নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাহমুদ আলী আলমগীর

মাহমুদ আলী আলমগীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

শফি সাহেবের বক্তব্য এবং টিভি টকশো

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০১





শফি সাহেবের বক্তব্য নিয়ে টিভি টকশোতে নারী নেত্রিদের সমাগম হচ্ছে, বিটিভিতে তো সারাদিনই দেখানো হচ্ছে শফি সাহেবের বক্তৃতা। এই নোংরা বিতর্কিত বক্তব্য প্রচরা করা যেমন অপ্রয়োজনীয় তেমনি এইসব নারী নেত্রীদের মুখে শফি সাহেবের সমালোচনাও বাড়বাড়ি। এইসব নারি নেত্রিরা মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও হিজাব পরা প্রয়োজনীয় মনে করেন নাই, কেন? যারা ধর্মের বেসিক আচার প্রথা পালন করেন না তারা কেন আরেকজনের সমালোচনা করবেন? তারা কি মনে করেন যে হিজাব ব্যবহার করে নারীরা আধুনিক হতে পারবে না? তাহলে আদ দ্বীন হাসপাতালে দেখে আসেন, পুরো হাসপাতাল পরিচালনা করছে নারীরা, সবার মাথায় হিজাব, শুধু এম্বুলেন্সের ড্রাইভার ছাড়া সবাই নারী, ফার্মেসি পরিচালনা করছে নারী, ক্যান্টিন চালাচ্ছে নারী! আজকে শফী সাহেবের সমালোচনা অধিকার আছে এইসব নারীদের, সমাজের তথাকথিত নারী উন্নয়নের নামে যারা ইসলামকে অবমাননা করছে তাদের কোন অধিকার নাই এইসব বিষয়ে কথা বলার।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: পর্দা করা ফরয । ফরয অস্বীকার করে, এদের ইসলাম প্রেম দেখার মত !

আদ দ্বীন হাসপাতালের নাম শুনি নাই । এসকল নারীদের প্রতি সম্মান রইল ।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১২

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: মাথায় হিজাব না দিয়ে আমাদের দেশের অনেক মহিলা অনেক কষ্ট করছেন পরিবারের জন্য, সমাজের জন্য।

তাদের কাছে শফি হুজুরের বক্তব্য ও একিরকম বিরক্তিকর।

শফি হুজুর যদি আরেকজন কে নিয়ে কথা বলতে পারেন , স্বাভাবিক ভাবেই উনারাও বলবেন শফি হুজুর কে নিয়ে কথা । এটাই তো স্বাভাবিক।

আদ দ্বীন হাসপাতালের ব্যাপারে কি বলতে চাইলেন, বুঝতে পারি না।

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আদ দ্বীন হাসপাতালের ভূমিকা অনেক প্রশংসনীয়।

একি সাথে যাঁরা মাথায় কাপড় না দিয়ে মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে দিন রাত তাদের ভূমিকাও একিরকম প্রশংসনীয়।

আপনাদের চোখে হিজাব দিলে মানুষ ভাল হয়ে যায়, হিজাব না দিলে খারাপ, এটা তো ঠিক না !

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

ওহ বলেছেন: আল্লামা শফি নারীদের সেক্সি না বলে তেতুল বলেছে আর তাতেই অনাগো সেক্সানুভুতিতে আঘাত লাগছে। :(

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

সপ্নচোরা বলেছেন: শফি একজন মূর্খ,বিকৃত মস্তিষ্কের অধিকারী ব্যাক্তির নাম.......!!এর জন্ম ভূল সময়ে হয়েছে, এর জন্ম হওয়া উচিত ছিল আজ থেকে ২০০০ বছর আগে। তখন তার ওয়াজ মানুষ খুব খেত।

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

ওহ বলেছেন: প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ ভাই, সমস্যাটা তো হিজাব পড়া বা না পড়ার উপর না। কিছু নারীবাদীরা মনে করে হিজাব পরলেই পশ্চাদমুখী, হিজাব পরে কোনো জায়গায় কন্ট্রিবিউট করা যায় না। কিন্তু আদ দ্বীন হস্পিটাল এটিই প্রমান করেছে যে হিজাব পরেও সাবলম্বি হওয়া যায়।
পোষাক কখনো কাজের বাধা হতে পারে না।
আর হিজাব পরতে উৎসাহ দেওয়ার অর্থ এই নয় যে তাকে কাজ করতে অনুৎসাহিত করা। হিজাব নারীর শালীনতা রক্ষা করে তাকে সম্মানিত ও মর্যাদাশীল করে।

