নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
জাতীয় কবি কাজী নজরুল
যার পদচারণায় চুয়াডাঙ্গার
শহর হতে ২০ মাইল দুর
কার্পাস ডাঙ্গা ছিল মুখর ।
স্মৃতি তার আছে জড়িয়ে
বিখ্যাত গল্প পদ্মগোখড়ায় ।
কার্পাস’র ভৈরব নদের তীরে
কবি বসে লিখেতেন কবিতা
কলসী ডুবে যায় ও লিচু চোর
এ ছাড়াও আছে কিছু স্মৃতি মধুর।
১৯২৬ সালের জানুয়ারি মাসে
বিপ্লবী হেমন্ত কুমারের ডাকে
কাজী এসেছিলেন পরিবার নিয়ে
শহর থেকে দুরে প্রত্যন্ত গ্রামে
কার্পাসডাঙ্গা সেসময় মেতেছিল
ব্রিটিশবিরোধী কৃষক আন্দোলনে
কৃষকদের সাথে আন্দোলনে
সংহতি প্রকাশে তিনি ছিলেন ।
কার্পাসডাঙ্গায় কাজী উঠেছিলেন
খ্রিষ্টান হর্ষপ্রিয় বিশ্বাসের আবাসনে
গিন্নী প্রমীলা ও পুত্র বুলবুল সনে।
যে বাড়িতে কবি থেকেছিলেন
এখনো সেটি আছে সেইখানে
গ্রামের মিশনপাড়ায় কবি গিন্নী
প্রমীলাও কানামাছি খেলতেন
ভৈরব নদের জলে বুলবুলকে
সাথে নিয়ে সিনান করতেন
মিশন ঘাটে বসে নজরুল
কবিতা ও গান লিখতেন।
ভৈরবের তীরে নিশ্চিন্তপুরে
যামিনী বাবুর বৈঠকখানার
পাশে ছিল ফুলের বাগান
সেখানে বসে কবি ভৈরবী
শ্যামাসঙ্গীত গেয়ে গেয়ে
অনেক রাত কাটাতেন ।
ভৈরব নদের যে ঘাটে বসে
নজরুল কবিতা লিখতেন
সেখানে অধুনা একাধিক
স্মৃতিফলক হয়েছে নির্মাণ ।
স্মৃতি জড়িত উক্ত বাড়ীটি
এখন হ ওয়ার পথে বিলীন
এর সংরক্ষন এবং সংস্কারণ
স্থানীয়রা দাবী করছেন দীর্ঘদিন।
শুনা যায় সংরক্ষনের জন্য
ছিল সরকারী পরিকল্পনা
তবে বর্তমান পর্যালোচনায়
পরিকল্পনা হতে পরিটা উড়ে
গিয়ে সরকারী খাতায় শুধু
কল্পনাটা পরে আছে জানায় ।
কবি ভক্তকুলে জানাই আকুতি
সকলে মিলে দৃষ্টি দিন এর প্রতি ।
ছবিসুত্র : দৈনিক নয়া দিগন্ত
৩১ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কাজী ভাই কাজীর স্মৃতিময় বাড়ী বেরিয়ে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ । কাজীর প্রতি কাজীর দৃষ্টি যখন পরেছে গতি নিশ্চিয় একটা হবেই ।
ভাল থাকুন শুভ কামনা থাকল
২| ৩১ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর হয়েছে খুব
দৃষ্টি দেয়া হোক সংরক্ষণের জন্য
৩১ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । কবি কাজী ফাতেমা বড় ভক্ত কাজী নজরুলের এটা সকলেরই জানা । কবি যখন বলেছে সংরক্ষনের তা যে বিলক্ষন রবে রক্ষন আর এ লক্ষে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় করবে পর্যবেক্ষন আমরা তা চেয়ে দেখব দীর্ঘক্ষন।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।
৩| ৩১ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
বিজন রয় বলেছেন: ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য।
+++++
৩১ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দাদা আপনার প্রতিও রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ সে সাথে ভাল থাকার শুভকামনা ।
৪| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
কালনী নদী বলেছেন: ভৈরবের তীরে নিশ্চিন্তপুরে
