নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জ্বী আজ আমি আমার গল্পই শোনাতে এসেছি। সময় কেটে যায়, ভাবনার বিচ্ছিন্নতায় আপন মনেই মাঝে মাঝে নিজের হিসাব মেলাতে বসি। মেলেনা কখনও এবং এটাও জানি যে মিলবেনা। ভাবতে ভাবতেই আজ হঠাৎ ইচ্ছে হলো জীবনের কিছুটা গল্প আপনাদের শোনাই। আমি জানি আমার এই গল্প পড়ে কেউ বিরক্ত হবেন, কেউ বলবেন সবই বোগাস আবার যারা আমার গল্পটা বিশ্বাস করবেন তারা বলবেন এমন যুক্তিহীন উচ্ছন্নতার মানে কি!
আমিও জানি যা কিছু আজ শোনাব আপনাদের হয়তো তার সবই যুক্তিহীনতা। কিন্তু আপনারা নিজেরা একবার নিজেদেরকে প্রশ্ন করে দেখুন তো জীবনের মূল সিদ্ধান্ত ভালোলাগা আবেগ এর কতটুকু আপনারা যুক্তি দিয়ে পেরেছেন আর কতটুকু যুক্তিহীন ভাবে? প্রেয়সীর চোখে পৃথিবী দেখেছেন অথবা নিজের গাড়ীর রঙ পছন্দের ক্ষেত্রে করেছেন লাল রঙ, জীবনের সবকিছু দিয়ে সন্তানকে ভালোবেসেছেন অথবা বাজারে গিয়ে টাংগাইলের শাড়ীর বদলে মনে ধরেছে ঢাকাইয়া জামদানি অথবা রোলেক্স বাদ দিয়ে সিকোকেই করেছেন আপনার হাতের সঙ্গী। ইত্যাদি ইত্যাদি কত কিছু! কিছু কেন? ভালো লেগেছে বলে? ভালোবাসা বোধ করেন বলে? এই ভালোলাগা ভালোবাসা বোধ এসব কোথায় ধরে কেন ধরে যুক্তির পাল্লায় কখনও মেপে দেখেছেন কি? দেখেননি তো!! তাহলে আসুন এবার আমার গল্পও শুনে যান।
হয়তো এতক্ষণে ভাবছেন আমি কে! আমি আপনাদের কাছেরই একজন। কখনও আপনাদের ব্যালকনির ফাঁকে কখনও বা আপনাদের গ্যারেজের তুলনামূলক অন্ধকারময় স্থানেই আমার বসতি। কি করব বলুন জন্মসূত্রেই তীব্র আলো সহ্য করতে পারিনা যে! নিজের ঘর গাড়ী বানানোর যোগ্যতা নেই, নেই আপনাদের মত বুদ্ধিবৃত্তিক সৃষ্টিশীলতা। আপনাদের দেখেই আমাদের শিক্ষা। বিড়ালরা যেমন আপনাদের ছাড়া কোথাও বাঁচতে পারেনা আমরাও ঠিক তাই। আপনাদের উচ্ছিষ্টই আমাদের খাদ্য। আপনাদের বসতির ফাঁকেই আমাদের বসতি। আমরাও আপনাদের মতই সামাজিক। বাবা মা ভাই বোন পাড়া প্রতিবেশী আমাদের সবই আছে। আছে সামাজিক রীতি নীতি।
যাইহোক এবার গল্প আসি। আসলে কিভাবে বলি বলতেই কিছুটা ইতস্ত হচ্ছে। আসলে আমি একবার প্রেমে পড়েছিলাম। দুর্নিবার সে প্রেম। কিভাবে যে কি হয়ে গেল! যার প্রেমে পড়েছিলাম সে আপনাদের সমাজেরই একজন। জানেন কি অসম্ভব সুন্দর যে সে ছিল বলে বোঝাতে পারব না। ঐ মুখটার দিকে যখন তাকাতাম মনে হতো এ দুনিয়ার আমার আর কিছু দেখার নেই, লুকিয়ে শুধু ওকেই দেখে যেতাম। কি যে এক তীব্র দেখার নেশা হয়তো আপনাদের মাঝেও কেউ সেটা অনুভব করেছেন। কিন্তু ঐযে আমি অপর বাস্তবের এক বাসিন্দা, কাছে থেকেও অনেক অনেক দূরে! কঠোর সামাজিক নিয়ম দাবী করে আপনাদের সাথে থেকেও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে চলতে। আপনাদের সামান্যতম ক্ষোভ থেকে আমাদের উপর নেমে আসতে পারে অবর্ণনীয় শাস্তি। নিজেকে সান্তনা দিতাম এই বলে যে এর সবই মায়া, খুব শীঘ্রই এ মায়া কেটে যাবে। কিন্তু যায়নি। মাদকাসক্তদের মত নেশাগ্রস্থ হয়ে দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই চলেছে শুধু। ওর খুব কাছে যেতাম না। বোঝেনই তো অপরবাস্তবের বাসিন্দা আমরা! তবুও একদিন কি মনে করে একটু কাছ থেকে দেখার আশায় খুব কাছে চলে গিয়েছিলাম। একটু অসাবধান হওয়াতেই ওর চোখে ধরা পড়ে যাই। প্রচন্ড ভয়ে কেঁপে উঠে ও। মুহুর্তেই তাল হারিয়ে ফেলে। আমি দৌড়ে পালিয়ে যাই। কি যে ভয়ংকর কষ্ট সেদিন পেয়েছিলাম। দুটো দিল শুধুই কেঁদেছি। ওর সেই ভীত মুখ অনেকগুলো দিন আমাকে অপরাধীর মত তাড়িয়ে বেড়িয়েছে। ভেবেছি পালিয়ে যাব কিন্তু ঐযে মায়া, একটি মুখের মায়া এক পলক দেখার মায়া এ মায়া আমাকে পালাতে দেয়নি। মাদকাসক্তের মাদকের চাহিদা যেমন দিন দিন বেড়েই চলে তেমনি এক নেশার ঘোরে ওকে দেখার টানও আমার দিন দিন বেড়েই চলতে লাগল। আবারো আমি দূর থেকে ওকেই দেখা শুরু করলাম। কখনও খেয়ালে আবার কখনও বা বেখেয়ালে। কিন্তু অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম ওর চকিত চোখ সকলের মাঝে থেকেও সকলের আড়ালে যেন কি খুঁজে ফেরে। মানুষ যাকে ভয় পায় কোন এক বিচিত্র কারণে দেখি মানুষ সে ভয় পাওয়া জিনিষকেই বার বার পেছন ফিরে দেখতে চেষ্টা করে, পছন্দ করে ভয় মেশানো গল্পের। যাইহোক, সময় পেরিয়ে গেল ওর অনুসন্ধানী চোখের থেকে নিজেকে বেশীদিন লুকিয়ে রাখতে পারলাম