিন কিছু লোকের লোভাতুর কামনা বাসনা নিয়ে
হয়েছি মোরা ফুল শুন্য, থাকছি তাদের টবে বন্দি হয়ে ।
গাছের ডালে ঝুলে থাকা চম্পাকলি ফুলের হাসি হেসে
স্নেহের পাখায় ভর করে ফুল ফুটানোর বার্তা দেয় এসে।
পার্কের মাঝে পায়ে চলা পথের ধারে ফুটা ধানশিরি ফুল বলে
কভু আসিস না আমার কাছে নিঠুর মানুষেরা যাবে পায়ে দলে ।
ফুলের মত দেখতে গাছে ফুটে থাকা কাঠালেরা চোখ তুলে বলে
দিব যে তোকে ভরিয়ে মধুর জলে যদি ভেসে আসিস আষাঢ়কালে।
উড়ন্ত কচুরীপানা বলে ছোটে আয় চলে
সবুজ ঘণ ছাতার মত তোর পাখনা মেলে
নিয়ে যাব সেখানেই যেখানে রাজ হংসীরা
জল কেলিতে নিত্য ভালবাসার খেলা খেলে।
ধানগাছের ফাকে চুপটি করে থাকা
ফুলের মত ছোট্ট বক ছানাটি বলে
কচুরীপানা যাছনে চলে আমায় ফেলে
পুটি যে আর পাবনা তুই গেলে চলে ।
এলোমেলো শিউলিগুলি বলে ভাবিছনা তুই
ফুলের কদর থাকে গেলেও অকালে ঝড়ে
সবুজ পাতার ফাকে একটির পরে আরেকটি
রাখলেও তাতে উচ্চ মার্গের শিল্প উপচে পরে।
হাওয়ায় ভেসে থাকা হাজার জ্যোতির ফানুষফুল
ছড়িয়ে দিয়ে তার বর্ণালী আলোক রোশনাই
দিচ্ছে জানান ভাবিছনা তুই হাওয়ায় মিলে গিয়ে
বাতাশে ভেসে ভেসে তোর বুকে এখনিই নিব ঠাই ।
শুনে কথা তাই কদমের বুকে ফোটা ছোট ছোট
ফানুশ পাপরিরা সকাতরে বলে যাছনে চলে
আমার ছায়া ছেড়ে সোহাগে আদরে দিব ঢেকে
কোন ঝড় বাদল দু:খ করবেনা স্পর্শ তোকে ।
ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ানো মৌমাছিরা বলে তোর
নীচে জমা শীতল জল ছাড়া হয়না রেনু মধু
ভাবিছনা তুই ফুলেদের দুত আমি আসছি ছোটে
বুঝাব তোকে ফুলেদের মধুরেণ কিভাবে ঘটে ।
আকন্দ ফুল বলে জানিছনা তুই ফুল ফুটার আগেই
আমাকে নিয়ে কতজনে কতভাবে টিপাটিপি খেলে
তাবলে কি আমি অভিমানে চলে যাই নীজকে ফেলে ,
কামনা বাসনা করি তাই দু:খ ভুলেই থাক অবহেলে।
কন্ঠলতিকা লাল ফুলগুলি দুলে দুলে দেখায় বারে বারে
পেলে রংগীন কচুরীপানা কেমন করে রাখবে কর্ণে পরে
দেখে তাই কচুপানা ফুলগুলো হাসতে হাসতে লুটু পুটি খেয়ে
জড়িয়ে ধরে নীল শাড়ি পরা কিশুরী কচুপানায় রক্তিম হয়ে ।
বৃক্ষশীর্ষে বসা তালফুল গুলো ডেকে বলে
তিষ্ট ক্ষনকাল কচুপানা আসছি তোর কাছে
মানুষের চুষে খা ওয়া শাশের জোটা খোলসে
ভেসে আসা মোর তরী ভিরবে তোর কূলে এসে।
রংগন ফুলের ঝোপ বলছে ডেকে আয় চলে
রাখব লুকিয়ে তোকে আমার ঘন ঝোপের তলে
মিট মিট করে দেখবে তাকিয়ে আমার ঝোপের
আড়ালে তরুন তরুনীরা কেমনতর খেলা খেলে।
কচুরীপানা হেসে বলে আমিও আছি সুখে বদ্ধ জলাশয়ে
থোকায় থোকায় ফোটা মোর পদতলে ব্যাঙগ ব্যঙগমী,
আর নাগ নাগিনীরা মনির আলোয় ফনা তুলে নৃত্য তালে