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

ম্যানিলা নিশি বলেছেন:

শফি সাহেবের কথায় মনে হয়না তার জন্ম কোন নারী দিছে, একটাই বিকৃত আর নারীবিদ্বেষী ক্যারেকটার একটা।

৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: ব্লগার ওহ ভাই,

আমি ও আপনার সাথে এই একজায়গায় একমত।

আদ দ্বীনের যেই মেয়েরা মাথায় কাপড় রেখে অসম্ভব পরিশ্রম করে কাজ করে যাচ্ছে্ন, রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন তাদের প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা। আদদ্বীন হাসপাতালে কোন না কোন ভাবে কাজ করার সুযোগ আমার কোন এক সময়ে হয়েছে।

একিরকম ভাবে কাজ করার সুযোগ হয়েছে অন্যান মেডিকেল এবং ক্লিনিক এ। একটা জিনিস কি জানেন, আমার চোখে একিরকম সম্মানের যারা ওই সব জায়গায় মাথায় কাপড় না দিয়েও কাজ করেছেন।

আমার কাছে মূল জিনিস ছিল তাদের কাজের প্রতি একাগ্রতা, নিষ্ঠা, ভদ্র ব্যবহার আর সততা। যারা এটা দেখাতে পারে, তাদের সবার প্রতি আমার শ্রদ্ধা, সে মাথায় কাপড় দিক আর না দিক, সে ছেলে হোক বা মেয়ে হোক।

আপনার সাথে এই জায়গায় আমি একমত এবং সে ধরণের লোকদের আমি অপছন্দ করি যারা বলে, হিজাব মাথায় দিলেই সে ব্যাকডেটেড। এরা অতি মডার্ণ। এদের কথা তো এত গুরুত্ব দেয়ার কিছু নাই রে ভাই।

আপনার সাথে আমার পার্থক্য সম্ভবত এই জায়গায়, যে মাথায় হিজাব না দিলে অন্য কে নিয়ে যারা বাজে কথা বলে তাদের কে ও অপছন্দ করি। কেননা, সে এর মাধ্যমে আমাদের দেশের সততার সাথে, নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাওয়া অসংখ্য নারীকে অপমান করতেছে।

উপদেশ দেয়া ভাল, কিন্তু জোর করা ভাল না। বাংলাদেশের মানুষ অনেক আগে থেকে ধর্মপ্রাণ। কিন্তু ধর্মান্ধ না। বাংলাদেশের মানুষ পরিবারের গুরুজনদের উপদেশ শুনে অভ্যস্ত, কিন্তু তার জীবনের উপর কোন গ্রুপের চাপিয়ে দেয়া কোন নিয়মে অভ্যস্ত নয়। শফি হুজুর এর পুরা বক্তব্য আমি ও শুনছি। আমার কাছে আসলে এত খারাপ লাগে নাই। আসলে উনি বয়স্ক মানুষ। অনেক গুরুজন। উনার মত মুরুব্বীদের কাছ থেকে আমরা অনেক কিছু আশা করি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে তিনি যখন একটা বিশাল গ্রুপের প্রতিনিধিত্ব করেন, তখন তার কথা গুলা আর সীমিত পর্যায়ে থাকে না।

দেখুন, হুজুরের কথা অনেকের জন্য এত অপমান জনক যে সেটা আসলে সেই নারীর অবস্থায় না গেলে বুঝা যাবে না।

শেষ প্রশ্ন, আদ দ্বীন হাসপাতাল দিয়েই করি, হুজুর এক পর্যায়ে বলেছেন মেয়েদের ক্লাস ফোর পর্যন্ত পড়াতে। এখন আপনি ই বলুন আদ দ্বীন এর চিকিতসক, স্টুডেন্ট, নার্স, যারা কাজ করছেন, তারা কি এ কথা টা মেনে নিবে ? তারা কি মনোকষ্ট পায় নাই ?