না। যত দূরেই থাকি যেভাবেই নিজেকে লুকিয়ে রাখি ওর অনুসন্ধানী চোখ কিভাবে যেন আমাকে দেখে ফেলে। কেমন একটা ভয় মেশানো কৌতুহলী চোখে সে আমাকে দেখে ফেরে। মানুষের আরেকটি বিচিত্র স্বভাব আমি দেখেছি, যদি কোন হিংস্ত্র বা কিম্ভুত কিছু দেখে মানুষ ভয় পায় আর তারপর যদি সে বুঝতে পারে যে যতটা ভয় আসলে সে পেয়েছিল তা আসলে অতটা ভয়ের নয় তখন তার মধ্যে সেই হিংস্ত্র বা কিম্ভুত দেখতে জিনিষটির প্রতি তার এক ধরনের মায়া জন্মে। তার বেলাতেও ব্যাতিক্রম হলো না। টেলিপ্যাথি বা অন্য কিছু আছে কিনা জানিনা তবে তার চোখে অবাক বিস্ময় দেখলেও আর কখনও ভয়ের ছাপ দেখিনি। সে যাই হোক সময় গড়িয়ে গেল সময়ে ওর থেকে ভয়ের ভাবটা দূর দেখে আমিও সাহসী হয়ে গেলাম। এগুতে থাকলাম এক যুক্তিহীন অপরবাস্তবের বাস্তবতাহীন এক ফ্যান্টাসির পথে। একটু দেখা একটু কাছে যাওয়া মনে হতো এটাই আমার জীবনের শেষ চাওয়া। কত রকম পাগলামী যে করেছি! কখনও একটু আলো ধরে এনে অন্ধকারে সেই আলোর বাবল বানিয়ে উড়িয়েছি। ও অবাক হয়ে দেখেছে। কখনও বিড়াল ছানার সাথে দুষ্টুমি করেছি বিড়াল খামচি দেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিয়েছে। আর ও খিলখিল করে হেসেছে। কি অপরূপ সে হাসি, অপলক দেখেছি আর ভেবেছি ওর এই হাসির জন্য আমি সব করতে পারি সব। কখনও পাশের বনে গেলে যদি দেখতাম কোন ফুল সুন্দর গন্ধ ছড়াচ্ছে সাথে সাথে ওর জন্য কিছু গন্ধ নিয়ে আসতাম। ফুলের গন্ধটা ও সত্যিই অনেক পছন্দ করত।
তীব্র মাদকতার মাঝে কঠোর সামাজিকতা এসে সব এলোমেলো করে দিতে চাইল। ওর পরিবারের লোকজন ওকে নিয়ে সন্দেহ করা শুরু করল যে ওর নিশ্চই কোন মানসিক সমস্যা হয়েছে নইলে এভাবে কার সাথে কথা বলে কেন অকারণে হাসে। তাদের ভাবনার যৌক্তিকতা ছিল। একবার ওর ফ্যামিলি ওকে কোন এক লোকের কাছে নিয়ে গিয়েছিল। ওর মুখ থেকে শুনেছি সে লোক নাকি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কি সব জিজ্ঞাসা করেছে। কিন্তু শুধু আমাকে ভুল বুঝতে পারে বলে ও কৌশলে অনেক কিছু এড়িয়ে গিয়েছে। তবুও সে লোক নাকি শেষ পর্যন্ত কি সব খেতে দিয়েছে। যাইহোক ওর এড়িয়ে যাওয়াতে সে যাত্রায় কোন সমস্যা হয়নি। কিন্তু তার কিছুদিন পরই দেখি তীব্র চোখের কিছুটা বিচিত্র সাজপোষাকের এক লোক ওর বাড়িতে আনাগোনা করতে। প্রথমে গুরুত্ব দেইনি। কিন্তু কিছুদিন পরই দেখলাম ওর কাছাকাছি যেতে আমার রীতিমত কষ্ট হচ্ছে। ওকে যখন দেখতে পাই তখনই মনেহয় কে যেন আমাকে তীব্রভাবে ঠেলে দূরে সরিয়ে দিতে চাচ্ছে। তবুও চেষ্টা করে যাই। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য শক্তি আমাকে প্রচন্ড ধাক্কা দিয়ে দূরে পাঠিয়ে দেয়। সে শক্তির সাথে আমি পেরে উঠিনা। এদিকে এতটা কষ্টের পরও ওকে দেখার ইচ্ছাটাও দমিয়ে রাখতে পারিনা। একদিন হঠাৎ ওর কাছাকাছি যেতে চাইলে দেখি সেই শক্তিটা আমাকে বাঁধা দিচ্ছেনা। আস্তে আস্তে এগিয়ে যাই, নাহ কেউ আমাকে বাঁধা দিচ্ছেনা। বেশ অনেকদিন পর আবার মুখোমুখি। একটি নিদ্রিষ্ট দিন পর্যন্ত প্রতিকূলতার মাঝে থেকে হঠাৎ এভাবে সবচাইতে কাঙ্ক্ষিত মুখ দেখতে পাওয়ার যে বোধ সেটা অপার্থিব। কিন্তু হঠাৎ দেখি সেই বিচিত্র পোশাকের মানুষটা এসে ওর কপালের মাঝ বরাবর চেপে ধরেছে। চারিদিকে একটা তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ, দম বন্ধ করা এক পরিবেশ। প্রচন্ড কষ্ট হচ্ছে আমার কিন্তু আমার সে কষ্ট ম্লান হয়ে গেল যখন দেখলাম সেই লোকের হাতের চাপে মীনাক্ষী কাটা পশুর মত ছটফট করছে। এক ভয়ংকর ক্রোধ চেপে গেল। ঝাঁঝালো সে গন্ধ উপেক্ষা করে লোকটার বিপরীতে দাঁড়ালাম। প্রচন্ড ক্রোধে আক্রোশে হিংস্ত্র পশুর মত গর্জে উঠলাম। আচমকা এই হিংস্ত্রতায় লোকটি কিছুটা মনোযোগ হারিয়ে ফেলে। ঐ লোকের হাত থেকে মীনাক্ষী ছিটকে গিয়ে জ্ঞান হারায়। মীনাক্ষীর জ্ঞানহীন অচেতন দেখ আমার আক্রোশ বাড়িয়ে দেয় শতগুন। সুতীব্র জিঘাংসা নিয়ে সেই বিচিত্র পোষাকের লোকের উপর ঝাপিয়ে পড়ি। একই সাথে ঝাঁঝালো গন্ধটা অনেকটাই কমে যাওয়ায় বেশ খানিকটা শক্তি ফিরে পাই। বিচিত্র পোষাকের লোকটি ছটফট করতে করতে এক সময় অচেতন হয়ে পড়ে। এমন সময় বাইরে মানুষের হৈহুল্লোড় শুনে নিজেকে লুকিয়ে ফেলি। আর কিছুদিন সে মুখো হইনা।