যামিনী বাবুর বৈঠকখানার
পাশে ছিল ফুলের বাগান
সেখানে বসে কবি ভৈরবী
শ্যামাসঙ্গীত গেয়ে গেয়ে
অনেক রাত কাটাতেন ।
অসাধারণ হয়েছে ভাইজান-ঠিক আপনি দেখতে যেমন
০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ৩:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঠিক কথাখান কইছেন ভাইজান । রাতের অাধারের সাথে আমার চেহারা মিল আছে , একশ একটা ফ্লাশ লাইটেও কেমেরায় চেহেরা আসেনা ।
যদি হইত শাহজাদপুর আর শিলাইড়হের মত বড় পাকা দালানের কুঠিবাড়ী তাহলে কতই না করত বাড়াবাড়ি , নজরুলের কুড়েঘরে থেকে লিখালিখি নিয়ে তাই হয়না কোন মাতামাতি । এমনকি সামুর কবি কুলেও নেই তেমন অনুভুতি আপনাদের মত দুএকজন ছাড়া ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
৫| ৩১ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:১৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঠিক কথাখান কইছেন ভাইজান । রাতের অাধারের সাথে আমার চেহারা মিল আছে , একশ একটা ফ্লাশ লাইটেও কেমেরায় চেহেরা আসেনা ।
যদি হইত শাহজাদপুর আর শিলাইড়হের মত বড় পাকা দালানের কুঠিবাড়ী তাহলে কতই না করত বাড়াবাড়ি , নজরুলের কুড়েঘরে থেকে লিখালিখি নিয়ে তাই হয়না কোন মাতামাতি । এমনকি সামুর কবি কুলেও নেই তেমন অনুভুতি আপনাদের মত দুএকজন ছাড়া ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
৬| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
কালনী নদী বলেছেন: খাইছে ভাই, আমার একটা গল্পের সাথে আপনার কথার বলতে গেলে অনেকটাই মিল আছে! দাড়ার গল্পটা আপনার সাথে শেয়ার করছি। শেষ হয় নি বলে এখনও পোস্ট করি নি। আপনিই প্রথম পড়বেন!
বৃষ্টির দিন ব্যাটমেনের অনেক পছন্দের আর বাংলাদেশ হলেত কথাই নেই। মাঝেমধ্যে উইকএন্ডে রবিনের বাড়িতে সে বেড়াতে আসে। দেশের সবকিছুই তার ভাল লাগে তবে এই মশার উপদ্রুপ একটু কম হলে ভাল হত। অবশ্য সেকারণে সে রবিনের মামার গ্রামের বাড়িতেই থাকতে পছন্দ করে। সিরাজগন্জের যে কোন টিলার গুহাতে তার আস্তানা করতে সময় নিতে হয় না। মামা বাড়িতে কিছুদির কাঠিয়েই ছুটি শেষ বলে গুহাতে বসবাস করতে চলে যায়। এই গ্রামটা এখনও মফস্বল রয়ে গেছে। বিদ্যুত নেই তাই সন্ধ্যা হলে ল্যাংটনের আলোই ভরসা। সাধারণত সন্ধ্যা সাতটা হলেই গ্রামে নেমে আসে ঘুটঘুটে অন্ধকার নীরবতা যা সম্পুর্ন শহরের বিপরীত। রাত আঁটটা বাজতেই সবাই রুটিন করে ঘুমিয়ে পড়েন, আর ঠিক সে-সময়টাতেই নিবিড় অন্ধকার ছিড়ে জ্বলে উঠে ব্যাটমেনের গাড়ীর হেডলাইট। গ্রামের সু-প্রসস্ত কাঁচা রাস্তা দিয়ে নিঃশব্দে ধীর-গতীতে চলতে শুরু করে তার ব্যাটমোবাইল।