পাতাল পুরীর বীণা বাজিয়ে শত শত প্রেমের খেলা খেলে ।
লাল ভেরেন্ডা ফুল বলে আমিই বা কম যাই কিসে আমার তেলে বাতি জ্বেলে কত কবিতা লিখে
তোকে নিয়ে লিখবে কবিতা রাখবে অমর করে, তাই চলে আয় আমার কাছে অতি ত্বরা করে ।
কচুরীপানা ফুল বলে দেখে যাও কত শত কবিতা
আছে পরে আমার বুকে গজানো স্তবক জোড়ে
কবিকে বল বিনয়ে কিছু তার নিতে পারে তুলে
হব খুশী যদি সে আমাকে নিয়েও অমর কাব্য রচে।
কৃষ্ণচুরা বলে দেখ আকাশে আমি ফাগুন ছড়াই
তোমাকেও উড়াব আমি লাল বাসন্তির পাখনায়
দৃষ্টি দিয়ে দেখুক নীচে বিলের স্বচ্ছ জলের ছায়ায়
কচুপানা কেমন করে ভেসে আকাশে উড়ে বেড়ায় ।
ধানফুল গুলি বলে অতি অভিমান সুরে
আমাকে নিয়ে মানুষ নিত্যদিন উদর ভরে
আমার সবুজ পাতাকে নিয়ে কবিতা লিখে,
দেখতে সুন্দর নই বলে সদা যায় অবহেলে
দুখের ভাগী হতে তাই কচুরী পানা ভাই
এখনই এসোনা বিলে ডোবা ধানের আচলে ।
কাশবনে ফোটা ফুল মৃদু হাওয়ায় মাথা নেরে বলে
ভেবনা ধানফুল আছি তব পাশে বিপদের কালে
আমাকে নিয়ে তোমার পাশে কবি গুরু সহ সকলেই
কবিতা রচে মনের আশে তুমি আছ তাই সবলয়েই ।
বিলের ধারে অযতনে ফোটা কস্তুরী ফুল গুলি বলে
নিয়ে তোর মনোরম শোভা আর মোর স্নিগ্ধ সুভাস
জায়গা করে নিব মোরা সৌখীন বুবুদের ফুলভাসে
অবাক নয়নে দেখবে সৌন্দর্য কোথায় গিয়ে মিশে ।
হাতিশুর কচুরীপানা বলে জানাই তোকে অতি সযতনে
ধীরে ধীরে অপরূপ সাজে মুখরোচক সুবচনা নামে, নীড়
বাধব বোতলসম কারুকর্যময় ফু লদানির ছোট্ট অবয়বে
হারিয়ে যেতে যেতে বাচব গিয়ে বাগান কোণে ফুলের টবে ।
গাছের ডালায় ঝুলে থাকা লিচুর মুকুল গুলি বলে
আসিস না কেন ভাই আমার ছোট ঝড়ো জীবনে
যাছনা দেখে ফুল ফোটারপর দিন কয়েকের মাঝে
পাকতে না পাকতেই মানুষেরা মোর শাঁশ খায় চুষে ।
নিলাজী ( ল্যাংরা) ফুলটি ও অভিমানে বলে দু:খ করুনা বন্ধু
ঘৃণায় মারিয়ে গেলেও জড়িয়ে ধরে আমায় নিয়ে যায় তুলে
যুবকের লুংগীর খোচায় আর তম্বী তরুনীর শাড়ির আচলে
কোমল স্পর্শে একটি একটি করে তুলে ডাস্টবীনে ফেলে
দু:খ মোটেই পাইনা জানেনা সে আমি আসবই ফিরে
পরদিন জড়িয়ে ধরবে আমায় ঘাস মারিয়ে চলার কালে ।
বকুল বলে ঝড়ে গেলেও যত্ন করে
একটি একটি করে মালা গেথে
রাখে কেশ বতীর খোপায় পুরে।
কাঁদিছনা সোনা বোনটি আমার,
অচিরেই দেখবে কেমন করে
দাপাদাপি হয় তোকে নিয়ে।
ফুল বেপারীদের জানাব তোর
যতকথা দেখবি তখন তোকে
নিয়ে কেমন তেজারতি করে
খুলবে লাভের খাতা কৌশলে
তোকে নিয়ে হবে শত রচনা
ভরে যাবে পোষ্টারে পোষ্টারে।
২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:২১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট, ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