কয়েদিন পর জানতে পারি ওরা নাকি এ বাড়ী ছেড়ে চলে যাচ্ছে। অপরিসীম এক শুন্যতা ঘিরে ধরল আমাকে। প্রচন্ড আলো উপেক্ষা করে ছুটে গেলাম ওদের বাড়ী দিকে। যখন পৌছলাম তখন ওরা বেড়িয়ে যাচ্ছে। ধীর পায় এগিয়ে যাচ্ছে বোধহীন এক শুন্যতার মাঝে দূর থেকে ওকে দেখছি। কষ্ট বেদনা কান্না কোন অনুভূতিই নেই শুধুই এক শুন্যতা। ওর চকিত চোখও কৌতুহলী হয়ে কি যেন খুঁজে ফিরছে। আমি জানি সে আমাকেই খুঁজছে কিন্তু আমার নিশ্চল দেহ কোন গতি পেলনা। গাড়ীর দরজা বন্ধ হয়ে একসময় এগুতে শুরু করল। আমার সামনে এখন শুধুই শুন্যতা।
এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আমার গল্পটা শোনার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। হয়তো ভাবছেন হঠাৎ করে কেনই বা আপনাদের এ গল্প শোনাতে আগ্রহী হলাম এবং কিছুটা জোর করেই শোনালাম। হয়তো মীনাক্ষী আপনাদের সমাজেরই একজন বলে হঠাৎ মনে হলো আপনাদের গল্পটা শোনাই। অথবা এজন্য শোনাচ্ছি যে যদি কোনদিন মীনাক্ষীর সাথে আপনাদের কারো দেখা হয় তবে একটু কষ্ট করে আমার এই চিঠিটি তাকে দিয়ে দিবেন,
মীনাক্ষী,
যুক্তি আর অযৌক্তিকতার মাঝে বসবাসকারী অপরবাস্তবের এই আমি তোমার থেকে যা পেয়েছি তা অমূল্য। সমস্ত পৃথিবী আমার হাতে আসলেও সে প্রাপ্তি আমার অজানাই থেকে যেত। তীব্র বোধ অপার্থিব শুদ্ধতা জীবনের মানে আমি দেখেছি তোমার থেকে। শাশ্বত সুন্দরের প্রার্থনা শিখেছি। জীবনের বোধকে স্পর্শ করে শুদ্ধ হয়েছি। শিখেছি মঙ্গলালোকের প্রদীপে নিজেকে সম্পর্পন করতে। তুমি ভালো থেকো। দুফোটা বৃষ্টির জলে নিজেকে ভিজিয়ে ভেবো কোন একদিন এ জলে আমিও ভিজেছিলাম। পথে যদি দেখ কোন এক পথশিশু বকুলের মালা গেঁথে তোমার গাড়ীর জানালার ধারে এসেছে ওকে ফিরিয়ে দিওনা। ওর থেকে দুটো মালা নিয়ে গন্ধ শুঁকো। কারণ আমিও এখন বকুলের গন্ধ নিয়ে তোমায় লিখছি এই বিশ্বাসে যে এ চিঠি তুমি পাবে। আমার সে বিশ্বাস বৃথা যায়নি কারণ এই মুহুর্তে চিঠিটা তুমি পড়ছ। আমি ভালো আছি। সব পথ হারিয়ে গেলেও আমি জানি তোমার মুখের ঐ ছবি আমায় পথ দেখাবে। আমার কোন ভাবনা নেই। মেঘের আড়ালে ধ্রুবতারা লুকানোর ভয় থেকে তুমি আমায় মুক্ত করেছ। তুমি আছো তুমি থাকবে। তুমি আমার চির সত্য, চির শাশ্বত, চির সুন্দরতম।
কোন এক বড় কবির লেখা প্রিয় একটি কবিতা দিলাম তোমাকে। যখন খুব বেশী মন খারাপ হবে তখন কবিতাটি পড়বে।
কবিতার নাম- শাশ্বতী, লিখেছেন- সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
শ্রান্ত বরষা অবেলার অবসরে
প্রাঙ্গণে মেলে দিয়েছে শ্যামল কায়া;
স্বর্ণ সুযোগে লুকাচুরি-খেলা করে
গগনে-গগনে পলাতক আলোছায়া।
আগত শরৎ অগোচর প্রতিবেশে;
হানে মৃদঙ্গ বাতাসে প্রতিধ্বনি :
মূক প্রতীক্ষা সমাপ্ত অবশেষে
মাঠে, ঘাটে, বাটে আরব্ধ আগমনী।
কুহেলিকলুষ দীর্ঘ দিনের সীমা
এখনই হারাবে কৌমুদীজাগরে যে;
বিরহবিজন ধৈর্যের ধূসরিমা
রঞ্জিত হবে দলিত শেফালি শেজে।
মিলনোত্সবে সেও তো পড়েনি বাকি,
নবান্নে তার আসন রয়েছে পাতা :
পশ্চাতে চায় আমরই উদাস আঁখি;
একবেণী হিয়া ছাড়ে না মলিন কাঁথা।।
একদা এমনই বাদলশেষের রাতে
মনে হয় যেন শত জনমের আগে
সে এসে সহসা হাত রেখেছিল হাতে,
চেয়েছিল মুখে সহজিয়া অনুরাগে;
সে-দিনও এমনই ফসলবিলাসী হাওয়া
মেতেছিল তার চিকুরের পাকা ধানে;
অনাদি যুগের যত চাওয়া, যত পাওয়া
খুঁজেছিল তার আনত দিঠির মানে।
একটি কথার দ্বিধাথরথর চুড়ে
ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী;
একটি নিমেষে দাঁড়ালো সরণী জুড়ে,
থামিল কালের চিরচঞ্চল গতি;
একটি পণের অমিত প্রগল্ ভতা
মর্ত্যে আনিল ধ্রুবতারকারে ধ’রে
একটি স্মৃতির মানুষী দুর্বলতা
প্রলয়ের পথ দিল অবারিত ক’রে।।
সন্ধিলগ্ন ফিরেছে সগৌরবে;
অধরা আবার ডাকে সুধাসংকেতে,
মদমুকুলিত তারই দেহসৌরভে
অনামা কুসুম অজানায় ওঠে মেতে।
ভরা নদী তার আবেগের প্রতিনিধি,
অবাধ সাগরে উধাও অগাধ থেকে;
অমল আকাশে মুকুলিত তার হৃদি
দিব্য শিশিরে তারই স্বেদ অভিষেকে।
স্বপ্নালু নিশা নীল তার আঁখিসম;
সে-রোমরাজি কোমলতা ঘাসে-ঘাসে;
পুনরাবৃত্ত রসনায় প্রিয়তম;
আজ সে কেবল আর কারে ভালবাসে।
স্মৃতিপিপিলিকা তাই পুঞ্জিত করে
অমার রন্ধ্রে মৃত মাধুরীর কণা;
সে ভুলে ভুলুক, কোটি মন্বন্তরে
আমি ভুলিব না, আমি কভু ভুলিবো না।