ঈদানিং শহরে তার শিকারের বড্ড অভাব দেখা দিয়েছে। সাধারণত ধন-কুবের স্মাগলাররা তার দুচোখের বিষ। এরা আবার সরকারের বড় বড় পদে অধিষ্ঠিত। টাকার প্রভাবে হাতে ক্ষমতা থাকার পরেও এরা প্রচন্ড ভিতু! সবসময় যেন প্রাণভয়ে অস্থির। তাই রাত হলে এখন শুধু তাদের যুবক সন্তানদের পাওয়া যায়- মাদক সেবণ করে আরেক বিলাসি গড়ের কোন রমণীকে নিয়ে লং-ড্রাইভে বাতাস খেয়ে এনজয় করতে। মাঝেমধ্যে নির্জন স্থানে সময় বোঝে গাড়িকে ব্রেক করাও হয়। ভিতরে কোন বিরঙ্গণার সাথে সর্টফিল্ম নিতে দামি হ্যান্ডিক্যাম সাথে। এসব উচ্ছৃঙ্খল সমাযের উচু শ্রেণীর নামদামী মানুষের সন্তানদের প্রতি তার কোন আগ্রহ নেই। মাঝেমধ্যে পুলিশের সাথেও দেখা হয়ে যায়। অবশ্য বেশিরভাগ সময়ই তারা তাকে এড়িয়ে যেতে চায়। ব্যতিক্রম মাঝেমধ্যে অতি-উৎসাহি কোন অফিসার তার বেশভূষা দেখে সন্দেহ করলে। অনেকেই সেকারণে তাকে এরেস্ট করতে চায়। একবারত বন্দুক থাঁক করে তাকে সোজা থাণায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এসআই তার মুখোশ খুলতে চাইলে ব্যাটমেনের মাথায় রাগ চরমে উঠে চোখ দুটি জ্বল জ্বল করতে থাকে। অবস্থা বেগতিক দেখে অফিসার তাকে মুখোশ না খোলেই বন পেপারে সাইন করতে বলেন। তখন ব্যাটমেন আরেক সমস্যায় পড়ে, সেত বাংলা লিখতে পারে না। এই কথাটি জানাতে অফিস্যার কিছুটা ঝাজের সাথে তাকে উর্দুতে লিখতে বলেন। সত্যিই এবার ব্যাটমেন অবাক হয়ে যায়, সে যে উর্দূতে লিখতে পারে সেটা অফিসার জানলো কি করে? সেই থেকে বাংলাদেশের পুলিশ ডিপার্টমেন্টের প্রতি তার অগাদ আস্থা সৃষ্টি হয়। সে সময় আসলে সে থানার ভিতরটা প্রদর্শন করতে চেয়েছিল। তাই তাকে পুলিশ লকাপে ডুকাবার র মাত্র কয়েক মিনিট লেগেছিল তার সেখানকার জানালা সিঁদ কেটে বের হয়ে আসতে। সরকারি কোষাগার থেকে সেজন্য কত অতিরিক্ত টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে পুলিশ পকেটে ডুকিয়েছে সেটার পরিমাণ শুধু সে থানার ও.সি-ই বলতে পারবেন। সেসব কথা ভেবে ভেবে সে গাড়ীকে ডান দিকে মোড় দিয়ে বিশ্বরোডে নিয়ে আসল। গাড়ির স্টিরিয়ারিং-এর পাশের ছোট এলসিডিতে সে সময়টা দেখে নিল। রাত ২ টা বেজে ১৫ মিনিট। রিয়ার ভিউ মিররে চোখ রেখে দেখল ১০ মনি একটি ট্রাক হরণ বাজিয়ে পিছনে ছুটে আসছে। সে হাত বাড়িয়ে সিডির ক্যাস থেকে নিয়ে আসলো জন ডেনবারের কান্ট্রি সংয়ের ডিস্ক। অডিও প্লেয়ারে হালকা মিউজিক দিয়ে সেটা বাজাতে দিল। সামনে প্রসস্ত রাস্তা আর ডান ও বাম পাশে সু-বিস্তৃত ধানক্ষেতের সাড়িবদ্ধ জমীন।
প্রযুক্তির এই যুগে কেউ হাতে কলমে খাতায় লিখেন বলে যথেষ্ঠ সন্দেহ রয়েছে। কিন্তু এই লেখক লেখতে চান। তাও বিদ্যুতের আলোয় নয়, লন্ঠণ নেই বলে মোমবাতির আলো জ্বালিয়ে। একটি হিসেব কষে তিনি বের করেছেন যে, পৃথিবীর সবকটি ব্যাংক থেকে হাজার কোটি মিলিয়ন টাকা লুঠ করে জ্বালিয়ে গায়েব করে দিবেন। সেটা ভিডিও করে সংবাদ মাধ্যমেও ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে। তাকে মানুষ পাগল বলবে কি? সে নিজেকেই বদ্ধ উন্মাদ মনে করে! এতটাকা একসাধে শুধু শুধু জ্বালিয়ে দেবার কারণ জানতে চাইলে বলবে, সেটা সৃষ্টিকর্থার ডায়েরিতে লেখা তার উপন্যাসের ক্লাইমেক্স। অনেকের জানামতে ব্যাটমেন চরিত্রটিও নাকি তারি সৃষ্টি। সে তার