৩| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার সব ছবির ভাঁজে ভাজে কচুরী পানার বন্ধুতাকাব্য লিখেছেন !!!!
সবার কথপথনই কাব্যিক রূপ ধরা দিল ,তবে মন ছুয়ে গেল নিলাজী ( ল্যাংরা) র গল্প ...
ফুলটি ও অভিমানে বলে দু:খ করুনা বন্ধু মোর
ঘৃণায় অবহেলে মারিয়ে গেলেও জড়িয়ে ধরে আমায় নিয়ে যায় তুলে
মনের ভুলে যুবকের লুংগীর খোচায় আর তম্বী তরুনীর শাড়ির আচলে
অতি সযতনে স্পর্শে আমায় একটি একটি করে তুলে ফেলে ডাস্টবীনে
দু:খ মোটেই পাইনা কেননা জানেনা সে আমি আবার আসবই ফিরে
জড়িয়ে ধরব তাকে পরদিন রমনার বুকে ঘাসের উপর দিয়ে চলার কালে ।
শুভ কামনা
২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু । খুশী হলাম কথা শুনে । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
৪| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪
পুলহ বলেছেন: ছবিগুলো সত্যি খুব চমৎকার। ভালো লাগলো !
২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
৫| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
কল্লোল পথিক বলেছেন:
বাহ!চমৎকার ফুল কাব্য।
২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পথিক ভাই কথামত দেখা হল বলে অতিশয় খুশী । বাহ!চমৎকার এতো আরো চমৎকার। ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
৬| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
সুমন কর বলেছেন: কথা আর ছবি মিলিয়ে চমৎকার পোস্ট। +।
২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দাদা খুব ভাল লাগল প্রসংসাটুকু শুনে । অনুপ্রানিত হলাম মনে প্রাণে । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
৭| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
আসাদ আরিফ বলেছেন: বাহ।খুবই ভাল লাগলো। অনেক ধরনের ফুলের সঙ্গে পরিচিত হলাম।।
২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আসাদ ভাই । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
৮| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
বনমহুয়া বলেছেন: কচুরিপানার ফুলই বেস্ট।
২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বনমহুয়াটার কথাই বকুল ফুল কচুরিপানা ফূলকে বলেছে তার নামে এখন পরবে পোস্টার আর পোস্টার । খুব খুশী হলাম শেওলার মত জলেভাসা কচুরীপানার কপাল খুলব বলে। কচুরীপানার আর একটি গুন আছে এটা পানির আরসেনিক কে শোধন করে দেয় ।