একিভাবে উনি যদি বলেন, এখন অনেকে মিলে কাজ করলেও সংসার চলে না। কারণ সংসারের মহিলা গুলা বাইরে গিয়ে কাজ করতে গিয়ে জেনা করে।
আপনি একজন মুসলমান হিসেবে বলবেন এই কথা টা শুনে যে মুসলিম ভদ্র মহিলা বাইরে গিয়ে কষ্ট করে কাজ করে বাসায় ফিরে আসতেছেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতির সময়ে কিছু আয় রোজকার করতেছেন, কিছু কন্ট্রিবিউট করতেছেন, তার এ কথা শুনে কি পরিমাণ রাগ, মন খারাপ হবে ! এমন কি ঘৃণা ও হতে পারে।

আর আপনি হয়ত যুক্তিবান। কিন্তু সবাই যারা উনার কথা শুনতেছে তাদের মাঝে অনেকেই হয়ত তাদের স্ত্রীর সাথে কথা বলে কন্যার পড়ালেখা বন্ধ করে দিবে। অনেকে হয়ত স্ত্রীর কাজ করা বন্ধ করে দিবে । আপনি কি এগুলাই চান ? যদি এগুলাই হয়, তাহলে আপনার কথায় আদদ্বীন, আর আমার দেখায় সমস্ত হাসপাতাল, স্কুল, কলেজ, অফিস, আদালতে নারীরা যেভাবে কাজ করছেন সেভাবে কি আবার পিছিয়ে যাবেন না ?

ধন্যবাদ। অনেক বড় মন্তব্য লিখে ফেললাম। আপনার মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে দু;খিত । ভাল থাকবেন। আপনাকে আমাকে সবাইকে নিয়েই বাংলাদেশ। সবার মত কেই শ্রদ্ধা করতে হবে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

মাহমুদ আলী আলমগীর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। আপনার মন্তব্যের সাথে আমি অনেকটাই একমত। আমার আপত্তি শুধু মাত্র টিভি টকশোতে একটি মাত্র গোষ্ঠিকে প্রাধান্য দেয়া নিয়ে, এই টকশোগুলো আরো প্রানবন্ত হতো যদি সেইসব নারী নেতৃদের আনা হতো যারা পর্দা প্রথাকেও অনুসরন করেন।

৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

পথহারা সৈকত বলেছেন: আল্লামা শফি নারীদের সেক্সি না বলে তেতুল বলেছে আর তাতেই অনাগো সেক্সানুভুতিতে আঘাত লাগছে। :P :P :P

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

কাফের বলেছেন: মেয়েরা জেনা কইরা কইরা টাকা রোজগার করে! উনি কি সব মেয়ের পিছন পিছন ঘোরে নাকি? উনি কি করে জানলো? এটা তো একটা মিথ্যা কথাও বটে উনি একজন আলেম(!) হইয়া ওয়াজের মধ্যে মিথ্যা কথা বললেন কেন?
এই ধরনের মিথ্যা কথা বলা গীবত গাওয়া কি ইসলাম সমর্থিত?
এখানে শফি নিজেই তো ইসলাম বিরোধী কথাবার্তা বলছে তার সমালোচনা করতে কি আরেক জন আলেম লাগবে না কি?

ধর্ম যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার কে কতটুকু পালন করবে এটা একান্ত্যই তার ব্যাপার। কারো ব্যাক্তিগত বিষয় নিয়ে অন্য কেউ নোংড়া ভাষায় সমালোচনা করতে পারে না।

দেশের সব কর্মজীবি নারীদের অপমান করবে আর উনারা নারী হয়ে তা উপভোগ করবে?

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

মাহমুদ আলী আলমগীর বলেছেন: না অবশ্যই উপভোগ করবে না, কিন্তু এরাই সবসময় মুখিয়ে থাকে ইসলামকে খাটো করার জন্য, আমার আপত্তি শুধুমাত্র টিভি টকশোতে এদের একচ্ছত্র আধিপত্য নিয়ে। যদি হিজাব পরা নেতৃরা এতে অংশগ্রহন করত তাহলে সাধারন জনগনের কাছে এই কথাগুলো আরো গ্রহনযোগ্য হতো।