কামণার বাসনা চরিতার্থে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ব্যাটমেন বানিয়ে রেখেছে। হয়ত সেই লক্ষ্য মতে তাদেরকে দিয়ে সে ব্যাংক ডাকাতি করাতে পারে। সেটা আপাতত বোঝতে পারা যাচ্ছে না। লেখক হলেও সে ভিন্নতর জীবন-যাপন করে থাকে। অনেক ক্ষমতার মধ্যে তার অন্যতম বিশেষ গুণ হচ্ছে, শুধুমাত্র চোখের দিকে থাকিয়ে সে যে কারো ক্ষমতাকে নিজের শক্তিতে রপান্তর করতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভিকটিম তার ক্ষমতা হারিয়ে সেটা তাকে দিয়ে দেবে। আরেকটি বিষয় সে, মানুষের মুখ নিঃসৃত শব্দসমূহ পরিবেশের সাথে মিশে যাবার পূর্বে সেটাকে সংরক্ষণ করে রাখতে জানে। ব্যাটমেনকে সেই মুখোশ পড়িয়েছে আমাদের চেনা-জানা কেউ একজনের মধ্যে থেকেই!
এদিকে শহরের পরিস্থিতি বিরূপ আকার দারণ করছে। অলিতে-গলিতে ব্যাটমেনের পোস্টার ঝুলছে, লাখ টাকা পুরূষ্কারের বিনিময়ে পলাতক ফেরারি পাশেই মুখোশে ঢাকা তার সাধামাটা মুখখানি। চোখ দুটি রাগে জ্বল জ্বল করছে। আহা! পুলিশ ডিপার্টমেন্ট হয়তো জানে না, সে তাদের জ্ঞানের কত কদর করে! আহারে বেচারা!! বাদুর মানব। নাহ আর কান্ট্রি সংগে মন বসছে না, সে প্লে-লিস্টে নিয়ে আসে ব্যাকস্ট্রিট বয়েজের কুইট প্লেইং গেম মিউজিক আর গাড়ীকে সোজা রাজধানী ঢাকা অভিমূখে মোড় নেয়। আজকে তার এক ক্র্যাক মারতেই হবে। আহা ভাবতেই শরীরে শিহরণ অনুভব করে সে। যখন হাতে কোন কাজ নেই সেও সেই একই অস্থ্যিরতায় ভোগে। অজনা অসুখ, নাম না জানা! একই পথে বহিঃগমণ। দ্রততার সাথে ১৪৫ মাইলেজে আছে গাড়ী, শ্বাস-প্রস্বাসের ফুসফুসের সাথে স্টিয়ারিঙে পায়ের চাপ বাড়তে থাকে যেমনটি সময় চলতে আছে ,তার চেয়েওে দ্রুত গতীতে ব্যাটমোবাইল ছুটে চলেছে পাশ কাঠিয়ে যাত্রীবাহি বাসকে। মৃত্যু যেন পাশ কাঠিয়ে গেল আরেকটি জীবনের! দূরন্ত, পলাতক, ফেরারি, মাদকাসক্ত ব্যাটমেন। রাতের অত্যন্দ্র প্রহরী। এবার রবিনকে একটা ফোন দিতে হবে।
সদা হাসিখোসি ঢাকার ছেলে প্লেবয় রবিনও ব্যাটমেনের বন্ধুত্বের সম্মানে মুখোশ পড়া শুরু করেছে! এটার মধ্যে একটা সম্মানের ব্যাপার সেপার আছে। আসল ব্যাপার হইছে ব্যাটমেন বদমায়েসি দেখতে পারে না, আর মুখোশের আড়ালে নিজেকে ঢেকে রাখার তার যথেস্ট ফায়দাও আছে বটে। ব্যাটমেন মনে মনে তাকে রেট (উন্দুর) হিসেবে ভাবতে কার্পন্ন করে না।
০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ গল্প । বাকি কথা এখানে নয় হবে তব ব্লগে গল্পটা যেখানে পোষ্ট হবে । ধন্যবাদ ।
ভাল থ্কুন এ কামনা রইল ।
৭| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৮
নীলপরি বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে । সাথের ছবিগুলো দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সব ভাল লাগার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল আপনার সুন্দর লিখার প্রতিও
৮| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০১
কালনী নদী বলেছেন: okay bro!