১০ বছর অাগে ভিকারুন্নিছার একজন ছাত্রী জাতীয় বিজ্ঞান মেলায় এটা প্রমান করে দেখিয়েছে ও বেস্ট পুরস্কার পেয়েছে ।
অনেক ভাল থাকুন এ কামনা থাকল ।
৯| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
মুসাফির নামা বলেছেন: অসাধারণ এক পোস্ট।লাইক+প্রিয়।
২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মুসাফির ভাই । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা রইল ।
১০| ২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭
ঘটক কাজী সাহেব বলেছেন: আকাশ হতে বাগান বিলিয়া ইশারায় কথা বলে
আমার কাছে এলে দেখাব তোকে জগত কাকে বলে।
শিউলি ফুলের ছবি খানা কই পাইছেন গো ফুলকপি ফুলকবি
ইচ্ছা করতাছে বেয়াকগুন লইয়া আহি
দিলাম নাম না জানা ফুল হইয়া গেল কচুরিপানা, ঘটকালি করবার যাইয়ে এক মাইয়ে কয়েছিল।
২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঘটক ভাই দেখা যখন পাইছি আবদার একচটা রাখলাম পাইলে জানাইবেন । পরব্র্তী মোলাকাতে বিস্তারিত অইব । ভাল করে দেখেন শিইলী ফুলগুলা গাছের তল থেকে কুরানো । সব শিউলী গাছের নীচে সকালে পাওয়া যায় । একটু বেশি সকালে গাছ তলায় যাইতে অইব নাইলে আপনার ঘটকালী মাইয়া মক্কেল গুলা হগলডি লইয়া যাইব । নাম জানা অনেক ফুল কচুরীপানা হওয়াতো অনেক ভালা , অনেক নামী মানুষই অহন কচুরীপানা অইয়া যাইতেছে উদাহরণ আমি নীজেই । যে জন্যই এইটা লিখা ।
অনেক ভাল থাকুন , শুভ কামনা থাকল ।
১১| ২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১
ঘটক কাজী সাহেব বলেছেন:
হে হে হে দেখুইন, আর শিউলি গাছ তলার নিচে পাশে যে মধুকুপি ঘাস আছে ওইখানে ওই রকম পইরা থাকে বুজ্জুইন।
অত্ত সহাল বেলা উঠইবার পারুম না, মাইয়া গুলান লইয়া গেলে জাউজ্ঞা, তয় আননেও কি লন নাকি সেই কথাখান আগে কনছেন আলু থুক্কা আলী সাহেব।
২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । শিউলী গাছ ও ঝড়া ফুলের ছবি খুব ভাল লাগল । আপনি আসলেই একজন খুব বড় ফুল প্রেমিক দেখেই বুঝা যায় ।
ফুল প্রেমিকের প্রতি রইল ছালাম ।
১২| ২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ঘটক কাজী সাহেব বলেছেন: একটু পরে আইতাছি ...
২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মারহাবা ঘটক কাজী একজনই । পাইলেই অইল সাথে সাথে ফাইনাল, ভাইয়া তর সইছেনা আন নে অতদিন কই ছিলেন ।
যাহোক ভাল থাকুন শিউলী গাছ নীচে ফুল হগলইতো পাইলাম, ভাল লাগল , তবে ঐডা কই ঐযে ফুল কুরায়ডা ।
ভাল থাকুন । শুভ কামনা থাকল ।
১৩| ২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: চমৎকার কাব্যমালা চমৎকার ছবি এক কথায় অসাধারণ !