** ফার্স্ট পার্সন হয়ে গল্পটা লিখে গেলাম। কতটুকু হলো জানিনা। আর আমারো অবশ্য দোষ নেই, এক পিচ্চি টাইপের একজন বলতে গেলে আমাকে দিয়ে জোর করে লিখিয়েছে। আর এদিকে সহব্লগারদের উদারতা আর আন্তরিক ভালোবাসা পেয়ে পেয়ে সাহসটাও ইদানিং বেড়ে গেছে।
২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:৪৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস মুন ভাই
২| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ইউনিক থিম।চমৎকার গল্প ||
ভাললাগা রইল...
২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:৫০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যাবাদ মামুন ভাই
৩| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:৪২
ইউক্লিড রনি বলেছেন: ডাইরেক্ট প্রিয়তে।
২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:৫০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কু
৪| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:০০
না বলা কথা বলেছেন: এবস্ট্রাকট গল্পে নিশ্চয়ই মজা আছে, কিন্তু আমি কেন যেন সে মজাটা পাইনা। তাই বংকিম বাবুর চেয়ে আমার হুমায়ুন আহমেদকেই প্রাণের কাছের মনে হয়।
কয়েকবার পড়লাম।
তীরন্দাজ, নোমান, খেয়া-এদের গল্পগুলো একবার পড়লেই বুঝতে পারি।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আসলে ছোটগল্প লেখার অভিজ্ঞতা না থাকাতেই এ বিপত্তিটা ঘটেছে। অভিজ্ঞতা ও চর্চা নেই বলে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত লেখাটা সহজবোধ্য হয়নি
সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ না বলা কথা
৫| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লেখাটি সুন্দর হয়েছে । থিমটাও ভাল । ভাল লেগেছে ।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই
৬| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
বৃতি বলেছেন: বুদ্ধিমত্তা একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। আপনি তখনই বুদ্ধিমান যখন আপনার পাশের লোক বোকা !!
*কুনোব্যাঙ*, আমি আপনার পাশের বোকা মানুষটি । তাই বুঝতে পারলাম না গল্পের ফার্স্ট পার্সনটি কে ।
কুনোব্যাঙ নাকি?
সব না বুঝলেও ভালো লেগেছে ।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: নাহ, ব্যাপারটি হয়তোবা সম্পুর্ণ উলটা। ব্যার্থতা আমারই। আসলে ইচ্ছে করে লেখাটি জটিল করিনি। নিজের ব্যার্থতাতেই বিষয়টি জটিল হয়ে গেছে
ফার্স পারসন বলেছি কারণ লেখাটির বর্ণনাতে নিজের অবস্থান ফার্সট পারসন হিসেবে উপস্থাপন করেছি।
অনেক ধন্যবাদ বৃতি। আমার ব্লগে স্বাগতম
৭| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২১
খেয়া ঘাট বলেছেন: চমৎকার লিখা, সাথে চমৎকার একটা কবিতা।
অনেক ভালো লাগা রয়ে গেলো।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সুন্দর গল্পকারের থেকে এমন মন্তব্য অবশ্যই অনুপ্রেরণাদায়ক
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় খেয়া ঘাট
৮| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
কালোপরী বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কালোপরীর জন্য একরাশ শুভ কামনা
৯| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
জুন বলেছেন: বেশী সাহস ভালো না কুনো
তুমি কি যুক্তি তর্ক আর ত্যানা না পেচাইয়া কিচ্ছু লিখতে পারো না
এর আগে কি একটা লিখছো ডান বাম ডান বাম :-< আমি হাতের তালু দেখে হিসাব করতে করতে
তবে গল্পটা ভালো লাগলো, প্লাসো দিছি কিন্ত সত্যি কই আমার লেখার মত সহজ সরল না
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বুঝতে পারছিনা আপু, যতই সহজ করতে চাচ্ছি ততই কেন জটিল হয়ে যাচ্ছে নিজের উপরই রাগ লাগছে ভাবছি এই জটিলতার মধ্যে লজিকলেস রিয়েলিটি নামে একটা নতুন তত্ত্ব হাজির করা যায় কিনা
১০| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার লেখনী। ভালো লেগেছে গল্পটা।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ব্যাপক লজ্জা পাওয়ার ইমো হামা ভাই :!> সেরা গল্পকারের একটি প্রশংসা সূচক মন্তব্যই গল্পের সকল অপ্রাপ্তি মুছে দিয়েছে।
অনেক কৃতজ্ঞতা হামা ভাই
১১| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
অন্তহীন বালক বলেছেন: প্রথম দেখা, প্রথম প্রেম, প্রথম অনুভব... কোনটাই ভোলা যায় না।।
ভালো লাগলো।।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সেজন্যই তো ভালোবাসা শাশ্বত!
