নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আচ্ছা রোহিঙ্গা দের শেষ ঠিকানা কোথায় ?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:৩৩


না হয়ত আমি বুঝি কম তবে এতটুকো বুঝি প্রতিটি মানুষের আছে বেঁচে থাকার অধিকার,আরো আছে অধিকার তাদের স্বপ্ন দেখার।
আজ কয়েক বছর ধরেই দেখছি এই রোহিঙ্গা ইসু নিয়ে প্রায় মিয়ানমার ঝামেলা হচ্ছে । মাঝে মাঝে নিজের অজান্তেই মনে প্রশ্ন জাগে
আসলে রোহিঙ্গারা কি ইচ্ছে করেই মিয়ানমারের সাথে লড়াই করছে ? নাকি তাদের হটানোর জন্যই মিয়ানমারের এই লড়াই ?

রোহিঙ্গারাওতো মানুষ ওদেরোত নিজ মাতৃভূমিকে আকড়ে ধরে আছে বাচার অধিকার ।একজন মানুষ হিসেবে জানতে ইচ্ছে করে সত্যই
যদি রোহিঙ্গাদের বাঁচার ইচ্ছে থাকে এবং মিয়ানমার যদি হয় তাদের মাতৃভূমি;তাহলে কেন বার বার সে দেশের সরকার তাদেরকে মিয়ানমার
থেকে বের করে দিচ্ছেন ? রোহিঙ্গাদের দেশ চুত্য করে সে দেশের সরকাররই বা কি লাভবান হবেন ?

আমার বলা ওপরের কথাগুলোর উত্তর কারো কাছে জানা থাকলে জানাবেন,

কক্সবাজার জেলার উখিয়া ও টেকনাফ এবং বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার অন্তত ছয়টি পয়েন্ট দিয়ে বিজিবি ও সরকারি অন্যান্য সংস্থার সদস্যদের ফাঁকি দিয়ে দলে দলে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। তারা পায়ে হেঁটে, কোনো কোনো স্থানে ইজিবাইকে উখিয়ার কুতুপালং ও পালংখালীর বালুখালী অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা শিবিরেআশ্রয় নিচ্ছে।তাছাড়া এখনো অনেক সিমান্ত পয়েন্তে শত শত রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় আছেন।

প্রশ্ন পৃথিবীর কোন দেশই যেমন: ভারত,পাকিস্তান,বাংলাদেশ সহ এসিয়ার অন্যান্য দেশ এবং ইউরোপ,আমেরিকা সহ কোন রাষ্ট্রই যোদি
রোহিঙ্গাদের আশ্রই বা নাগরিত্বতা না দেন,তাহলে রোহিঙ্গাদের শেষ ঠিকানা কোথায় ?

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাদের শেষ ঠিকানা বাংলাদেশ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৩০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মিছা কন নাই ।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৪৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: জটিল একটা সমস্যা।

মানবাধিকার নিশ্চুপ কেনো। হায়রে মানবাধিকার সংস্থা!!!

২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সামিউল ইসলাম বাবু । বিশ্ব মানবধিকার সংস্থার চোখে ছানি পরেছে না হলে তারা অবশ্যই চোখে দেখত ।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০১

বারিধারা বলেছেন: মায়ানমার এক ঢিলে দুই পাখি মারছে। তাদের দেশকে মুসলিম মুক্ত করছে, আর পার্শ্ববর্তী মুসলিম দেশের অর্থনীতির উপর চাপ সৃষ্টি করছে। আর মায়ানমারের এই 'এন্টি মুসলিম বুদ্ধি' দেশে বিশ্ব এতই চমৎকৃত যে তারা কিছু বলতেই ভুলে গেছে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সারা পৃথিবী উঠে পড়ে লেগেছে মুসলিমদের পিঁছনে ।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: এমন অবস্থায় বিশ্ব নবাধিকার সংস্থাই বা চুপ থাকে কি করে ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: বিশ্ব মানবধিকার সংস্থার চোখে ছানি পরেছে না হলে তারা অবশ্যই চোখে দেখত ।

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভাই বেশি পঠিত,আপনার পায়ে ধরি আপনে আমার এই পোস্ট টি নিয়ে আর দূর্নিতী কইরেন না,প্লীজ দয়া করে আমায় ছোট
কইরেন না প্লীজ ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কে শুনে কার কথা এত্ত করে বুঝালাম আপনাকে তবুও বুঝলেন না।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

বিজন রয় বলেছেন: আল্লাহ জানেন।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: জি সত্য কথা ।

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: জাতিগত সমস্যাগুলোর রূপ সাধারণত এরকমই হয়। আর মায়ানমারের ব্যাপারে কোন পরাশক্তিই বেগড়বাই করবে না। কারণ দরিদ্র প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এই দেশটিতে লুটপাটের মহা সুযোগ রয়েছে। সবাই এর ভাগিদার হতে চায়। তাই রোহিঙ্গাদের পক্ষে কিছু বলতে গিয়ে লাভের গুড় কে হারাতে চায়।

এখানে ওআইসির ও অাসিয়ানের বড় ভূমিকা পালন করার কথা। কিন্তু ওআইসি একটি মাজাভাঙ্গা সংস্থা। আর আসিয়ান নানামূখী চাপে ও কিছু সদস্যের দ্বিমতে জোরসে এগুতে পারছে না।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সহমত।এমনতাই মনে হচছে।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: বাংলাদেশের উচিত আরাকান দখল কইরা রোহিঙ্গাদের জন্য মুক্তাঞ্চল গঠন করা। এটাই একমাত্র সমাধান ! শুয়োরখেকো শুচি আর 'জীব হত্যা মহাপাপ , তয় রোহিঙ্গা হত্যা মহাপুন্য ' খ্যাত বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের কাছে আবেদন নিবেদনে কোনো লাভ নাই !
রোহিঙ্গাদের জন্য আমরা কি করতে পারি ?