২৩ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার ভাল লাগার জন্য । ভাল থাকুন এ শুভকামনা থাকল ।
১৪| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:০৩
ঘটক কাজী সাহেব বলেছেন: কচুরিপনার মত জল থেকে আর্সেনিক মুক্ত করিতে ব্যস্ত আছিলাম বুজ্জুইন, কোন ফুল কুড়ায়ডা খুলি বলেনছে নেবাই
২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঐ কুড়াইনাডারে পাইলে কি আর আন নেরে ধরি । যাওগ গা অহন তো আউট অফ সিলেবাস । পরজনমে যদি পরিবর্তন হই দেখা হইব ।
১৫| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:০৮
ঘটক কাজী সাহেব বলেছেন: সাথে সাথে কি ফাইনাল করবার চান এ আননে মাইয়া অইলে একটা কতা আছিল, ঘটকালী করতাইম,
২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: হেই কতা তো আগে ক্ইবাইন আ ন নে যে হুদা মাইয়া মাইনসের ঘটকালী করুইন । শিউলী ফুল হগলতা হেতান গুলারে দিয়ে দিয়েন আই কিছু কইতুন নু । তারাতারি হগলতার কাম অইয়া যাওগ গা ।
ভালা থাহুন যে ।
১৬| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । ধীরে ধীরে চলাই ভাল । ভুল কম হয় ।
১৭| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:০৩
প্রামানিক বলেছেন: ছবির পাশে পাশে কথাগুলো খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ
২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ব্যাঙে সাথে ডোল বাজাতে গেছিলাম আইয়া দেহি ভাই এহানে বইয়া রইছে । খুব ভাল লাগল শুনে কথা । অনেক অনেক ভাল থাকুন । শুভেচ্ছা রইল ।
১৮| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:৫৭
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট।
২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনার অসাধরণ মুল্যায়নের জন্য । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
১৯| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৫৭
রিপি বলেছেন: আরি বাব্বা মারাত্মক পোস্ট দিয়েছেন। চমৎকার লেগেছে কচুরিপানার ছন্দকথন। সেই সাথে বেশ কিছু ফুলের ও নাম জানা হয়ে গেল।
২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ৭:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বা:চমৎকার নাম দিলেন কচুরিপানার ছন্দকথন । নামটা দেখেইতো মনটা ভরে গেল । অনেক ভাল থাকুন এ শুভকামনা থাকল ।
২০| ২৪ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর!
২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও ভাল লাগা থাকল । শুভকামনা রইল তবপ্রতি ভাল থাকুন নিরবদি ।
২১| ২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
বিজন রয় বলেছেন: এত মুগ্ধতা, এত ভাললাগা, এত মোহনীয়তা কোথায় রাখি!
অপূর্ব কারুকাজ।
২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দাদার মোহনীয় কথাগূলি শুনে হৃদয় ভরে গেল । অন্তরের অন্ত:স্থল হতে জানাই কৃতজ্ঞতা । ভাল থাকুন এ কামনা রইল ।
২২| ২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:১৪
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ছবি আর কবিতা মিলিয়ে অসাধারন এক ছবি ব্লগ
২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ ভাল লাগল ভাই এর মনমাতানো কথা শুনে । ভাল থাকুন এ শুভকামনা রইল ।
২৩| ২৫ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩
মার্কোপলো বলেছেন:
ফুল টুল আমার ভালো লাগেনি, ভালো লেগেছে কাঁঠালের ছবি।
অভিনন্দন।
২৫ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , আমার কাছে ভাল লেগেছিল ,তাই একে নিয়ে এসেছিলাম হেথায় ।
২৪| ২৫ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:৩১
নীলপরি বলেছেন: ছবি ও লেখা দুটোই ভালো লেগেছে ।++
২৫ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কচুরীপানা আমার আকাশে উড়ে অবশেষে নীলপরির দেখা পেল । অনেক খুশী হয়েছি । অনেক অনেক ভাল থাকুন । এ শুভ কামনা থাকল ।