অনেক ধন্যবাদ অন্তহীন বালক
১২| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ভাষার ব্যাবহার সুন্দর হয়েছে। ভাল লেগেছে গল্প।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৩| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: থিম টা ভালো লেগেছে ! ভালো লিখেছেন !
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস অভি
১৪| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
গোবর গণেশ বলেছেন: চালিয়ে যান
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: চেষ্টা থাকবে তবে হবে কিনা জানিনা
ধন্যবাদ গোবর গণেশ
১৫| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: কুনোব্যাঙ অনেক দেখছি, গল্প কথক কুনোব্যাঙ এই প্রথম দেখলাম ।
যতোই অপরবাস্তবের গল্প শোনান, দিকিদিকি আগুনে হৃদয় পোড়ার গন্ধ আমরা ঠিকই পাচ্ছি ।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ব্যাঙ তো অনেক পাওয়া যাবে কিন্তু কথক কুনোব্যাঙ এই একটিই
দ্বিতীয় প্যারার জন্য বলতে পারি আমার লেখাটা কিছুটা হলেও সার্থক কেননা মন্তব্যের দ্বিতীয় প্যারার জন্য বুঝতে পারছি যে লেখাটিতে কিছুটা হলেও আন্তরিকতা আর আবেগ ঢালতে পেরেছি
অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই
১৬| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অ্যাঁবস্ট্রাক্ট ভূতের গল্প মনে হল! আর ভূত তথা ফার্স্ট পারসন বেশ যুক্তিবাদী। অন্যরকম আইডিয়া, সন্দেহ নেই। ভূতের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে একটা গল্প পড়াটা ইন্টারেস্টিং। তেমনি একটা গল্প পড়লাম আজ।
প্লাস।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আসলে মানুষের ভাবনার বাইরে গিয়ে মানুষকে দেখার ছোট্ট একটি চেষ্টা বলতে পারেন
প্লাসের জন্য ধন্যবাদ প্রোফেসর শঙ্কু
১৭| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার সাহস বাড়াতে ভালই হয়েছে ! খুব সুন্দর একটা গল্প ! আর উত্তমপুরুষের গল্পের প্রধান চরিত্র বা সে যেটাই বর্ণনা করে সেটা খুব শক্তিশালী হয়ে ওঠে। আর এটাই উত্তমপুরুষে গল্প লেখার মজা !
আরও গল্প লিখবেন। শুভকামনা রইল
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় আমাদের চারিপাশে বিড়াল কুকুর কাক চড়ুই এরা মানুষ নিয়ে কি ভাবে সেটা জানতে। কিন্তু সম্ভব যেহেতু নয় তাই মাঝেমাঝে ইচ্ছে হয় মানুষের বাইরে গিয়ে মানুষকে দেখার। আর সেটাই গল্পের অনুপ্রেরণা।
অনুপ্রেরণার জন্য অনেক ধন্যবাদ অপর্ণা মম্ময়
১৮| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: ও মাই গড!!!!! মামুন ভাইয়া আপনি এতো ভালো লিখতে পারেন আর গল্পই লিখেন না!!!!!আজিব!!!!! আমরা এখন থেকে ব্লগে গল্প লেখক কুনোব্যাঙকে নিয়মিত দেখতে চাই।
আপনার ১ম গল্পে অনেকগুলো +++++++++ এবং প্রিয়তে।
শুভকামনা রইলো
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভালো লিখতে পারিনা। তুমি ধরলে কিছু লিখতে হবে তাই আসলে লেখা। তুমি হুট করে না বললে খুব সম্ভব লিখাটি নাও লিখতে পারতাম।
তোমাকেও ধন্যবাদ ও অনেক শুভ কামনা রহস্যময়ী কন্যা
১৯| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
নোমান নমি বলেছেন: অদ্ভুত টাইপ। সুন্দর
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সুন্দর গল্পকারের সুন্দর মন্তব্য অনুপ্রেরণার
অনেক ধন্যবাদ নোমান নমি ভাই
২০| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এক্কেবারেই আলাদা ধাঁচ এর .........।।
কুনো ...।
চমৎকার লাগল ...।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যাবাদ আপু
২১| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: কবিতা বেশি ভালো হইছে ।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কবিতাটি আমারো অনেক প্রিয়।
থ্যাঙ্কস রাফাত ভাই
২২| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: চমৎকার গল্প!!! দারুণ লাগলো!!!
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক অনেক ধব্যবাদ
২৩| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
লাবনী আক্তার বলেছেন: ব্যতিক্রম লেগেছে গল্পটা । সুন্দর লেখনি। কবিতাও ভালো লেগেছে।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: পোষ্টে আসার জন্য আপনাকেও অনেক ধব্যবাদ লাবনী আক্তার
২৪| ২৩ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
বাংলার হাসান বলেছেন: ব্যতিক্রমী ধাঁচের চমৎকার গল্প!!! দারুণ লাগলো!!!
