![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিচারপতির বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের অন্য বিচারপতিদের কাছে ১১টি অভিযোগ উঠেছে এবং যার কোন গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা সিনহা এখনো দিতে পারেননি ।প্রধান বিচারপতি সিনহা ছুটি নিয়ে বিদেশ যাওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টের বিরল এক বিবৃতিতে এই বিষয়টি ক্লিয়ার ভাবে জানানো হয়। শনিবার বিকেলে জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরে বিবৃতিটি আসার আগে দায়িত্বরত প্রধান বিচারপতি আব্দুল ওয়াহহাব মিঞা আপিল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের নিয়ে বৈঠক করেন।
ছুটি নিয়ে বিচারপতি সিনহা বিদেশে যাওয়ার আগে যে বক্তব্য দিয়েছেন তাকে বিভ্রান্তিমূলক বলে আখ্যায়িত করে সুপ্রিম কোর্টে বিবৃতিটি দেওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্টের বিবৃতিতে বলা হয়েছে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৩০শে সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের পাঁচজন বিচারপতিকে বঙ্গভবনে আমন্ত্রণ জানান। বিচারপতি মোঃ ইমান আলী দেশের বাইরে থাকার কারনে এই আমন্ত্রণে তিনি উপস্থিত থাকতে পারেননি। তবে অপর চার বিচারপতি মোঃ আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা, সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী এবং মির্জা হোসেইন হায়দার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন। বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয় দীর্ঘ আলোচনার একপর্যায়ে রাষ্ট্রপতি মাননীয় প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে ১১টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ সম্বলিত দালিলিক তথ্যাদি হস্তান্তর করেন। তন্মধ্যে বিদেশে অর্থ পাচার, আর্থিক অনিয়ম, দুর্নীতি, নৈতিক স্খলনসহ আরো সুনির্দিষ্ট গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।বিবৃতিতে আরো জানানো হয়েছে পহেলা অক্টোবর বিচারপতি ইমান আলীসহ আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতি এক বৈঠকে মিলিত হন। সে বৈঠকে ১১টি অভিযোগ সংযুক্তিসহ বিশদভাবে পর্যালোচনা করে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বা আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নেন।
একই সাথে বিবৃতিতে আরো জানানো হয় প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার সহকর্মীরা সিদ্ধান্ত নেন যে গুরুতর অভিযোগগুলো প্রধান বিচারপতিকে জানানো হবে। তিনি যদি সন্তোষজনক জবাব দিতে ব্যর্থ হন তাহলে তার সঙ্গে বিচারালয়ে বসে বিচারকাজ পরিচালনা সম্ভবপর হবে না। ওই দিনই পাঁচ বিচারপতি প্রধান বিচারপতির হেয়ার রোডের বাড়িতে যান। তার সঙ্গে অভিযোগগুলো নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন তারা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সব হলো ভাই বিবেকের মার প্যাচ এই আর কি ? স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলে তারে দিয়া আর দরকার কি ।
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৯
তপোবণ বলেছেন: সব নাপিতেরাই ব্যাপার টা বুঝতে পেরেছে কিন্তু কোন হৈ হুল্লোর নেই। উল্টো আ.লীগই যা কিছু হৈ হল্লা করেছে। নিজেদের মতো করে যুক্তি খাড়া করে খিস্তি ছেড়েছে আর ঐদিকে খোজা বিএনপিকেও দোষ দিয়েছে। আকাম-কুকাম আ.লীগই করবে আর রক্তশুন্য বিএনপিকে দোষ দিবে এটাই এখন দেশের নিয়তি।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:৩২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন:
৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সিনহাকে দিয়ে আওয়ামী লীগ গর্ব করতো। আর এখন কত বদনাম। একই দল, একই বিচারপতি। অবাক করার মত ব্যপার হলো, তবুও আওয়ামীলীগের কিছু হবে না...
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:৩১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সিনহাকে দিয়ে আওয়ামী লীগ গর্ব করতো। আর এখন কত বদনাম। একই দল, একই বিচারপতি। অবাক করার মত ব্যপার হলো, তবুও আওয়ামীলীগের কিছু হবে না... এবার বুঝেন তাহলে স্বার্থ শেষে মানুষ কোথায় যেয়ে দাঁড়ায়।
তালগাছ ভাই আমরা বেকুব একটা জাতি তাই কিছু হবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩
বারিধারা বলেছেন: এই অভিযোগগুলো জামায়াত নেতাদেরকে লটকে দেবার রায় দেয়ার আগে কই ছিল? তখন কি উনি দোষত্রুটিমুক্ত মকরম ছিলেন?