২৫| ২৬ শে মে, ২০১৬ রাত ২:৪৬
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: কবি, ছবি বড় করে দেখানোর বা আগে ছবি আর তার নিচে লিখার কৌশল জানাবেন।
২৬ শে মে, ২০১৬ ভোর ৪:০৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি ভাই । ছবি বড় ছোট করার বিস্তারিত কৌশল জানিয়ে দিন কয়েক আগে কাজী ফাতেমা একটি পোষ্ট দিয়েছেন একবার পড়ে দেখতে পারেন আশা করি উপকৃত হবেন ।
অনেক ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
২৬| ২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ কবি হে।
২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কবি ভাই আপনার প্রতিও ধন্যবাদ রইল ।
২৭| ২৭ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
কালনী নদী বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ ভাই! নি:সন্দেহে সংগ্রহে নেওয়ার মতন।
২৭ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাল লাগল কথাটি শুনে ।
ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কালনী ভাই । ভাল থাকুন এ কামনা রইল ।
২৮| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:১৯
কালনী নদী বলেছেন: আপনিও সবসময় ভালো থাকুন আর সুন্দর সুন্দর লেখা আমাদেরকে উপহার দির এই কামণা রইল কবির প্রতি।
২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল থাকার শুভ কামনা সহ অনেক ধন্যবাদ রইল তব প্রতি ।
২৯| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বর্ষার গান
২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শুনে জুরালো পড়ান । ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৩০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪৯
রোকসানা লেইস বলেছেন: বেশ ছবি কচুরীপানার ফুলের সাথে নানান ফুলের মিল ঝিল কাব্য ।
আমি কচুরীপানার ফুল কেশে লাগিয়ে সাজাই আর কেউ সাজায় কিনা জানি না ব্লগ বলে ছবি দিলাম না্
কবিতায়ও কচুরীপানা ব্যবহার করেছিলাম অনেক আগে।
ঝুলন্ত রাশনা ফুলকেই প্রথম অর্কিড বলে চিনতাম। আর কস্তুরি ফুলের সুবাসটা ছোটবেলায় মন উদাস করেছিল।
ভালোলাগা অনেক ফুল আর কাব্য বিলাসে মিলানোর প্রচেষ্টাকে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বিলম্বিত উত্তরের জন্য দু:খিত ।
করুনার এই দিনে নাকে মুখে মাস্ক পরে
খোপায় গুজা সাদা-বেগুনী কচুরিপানা ফুল
দেখালে ক্ষতি কিছু ছিলনা মনে হত কেবল
সবুজ আভায় ভাসমান আলপনা চুল
পৃথিবীর সকল জঞ্জাল সরিয়ে
সোনালী আলোয় সাহসী বুকে
বিদ্রোহের আগুন জ্বালিয়ে
কচুরিপানার দু:খ করত দুর।
কস্তুরীর সুভাস সত্যিই কস্তুরীর মত
দেখতেও অপরূপ।
শুভেচ্ছা রইল।
৩১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: কচুরীপানার ফুুলগুলো ভারি সুন্দর!
বিশেষ করে বালকের ফুল তোলার ছবিটা খুব ভাল লেগেছে। আর কত রঙের ও প্রকারের যে ফুল, জোড়া ফুল, গুচ্ছ ফুল- সবাই কচুরীপানার সাথে কথা বলে যায়।
পুঁটি মাছের জন্য ধানের হাল্কা ডালে অপেক্ষারত ছোট্ট বকটাও খুব সুন্দর।
ফুলেল কবিতায় একরাশ ভাল লাগা রেখে গেলাম। + +
০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পুরাতন একটি পোষ্টে সুন্দর মন্তব্য ও
ভাললাগা জানিয়ে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
ময়লা নর্দমায় কিংবা ঘোলাটে নদীতে
কচুরিপানা জন্মায় বলে
অনেকের কাছে এর তেমন মূল্য নেই।
একদিন মনে হল আমিও যে
এক কচুরিপানা ছুটছি পৃথিবীর
এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে
জীবন জীবিকার প্রয়োজনে।
এই সামু ব্লগে এসে মিশলাম
কত সুন্দর সুন্দর ফুলসম
নামী দামী গুনী ব্লগারের সনে।
অসুখে বিসুখে বিপদের কালে
অনেকেই করেছেন দোয়া
দিয়েছেন পরামর্শ ও শান্তনা।
সে কথা ভেবেই মুলত এই
লেখাটির অবতারনা ।
লেখাটি ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মন জুড়ানো ছবি সব