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস হাসান ভাই
২৫| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
রাইসুল সাগর বলেছেন: সুন্দর লিখা। শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ধন্যবাদ সাগর ভাই। আপনাকেও নিরন্তর শুভকামনা।
২৬| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০০
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: " তীব্র বোধ অপার্থিব শুদ্ধতা জীবনের মানে আমি দেখেছি তোমার থেকে। শাশ্বত সুন্দরের প্রার্থনা শিখেছি। জীবনের বোধকে স্পর্শ করে শুদ্ধ হয়েছি। শিখেছি মঙ্গলালোকের প্রদীপে নিজেকে সম্পর্পন করতে। তুমি ভালো থেকো। দুফোটা বৃষ্টির জলে নিজেকে ভিজিয়ে ভেবো কোন একদিন এ জলে আমিও ভিজেছিলাম।"
ওয়াও !! কুনোব্যাঙ এর সাহিত্য প্রতিভায় ( ফ্যান্টাসি ) আমি মুগ্ধ !!!
সত্যি ব্যাঙের লেখার হাত ভালো , জদিও ডান বাম পড়িয়া মাথায় চক্কর দিয়েছিল তাই শেষ করি নাই
+ ++ লেখা চলুক
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু আমার লেখালেখির কোন আগা মাথা নেই, যখন যা মন চায় লিখে ফেলি। এতটুকু সাহস নিয়ে লেখি যে ভুল ত্রুটি যাই হোকনা কেন জানি যে সেগুলো না দেখেও না দেখার ভাব করে উচ্ছাসিত প্রশংসায় সিক্ত হবে লেখাটি।
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রিয় সায়েদা সোহেলী আপু
২৭| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৬
মাগুর বলেছেন: ব্রাদার ব্যাঙ, ব্যাঙ সাহিত্য মানব সমাজে যেরকম নন্দিত হচ্ছে তাতে মানব সাহিত্য তো অস্তিত্ব সংকটে পড়ে যাবে
গল্পটির মধ্যে একটা জিলাপী জিলাপী ভাব আছে যেটা লেখার ব্যাতিক্রমী দিকটা ফুটিয়ে তুলেছে।
শুভ কামনা ব্রাদার ব্যাঙ....লিখতে থাকেন
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সাহিত্য কর্মে ব্যাঙ জাতিও আজ পিছিয়ে নেই। অবাধ তথ্যপ্রবাহের স্রোতে ব্যাঙ জাতিও আজ আপডেটিত
অনেক ধন্যবাদ মাগুর ভাই। আপনাকেও শুভ কামনা
২৮| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৭
হাসি .. বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটা গল্প
+++
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যাবাদ আপনাকে আপনার বয়সটা হঠাৎ অপজিট ডাইরেকশনে দ্রুত ঘুরে যাওয়াও শুরুতে চিনতে কিঞ্চিত সমস্যায় পড়েছিলাম!
শুভ কামনা
২৯| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩০
আমি সাজিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে।
প্লাস
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্ককস সাজিদ ভাই
৩০| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: চমৎকার গল্প!
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস আপু
৩১| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:০৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস গপ
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩২| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: ভালো হইছে
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কু মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়
৩৩| ২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ছুটি করে দিলেন ++++++++++++++
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ছুটি করে দিলাম... বঙ্গ সমাজ মিলনের গল্পের চাইতে বিচ্ছেদের গল্পে অধিক আপ্লুত হয়!
৩৪| ২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
এরিস বলেছেন: ভুত চাইলেই সাথে যেতে পারতো। গেলো না কেন?? ২য় প্যারার যুক্তিগুলো আর চিঠিটা বেশী ছুঁয়েছে আমাকে। অসাধারণ। বাই দ্যা ওয়ে, কেউ যদি একটা গল্প লিখে, অন্যের কাছে সেটার পরিচয় করিয়ে দেয়ঃ এই দ্যাখো, আমার গল্প। ধরি, গল্পটি এরিসের লেখা। তাহলে আমি'র জায়গায় বসবে এরিস, শিরোনাম দাঁড়াবে 'এরিসের গল্প'। যেহেতু ভুতের নিজের বর্ণনা, সেদিক থেকে এটিই সার্থক ভুতের গল্প। আউলফাউল ভুতের ভয় থাকলেই ভুতের গল্প হয়না। গল্পে মাইনাস। কুনোব্যাঙ গর্তে বসে এতো সুন্দর গল্প লিখে, আর আমরা এদিকে ফেইল করে যাই। ভালো না?? ভালো তো।
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনার লেখনির গতিশীলতা বরাবরই আমাকে মুগ্ধ করে। আপনার লেখনি ফেল করলে পাঠক সমাজ পাশ মার্ক দেয়ার জন্য লোক খুঁজে পাবেনা। আর এরপর চেষ্টা করব ভূতকে সাথে পাঠিয়ে দেয়ার
অনেক শুভ কামনা প্রিয় এরিস
৩৫| ২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
ফারজানা শিরিন বলেছেন: খাসা
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:
৩৬| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:০৯
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: গল্প অনেক ভালো লেগেছে। প্লাস দিয়ে গেলাম। আরো চমৎকার সব গল্পের অপেক্ষায়
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায়। প্লাসের জন্য কৃতজ্ঞতা
৩৭| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
রাইসুল নয়ন বলেছেন: ভাই গল্প লিখতে অনেক কষ্ট, আর চিন্তা কইরেন না , মীনাক্ষী কে খুঁজে বের করে আপনাকে ফেবু লিংক দিচ্ছি
গল্পটা সুন্দর, আর একটু ছোট করা যেতনা?
ভালো থাকুন ।
০২ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমি কিন্তু মীনাক্ষীর ফেসবুক লিংকের জন্য অপেক্ষায় আছি
আপনিও ভালো থাকুন। শুভ কামনা
৩৮| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা ভাইয়া।
০২ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:
৩৯| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:১৫
এম হুসাইন বলেছেন: + দিয়ে রাখলাম মামুন ভাই, একটু ফ্রি হয়ে পড়তে বসবো...
অবশ্যই চমৎকার একটা কিছু হবে......