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

হিংস্র ঈগল বলেছেন: সাধারণ পাবলিকের উপর বয়ান দিতে অনেকেই পারে। শাফি হুজুরের এতো হ্যাডম থাকলে যারা সংসদে যেয়ে চ*মা*নি গালি দেয় আর হরতালের দিন রাস্তায় পুলিশের সাথে চুলাচুলি করে তাদের হিজাব পরাক।
আদ-দ্বীন হাসপাতালের কথা বললেন। খুব ভালো। এখন আপনার পরিবারের কেউ খুব অসুস্থ হলে তাঁকে কি ভালো ডাক্তার দেখাবেন, নাকি কোন ডাক্তার হিন্দু না মুসলিম, বরকাওালি নাকি বেপর্দা এসব খেয়াল করবেন??? :( :( :(

প্রতিবাদী কণ্ঠের সাথে অনেকটাই একমত। যাদের নারীদের হিজাব না পরায় অনুভূতিতে লাগছে তাদের কাছে স্ববিনয়ে জানতে চাই, রাস্তায় যখন মহিলা পুলিশ, মহিলা র‍্যাব বেপর্দা অবস্থায় দেখেন তখন আপনাদের অনুভূতি কই থাকে? নাকি অনুভূতি শুধু স্কুল কলেজের মেয়েদের হিজাব ছাড়া দেখলেই চাগায় উঠে। :-P :-P :-P

ব্লগে যারা লেখালেখি করেন তারা সবাই কমবেশি শিক্ষিত এটা ধরে নেয়া যায়। শুধু তাই না, তাদের পরিবারের মেয়েরাও শিক্ষিত। যারা এই বুইড়া শাফির ছাগলের মত বয়ানকে যৌক্তিক মনে করছেন তাদের কাছে বিনীত নিবেদন, আপনার পরিবারে যেসব মেয়েরা ৫ পাস করে ফেলেছে তাদেরকে আর পড়াশুনা না করিয়ে জলদি বিয়ে দিয়ে দিন। শাফি হুজুর কিন্তু মেয়েদের হিজাব পালন করে স্কুল কলেজে পড়াশুনা আর বাইরে চাকরির কথা বলেনি। উনি সরাসরি ঘর থেকে বের না হতে আর ৫ পর্যন্ত পড়াশুনা করতে বলেছেন। যারা ভিডিওটা এখনো দেখেনি তারা একবার দেখে তারপর আদ-দ্বিন হাসপাতালের রেফারেন্স দিয়েন।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

মাহমুদ আলী আলমগীর বলেছেন: আমার মনে হয় না কোন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ শফির বক্তব্যের সাথে একমত হবে।
কেউ হিজাব না পরলে আমাদের অনুভুতিতে লাগে সেটা আপনি কোথায় পেলেন?
আর আদদ্বীন হাসপাতালের উদাহরন শুধু মাত্র এটা বুঝানোর জন্য যে হিজাব পড়েও মেয়েরা সব ধরনের কাজ করতে পারে। আমি নিজেও আদ দ্বীন হাসপাতালের সেবা নেই না সবসময়। যারা মনে করেন হিজাব নারীদের পশ্চাদপদ করে রাখে, তাদের জন্যই এর অবতারনা।

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

ই এইচ মানিক বলেছেন: কিছু পিগু শুধু মা বোনদের নারী মনে করে আর সব মেয়েদের মনে করে খাদ্য। তারাই চিল্লাইতেছে এই বলে যে আল্লামা শফি মেয়েদের অসন্মান করেছে।


বুকে হাত দিয়ে বলুক জীবলে কোনদিন লালা ঝরে নাই!!!!!!!!!!!!!

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

মাহমুদ আলী আলমগীর বলেছেন: শফি অবশ্যই মেয়েদের অসম্মান করছে, তার নিজের মা কে অপমান করছে।
আমি কেনো এমন অনেক পুরুষই আছে যাদের দিলে মেয়ে দেখলেই লালা ঝড়ে না, বিবাহ করতে মনে চায় না, না আমাদের পৌরুষে কোন সমস্যা নাই, সমস্যা আছে তাদের যারা নিজেদের মানুষ মনে না করে কুকুরের মতো মনে করে, দেখেন না কুকুর কখনও স্থান কাল পাত্র দেখে না , যেকোন জায়গায় লালা ঝড়াতে থাকে, তাদের মতো কি আপনি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.