২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ।সামনে এখনো অনেক কিছু দেখার বাকি আছে।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমি রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়ার ঘোর বিরোধী , কিন্তু ..................................।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

আবু তালেব শেখ বলেছেন: পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্ত বর্মি মগ বিতাড়িতো করে রোহিংগা দের আশ্রয় দেয়া হোক।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

তারেক ফাহিম বলেছেন:
প্রশ্ন পৃথিবীর কোন দেশই যেমন: ভারত,পাকিস্তান,বাংলাদেশ সহ এসিয়ার অন্যান্য দেশ এবং ইউরোপ,আমেরিকা সহ কোন রাষ্ট্রই যোদি
রোহিঙ্গাদের আশ্রই বা নাগরিত্বতা না দেন,তাহলে রোহিঙ্গাদের শেষ ঠিকানা কোথায় ?

প্রশ্নের উত্তর ওত সহজ না ভাই আমায় মাপ করবেন।

১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৩

মাহিরাহি বলেছেন: Regions with significant populations
Myanmar (Rakhine State), Bangladesh, India, Indonesia, Malaysia, Nepal, Pakistan, Saudi Arabia, Thailand
Myanmar 1.0[3]–1.3 million[4][5][6]
Saudi Arabia 400,000[7]
Bangladesh 300,000–500,000[8][9][10]
Pakistan 200,000[11][12][13]
Thailand 100,000[14]
Malaysia 40,070[15]
India 40,000[16][17]
Indonesia 11,941[18]
Nepal 200[19]

১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৬

মাহিরাহি বলেছেন: মায়ানমার ১.০ -১.৩ মিলিয়ন
সৌদি আরব ৪০০,০০০
বাংলাদেশ ৩০০,০০০-৫০০,০০০
পাকিস্তান ২০০,০০০
থাইল্যান্ড ১০০,০০০
মাল্যাশিয়া ৪০.০৭০
ভারত ৪০,০০০
ইন্দোনেশিয়া ১১.৯৪১
নেপাল ২০০

১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০০

জাহিদ হাসান বলেছেন: এই রোহিঙ্গা ইস্যুতে সবচেয়ে বড় সময়োপযুগী সিদ্ধান্তটি হচ্ছে রোহিঙ্গাদের কোন ভাবেই বাংলাদেশে জায়গা দেওয়া যাবে না। মায়ানমারে বছরে পর বছর ধরে চলা এই রোগ আমরা আমাদের দেশে আনতে পারি না। এবং বাংলাদেশে যেসব রোহিঙ্গা রয়েছে তাদের মধ্য আফ্রিকান দেশগুলোতে নির্বাসন দিতে হবে। নাইজার, চাদ, বুরুন্ডি, উগান্ডার মত দেশে প্রচুর মানুষ দরকার । ওইসব দেশের সরকারের সাথে কথা বলে তাদের সেসব দেশে নির্বাসন দিতে হবে। এইকথা এজন্য বলছি যে মায়ানমার সরকার কখনই এই ৫ লাখ রোহিঙ্গাতে ফিরিয়ে নেবে না। সুতরাং দ্রুত এই শরনার্থীদের মধ্য আফ্রিকায় নির্বাসন দেওয়াই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গল।

১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:১৪

মামুন ইসলাম বলেছেন: ভালো বিষয় তুলে ধরেছেন ।

১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভারত একাত্তরে আমাদের জন্য যে আন্তর্জাতিক লবিং করেছিল বাংলাদেশ নিজের স্বাের্থই রোহিঙ্গাদের তাদের দেশে ফেরত দিতেই সেই ভূমিকা পালন করতে পারে।
সারা বিশ্বে হাইলাইটস করতে পারে ইস্যুটিকে দুই ভাবেই-
এক রিফিউজি সমস্যায় নিজের অবস্থান,
দুই রোহিঙ্গাদের শৌলিক মানবাধিকারের ইস্যুতে!

রোহিঙ্গারা তাদের মৌলিক অধিকার ফিরে পেলে বাংলাদেশ রিফিউজি ভারমুক্ত হতে পারবে!

আর যদি ভাবনাটা এরকম হয়- তাদের দেখীয়ে আন্তর্জাতিক তহবিলের অনুদানের বড় একটা অংশ কারো কারো টু-পাইসের ইস্যু, তখন কবি নিরব!!!!!!!!

১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আন্তর্জাতিক পর্যায় এর সুস্থ একটি সমাধানে আসা প্রয়োজন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.