ভাল থাকবেন কিন্তু।
৪০| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
এম হুসাইন বলেছেন: যেমনটা ভাবছিলাম...... ঠিক তেমনই মামুন ভাই......
আপনি গল্প লিখলে তো অনেক অনেক ভালো হতো......
চমৎকার লাগলো।
ভালো থাকবেন কিন্তু
০২ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মিনহাজ ভাই। মাঝে মাঝে ভাবি মানুষের বাইরে থাকলে মানুষের জীবন যাপনটাকে কি চোখে দেখতাম। মাঝে মাঝে জানতে ইচ্ছা করে পাশের বিড়াল বা পাখিটা নিজেকে নিয়ে কি ভাবছে।
৪১| ২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: লেখার সাথে কবিতা !! ভিন্নধর্মী,,,,,,,,ভীষণ ভাল লাগলো,,,,,,,ভাল বললে ভুল হবে,,,,,,,,,,,,,,অসাধারণ
০২ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: গল্পটা লিখতে লিখতে কিজন্যে জানি কবিতার কয়েকটা লাইন মাথার ভেতর ঘুরল। তাই ভাবলাম গল্পের শেষে গল্পের ছুতোয় কবিতাটা সবার সাথে শেয়ার করি।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা আপু
৪২| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২৮
ফালতু বালক বলেছেন: গল্পের প্রতিটা শব্দে ভালো লাগা। আগা-গোরা মুগ্ধ।
ব্যাং ভাই, এমন গল্প আরো চাই।
০২ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কু বালক কবি। কিন্তু গল্প লিখতে গেলে আমার হাত পা কাঁপে
৪৩| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৪৬
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
বড় গল্প, পরে পড়ব ভেবে রেখে দিয়েছিলাম।
অসাধারণ, চমৎকার, অপুর্ব
ভিন্ন রকম একটা গল্প পড়লাম।
গল্পটার আরেকটা পর্ব লিখেন প্লিজ...।
০২ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: গ্রাম বাংলায় মানুষকে জিনে ধরার বিভিন্ন কাহিনীই এই গল্পের প্রেরণা
অনেক ধন্যবাদ বাংলাদেশী দালাল। আন্তরিক চেষ্টা থাকবে আরেকটি পর্ব করার
৪৪| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ৩:০৭
ফালতু বালক বলেছেন: apnare akta onugolpo ushorgo korsi shomoy hoile deikha aishen...beng vai
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: উৎসর্গে কৃতজ্ঞতা কবি ভাই অনেক আপ্লুত এবং কিছুটা লজ্জিত হয়েছি।
৪৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
~মাইনাচ~ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ব্যাঙ ভাই
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ~মাইনাচ~ ভাই
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ~মাইনাচ~ ভাই
৪৬| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২১
সোহাগ সকাল বলেছেন: আসলেই চরম গল্প। অনেক ভালো লাগলো।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা সোহাগ ভাই
৪৭| ০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫২
চানাচুর বলেছেন: পরে আসতেছি কুনোব্যাঙ ভাইয়ার গল্প পড়তে
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ওক্কে, পরে আইসা পইড়া নিও
৪৮| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৬
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মন ছুয়ে গেল । আপনার গল্প বলাটা দারুণ , মাপে মাপে বসানো
শব্দবিন্যাস ।
ব্যাঙ ভাই , ও ব্যাঙ , ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর , আপনি গল্প লিখা বন্ধ করেন ,
আপনি লিখলে মানুষ গল্পকার রা ভাতে মরব !
নেক্সট গল্প কবে পাচ্ছি ?
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মন্তব্য পরে আনন্দিত আর সাথে লজ্জিতও হলাম :!>
অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ
৪৯| ১০ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: খাইসে মামুন ভাই !!!! এত প্রতিভা কই লুকায়া রাখেন ??? আপনার সাথে হ্যান্ডশেক করা ফরয হয়া গেছে !!!
কঠিন লেখনী !!!! সুপার লাইক !!
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনার সাথে হ্যান্ডসেক করার জন্য আসলেই মুখিয়ে আছি। ব্লগডেতে যাওয়ার একটা বড় উদ্দেশ্য ছিল আপনার সাথে হ্যান্ডশেক করা। কিন্তু ঢাকা শহরের ঐতিহ্যবাহী ট্রাফিক জ্যাম সে আশার গুড়ে বালি ঢেলে দিয়েছে।।
রুমী ভাইয়ের মত লেখকের থেকে এমন কমপ্লিমেন্টে কিন্তু আমার পায়ের তলায় মাটি পাচ্ছিনা। মানে মাটি সরে যায়নি, আমার পা'ই মাটি থেকে উপরে উঠে গেছে।
অনেক কৃতজ্ঞতা প্রিয় কালা মনের ধলা মানুষ
৫০| ১০ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: সব পথ হারিয়ে গেলেও আমি জানি তোমার মুখের ঐ ছবি আমায় পথ দেখাবে......
সত্যিই কি পথ দেখায়... যাদের ক্ষেত্রে দেখায় না তাদের ক্ষেত্রে দেখাবে এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আসলে ব্যাপারটা মনেহয় আসলেই একটু ভাবনার। তবে আমার কেন জানি মনেহয় ভালোবাসার কোন অপ্রাপ্তি থাকতে পারেনা। আর যাদের ক্ষেত্রে দেখায় না তাদের ক্ষেত্রে দেখাবে এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি
অনেক ধন্যবাদ হাবিব ভাই
৫১| ১০ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: চমৎকার একটা গল্প। সাথে অসাধারন একটা কবিতা।
এক সাথে দুটুই পেয়ে গেলাম। আসলেই আপনার লেখার হাত সত্যি চমৎকার। খুব খুব ভাল লাগলো।
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: প্রিয় গল্পকারের থেকে এমন মন্তব্য অবশ্যই অনুপ্রেরণা দেয়
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা
৫২| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: সস্তা আর ক্ল্যাসিক জিনিসের তফাত বোঝেন? মনে হচ্ছে না!!
