![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জবাফুল
জবা ফুল হল মালভেসি গোত্রের অন্তর্গত একটি চিরসবুজ পুষ্পধারী গুল্ম, যার উৎপত্তি পূর্ব এশিয়াতে। এটি চীনা গোলাপ নামেও পরিচিত। জবা একটি চিরসবুজ গুল্ম যার উচ্চতা ২.৫-৫ মি ৮-১৬ ফিট ও প্রস্থ ১.৫-৩ মি ৫-১০ ফিট। এর পাতাগুলি চকচকে এবং ফুলগুলি উজ্জ্বল লাল বর্ণের ও ৫টি পাপড়ি যুক্ত। ফুলগুলির ব্যাস ১০ সেমি ৪ ইঞ্চি এবং গ্রীষ্মকাল ও শরতকালে এই ফুল ফোটে ।
বাগানের গাছ হিসেবে জবাকে গ্রীষ্মমণ্ডল এবং উপগ্রীষ্মমণ্ডল অঞ্চলে সর্বত্র ব্যবহার করা হয়। যেহেতু জবা ১০°সেলসিয়াসের নীচের তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না তাই নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে জবা গাছকে গ্রীনহাউসে রাখা হয়। জবা গাছের বিভিন্ন রকমের সংকর প্রজাতি আছে যার মধ্যে ফুলের রঙ সাদা, হলুদ,কমলা, ইত্যাদি হতে পারে।
বৈজ্ঞানিক ক্যারলাস লিনেয়াস জবার নাম দেন হিবিস্কাস রোসা সিনেন্সিস। লাতিন শব্দ রোসা সিনেন্সিস এর অর্থ চীন দেশের গোলাপ, যদিও জবার সঙ্গে গোলাপের সম্পর্ক নেই। চীনদেশে এই গাছটি zhū jǐn নামেও পরিচিত। ভারতীয় উপমহাদেশে জবা গাছ বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্ন নামে পরিচিত, যেমন বাংলায় জবা, তামিলে செம்பருத்தி সেম্বারুথি, এবং হিন্দিতে जवा कुसुम জবা কুসুম, মালয়লমে ചെമ്പരത്തി সেম্পারাত্তি, ইত্যাদি।
জবা ফুলের গুনাগুণ বা উপকরিতা
(১)চোখ ওঠা রোগ দূর করতে এর পাতার প্রলেপ দিলে ভাল উপকার পাওয়া যায়।
(২)সর্দি এবং কাশিতে জবা ফুল বেটে রস করে পানিতে মিসিয়ে খেলে রুগী সুস্থ হয়ে যাবে।
(৩)চুলের বৃদ্ধির জন্য পাতার রস তেলের সাথে মিশিয়ে চুলে লাগাতে হবে।
তথ্যসূত্রঃ Click This Link
ও ইন্টারনেট
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
ওমেরা বলেছেন: ভাল লাগল ধন্যবাদ ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমি অভিভূত!!!!!!
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ।
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১২
শেখ জয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর করে তথ্য গুলো উপস্থাপন করার জন্য।
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩
হাবিব শুভ বলেছেন: ভাল লাগলো :-)