০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৯| ০২ রা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
কালনী নদী বলেছেন:
০২ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সার্চ লাইলেট এর আলোতে কি ধরা পরে দেখার জন্য এবার যাব তব ব্লগে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।
১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: জাতীয় কবির স্মৃতিধন্য চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গার সেই বাড়িটি ও ঘাটটির প্রতি সরকার ও সুশীল সমাজের সুদৃষ্টি কামনা করে লেখা আপনার এ মহতি প্রয়াসের জন্য সাধুবাদ জানাচ্ছি।
কবিতায় এক টুকরো ইতিহাস তুলে এনেছেন। পড়ে মুগ্ধ হ'লাম।
কবিতায় চতুর্থ ভাল লাগা। + +
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেক পুরাতন একটি লেখা পাঠ সুন্দর মন্তব্য রেখে
যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
ভাই দোয়া করবেন , পচন্ড বেক পেইন নিয়ে
প্রায় মাসখানেক ধরে শয্যাসায়ী । পেইন কিলার
সেবন, লেপন ও থেরাপী চলছে । অবস্থার উন্নতি
অবনতি সমান সমান , ব্যাথা স্থিতিশীল , জানিনা
এটা কতদিন ভোগাবে ।
ব্লগে বিচরণ করতে পারছিনা ।
অজকে একটু লগ ইন করে
আপনার মুল্যবান মন্তব্যটি দেখতে এলাম ।
একটু সুস্থতা বোধ করলে নিয়মিত
হওয়ার আশা রাখি । আপনি সহ
অনেকের মুল্যবান পোষ্টগুলি পাঠ করতে
পারছিনা বলে খুবই মনোকষ্টে আছি ।
শুভ কামনা রইল
১১| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি নিজেও সপ্তাহখানেক ধরে লোয়ার ব্যাক পেইন (লেফট সাইড) নিয়ে একটু সমস্যায় আছি। বসা কিংবা শোয়া থেকে উঠতে গেলে চট করে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারিনা। তবে, আপনার এ প্রচণ্ড ব্যথার কথা জেনে খুবই দুঃখ বোধ করছি। আপনার যন্ত্রণার কথা জানতে পেরে আজ সকালেই নামায পড়ে দোয়া করেছি, আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন যেন আপনার ব্যথা বেদনার উপশম করে দেন এবং সম্পূর্ণ আরোগ্য দান করেন।
এ ধরনের ব্যথায় খুবই হাই ডোজের ব্যথানাশক ঔষধ খেতে হয়, স্টেরয়েড খেতে হয়, তবুও স্বস্তি পাওয়া যায়না। আবার এসব ঔষধ কিডনীর জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। এ যেন শাঁখের করাত। আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন যেন অতি দ্রুত আপনাকে এ সংকট থেকে মুক্তি দান করেন!
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২০
ঘটক কাজী সাহেব বলেছেন: কবি ভক্তকুলে জানাই আকুতি
সকলে মিলে দৃষ্টি দিন এর প্রতি ।
জলদি দৃষ্টি দিক,