একটা- বিনোদনমূলক, সহজ, মুচকি হাসির খোরাক, ইন্সট্যান্ট রিএকশন। আর অন্যটা- মাথা খাটিয়ে বুঝতে হয়, কঠিন, ভাবায় এবং স্লো।
দিন শেষে মানুষ সস্তা জিনিস ভুলে যায়, মনের ভেতর রয়ে যায় ক্ল্যাসিক।
আমার সমস্ত রিভিউয়ের বদলে এমন ধরনের একটা লেখা লিখতে চাই। আপনার মত, মামুন রশিদের মত, হামা ভাইয়ের মত, মাক্সের মত, নোমানের মত, অপুর মত।
১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মুভি জিনিষটা আপনি বেশী ফিল করেন বলেই রিভিউটা বেশী লিখেন বলে আমার ধারণা। তবে আপনি অন্য বিষয়ে লিখলেও যে সেখানে সোনা ফলাবেন সে বিষয়ে মনেহয়না কেউ আমার সাথে দ্বিমত করবে। এবং ফলিয়েছেনও। বুদ্ধিমত্তার একটি দারুণ মাপকাঠি হচ্ছে সেন্স অফ হিউমার যেটা আপনার লেখনিতে অহরহ দেখা যায়। মুভি রিভিউ গুলোর বাইরেও আপনার যে লেখনিগুলো রয়েছে সেগুলোতেও আবেগ ও সেন্স অফ হিউমারের অসাধারণ এক সমন্বয়।
প্রিয় লেখক প্রিয় ব্লগার রুমী ভাইয়ের থেকে আমার লেখনির এমন প্রশংসা অবশ্যই আমাকে আনন্দিত করেছে কিন্তু লেখনির বিচারে রুমী ভাইকে স্পর্শ করতে বা ছাড়িয়ে যেতে পেরেছি এমনটা বলা যুক্তিসঙ্গত কারণেই কোনভাবেই মেনে নিতে পারিনা।
৫৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: সে ভুলে ভুলুক, কোটি মন্বন্তরে
আমি ভুলিব না, আমি কভু ভুলিবো না।
সব মিলিয়ে অন্যরকম ভালো লাগলো মামুন ভাই।
আর লিখেন না কেন????????????
এই মাসেই আরেকটা পোষ্ট চাই, গল্প পোষ্ট।
১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভালোলাগা জানানোয় ধন্যবাদ দেখি ভুতের সন্ধান পেলে আবার লিখব!!! আমার ভুত অবশ্য ভালো আছে ছাদে নিয়ে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিতে চায়না!!
অনেক শুভ কামনা প্রিয় গ্রাম্যবালিকা
৫৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আরেকটা কমেন্ট করলাম এ কারনে, যে এতে পোস্ট পর্যবেক্ষনে যাবে!! আর সেখানেই থাকবে আজীবন। যাতে মাঝে মাঝে যখনই মন খারাপ হবে, কিম্বা আত্ম বিশ্বাসে ঘাটতি দেখা দিবে, কিম্বা নিজেকে অতি ক্ষুদ্র মনে হবে, তখনই যেন এই অসামান্য প্রশংসাটুকু দেখতে পাই !!
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৩৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: হাহাহা, , , , আপনার যতটুকু প্রাপ্য তার চাইতে বেশী কিছু তো বলিনি
৫৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
আরজু পনি বলেছেন:
ওররে বাব্বা !
লেখাটা পড়ে মুগ্ধ হয়ে শেষ সময়ে এসে তো আমি রিতিমতো ধাক্কা খেলাম ! মাত্র দু'দিন আগে এই কবিতা আমি শেয়ার দিয়েছি ! এখন আপনার এখানেও দেখছি !
নিজেকেই অপরবাস্তবের কেউ মনে হচ্ছে
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনি তো আপু অপরবাস্তবেরই কেউ!! ব্লগারদের ভার্চুয়াল লেখাগুলোকে কাগজের পাতায় ঠাই করে দেয়ার আপনাদের আন্তরিক প্রচেষ্টা মুগ্ধ হওয়ার মত
৫৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
বাঘ মামা বলেছেন: প্রতিটা মানুষকে জীবনে একবার কুনোব্যঙ হওয়া উচিৎ,জীবনে একবার প্রেমে পড়া উচিৎ।
শুভ কামনা সব সময় আপনার জন্য
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: প্রেম মানুষকে বিশুদ্ধ করে।
আপনাকেও অনেক শুভকামনা প্রিয় বাঘ মামা। ভালো মানুষদের সন্ধান পাওয়াকে সৌভাগ্য মনেকরি। আপনাকে পাওয়াটাও তেমন একটা সৌভাগ্য।
৫৭| ১৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
বোকামন বলেছেন:
সম্মানিত লেখক,
যুক্তিহীনতার ইত্যাদি, ইত্যাদিতে অযৌক্তিক ভাবনা যুক্তিহীন নয় !
আপনার গল্পটি উপভোগ করলাম। ভালো লিখেছেন।
আশাকরি ভালো আছেন।
শুভকামনা রইলো।
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বোকামন
আপনাকেও শুভকামনা
৫৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
আরমিন বলেছেন: গল্প ভাল লাগছে।
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৫৯| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১০
রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: মুগ্ধতা জানিয়ে গেলাম, কুনোব্যাঙ
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা রমাকান্ত ভাই
৬০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১১
আমি সাজিদ বলেছেন: তন্ময় হয়ে পড়েছি।মনেই হচ্ছিল না এটা আপনার দ্বিতীয় গল্প।
ক্লাসিক, স্রেফ ক্লাসিক।
গল্পের অনেকগুলো লাইন ছুঁয়ে গেলো।
আরও গল্প চাই।আমিও এমন লিখতে চাই।
৬১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৬
একলা ফড়িং বলেছেন: অন্যরকম সুন্দর গল্প!
সেই সাথে চমৎকার কবিতা
৬২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: প্রথমবার কোন গল্প প্রিয়তে নিলাম। কোন বিশেষণ দিয়ে এই গল্পের প্রশংসা করবো বুঝতেছি না। চিঠিটাও পুরাই সেই লেভেলের হইছে!
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ইউনিক থিম।চমৎকার গল্প ||